গাজী আব্দুল কুদ্দুস, ডুমুরিয়া
ডুমুরিয়ায় বাণিজ্যিকভাবে চাষাবাদ হচ্ছে পানিফল বা পানি সিংড়া। এই ফল পাঠানো হচ্ছে সারা দেশে। ফলটির চাষ লাভজনক হওয়ায় ইতিমধ্যেই এটির চাষে ঝুঁকছেন চাষিরা। ডুমুরিয়ার আশপাশের বিভিন্ন বিল ও জলাশয়ে এ পানিফল চাষ করা হচ্ছে।
পানিতে জন্মে বলে এ ফলের নাম পানিফল বা পানি সিংড়া। লতাপাতার মতো জলাশয়ে ভাসতে দেখা যায় পানি ফলের গাছ। মৌসুমি ফসল হিসেবে এটির চাষ করা হয়। অনেকে মাছের সঙ্গে মিশ্রভাবেও পানি ফলের চাষ করে থাকেন। ফলটিতে পানীয় ও প্রচুর খনিজ উপাদান থাকে।
জানা গেছে, ডুমুরিয়ায় পতিত খালবিল ও জলাশয়ে চাষ হচ্ছে পানি ফল। লাভজনক হওয়ায় এ উপজেলায় প্রতিবছর বাড়ছে এর চাষ। এর পাশাপাশি হাট-বাজারে বেচাকেনা বেড়েছে ফলটির। এতে করে অনেকের কর্মসংস্থান হচ্ছে। ফলটির চাষ মূলত কম খরচে, কম পরিশ্রমে হওয়ার পাশাপাশি দামও ভালো হওয়ায় কৃষকেরা বেশ লাভবান হচ্ছেন। এসব কারণে পানি ফল চাষে আগ্রহ বাড়ছে চাষিদের মাঝে।
উপজেলার বিল ডাকাতিয়ার খালবিল জলাশয়ে এখন শোভা পাচ্ছে পানি ফলের গাছ। প্রতিটি শহর ও গ্রামে এ ফলের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। সিদ্ধ করেও এ ফল খাওয়া যায়। বাজারে কাঁচা ফলের পাশাপাশি সিদ্ধ ফলও বিক্রি হয়ে থাকে।
খুলনা জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, আষাঢ় মাস থেকে ভাদ্র বা আশ্বিন মাস পর্যন্ত চারা লাগানো যায়। চারা লাগানোর দুই থেকে আড়াই মাস পর ফল তোলা যায়। প্রতি গাছ থেকে ৩ / ৪ বার ফল সংগ্রহ করা যায়। এভাবে পৌষ মাস পর্যন্ত ফল পাওয়া যায়। ভবিষ্যতে আরও বেশি জলাশয়ে এ ফলের চাষ হবে বলে আশাবাদী কৃষি বিভাগ।
উপজেলার গুটুদিয়া ইউনিয়নের লতা গ্রামের দীপঙ্কর মন্ডল জানান, চলতি বছর সাড়ে ৭ বিঘা জমিতে পানি ফল চাষ করেছেন তিনি। খরচ অতি সামান্য। খরচের তুলনায় প্রায় ১০ গুণ লাভ পাবেন বলে প্রত্যাশা তাঁর।
চুকনগর বাজারের ফল ব্যবসায়ী হজরত আলী মোড়ল বলেন, মৌসুমি ফল হওয়ায় প্রতিদিন ১ মণ ফল বিক্রি করা সম্ভব। এতে প্রায় ৫০০-৬০০ টাকা লাভ হয়।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মোসাদ্দেক হোসেন বলেন, পানি ফল অত্যন্ত সুস্বাদু। ডুমুরিয়া থেকে পানি ফলসহ-এর চারা দেশের বিভিন্ন জেলায় ছড়িয়ে যাচ্ছে। কৃষি বিভাগ প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান করছে। ভবিষ্যতে এ উপজেলায় পানি ফল চাষ আরও বৃদ্ধি পাবে।
ডুমুরিয়ায় বাণিজ্যিকভাবে চাষাবাদ হচ্ছে পানিফল বা পানি সিংড়া। এই ফল পাঠানো হচ্ছে সারা দেশে। ফলটির চাষ লাভজনক হওয়ায় ইতিমধ্যেই এটির চাষে ঝুঁকছেন চাষিরা। ডুমুরিয়ার আশপাশের বিভিন্ন বিল ও জলাশয়ে এ পানিফল চাষ করা হচ্ছে।
পানিতে জন্মে বলে এ ফলের নাম পানিফল বা পানি সিংড়া। লতাপাতার মতো জলাশয়ে ভাসতে দেখা যায় পানি ফলের গাছ। মৌসুমি ফসল হিসেবে এটির চাষ করা হয়। অনেকে মাছের সঙ্গে মিশ্রভাবেও পানি ফলের চাষ করে থাকেন। ফলটিতে পানীয় ও প্রচুর খনিজ উপাদান থাকে।
জানা গেছে, ডুমুরিয়ায় পতিত খালবিল ও জলাশয়ে চাষ হচ্ছে পানি ফল। লাভজনক হওয়ায় এ উপজেলায় প্রতিবছর বাড়ছে এর চাষ। এর পাশাপাশি হাট-বাজারে বেচাকেনা বেড়েছে ফলটির। এতে করে অনেকের কর্মসংস্থান হচ্ছে। ফলটির চাষ মূলত কম খরচে, কম পরিশ্রমে হওয়ার পাশাপাশি দামও ভালো হওয়ায় কৃষকেরা বেশ লাভবান হচ্ছেন। এসব কারণে পানি ফল চাষে আগ্রহ বাড়ছে চাষিদের মাঝে।
উপজেলার বিল ডাকাতিয়ার খালবিল জলাশয়ে এখন শোভা পাচ্ছে পানি ফলের গাছ। প্রতিটি শহর ও গ্রামে এ ফলের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। সিদ্ধ করেও এ ফল খাওয়া যায়। বাজারে কাঁচা ফলের পাশাপাশি সিদ্ধ ফলও বিক্রি হয়ে থাকে।
খুলনা জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, আষাঢ় মাস থেকে ভাদ্র বা আশ্বিন মাস পর্যন্ত চারা লাগানো যায়। চারা লাগানোর দুই থেকে আড়াই মাস পর ফল তোলা যায়। প্রতি গাছ থেকে ৩ / ৪ বার ফল সংগ্রহ করা যায়। এভাবে পৌষ মাস পর্যন্ত ফল পাওয়া যায়। ভবিষ্যতে আরও বেশি জলাশয়ে এ ফলের চাষ হবে বলে আশাবাদী কৃষি বিভাগ।
উপজেলার গুটুদিয়া ইউনিয়নের লতা গ্রামের দীপঙ্কর মন্ডল জানান, চলতি বছর সাড়ে ৭ বিঘা জমিতে পানি ফল চাষ করেছেন তিনি। খরচ অতি সামান্য। খরচের তুলনায় প্রায় ১০ গুণ লাভ পাবেন বলে প্রত্যাশা তাঁর।
চুকনগর বাজারের ফল ব্যবসায়ী হজরত আলী মোড়ল বলেন, মৌসুমি ফল হওয়ায় প্রতিদিন ১ মণ ফল বিক্রি করা সম্ভব। এতে প্রায় ৫০০-৬০০ টাকা লাভ হয়।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মোসাদ্দেক হোসেন বলেন, পানি ফল অত্যন্ত সুস্বাদু। ডুমুরিয়া থেকে পানি ফলসহ-এর চারা দেশের বিভিন্ন জেলায় ছড়িয়ে যাচ্ছে। কৃষি বিভাগ প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান করছে। ভবিষ্যতে এ উপজেলায় পানি ফল চাষ আরও বৃদ্ধি পাবে।
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
৬ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪