মোহনগঞ্জ (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে পরোয়ানাভুক্ত আসামি হিসেবে মো. জাহাঙ্গীর আলম খান (৩৮) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পরে যাচাই বাছাই করে ওই পরোয়ানাটি ভুয়া প্রমাণিত হওয়ায় তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
বরগুনার জেলায় একটি অস্ত্র মামলায় বরগুনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা পেয়ে গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জাহাঙ্গীরকে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে মোহনগঞ্জ থানার পুলিশ।
পরোয়ানার বিষয়টি যাচাই বাছাই করে ভুয়া প্রমাণিত হওয়ায় গত বুধবার সকালে তাকে ছেড়ে দেয় পুলিশ। বিষয়টি নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যে সৃষ্টি হয়েছে। জাহাঙ্গীরের বাড়ি মোহনগঞ্জ উপজেলার কলুঙ্কা গ্রামে।
পরোয়ানা সূত্রে জানা গেছে, ২০১৯ সালের ২১ জুলাই বরগুনা জেলায় একটি অস্ত্র মামলায় সন্দিগ্ধ আসামি করা হয় নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ উপজেলার কলুঙ্কা গ্রামের জাহাঙ্গীর আলমকে। মামলা নম্বর ৩৭। পরে চলতি বছরের ২৮ নভেম্বর বরগুনা জেলা ও দায়রা জজ আদালত থেকে জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়। এর জিআর নম্বর-৬৫২। গত মঙ্গলবার পরোয়ানাটি মোহনগঞ্জ থানায় এসে পৌঁছালে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। পরে পুলিশের তৎপর ভূমিকায় এটি যাচাই বাছাই করার ফলে ভুয়া প্রমাণিত হলে থানা থেকে ছাড়া পান তিনি।
পুলিশ জানায়, যথাযথ নিয়মে বরগুনা জেলা ও দায়রা জজ আদালত থেকে অস্ত্র মামলার সন্দিগ্ধ আসামি হিসেবে জাহাঙ্গীরের নামে একটি পরোয়ানা পাওয়ার পর তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সন্ধ্যায় গ্রেপ্তারের পর থেকে অনেক রাত পর্যন্ত এলাকার অসংখ্য মানুষ তাকে দেখতে আসে। দেখতে আসা এলাকাবাসী জানায় এই মামলাটি ভুয়া হতে পারে। কারণ জাহাঙ্গীর কোনদিন বরগুনা যাননি। এমনকি গ্রেপ্তার জাহাঙ্গীরও দাবি করে তিনি এই মামলার বিষয়ে কিছু জানেন না। এমনি তিনি কখনো বরগুনা যাননি।
এসব বিষয় মাথায় রেখে বিষয়টি তদন্ত করে বরগুনায় সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ে যোগাযোগ করে পরোয়ানার বিষয়টি ভুয়া প্রমাণিত হয়। পরে থাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী জাহাঙ্গীর আলম খান বলেন, প্রথমে আমি হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম। কোনদিন আমি বরগুনা যাইনি।
তারপরও সেখানকার অস্ত্র মামলার আসামি হলাম। এলাকার একটি শক্তিশালী প্রতিপক্ষ আমাকে হয়রানি করার জন্য এটা ওখানকার কাউকে দিয়ে করিয়েছে।
মোহনগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) রাশেদুল হাসান বলেন, অন্যান্য পরোয়ানার মতো এটিও যথাযথ প্রক্রিয়ায় আমাদের হাতে এসে পৌঁছায়। তবে এদিন সন্ধ্যায় জাহাঙ্গীরকে গ্রেপ্তার করার পর এলাকার লোকজন তাকে দেখেতে এসে ভিন্ন মন্তব্য করেন। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করি। পরে বরগুনায় সংশ্লিষ্ট থানা ও কোর্ট পুলিশে যোগাযোগ করা হলে থানার মামলার নম্বর ও আদালতের জিআর নম্বর দুটিই ভুয়া প্রমাণিত হয়।
নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে পরোয়ানাভুক্ত আসামি হিসেবে মো. জাহাঙ্গীর আলম খান (৩৮) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পরে যাচাই বাছাই করে ওই পরোয়ানাটি ভুয়া প্রমাণিত হওয়ায় তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
বরগুনার জেলায় একটি অস্ত্র মামলায় বরগুনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা পেয়ে গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জাহাঙ্গীরকে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে মোহনগঞ্জ থানার পুলিশ।
পরোয়ানার বিষয়টি যাচাই বাছাই করে ভুয়া প্রমাণিত হওয়ায় গত বুধবার সকালে তাকে ছেড়ে দেয় পুলিশ। বিষয়টি নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যে সৃষ্টি হয়েছে। জাহাঙ্গীরের বাড়ি মোহনগঞ্জ উপজেলার কলুঙ্কা গ্রামে।
পরোয়ানা সূত্রে জানা গেছে, ২০১৯ সালের ২১ জুলাই বরগুনা জেলায় একটি অস্ত্র মামলায় সন্দিগ্ধ আসামি করা হয় নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ উপজেলার কলুঙ্কা গ্রামের জাহাঙ্গীর আলমকে। মামলা নম্বর ৩৭। পরে চলতি বছরের ২৮ নভেম্বর বরগুনা জেলা ও দায়রা জজ আদালত থেকে জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়। এর জিআর নম্বর-৬৫২। গত মঙ্গলবার পরোয়ানাটি মোহনগঞ্জ থানায় এসে পৌঁছালে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। পরে পুলিশের তৎপর ভূমিকায় এটি যাচাই বাছাই করার ফলে ভুয়া প্রমাণিত হলে থানা থেকে ছাড়া পান তিনি।
পুলিশ জানায়, যথাযথ নিয়মে বরগুনা জেলা ও দায়রা জজ আদালত থেকে অস্ত্র মামলার সন্দিগ্ধ আসামি হিসেবে জাহাঙ্গীরের নামে একটি পরোয়ানা পাওয়ার পর তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সন্ধ্যায় গ্রেপ্তারের পর থেকে অনেক রাত পর্যন্ত এলাকার অসংখ্য মানুষ তাকে দেখতে আসে। দেখতে আসা এলাকাবাসী জানায় এই মামলাটি ভুয়া হতে পারে। কারণ জাহাঙ্গীর কোনদিন বরগুনা যাননি। এমনকি গ্রেপ্তার জাহাঙ্গীরও দাবি করে তিনি এই মামলার বিষয়ে কিছু জানেন না। এমনি তিনি কখনো বরগুনা যাননি।
এসব বিষয় মাথায় রেখে বিষয়টি তদন্ত করে বরগুনায় সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ে যোগাযোগ করে পরোয়ানার বিষয়টি ভুয়া প্রমাণিত হয়। পরে থাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী জাহাঙ্গীর আলম খান বলেন, প্রথমে আমি হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম। কোনদিন আমি বরগুনা যাইনি।
তারপরও সেখানকার অস্ত্র মামলার আসামি হলাম। এলাকার একটি শক্তিশালী প্রতিপক্ষ আমাকে হয়রানি করার জন্য এটা ওখানকার কাউকে দিয়ে করিয়েছে।
মোহনগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) রাশেদুল হাসান বলেন, অন্যান্য পরোয়ানার মতো এটিও যথাযথ প্রক্রিয়ায় আমাদের হাতে এসে পৌঁছায়। তবে এদিন সন্ধ্যায় জাহাঙ্গীরকে গ্রেপ্তার করার পর এলাকার লোকজন তাকে দেখেতে এসে ভিন্ন মন্তব্য করেন। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করি। পরে বরগুনায় সংশ্লিষ্ট থানা ও কোর্ট পুলিশে যোগাযোগ করা হলে থানার মামলার নম্বর ও আদালতের জিআর নম্বর দুটিই ভুয়া প্রমাণিত হয়।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪