কলারোয়া (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
সম্প্রতি সরকারি ঘোষণায় ডিজেলের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় সাতক্ষীরার কলারোয়ায় পেট্রল-অকটেন কিনছেন ক্রেতারা। কিন্তু ফিলিং স্টেশনে পেট্রল-অকটেন না পেয়ে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে তাঁদের ৷
গতকাল রোববার সকালে উপজেলার ইউরেকা ফিলিং স্টেশনে গিয়ে এমন দৃশ্য দেখা যায় ৷ এই ফিলিং স্টেশনের ব্যবস্থাপক মোজাম্মেল হক জানান, ডিজেলের দাম বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ক্রেতাদের মধ্যে অকটেন-পেট্রলের দাম বৃদ্ধি হতে পারে—এমন বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে। এ জন্য প্রয়োজনের চেয়ে বেশি মাত্রায় অকটেন-পেট্রল সংগ্রহ করেছেন তাঁরা। গত শনিবার সকাল থেকে ফিলিং স্টেশনে চার হাজার লিটার পেট্রল-অকটেনের ট্যাংক শূন্য ৷ পেট্রল-অকটেনের দাম না বাড়লেও খুলনা ডিপোতে ব্যাপক চাহিদা বেড়েছে।
পৌর সদরের মেসার্স সোনিয়া পেট্রোলিয়াম সার্ভিসের ব্যবস্থাপক বলেন, ‘ফিলিং স্টেশনে ডিজেলের কোনো ঘাটতি নেই। তবে পেট্রল-অকটেন সরবরাহ করা মেশিন নষ্ট হয়ে যাওয়ায় ক্রেতাদের চাহিদা থাকলেও বিক্রি করতে পারছি না ৷ ৬০ হাজার টাকা খরচ করে আগামী পরশুর মধ্যে তরল সরবরাহ করা মেশিন সংস্কারের পর ঘাটতি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে ৷ ’
উপজেলার ঝাপাঘাট গ্রাম থেকে পেট্রল-অকটেন কিনতে আসা খায়রুল ইসলাম বলেন, ডিজেলের দাম বেড়েছে, কিন্তু পেট্রল-অকটেন নিয়ে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে ৷ উপজেলা পৌর সদরের তিনটি পাম্পের মধ্যে সোনিয়া ও ইউরেকা ফিলিং স্টেশনে ঘুরেও তেল পাওয়া যায়নি। চার-পাঁচ কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে যেখানে পাওয়া যাচ্ছে সেখানে আবার সিরিয়াল দিয়ে নিতে হচ্ছে ৷
গোপীনাথপুর হোসেন ফিলিং স্টেশনের ক্যাশিয়ার মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, ৭ হাজার ২০০ লিটার ধারণক্ষমতাসম্পন্ন ট্যাংকিতে ডিপো থেকে ৩-৪ হাজার লিটার নিয়ে এসে বিক্রির জন্য রাখা হয় ৷ ডিজেলের লিটারে ১৫ টাকা বৃদ্ধি হয়েছে। আবার বাস বন্ধ, ধর্মঘট হওয়ায় মোটরযান ও মোটরসাইকেলচালকদের মধ্যে পেট্রল-অকটেনের দাম নিয়ে বেশি আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। যে কারণে অধিকাংশ বাইকে ২২ লিটার ট্যাংকি ফুল করছে ৷ নিয়মিত অনেকে যে পরিমাণ পেট্রল-অকটেন কিনতেন, এখন তাঁদের চাহিদাও দ্বিগুণ বেড়েছে। এ কারণে সাময়িক সমস্যা দেখা দিয়েছে ৷ তবে ক্রেতাদের সচেতন হতে হবে। কোনো বিভ্রান্তি সৃষ্টি না করা অনুচিত ৷
হোসেন ফিলিং স্টেশনের ব্যবস্থাপক গফুর বিশ্বাস জানান, ডিজেলের দাম বৃদ্ধি পাওয়াতে মোটরযান চালকদের মধ্যে এক ধরনের আতঙ্ক দেখা দিয়েছে যে কারণে ডিজেল, পেট্রল ও অকটেন নিয়ে ট্যাংক পূর্ণ করছেন। অনেকে আবার প্লাস্টিকের পাত্রে করে বাড়িতে নিয়ে রাখছে ৷ ডিজেল ৮০ টাকা, পেট্রল ৮৬.১৫ টাকা, অকটেন ৮৯.১৫ টাকা লিটার দরে বিক্রি করা হলেও ক্রেতারা প্রয়োজন অতিরিক্ত ক্রয় করছে। এতে সাময়িক ভোগান্তিতে পরেছেন সাধারণ ক্রেতারা।
কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জুবায়ের হোসেন চৌধুরী বলেন, উপজেলার সকল তেল পাম্প কর্তৃপক্ষকে নিয়ে ইতিমধ্যে জরুরি মিটিং ডেকে কঠিন নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ৷ যতক্ষণ পর্যন্ত পাম্পের ট্যাংকে বিক্রিযোগ্য ডিজেল, পেট্রল, অকটেন থাকবে ক্রেতাদের কাছে ন্যায্যমূল্যে বিক্রি করতে হবে। অন্যথায় আইন অমান্যকারীর বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে ৷
সম্প্রতি সরকারি ঘোষণায় ডিজেলের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় সাতক্ষীরার কলারোয়ায় পেট্রল-অকটেন কিনছেন ক্রেতারা। কিন্তু ফিলিং স্টেশনে পেট্রল-অকটেন না পেয়ে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে তাঁদের ৷
গতকাল রোববার সকালে উপজেলার ইউরেকা ফিলিং স্টেশনে গিয়ে এমন দৃশ্য দেখা যায় ৷ এই ফিলিং স্টেশনের ব্যবস্থাপক মোজাম্মেল হক জানান, ডিজেলের দাম বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ক্রেতাদের মধ্যে অকটেন-পেট্রলের দাম বৃদ্ধি হতে পারে—এমন বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে। এ জন্য প্রয়োজনের চেয়ে বেশি মাত্রায় অকটেন-পেট্রল সংগ্রহ করেছেন তাঁরা। গত শনিবার সকাল থেকে ফিলিং স্টেশনে চার হাজার লিটার পেট্রল-অকটেনের ট্যাংক শূন্য ৷ পেট্রল-অকটেনের দাম না বাড়লেও খুলনা ডিপোতে ব্যাপক চাহিদা বেড়েছে।
পৌর সদরের মেসার্স সোনিয়া পেট্রোলিয়াম সার্ভিসের ব্যবস্থাপক বলেন, ‘ফিলিং স্টেশনে ডিজেলের কোনো ঘাটতি নেই। তবে পেট্রল-অকটেন সরবরাহ করা মেশিন নষ্ট হয়ে যাওয়ায় ক্রেতাদের চাহিদা থাকলেও বিক্রি করতে পারছি না ৷ ৬০ হাজার টাকা খরচ করে আগামী পরশুর মধ্যে তরল সরবরাহ করা মেশিন সংস্কারের পর ঘাটতি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে ৷ ’
উপজেলার ঝাপাঘাট গ্রাম থেকে পেট্রল-অকটেন কিনতে আসা খায়রুল ইসলাম বলেন, ডিজেলের দাম বেড়েছে, কিন্তু পেট্রল-অকটেন নিয়ে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে ৷ উপজেলা পৌর সদরের তিনটি পাম্পের মধ্যে সোনিয়া ও ইউরেকা ফিলিং স্টেশনে ঘুরেও তেল পাওয়া যায়নি। চার-পাঁচ কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে যেখানে পাওয়া যাচ্ছে সেখানে আবার সিরিয়াল দিয়ে নিতে হচ্ছে ৷
গোপীনাথপুর হোসেন ফিলিং স্টেশনের ক্যাশিয়ার মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, ৭ হাজার ২০০ লিটার ধারণক্ষমতাসম্পন্ন ট্যাংকিতে ডিপো থেকে ৩-৪ হাজার লিটার নিয়ে এসে বিক্রির জন্য রাখা হয় ৷ ডিজেলের লিটারে ১৫ টাকা বৃদ্ধি হয়েছে। আবার বাস বন্ধ, ধর্মঘট হওয়ায় মোটরযান ও মোটরসাইকেলচালকদের মধ্যে পেট্রল-অকটেনের দাম নিয়ে বেশি আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। যে কারণে অধিকাংশ বাইকে ২২ লিটার ট্যাংকি ফুল করছে ৷ নিয়মিত অনেকে যে পরিমাণ পেট্রল-অকটেন কিনতেন, এখন তাঁদের চাহিদাও দ্বিগুণ বেড়েছে। এ কারণে সাময়িক সমস্যা দেখা দিয়েছে ৷ তবে ক্রেতাদের সচেতন হতে হবে। কোনো বিভ্রান্তি সৃষ্টি না করা অনুচিত ৷
হোসেন ফিলিং স্টেশনের ব্যবস্থাপক গফুর বিশ্বাস জানান, ডিজেলের দাম বৃদ্ধি পাওয়াতে মোটরযান চালকদের মধ্যে এক ধরনের আতঙ্ক দেখা দিয়েছে যে কারণে ডিজেল, পেট্রল ও অকটেন নিয়ে ট্যাংক পূর্ণ করছেন। অনেকে আবার প্লাস্টিকের পাত্রে করে বাড়িতে নিয়ে রাখছে ৷ ডিজেল ৮০ টাকা, পেট্রল ৮৬.১৫ টাকা, অকটেন ৮৯.১৫ টাকা লিটার দরে বিক্রি করা হলেও ক্রেতারা প্রয়োজন অতিরিক্ত ক্রয় করছে। এতে সাময়িক ভোগান্তিতে পরেছেন সাধারণ ক্রেতারা।
কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জুবায়ের হোসেন চৌধুরী বলেন, উপজেলার সকল তেল পাম্প কর্তৃপক্ষকে নিয়ে ইতিমধ্যে জরুরি মিটিং ডেকে কঠিন নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ৷ যতক্ষণ পর্যন্ত পাম্পের ট্যাংকে বিক্রিযোগ্য ডিজেল, পেট্রল, অকটেন থাকবে ক্রেতাদের কাছে ন্যায্যমূল্যে বিক্রি করতে হবে। অন্যথায় আইন অমান্যকারীর বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে ৷
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪