তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে অসময়ে বৃষ্টিতে ফসলি মাঠে পানি উঠে গেছে। মৌসুমের শুরুতে খেতে হঠাৎ পানি ওঠায় রবিশস্য চাষ নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন শস্যভান্ডার খ্যাত চলনবিল-অধ্যুষিত এই এলাকার চাষিরা।
স্থানীয় কৃষকেরা জানান, কার্তিক মাসের মাঝামাঝিতে সরিষা, গম, ভুট্টা, কালাইসহ বিভিন্ন ধরনের রবিশস্য চাষের উপযুক্ত সময়। কিন্তু এক সপ্তাহ ধরে বিল এলাকায় পানি বাড়ায় নতুন নতুন ফসলি জমি প্লাবিত হয়েছে। এতে রবিশস্য চাষ নিয়ে, বিশেষ করে সরিষার আবাদ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন তাঁরা।
কৃষকেরা আরও জানান, মাঠ থেকে পানি নামতে বেশি সময় লাগলে সরিষার আবাদ নাবি (বিলম্ব) হবে। এ ছাড়া নাবি জাতের সরিষার ফলনও কম হয়।
অন্যদিকে সরিষার আবাদ দেরিতে হলে বোরো ধান চাষও পিছিয়ে যাবে। দেরিতে চাষ করা বোরো ধান অনেক সময় নিচু এলাকায় আগাম বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়। এতে কৃষকদের ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত বছর উপজেলার আটটি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা এলাকায় ৪ হাজার ৫২০ হেক্টর জমিতে সরিষা চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। কিন্তু বর্ষার পানি মাঠ থেকে আগাম নেমে যাওয়ায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২১০ হেক্টর জমিতে বেশি চায় হয়। আর ওই সব জমিতে বারি-১৪ ও দেশি টোরি জাতের সরিষা চাষ হয়েছিল।
চলতি বছর রবি মৌসুমে প্রায় ৫ হাজার হেক্টর জমিতে সরিষা আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। কিন্তু মাঠ থেকে বৃষ্টির পানি দ্রুত নেমে না গেলে এ লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ব্যাঘাত ঘটবে।
উপজেলার মাগুড়া বিনোদ ইউনিয়নের চর হামকুড়িয়া গ্রামের কৃষক মজিবর শেখ বলেন, কৃষকদের আয়ের একটা বড় উৎস সরিষার আবাদ, কিন্তু সময়মতো আবাদ করতে না পারলে চরম ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে।
সগুনা ইউনিয়নের লালুয়া মাঝিড়া গ্রামের কৃষক ফরিদুল ইসলাম বলেন, অসময়ে বৃষ্টির পানি বেড়ে ফসলের মাঠ আবার ডুবে গেছে। মাঠ থেকে পানি দ্রুত না নেমে গেলে সরিষার আবাদ পিছিয়ে যাবে। আর নাবি জাতের সরিষার ফলন কম হয়।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুৎফুন্নাহার লুনা বলেন, গত বছরের চেয়ে এ বছর সরিষা আবাদের লক্ষ্যমাত্রা বেশি ধরা হয়েছে। সে জন্য রাসায়নিক সারের যাতে ঘাটতি না হয়, সে বিষয়ে সার ডিলারদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু অসময়ে বৃষ্টির পানি বেড়ে ফসলের জমি ডুবে যাওয়ায় চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে মাঠ থেকে পানি দ্রুত নেমে গেলে তেমন সমস্যা হবে না।
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে অসময়ে বৃষ্টিতে ফসলি মাঠে পানি উঠে গেছে। মৌসুমের শুরুতে খেতে হঠাৎ পানি ওঠায় রবিশস্য চাষ নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন শস্যভান্ডার খ্যাত চলনবিল-অধ্যুষিত এই এলাকার চাষিরা।
স্থানীয় কৃষকেরা জানান, কার্তিক মাসের মাঝামাঝিতে সরিষা, গম, ভুট্টা, কালাইসহ বিভিন্ন ধরনের রবিশস্য চাষের উপযুক্ত সময়। কিন্তু এক সপ্তাহ ধরে বিল এলাকায় পানি বাড়ায় নতুন নতুন ফসলি জমি প্লাবিত হয়েছে। এতে রবিশস্য চাষ নিয়ে, বিশেষ করে সরিষার আবাদ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন তাঁরা।
কৃষকেরা আরও জানান, মাঠ থেকে পানি নামতে বেশি সময় লাগলে সরিষার আবাদ নাবি (বিলম্ব) হবে। এ ছাড়া নাবি জাতের সরিষার ফলনও কম হয়।
অন্যদিকে সরিষার আবাদ দেরিতে হলে বোরো ধান চাষও পিছিয়ে যাবে। দেরিতে চাষ করা বোরো ধান অনেক সময় নিচু এলাকায় আগাম বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়। এতে কৃষকদের ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত বছর উপজেলার আটটি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা এলাকায় ৪ হাজার ৫২০ হেক্টর জমিতে সরিষা চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। কিন্তু বর্ষার পানি মাঠ থেকে আগাম নেমে যাওয়ায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২১০ হেক্টর জমিতে বেশি চায় হয়। আর ওই সব জমিতে বারি-১৪ ও দেশি টোরি জাতের সরিষা চাষ হয়েছিল।
চলতি বছর রবি মৌসুমে প্রায় ৫ হাজার হেক্টর জমিতে সরিষা আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। কিন্তু মাঠ থেকে বৃষ্টির পানি দ্রুত নেমে না গেলে এ লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ব্যাঘাত ঘটবে।
উপজেলার মাগুড়া বিনোদ ইউনিয়নের চর হামকুড়িয়া গ্রামের কৃষক মজিবর শেখ বলেন, কৃষকদের আয়ের একটা বড় উৎস সরিষার আবাদ, কিন্তু সময়মতো আবাদ করতে না পারলে চরম ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে।
সগুনা ইউনিয়নের লালুয়া মাঝিড়া গ্রামের কৃষক ফরিদুল ইসলাম বলেন, অসময়ে বৃষ্টির পানি বেড়ে ফসলের মাঠ আবার ডুবে গেছে। মাঠ থেকে পানি দ্রুত না নেমে গেলে সরিষার আবাদ পিছিয়ে যাবে। আর নাবি জাতের সরিষার ফলন কম হয়।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুৎফুন্নাহার লুনা বলেন, গত বছরের চেয়ে এ বছর সরিষা আবাদের লক্ষ্যমাত্রা বেশি ধরা হয়েছে। সে জন্য রাসায়নিক সারের যাতে ঘাটতি না হয়, সে বিষয়ে সার ডিলারদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু অসময়ে বৃষ্টির পানি বেড়ে ফসলের জমি ডুবে যাওয়ায় চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে মাঠ থেকে পানি দ্রুত নেমে গেলে তেমন সমস্যা হবে না।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪