মীর রাকিব হাসান
‘শাটিকাপ’ নির্মাণের পেছনের গল্পটা কেমন?
এই গল্পের কোনো ব্যাকগ্রাউন্ড ছিল না। অভিজ্ঞতা ছিল না কীভাবে অ্যাকশন ফিল্ম শুট করা যায়। ২০২০ সালে যখন লকডাউন শুরু হলো, তখন তো সবাই ঘরবন্দি। তখন কিছু একটা করার জন্য কাজ শুরু করেছিলাম। কোনো গল্প ছাড়াই শুট করছিলাম। যখন দেখলাম কিছু হচ্ছে, তখন প্রপার স্ক্রিপ্টে গেলাম।
সিরিজটির শুটিং হয়েছে রাজশাহীতে?
পোস্ট প্রোডাকশনের আগে পর্যন্ত সব রাজশাহী থেকেই করেছি। এরপর চরকির সহযোগিতায় পোস্ট প্রোডাকশন হয়েছে। শুটিংয়ের সময় প্রচুর টেকনিক্যাল লোক দরকার হয়েছে। আমাদের মূল টিমের সদস্যরা যখন যেটা দরকার হয়েছে সেটা তাৎক্ষণিক শিখেছি। তারপর কাজ করেছি।
সেটা কেমন?
আমাদের নিজেদের স্ক্রিপ্ট রাইটার নেই। স্ক্রিপ্ট রাইটিংয়ের জন্য আমরা কোর্স করেছি। ইন্টারনেট ঘেঁটেছি। তারপর আমাদের মনের ভাবনাগুলো লিখেছি।
যে সাউন্ড নিয়েছে, সেও নিজেকে একইভাবে তৈরি করেছে। আমার পড়াশোনা সিনেমাটোগ্রাফিতেই। সেক্ষেত্রে আমরা নিজেরা ওয়ার্কশপ করে রেডি হয়েছি। পুরো সিরিজটি আমাদের জন্য একটা স্কুলিং ছিল। শুটিং অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?আমরা খুব র-ভাবে জিনিসটা তৈরি করার চেষ্টা করেছি।
নেকগুলো ক্যামেরায় শুট করতে হয়েছে। আমিই সিনেমাটোগ্রাফি করেছি। আমার সঙ্গে আরও বেশ কয়েকজন ক্যামেরা অপারেট করেছেন। আমরা একই সময়ে পাঁচটা ক্যামেরা রান করেছি। এমনও হয়েছে যে ক্যারেক্টারকেও ক্যামেরা ধরতে হয়েছে।
১৩৭ জন অভিনয়শিল্পীর সবাই রাজশাহীর। অভিনয়ের পূর্ব অভিজ্ঞতাও ছিল না। তাঁদের নিয়ে কাজ করতে অসুবিধা হয়নি?
প্রাথমিক পর্যায়ে যাদের নির্বাচন করেছিলাম তাঁরা আমাদের টিমেরই সদস্য। বাকি চরিত্রগুলোর জন্য অডিশন নিয়েছি। আবার কারও সঙ্গে চরিত্র মিলে গেলে তাঁকে অনুরোধ জানিয়েছি, আপনার অভিনয় করতে হবে। এরপর আমরা একটা ক্যারেক্টার ওয়ার্কশপ করেছি। চূড়ান্ত শুটিংয়ের আগে পরীক্ষামূলকভাবে বেশ কয়েকবার শুটিং করেছি।
শুনেছি ৬৩ দিন শুটিং করেছেন...
একটা ওয়েব সিরিজে ৬৩ দিন শুট করা মানে বোঝাই যায় বেহিসাবি কাজ হয়েছে। একটা সিকোয়েন্স দেখা গেল শুট করে নিয়ে এসেছি, কিন্তু এডিটিংয়ের সময় সঠিক মনে হয়নি, আবার শুটিং করেছি। এভাবে কাজটি নামিয়েছি।
নিশ্চয়ই এলাকাবাসীর ব্যাপক সহযোগিতা ছিল?
আমরা যেখানেই গিয়েছি, সবার সর্বোচ্চ সহযোগিতা পেয়েছি। সেটা এলাকাবাসী হোক, কিংবা প্রশাসন। এলাকাবাসীর সাহায্য আমাদের নতুনভাবে উৎসাহ দিয়েছে।
কিছু সংলাপ নিয়ে সমালোচনাও হচ্ছে...
গল্পের চরিত্রগুলোকে সাধারণ মানুষ ওভাবে দেখে না কখনো। যে ড্রাগ ডিলার, আমরা তাকে ওভাবেই দেখানোর চেষ্টা করেছি। আমরা যে ক্যারেক্টারগুলো সামনে এনেছি, তারা আসলে এভাবেই কথা বলে। আমরা যদি কিছু এড়িয়ে যেতাম, তাহলে গল্পটার সাথে জাস্টিস হতো না। যে ধরনের মানসিকতা নিয়ে চরিত্রগুলো কথা বলে, সেটা যদি একই রকমভাবে পর্দায় না আসত, তবে এই গল্প আমাদের গল্প হয়ে উঠত না। অডিয়েন্স স্বাধীন, তারা তাদের মতো দেখবেন।
‘শাটিকাপ’ নির্মাণের পেছনের গল্পটা কেমন?
এই গল্পের কোনো ব্যাকগ্রাউন্ড ছিল না। অভিজ্ঞতা ছিল না কীভাবে অ্যাকশন ফিল্ম শুট করা যায়। ২০২০ সালে যখন লকডাউন শুরু হলো, তখন তো সবাই ঘরবন্দি। তখন কিছু একটা করার জন্য কাজ শুরু করেছিলাম। কোনো গল্প ছাড়াই শুট করছিলাম। যখন দেখলাম কিছু হচ্ছে, তখন প্রপার স্ক্রিপ্টে গেলাম।
সিরিজটির শুটিং হয়েছে রাজশাহীতে?
পোস্ট প্রোডাকশনের আগে পর্যন্ত সব রাজশাহী থেকেই করেছি। এরপর চরকির সহযোগিতায় পোস্ট প্রোডাকশন হয়েছে। শুটিংয়ের সময় প্রচুর টেকনিক্যাল লোক দরকার হয়েছে। আমাদের মূল টিমের সদস্যরা যখন যেটা দরকার হয়েছে সেটা তাৎক্ষণিক শিখেছি। তারপর কাজ করেছি।
সেটা কেমন?
আমাদের নিজেদের স্ক্রিপ্ট রাইটার নেই। স্ক্রিপ্ট রাইটিংয়ের জন্য আমরা কোর্স করেছি। ইন্টারনেট ঘেঁটেছি। তারপর আমাদের মনের ভাবনাগুলো লিখেছি।
যে সাউন্ড নিয়েছে, সেও নিজেকে একইভাবে তৈরি করেছে। আমার পড়াশোনা সিনেমাটোগ্রাফিতেই। সেক্ষেত্রে আমরা নিজেরা ওয়ার্কশপ করে রেডি হয়েছি। পুরো সিরিজটি আমাদের জন্য একটা স্কুলিং ছিল। শুটিং অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?আমরা খুব র-ভাবে জিনিসটা তৈরি করার চেষ্টা করেছি।
নেকগুলো ক্যামেরায় শুট করতে হয়েছে। আমিই সিনেমাটোগ্রাফি করেছি। আমার সঙ্গে আরও বেশ কয়েকজন ক্যামেরা অপারেট করেছেন। আমরা একই সময়ে পাঁচটা ক্যামেরা রান করেছি। এমনও হয়েছে যে ক্যারেক্টারকেও ক্যামেরা ধরতে হয়েছে।
১৩৭ জন অভিনয়শিল্পীর সবাই রাজশাহীর। অভিনয়ের পূর্ব অভিজ্ঞতাও ছিল না। তাঁদের নিয়ে কাজ করতে অসুবিধা হয়নি?
প্রাথমিক পর্যায়ে যাদের নির্বাচন করেছিলাম তাঁরা আমাদের টিমেরই সদস্য। বাকি চরিত্রগুলোর জন্য অডিশন নিয়েছি। আবার কারও সঙ্গে চরিত্র মিলে গেলে তাঁকে অনুরোধ জানিয়েছি, আপনার অভিনয় করতে হবে। এরপর আমরা একটা ক্যারেক্টার ওয়ার্কশপ করেছি। চূড়ান্ত শুটিংয়ের আগে পরীক্ষামূলকভাবে বেশ কয়েকবার শুটিং করেছি।
শুনেছি ৬৩ দিন শুটিং করেছেন...
একটা ওয়েব সিরিজে ৬৩ দিন শুট করা মানে বোঝাই যায় বেহিসাবি কাজ হয়েছে। একটা সিকোয়েন্স দেখা গেল শুট করে নিয়ে এসেছি, কিন্তু এডিটিংয়ের সময় সঠিক মনে হয়নি, আবার শুটিং করেছি। এভাবে কাজটি নামিয়েছি।
নিশ্চয়ই এলাকাবাসীর ব্যাপক সহযোগিতা ছিল?
আমরা যেখানেই গিয়েছি, সবার সর্বোচ্চ সহযোগিতা পেয়েছি। সেটা এলাকাবাসী হোক, কিংবা প্রশাসন। এলাকাবাসীর সাহায্য আমাদের নতুনভাবে উৎসাহ দিয়েছে।
কিছু সংলাপ নিয়ে সমালোচনাও হচ্ছে...
গল্পের চরিত্রগুলোকে সাধারণ মানুষ ওভাবে দেখে না কখনো। যে ড্রাগ ডিলার, আমরা তাকে ওভাবেই দেখানোর চেষ্টা করেছি। আমরা যে ক্যারেক্টারগুলো সামনে এনেছি, তারা আসলে এভাবেই কথা বলে। আমরা যদি কিছু এড়িয়ে যেতাম, তাহলে গল্পটার সাথে জাস্টিস হতো না। যে ধরনের মানসিকতা নিয়ে চরিত্রগুলো কথা বলে, সেটা যদি একই রকমভাবে পর্দায় না আসত, তবে এই গল্প আমাদের গল্প হয়ে উঠত না। অডিয়েন্স স্বাধীন, তারা তাদের মতো দেখবেন।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫