তাড়াইল (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের তাড়াইল উপজেলার সদর বাজারে মৌসুমি পিঠা ব্যবসায়ীদের ব্যবসা বেড়েছে। দোকানগুলোতে চিতই ও ভাপা পিঠা বিক্রির ধুম পড়েছে।
উপজেলার বিভিন্ন স্থানে ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলার সাত ইউনিয়নের শতাধিক স্থানে মৌসুমি পিঠা বিক্রেতারা বিভিন্ন রকমের পিঠা বিক্রি করছেন। বিকেল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত তাঁরা পিঠা বিক্রিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। শীত এলেই যেন ভাগ্য খুলে যায় এসব মৌসুমি পিঠা বিক্রেতার।
একাধিক পিঠা বিক্রেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাড়াইলে চিতই পিঠা খুবই জনপ্রিয়। সন্ধ্যা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পিঠাপ্রেমীরা ভিড় জমান ফুটপাতে বসা পিঠার দোকানে। লাইন দিয়ে পিঠা কেনেন তাঁরা। কেউ কেউ খেয়ে আবার পরিবারের সদস্যদের জন্যও নিয়ে যান।
উপজেলার সদর বাজারে রয়েছে ১০ থেকে ১৫টি পিঠার দোকান। শুধু শীত মৌসুমেই দোকানগুলো দেখা যায়। এ ছাড়া নানা স্থানে ভ্রাম্যমাণ পিঠার দোকান রয়েছে। দোকানগুলোতে প্রতিটি ভাপা পিঠা বিক্রি হয় ১০ টাকায়।
কথা হয় তাড়াইল সদর বাজারের ব্যাংক এশিয়ার নিচে ফুটপাতে পিঠা বিক্রেতা সাচাইল গ্রামের সিদ্দিক মিয়ার সঙ্গে। তিনি বলেন, প্রতিদিন বিকেল তিনটা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত পিঠা বিক্রি করে থাকেন। চালের গুঁড়া, গুড় ও লাকড়ি খরচ বাদে ৫০০-৮০০ টাকা থাকে।
তিনি আরও বলেন, তাঁর দোকানে চিতই পিঠা বেশি বিক্রি হয়। কারণ পিঠার সঙ্গে প্রায় ২২ ধরনের ভর্তা আছে। এর জন্য বাড়তি টাকা দিতে হয় না।
পিঠা কিনতে আসা কালনা গ্রামের বাসিন্দা রুহুল আমিন বলেন, ‘বাসায় পিঠা তৈরি করা এখন অনেক কষ্টের। তাই বাজার থেকে পিঠা কিনে বাসায় নিয়ে যাচ্ছি। বাড়িতে বানাতে যে কষ্ট আর খরচ, তার চেয়ে এটাই ভালো।’
ক্রেতা হাবুল মিয়া বলেন, ‘সন্ধ্যার পর হালকা কুয়াশায় প্রচণ্ড ঠান্ডা অনুভূত হয়। তখন ভ্রাম্যমাণ পিঠার দোকান থেকে আমি পিঠা খাই। ভাপা পিঠা আমার খুব পছন্দের। শীতের ভেতর উনুনের পাশে দাঁড়িয়ে পিঠা খাওয়ার মজাই আলাদা।’
কিশোরগঞ্জের তাড়াইল উপজেলার সদর বাজারে মৌসুমি পিঠা ব্যবসায়ীদের ব্যবসা বেড়েছে। দোকানগুলোতে চিতই ও ভাপা পিঠা বিক্রির ধুম পড়েছে।
উপজেলার বিভিন্ন স্থানে ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলার সাত ইউনিয়নের শতাধিক স্থানে মৌসুমি পিঠা বিক্রেতারা বিভিন্ন রকমের পিঠা বিক্রি করছেন। বিকেল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত তাঁরা পিঠা বিক্রিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। শীত এলেই যেন ভাগ্য খুলে যায় এসব মৌসুমি পিঠা বিক্রেতার।
একাধিক পিঠা বিক্রেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাড়াইলে চিতই পিঠা খুবই জনপ্রিয়। সন্ধ্যা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পিঠাপ্রেমীরা ভিড় জমান ফুটপাতে বসা পিঠার দোকানে। লাইন দিয়ে পিঠা কেনেন তাঁরা। কেউ কেউ খেয়ে আবার পরিবারের সদস্যদের জন্যও নিয়ে যান।
উপজেলার সদর বাজারে রয়েছে ১০ থেকে ১৫টি পিঠার দোকান। শুধু শীত মৌসুমেই দোকানগুলো দেখা যায়। এ ছাড়া নানা স্থানে ভ্রাম্যমাণ পিঠার দোকান রয়েছে। দোকানগুলোতে প্রতিটি ভাপা পিঠা বিক্রি হয় ১০ টাকায়।
কথা হয় তাড়াইল সদর বাজারের ব্যাংক এশিয়ার নিচে ফুটপাতে পিঠা বিক্রেতা সাচাইল গ্রামের সিদ্দিক মিয়ার সঙ্গে। তিনি বলেন, প্রতিদিন বিকেল তিনটা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত পিঠা বিক্রি করে থাকেন। চালের গুঁড়া, গুড় ও লাকড়ি খরচ বাদে ৫০০-৮০০ টাকা থাকে।
তিনি আরও বলেন, তাঁর দোকানে চিতই পিঠা বেশি বিক্রি হয়। কারণ পিঠার সঙ্গে প্রায় ২২ ধরনের ভর্তা আছে। এর জন্য বাড়তি টাকা দিতে হয় না।
পিঠা কিনতে আসা কালনা গ্রামের বাসিন্দা রুহুল আমিন বলেন, ‘বাসায় পিঠা তৈরি করা এখন অনেক কষ্টের। তাই বাজার থেকে পিঠা কিনে বাসায় নিয়ে যাচ্ছি। বাড়িতে বানাতে যে কষ্ট আর খরচ, তার চেয়ে এটাই ভালো।’
ক্রেতা হাবুল মিয়া বলেন, ‘সন্ধ্যার পর হালকা কুয়াশায় প্রচণ্ড ঠান্ডা অনুভূত হয়। তখন ভ্রাম্যমাণ পিঠার দোকান থেকে আমি পিঠা খাই। ভাপা পিঠা আমার খুব পছন্দের। শীতের ভেতর উনুনের পাশে দাঁড়িয়ে পিঠা খাওয়ার মজাই আলাদা।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪