মো. রবিউল ইসলাম, অভয়নগর
অভয়নগর উপজেলার অর্ধশতাধিক গ্রামীণ সড়ক মাছের ঘেরে বিলীন হওয়ার উপক্রম হয়েছে। ১৬ ফুট প্রশস্ত সড়কগুলোর বেশ কয়েকটির কোথাও টিকে আছে মাত্র ২ ফুট। এলাকাবাসীর অভিযোগ, সড়ক ভেঙে সরকারের কোটি কোটি টাকা জলে গেলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ঘেরমালিকদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মাছের ঘেরের মালিকেরা কোটি কোটি টাকা উপার্জন করলেও ঘেরের পাড়ে পাইলিং না করায় এমন অবস্থার সৃষ্টি হচ্ছে। সরকার বারবার কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে সড়কগুলো সংস্কার করলেও কিছুদিন না যেতেই আবার মাছের ঘেরে বিলীন হচ্ছে সড়কগুলো।
স্থানীয়দের অভিযোগ, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, স্থানীয় প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা এবং জনপ্রতিনিধিরা ঘের মালিকদের কাছ থেকে বিভিন্ন সময়ে বড় বড় মাছসহ বিভিন্ন উপঢৌকন পেয়ে তাঁদের বিরুদ্ধে কোনো নিচ্ছেন না। বরং ঘের মালিকদের নানা রকম সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। এলাকাবাসী ও পথচারীরা একের পর এক অভিযোগ করলেও তাতে কর্ণপাত করছেন না ঘের মালিকেরা। ঘেরমালিকদের সতর্কতামূলক চিঠি দিয়ে দায় সেরেছেন উপজেলা মৎস্য অফিসের কর্মকর্তারা।
মাছের ঘেরের মধ্যে সড়ক বিলীন হয়ে যাওয়ায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নৌকায় করে ছোট ছোট ছেলে–মেয়েদের বিদ্যালয়ে যেতে হচ্ছে বলে দাবি করেছেন ডুমুরতলা নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও বেদভিটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা।
গতকাল শনিবার উপজেলার মশিয়াহাটি, ডাঙ্গা মাশিয়াটি, ডুমুরতলা, সুন্দলী, সড়াডাঙ্গা, আন্ধা, চলিশিয়া, পায়রা, কোটা পায়রা, বাগদাহ, বেদভিটা, বলারাবাদ, ডহর মশিয়াহাটি, বাজু কুলটিয়া, বড়েধা, গোবিন্দপুর, রাজাপুর, রামসরা, ফুলেরগাতি গ্রাম ঘুরে দেখা গেছে, এ সব গ্রামের প্রায় প্রতিটি সড়কের গা-ঘেঁষে গড়ে তোলা হয়েছে বড় বড় মাছের ঘের। শত শত বিঘার এ সব মাছের ঘেরে বিলীন হচ্ছে অর্ধশতাধিক সড়ক। বিশেষ করে উপজেলার আন্ধা থেকে বেদভিটা–বলারাবাদ,ডুমুরতলা–বেদভিটা–বলারাবাদ, কোটা পশ্চিমপাড়া–বেদভিটা স্লুইচ গেট, দিঘলিয়া–ডহরমশিয়াহাটি এবং নওয়াপাড়া–মশিয়াহাটি, কালিবাড়ী–মনিরামপুর সড়কের বেশ কিছু অংশ ঘেরের মধ্যে ভেঙে পড়েছে। এমনকি ডুমুরতলা–হাটগাছা সুজাতপুর পর্যন্ত সড়কের দুই তৃতীয়াংশ মাছের ঘেরে বিলীন হয়ে গেছে।
এ বিষয়ে নওয়াপাড়া টু মশিয়াহাটি ভায়া কালিবাড়ি টু মনিরামপুর সড়কের নসিমন চালক ফজলুর রহমান ও ওই এলাকার দুধ ব্যবসায়ী বরুণ বিশ্বাস অভিযোগ করে বলেন, যশোর সদর, মনিরামপুর ও কেশবপুরসহ পার্শ্ববর্তী উপজেলার প্রভাবশালী ঘের ব্যবসায়ীরা এবং অভয়নগরের কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যবসায়ী এ এলাকায় শত শত বিঘার ঘের খনন করে রাস্তাগুলো ধ্বংস করে ফেলেছেন। এখন আমাদের চলাচল করাই দায় হয়ে উঠেছে। প্রায়ই ইজিবাইক, নসিমন, করিমন উল্টে পড়ছে মৎস্য ঘেরে। সেই সঙ্গে সড়কের পাশে কোটি টাকার গাছ মৎস্যঘেরে বিলীন হয়ে গেছে। যা দেখার কেউ নেই।
ডুমুরতলা নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক বিরাট চন্দ্র রায় বলেন, তাঁদের স্কুলে বেদভিটা গ্রামের অনেক ছেলে মেয়ে আসে। কিন্তু আন্ধা টু বেদভিটা এবং ডুমুরতলা টু বেদভিটা সড়কের তিন চতুর্থাংশ মৎস্য ঘেরে বিলীন হয়ে ১৬ ফিট প্রশস্ত সড়কটি আইলে পরিণত হয়েছে। আবার কোথাও নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। ফলে শিশুদেরকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বিদ্যালয়ে আসতে হয়।
এ ব্যাপারে অভয়নগর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ফারুক হুসাঈন সাগর বলেন, ‘আমি এ উপজেলায় যোগদানের পর থেকে দেখছি মৎস্য ঘেরের কারণে অসংখ্য সড়ক চলাচলের অনুপযোগী হয়ে গেছে। ১৬- ১৮ ফিট প্রশস্ত সড়ক ভেঙে ২- ৩ ফিট টিকে আছে। মোটরসাইকেল নিয়েও যাতায়াত করা অসম্ভব হয়ে পড়েছে। আমি প্রতিটি এলাকায় সচেতনতামূলক সভা-সমাবেশ করে আসছি। কিন্তু মৎস্য আইনে এ ব্যাপারে কোনো শাস্তির বিধান না থাকায় কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। তবে এলজিইডি, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি কিংবা যেকোনো সাধারণ মানুষ এদের বিরুদ্ধে মামলা করতে পারেন।’
এ ব্যাপারে অভয়নগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মেজবাহ উদ্দীন বলেন, ‘উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সড়ক সংশ্লিষ্ট ঘের মালিকদের তালিকা তৈরি করছেন। তালিকা সম্পন্ন হলে আমরা উপজেলা চেয়ারম্যানকে নিয়ে ঘের মালিকদের সঙ্গে বসব। যেসব ঘের মালিকদের কারণে সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাঁদেরই সড়ক সংস্কারের জন্য বলা হবে।’
এ বিষয়ে অভয়নগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি শাহ্ ফরিদ জাহাঙ্গীর বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আমরা ইতিমধ্যে আলোচনা করেছি। যত দ্রুত সম্ভব এ ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
অভয়নগর উপজেলার অর্ধশতাধিক গ্রামীণ সড়ক মাছের ঘেরে বিলীন হওয়ার উপক্রম হয়েছে। ১৬ ফুট প্রশস্ত সড়কগুলোর বেশ কয়েকটির কোথাও টিকে আছে মাত্র ২ ফুট। এলাকাবাসীর অভিযোগ, সড়ক ভেঙে সরকারের কোটি কোটি টাকা জলে গেলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ঘেরমালিকদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মাছের ঘেরের মালিকেরা কোটি কোটি টাকা উপার্জন করলেও ঘেরের পাড়ে পাইলিং না করায় এমন অবস্থার সৃষ্টি হচ্ছে। সরকার বারবার কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে সড়কগুলো সংস্কার করলেও কিছুদিন না যেতেই আবার মাছের ঘেরে বিলীন হচ্ছে সড়কগুলো।
স্থানীয়দের অভিযোগ, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, স্থানীয় প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা এবং জনপ্রতিনিধিরা ঘের মালিকদের কাছ থেকে বিভিন্ন সময়ে বড় বড় মাছসহ বিভিন্ন উপঢৌকন পেয়ে তাঁদের বিরুদ্ধে কোনো নিচ্ছেন না। বরং ঘের মালিকদের নানা রকম সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। এলাকাবাসী ও পথচারীরা একের পর এক অভিযোগ করলেও তাতে কর্ণপাত করছেন না ঘের মালিকেরা। ঘেরমালিকদের সতর্কতামূলক চিঠি দিয়ে দায় সেরেছেন উপজেলা মৎস্য অফিসের কর্মকর্তারা।
মাছের ঘেরের মধ্যে সড়ক বিলীন হয়ে যাওয়ায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নৌকায় করে ছোট ছোট ছেলে–মেয়েদের বিদ্যালয়ে যেতে হচ্ছে বলে দাবি করেছেন ডুমুরতলা নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও বেদভিটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা।
গতকাল শনিবার উপজেলার মশিয়াহাটি, ডাঙ্গা মাশিয়াটি, ডুমুরতলা, সুন্দলী, সড়াডাঙ্গা, আন্ধা, চলিশিয়া, পায়রা, কোটা পায়রা, বাগদাহ, বেদভিটা, বলারাবাদ, ডহর মশিয়াহাটি, বাজু কুলটিয়া, বড়েধা, গোবিন্দপুর, রাজাপুর, রামসরা, ফুলেরগাতি গ্রাম ঘুরে দেখা গেছে, এ সব গ্রামের প্রায় প্রতিটি সড়কের গা-ঘেঁষে গড়ে তোলা হয়েছে বড় বড় মাছের ঘের। শত শত বিঘার এ সব মাছের ঘেরে বিলীন হচ্ছে অর্ধশতাধিক সড়ক। বিশেষ করে উপজেলার আন্ধা থেকে বেদভিটা–বলারাবাদ,ডুমুরতলা–বেদভিটা–বলারাবাদ, কোটা পশ্চিমপাড়া–বেদভিটা স্লুইচ গেট, দিঘলিয়া–ডহরমশিয়াহাটি এবং নওয়াপাড়া–মশিয়াহাটি, কালিবাড়ী–মনিরামপুর সড়কের বেশ কিছু অংশ ঘেরের মধ্যে ভেঙে পড়েছে। এমনকি ডুমুরতলা–হাটগাছা সুজাতপুর পর্যন্ত সড়কের দুই তৃতীয়াংশ মাছের ঘেরে বিলীন হয়ে গেছে।
এ বিষয়ে নওয়াপাড়া টু মশিয়াহাটি ভায়া কালিবাড়ি টু মনিরামপুর সড়কের নসিমন চালক ফজলুর রহমান ও ওই এলাকার দুধ ব্যবসায়ী বরুণ বিশ্বাস অভিযোগ করে বলেন, যশোর সদর, মনিরামপুর ও কেশবপুরসহ পার্শ্ববর্তী উপজেলার প্রভাবশালী ঘের ব্যবসায়ীরা এবং অভয়নগরের কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যবসায়ী এ এলাকায় শত শত বিঘার ঘের খনন করে রাস্তাগুলো ধ্বংস করে ফেলেছেন। এখন আমাদের চলাচল করাই দায় হয়ে উঠেছে। প্রায়ই ইজিবাইক, নসিমন, করিমন উল্টে পড়ছে মৎস্য ঘেরে। সেই সঙ্গে সড়কের পাশে কোটি টাকার গাছ মৎস্যঘেরে বিলীন হয়ে গেছে। যা দেখার কেউ নেই।
ডুমুরতলা নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক বিরাট চন্দ্র রায় বলেন, তাঁদের স্কুলে বেদভিটা গ্রামের অনেক ছেলে মেয়ে আসে। কিন্তু আন্ধা টু বেদভিটা এবং ডুমুরতলা টু বেদভিটা সড়কের তিন চতুর্থাংশ মৎস্য ঘেরে বিলীন হয়ে ১৬ ফিট প্রশস্ত সড়কটি আইলে পরিণত হয়েছে। আবার কোথাও নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। ফলে শিশুদেরকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বিদ্যালয়ে আসতে হয়।
এ ব্যাপারে অভয়নগর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ফারুক হুসাঈন সাগর বলেন, ‘আমি এ উপজেলায় যোগদানের পর থেকে দেখছি মৎস্য ঘেরের কারণে অসংখ্য সড়ক চলাচলের অনুপযোগী হয়ে গেছে। ১৬- ১৮ ফিট প্রশস্ত সড়ক ভেঙে ২- ৩ ফিট টিকে আছে। মোটরসাইকেল নিয়েও যাতায়াত করা অসম্ভব হয়ে পড়েছে। আমি প্রতিটি এলাকায় সচেতনতামূলক সভা-সমাবেশ করে আসছি। কিন্তু মৎস্য আইনে এ ব্যাপারে কোনো শাস্তির বিধান না থাকায় কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। তবে এলজিইডি, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি কিংবা যেকোনো সাধারণ মানুষ এদের বিরুদ্ধে মামলা করতে পারেন।’
এ ব্যাপারে অভয়নগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মেজবাহ উদ্দীন বলেন, ‘উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সড়ক সংশ্লিষ্ট ঘের মালিকদের তালিকা তৈরি করছেন। তালিকা সম্পন্ন হলে আমরা উপজেলা চেয়ারম্যানকে নিয়ে ঘের মালিকদের সঙ্গে বসব। যেসব ঘের মালিকদের কারণে সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাঁদেরই সড়ক সংস্কারের জন্য বলা হবে।’
এ বিষয়ে অভয়নগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি শাহ্ ফরিদ জাহাঙ্গীর বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আমরা ইতিমধ্যে আলোচনা করেছি। যত দ্রুত সম্ভব এ ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪