আয়নাল হোসেন, ঢাকা
ভোজ্যতেলের দাম লিটারপ্রতি ৮ টাকা বাড়ানোর দুই দিন পর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বৈঠক করেছে পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। বৈঠক শেষে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি সাংবাদিকদের বলেছিলেন, আপাতত ভোজ্যতেলের দাম বাড়ছে না। অথচ বাজারে বর্ধিত দামের তেল ছেড়েছে পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো।
পুরান ঢাকার নয়াবাজারের মেসার্স কালাম স্টোরের মালিক আবুল কালাম জানান, আগে প্রতি ৫ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেলের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য (এমআরপি) ছিল ৭৬০ টাকা। বর্তমানে তা ৮০০ টাকা করা হয়েছে। অর্থাৎ লিটারপ্রতি দাম বেড়েছে ৮ টাকা। এ কারণে বাজারে খোলা ভোজ্যতেলের দামও কেজিপ্রতি ৫-৮ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো লিটারপ্রতি ১২ টাকা দাম বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছিল। পরে মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বৈঠকের পর লিটারপ্রতি ৮ টাকা দাম বাড়ানোর প্রস্তাব গৃহীত হয়। কিন্তু এ প্রস্তাব অনুমোদন না নিয়েই তারা গত ১৭ জানুয়ারি বর্ধিত দামে তেল বাজারে ছেড়ে দেয়। এরপর ১৯ জানুয়ারি বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির সভাপতিত্বে বৈঠক হয়। বৈঠক শেষে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, ভোজ্যতেলের দাম আপাতত বাড়ছে না। আন্তর্জাতিক বাজার পরিস্থিতি এবং আনুষঙ্গিক অবস্থা পর্যালোচনা করে আগামী ৬ বা ৭ ফেব্রুয়ারি ভোজ্যতেলের দাম নতুন করে নির্ধারণ করে দেওয়া হবে।
এ প্রসঙ্গে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য) এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর কোনো অনুমোদন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়নি। কেন তাহলে দাম বাড়ানো হলো? এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে জিজ্ঞাসা করতে বলেন তিনি।
জানতে চাইলে সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিত সাহা বলেন, দাম বাড়ানোর বিষয়টি বাণিজ্যমন্ত্রী জানেন। তবে আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি দাম সংশোধন করা হবে বলে জানান তিনি।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, ভোজ্যতেল পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো দাম বাড়ানোর দুই দিন পর মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে।
এদিকে বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম বাড়ার আগেই খোলা তেলের দাম বেড়েছে কেজিপ্রতি ৫-৮ টাকা পর্যন্ত। খুচরা তেল ব্যবসায়ীরা জানান, আগে প্রতি কেজি সয়াবিন তেলের দাম ছিল ১৫০-১৫২ টাকা। গতকাল তা ১৫৮-১৬০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। একইভাবে ১৪০ টাকার সুপারপাম ১৪৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাব অনুযায়ী, এক মাস আগে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেলের দাম ছিল ১৪০-১৪৫ টাকা। গতকাল তা বিক্রি হয়েছে ১৪৫-১৫০ টাকা। একইভাবে ১৫০-১৬০ টাকার বোতল ১৫০-১৬৫ টাকা। ১৩০-১৩৫ টাকার পাম তেল ১৩২-১৩৬ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
১৯ জানুয়ারি সভা শেষে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘ভারতের বড় সুবিধা তাদের ডিউটি আমাদের চেয়ে কম। আমাদের যেখানে ১৮-২০ শতাংশ, সেখানে তারা ৫ শতাংশ দেয়। আমাদের এসব বিবেচনায় রাখতে হবে। এ জন্য আমি ব্যবসায়ীদের অনুরোধ করেছি একটু সময় দিতে। আমরা আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি, মানে ১৬ দিন পর বসে তেলের দাম বাড়ানোর প্রয়োজন হলে বাড়াব, কমানোর প্রয়োজন হলে কমাব। সবকিছু বিবেচনা করে যেটা সুবিধাজনক হয় সেটিই করা হবে।’
বর্তমানে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৬০ টাকা এবং খোলা সয়াবিন তেলের দাম ১৩৬ টাকা নির্ধারণ করা আছে। তবে নির্ধারিত দামে কোথাও তেল বিক্রি হচ্ছে না।
ভোজ্যতেলের দাম লিটারপ্রতি ৮ টাকা বাড়ানোর দুই দিন পর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বৈঠক করেছে পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। বৈঠক শেষে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি সাংবাদিকদের বলেছিলেন, আপাতত ভোজ্যতেলের দাম বাড়ছে না। অথচ বাজারে বর্ধিত দামের তেল ছেড়েছে পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো।
পুরান ঢাকার নয়াবাজারের মেসার্স কালাম স্টোরের মালিক আবুল কালাম জানান, আগে প্রতি ৫ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেলের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য (এমআরপি) ছিল ৭৬০ টাকা। বর্তমানে তা ৮০০ টাকা করা হয়েছে। অর্থাৎ লিটারপ্রতি দাম বেড়েছে ৮ টাকা। এ কারণে বাজারে খোলা ভোজ্যতেলের দামও কেজিপ্রতি ৫-৮ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো লিটারপ্রতি ১২ টাকা দাম বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছিল। পরে মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বৈঠকের পর লিটারপ্রতি ৮ টাকা দাম বাড়ানোর প্রস্তাব গৃহীত হয়। কিন্তু এ প্রস্তাব অনুমোদন না নিয়েই তারা গত ১৭ জানুয়ারি বর্ধিত দামে তেল বাজারে ছেড়ে দেয়। এরপর ১৯ জানুয়ারি বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির সভাপতিত্বে বৈঠক হয়। বৈঠক শেষে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, ভোজ্যতেলের দাম আপাতত বাড়ছে না। আন্তর্জাতিক বাজার পরিস্থিতি এবং আনুষঙ্গিক অবস্থা পর্যালোচনা করে আগামী ৬ বা ৭ ফেব্রুয়ারি ভোজ্যতেলের দাম নতুন করে নির্ধারণ করে দেওয়া হবে।
এ প্রসঙ্গে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য) এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর কোনো অনুমোদন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়নি। কেন তাহলে দাম বাড়ানো হলো? এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে জিজ্ঞাসা করতে বলেন তিনি।
জানতে চাইলে সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিত সাহা বলেন, দাম বাড়ানোর বিষয়টি বাণিজ্যমন্ত্রী জানেন। তবে আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি দাম সংশোধন করা হবে বলে জানান তিনি।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, ভোজ্যতেল পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো দাম বাড়ানোর দুই দিন পর মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে।
এদিকে বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম বাড়ার আগেই খোলা তেলের দাম বেড়েছে কেজিপ্রতি ৫-৮ টাকা পর্যন্ত। খুচরা তেল ব্যবসায়ীরা জানান, আগে প্রতি কেজি সয়াবিন তেলের দাম ছিল ১৫০-১৫২ টাকা। গতকাল তা ১৫৮-১৬০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। একইভাবে ১৪০ টাকার সুপারপাম ১৪৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাব অনুযায়ী, এক মাস আগে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেলের দাম ছিল ১৪০-১৪৫ টাকা। গতকাল তা বিক্রি হয়েছে ১৪৫-১৫০ টাকা। একইভাবে ১৫০-১৬০ টাকার বোতল ১৫০-১৬৫ টাকা। ১৩০-১৩৫ টাকার পাম তেল ১৩২-১৩৬ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
১৯ জানুয়ারি সভা শেষে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘ভারতের বড় সুবিধা তাদের ডিউটি আমাদের চেয়ে কম। আমাদের যেখানে ১৮-২০ শতাংশ, সেখানে তারা ৫ শতাংশ দেয়। আমাদের এসব বিবেচনায় রাখতে হবে। এ জন্য আমি ব্যবসায়ীদের অনুরোধ করেছি একটু সময় দিতে। আমরা আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি, মানে ১৬ দিন পর বসে তেলের দাম বাড়ানোর প্রয়োজন হলে বাড়াব, কমানোর প্রয়োজন হলে কমাব। সবকিছু বিবেচনা করে যেটা সুবিধাজনক হয় সেটিই করা হবে।’
বর্তমানে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৬০ টাকা এবং খোলা সয়াবিন তেলের দাম ১৩৬ টাকা নির্ধারণ করা আছে। তবে নির্ধারিত দামে কোথাও তেল বিক্রি হচ্ছে না।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৮ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৮ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৮ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫