সম্পাদকীয়
কল্পনা চাওলা ছিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন নভোচারী এবং মহাকাশযান বিশেষজ্ঞ। তিনি ১৯৬২ সালের ১৭ মার্চ ভারতের হারিয়ানা রাজ্যের কার্নাল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর ডাকনাম ছিল ‘মন্টো’। শৈশব থেকেই তিনি ছিলেন অত্যন্ত আত্মবিশ্বাসী।
কল্পনা মাধ্যমিক শিক্ষা শেষ করেন কার্নালের ঠাকুর বালনিকেতন সিনিয়র সেকেন্ডারি স্কুল থেকে। ১৯৮২ সালে চণ্ডীগড়ের পাঞ্জাব প্রকৌশল কলেজ থেকে মহাকাশ প্রকৌশলের ওপর স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি তাঁর ব্যাচে তৃতীয় স্থান অর্জন করেন এবং এই কলেজ থেকে তিনিই প্রথম নারী গ্র্যাজুয়েট হিসেবে মহাকাশ প্রকৌশলী হয়েছিলেন। এরপর তিনি উচ্চশিক্ষার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের আর্লিংটনের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস থেকে মহাকাশ প্রকৌশল বিষয়ে প্রথম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৮৬ সালে ইউনিভার্সিটি অব কলোরাডো বোল্ডার থেকে মহাকাশ প্রকৌশলের ওপর তিনি দ্বিতীয় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি সম্পন্ন করেন। পরে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন।
১৯৮৮ সালে কল্পনা নাসার এমস রিসার্চ সেন্টারে পাওয়ার লিফট কম্পিউটেশনাল ফ্লুইড ডাইনামিকসের ওপর গবেষণাকাজের মাধ্যমে কর্মজীবন শুরু করেন। এরপর তিনি ১৯৯৪ সালের ডিসেম্বরে নাসার জ্যোতির্বিজ্ঞানী হিসেবে নিয়োগ পান। পরের বছর মহাকাশচারী হিসেবে জনসন স্পেস সেন্টারে প্রশিক্ষণের জন্য মনোনীত হন।
১৯৯৭ সালের ১৯ নভেম্বর। ভারতীয় নারী হিসেবে তিনিই প্রথম সেদিন মহাকাশ যাত্রা করেন। এরপর ২০০৩ সালের ১৬ জানুয়ারি দ্বিতীয়বারের মতো ফিরে যান তিনি মহাকাশে। কিন্তু ১ ফেব্রুয়ারি তাঁর মহাকাশ যানটি পৃথিবীতে অবতরণ করার সময় বায়ুমণ্ডলের সঙ্গে সংঘর্ষে বিধ্বস্ত হয়। মারা যান কল্পনাসহ তাঁর আরও ছয় সঙ্গী।
কল্পনাকে তাঁর শেষ ইচ্ছানুযায়ী উথার ন্যাশনাল পার্কে সমাহিত করা হয়। তাঁর স্মৃতির প্রতি সম্মান জানিয়ে ভারত সরকার তাদের প্রথম মেটোরোলজিকাল স্যাটেলাইটের নাম রাখে ‘কল্পনা-১’।
কল্পনা চাওলা ছিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন নভোচারী এবং মহাকাশযান বিশেষজ্ঞ। তিনি ১৯৬২ সালের ১৭ মার্চ ভারতের হারিয়ানা রাজ্যের কার্নাল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর ডাকনাম ছিল ‘মন্টো’। শৈশব থেকেই তিনি ছিলেন অত্যন্ত আত্মবিশ্বাসী।
কল্পনা মাধ্যমিক শিক্ষা শেষ করেন কার্নালের ঠাকুর বালনিকেতন সিনিয়র সেকেন্ডারি স্কুল থেকে। ১৯৮২ সালে চণ্ডীগড়ের পাঞ্জাব প্রকৌশল কলেজ থেকে মহাকাশ প্রকৌশলের ওপর স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি তাঁর ব্যাচে তৃতীয় স্থান অর্জন করেন এবং এই কলেজ থেকে তিনিই প্রথম নারী গ্র্যাজুয়েট হিসেবে মহাকাশ প্রকৌশলী হয়েছিলেন। এরপর তিনি উচ্চশিক্ষার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের আর্লিংটনের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস থেকে মহাকাশ প্রকৌশল বিষয়ে প্রথম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৮৬ সালে ইউনিভার্সিটি অব কলোরাডো বোল্ডার থেকে মহাকাশ প্রকৌশলের ওপর তিনি দ্বিতীয় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি সম্পন্ন করেন। পরে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন।
১৯৮৮ সালে কল্পনা নাসার এমস রিসার্চ সেন্টারে পাওয়ার লিফট কম্পিউটেশনাল ফ্লুইড ডাইনামিকসের ওপর গবেষণাকাজের মাধ্যমে কর্মজীবন শুরু করেন। এরপর তিনি ১৯৯৪ সালের ডিসেম্বরে নাসার জ্যোতির্বিজ্ঞানী হিসেবে নিয়োগ পান। পরের বছর মহাকাশচারী হিসেবে জনসন স্পেস সেন্টারে প্রশিক্ষণের জন্য মনোনীত হন।
১৯৯৭ সালের ১৯ নভেম্বর। ভারতীয় নারী হিসেবে তিনিই প্রথম সেদিন মহাকাশ যাত্রা করেন। এরপর ২০০৩ সালের ১৬ জানুয়ারি দ্বিতীয়বারের মতো ফিরে যান তিনি মহাকাশে। কিন্তু ১ ফেব্রুয়ারি তাঁর মহাকাশ যানটি পৃথিবীতে অবতরণ করার সময় বায়ুমণ্ডলের সঙ্গে সংঘর্ষে বিধ্বস্ত হয়। মারা যান কল্পনাসহ তাঁর আরও ছয় সঙ্গী।
কল্পনাকে তাঁর শেষ ইচ্ছানুযায়ী উথার ন্যাশনাল পার্কে সমাহিত করা হয়। তাঁর স্মৃতির প্রতি সম্মান জানিয়ে ভারত সরকার তাদের প্রথম মেটোরোলজিকাল স্যাটেলাইটের নাম রাখে ‘কল্পনা-১’।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪