হিলি স্থলবন্দর প্রতিনিধি
বেসরকারি পর্যায়ে আমদানি অনুমতি দেওয়ার পরও দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে চালের আমদানি নেই। বন্দরের ব্যবসায়ীরা জানান, ভারতের বাজারে চালের অস্বাভাবিক দাম ও দেশে ডলারের বাজার অস্থিতিশীল থাকার কারণে তাঁরা আমদানি করতে পারছেন না।
হিলি বন্দরের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব মল্লিক বলেন, বিগত সময় হিলি স্থলবন্দর দিয়ে যে পরিমাণ চাল আমদানি হতো, বর্তমানে তেমন চালের আমদানির নেই বললেই চলে। তবে বন্দর দিয়ে যতটুকু চাল আমদানি হচ্ছে, সেগুলো দ্রুত খালাসের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
জানা গেছে, গত ২৩ জুলাই হিলি স্থলবন্দর দিয়ে চাল আমদানি শুরু হয়। যেভাবে বন্দর দিয়ে চাল আমদানি করার কথা ছিল, সেভাবে হচ্ছে না। ৯ দিনে বন্দর দিয়ে মাত্র ১ হাজার ২০০ মেট্রিক টন চাল আমদানি হয়েছে, যা বিগত সময়ের চেয়ে অনেক কম।
বন্দরের চাল আমদানিকারক ও ব্যবসায়ী মুশতাক হোসেন মাস্টার বলেন, তিনি ৫০০ মেট্রিক টন চাল আমদানি করার বরাদ্দ পেয়েছেন, এর পরও তিনি এলসি করতে পারছেন না। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, আগে ১০ থেকে ১৫ শতাংশ মার্জিনে এলসি করতেন, এখন করতে পুরো টাকাই লাগছে। পাশাপাশি ডলারের বাজারে অস্থিরতা ও ভারতে চালের দাম বেশি হওয়ার কারণে আমদানিতে লোকসান হচ্ছে।
এ কারণে চালের আমদানি নেই বললেই চলে। ভারতের বাজারে মোটা স্বর্ণা প্রতি মেট্রিক টন ৩৮০ মার্কিন ডলার, চিকন বাসমতি ৫৪০ থেকে ৫৫০ ডলার। সেসঙ্গে প্রতি কেজি চালে শুল্ক পরিশোধ করতে হয় আরও ১১ টাকা। সে মোতাবেক প্রতি কেজি চিকন চালের দাম দাঁড়ায় ৬৮-৬৯ টাকা। অন্যদিকে দেশে চিকন চাল বিক্রি হচ্ছে ৬৪-৬৫ টাকার মধ্যে। মূলত ভারতের চালের দাম বেশি হওয়ার কারণে বন্দর দিয়ে আমদানি হচ্ছে না।
আরেক আমদানিকারক রাজীব কুমার দত্ত বলেন, ভারতে চালের অতিরিক্ত দাম, গুণগত মান খারাপ, বাংলাদেশের বাজারে ডলারের মূল্য অস্থিরতা ও চালের চাহিদা কম থাকার কারণে তারা ভারত থেকে আমদানি করছেন না। বর্তমানে ভারতের চেয়ে দেশে চালের দাম কম রয়েছে।
হিলি বাজারে চাল বিক্রেতা পলাশ মণ্ডল জানান, বাজারে ভারতীয় চাল নেই বললেই চলে। কারণ ভারতীয় চালের চেয়ে দেশি চালের দাম অনেকটাই কম রয়েছে। মোটা স্বর্ণা প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪৫ থেকে ৪৬ টাকায়, সেখানে ভারতীয় মোটা স্বর্ণ বিক্রি করতে হচ্ছে ৪৯-৫০ টাকা কেজি দরে। ৪০৯৪ দেশি চাল প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৫৬ টাকা দরে। সেখানে ভারতীয় চালের পড়তা পড়ছে ৬৪-৬৫ টাকা কেজি। দেশির চেয়ে ভারতীয় চালের দাম বেশি থাকার কারণে মূলত আমদানি কম হচ্ছে।
বেসরকারি পর্যায়ে আমদানি অনুমতি দেওয়ার পরও দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে চালের আমদানি নেই। বন্দরের ব্যবসায়ীরা জানান, ভারতের বাজারে চালের অস্বাভাবিক দাম ও দেশে ডলারের বাজার অস্থিতিশীল থাকার কারণে তাঁরা আমদানি করতে পারছেন না।
হিলি বন্দরের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব মল্লিক বলেন, বিগত সময় হিলি স্থলবন্দর দিয়ে যে পরিমাণ চাল আমদানি হতো, বর্তমানে তেমন চালের আমদানির নেই বললেই চলে। তবে বন্দর দিয়ে যতটুকু চাল আমদানি হচ্ছে, সেগুলো দ্রুত খালাসের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
জানা গেছে, গত ২৩ জুলাই হিলি স্থলবন্দর দিয়ে চাল আমদানি শুরু হয়। যেভাবে বন্দর দিয়ে চাল আমদানি করার কথা ছিল, সেভাবে হচ্ছে না। ৯ দিনে বন্দর দিয়ে মাত্র ১ হাজার ২০০ মেট্রিক টন চাল আমদানি হয়েছে, যা বিগত সময়ের চেয়ে অনেক কম।
বন্দরের চাল আমদানিকারক ও ব্যবসায়ী মুশতাক হোসেন মাস্টার বলেন, তিনি ৫০০ মেট্রিক টন চাল আমদানি করার বরাদ্দ পেয়েছেন, এর পরও তিনি এলসি করতে পারছেন না। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, আগে ১০ থেকে ১৫ শতাংশ মার্জিনে এলসি করতেন, এখন করতে পুরো টাকাই লাগছে। পাশাপাশি ডলারের বাজারে অস্থিরতা ও ভারতে চালের দাম বেশি হওয়ার কারণে আমদানিতে লোকসান হচ্ছে।
এ কারণে চালের আমদানি নেই বললেই চলে। ভারতের বাজারে মোটা স্বর্ণা প্রতি মেট্রিক টন ৩৮০ মার্কিন ডলার, চিকন বাসমতি ৫৪০ থেকে ৫৫০ ডলার। সেসঙ্গে প্রতি কেজি চালে শুল্ক পরিশোধ করতে হয় আরও ১১ টাকা। সে মোতাবেক প্রতি কেজি চিকন চালের দাম দাঁড়ায় ৬৮-৬৯ টাকা। অন্যদিকে দেশে চিকন চাল বিক্রি হচ্ছে ৬৪-৬৫ টাকার মধ্যে। মূলত ভারতের চালের দাম বেশি হওয়ার কারণে বন্দর দিয়ে আমদানি হচ্ছে না।
আরেক আমদানিকারক রাজীব কুমার দত্ত বলেন, ভারতে চালের অতিরিক্ত দাম, গুণগত মান খারাপ, বাংলাদেশের বাজারে ডলারের মূল্য অস্থিরতা ও চালের চাহিদা কম থাকার কারণে তারা ভারত থেকে আমদানি করছেন না। বর্তমানে ভারতের চেয়ে দেশে চালের দাম কম রয়েছে।
হিলি বাজারে চাল বিক্রেতা পলাশ মণ্ডল জানান, বাজারে ভারতীয় চাল নেই বললেই চলে। কারণ ভারতীয় চালের চেয়ে দেশি চালের দাম অনেকটাই কম রয়েছে। মোটা স্বর্ণা প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪৫ থেকে ৪৬ টাকায়, সেখানে ভারতীয় মোটা স্বর্ণ বিক্রি করতে হচ্ছে ৪৯-৫০ টাকা কেজি দরে। ৪০৯৪ দেশি চাল প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৫৬ টাকা দরে। সেখানে ভারতীয় চালের পড়তা পড়ছে ৬৪-৬৫ টাকা কেজি। দেশির চেয়ে ভারতীয় চালের দাম বেশি থাকার কারণে মূলত আমদানি কম হচ্ছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪