আজ নির্বাচন। প্রচারণা কেমন হলো?
ভালো। আমাদের প্যানেলভিত্তিক নির্বাচন নয়। তাই নির্বাচনী পরিবেশটা সব সময় আড্ডামুখর হয়। আমরা শিল্পকলায় গিয়ে ঝালমুড়ি খাই, মগবাজারে চায়ের আড্ডা চলে—এটাই আমাদের নির্বাচনী পরিবেশ। বরাবরই তা-ই হয়। এখানে প্রতিযোগীরা সবাই একসঙ্গে পাশাপাশি দাঁড়িয়ে নির্বাচনী প্রচারণা চালান।
এই সংগঠনে এর আগে যতবার নির্বাচন করেছেন, জয়ী হয়েছেন। এবার জয়ের ব্যাপারে কতটা আশাবাদী?
এবারও আমি শতভাগ আশাবাদী।
কী কী কারণে আশাবাদী?
আমি ভাগ্যবান, আমার প্রতি শিল্পীদের আস্থার জায়গা তৈরি করতে পেরেছি। আমি মনে করি, ভালো যা করেছি, সেটা সবাই মিলে করেছি, সুযোগ পেলে আরও কাজ করব। সে বিবেচনায় শিল্পীরা আমাকে সভাপতি পদে জয়ী করবেন বলে বিশ্বাস আছে।
সভাপতি নির্বাচিত হলে নতুন কী উদ্যোগ নেওয়ার পরিকল্পনা আছে?
নির্দিষ্ট কিছু জায়গায় উন্নতি তো করতেই হবে। যেমন শিল্পীদের অর্থনৈতিক নিরাপত্তার জন্য দরকার ছিল কল্যাণ ট্রাস্টের অন্তর্ভুক্ত হওয়া। সেটা আমরা পেরেছি। দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা করছি শুটিংয়ের কর্মপরিবেশ সুন্দর করার। যেমন শুটিংয়ের সময়সূচি, শিল্পীর পারিশ্রমিক নিশ্চিত করা, কেউ যেন শুটিংয়ে কোনো রকম ঝামেলার শিকার না হন। বিশেষ করে নারীশিল্পীদের নিরাপত্তার ব্যাপারে কাজ করছি। এসব নিয়ে আরও কাজ করার আছে। সিনিয়র জুনিয়রদের দূরত্বও দূর করতে হবে।
সেটা কেমন?
সিনিয়র ও জুনিয়রদের মধ্যে মেলবন্ধনটা জরুরি। আমাদের আগের প্রজন্মের শিল্পীরা অভিনয়কে পেশা হিসেবে নেওয়ার পথ তৈরি করে দিয়েছেন। কিন্তু সিনিয়রদের ভূমিকা জুনিয়ররা পুরোপুরি জানেন না, আবার জুনিয়রদের ব্যাপারেও সিনিয়ররা পুরোপুরি অবগত নন। চেষ্টা করব সেমিনার, প্রশিক্ষণ, গেট টুগেদার, মতবিনিময় আয়োজন করে জেনারেশন গ্যাপ দূর করতে।
টেলিভিশন একটা বড় জায়গা। ইন্ডাস্ট্রি হিসেবে স্বীকৃতি পেতে কোনো উদ্যোগ নেবেন কি না?
অবশ্যই এটা আমরা চাই। এটা সমন্বিত শিল্প। অভিনয় করতে গেলে আনুষঙ্গিক আরও ১৪টি পেশার মানুষের সাহায্য দরকার। তাই আন্তসাংগঠনিক কর্মতৎপরতা আগে থেকেই শুরু করেছি। এটাকে আরও জোরদার করতে হবে। অভিনয়কে পেশা হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি আদায়ের চেষ্টা চলছে।
আজ নির্বাচন। ভোটকেন্দ্রের পরিবেশ কেমন থাকবে?
প্রতিবার আমাদের নির্বাচনে শিল্পীদের সঙ্গে আরও মানুষজন এসে জায়গাটা উৎসবমুখর করত। করোনার কারণে এবার তেমনটা হচ্ছে না। এবার শুধু ভোটার, প্রার্থী, অনুমোদিত পর্যবেক্ষক ও মিডিয়াকর্মী ছাড়া অন্য কারও প্রবেশ বন্ধ থাকবে।
আজ নির্বাচন। প্রচারণা কেমন হলো?
ভালো। আমাদের প্যানেলভিত্তিক নির্বাচন নয়। তাই নির্বাচনী পরিবেশটা সব সময় আড্ডামুখর হয়। আমরা শিল্পকলায় গিয়ে ঝালমুড়ি খাই, মগবাজারে চায়ের আড্ডা চলে—এটাই আমাদের নির্বাচনী পরিবেশ। বরাবরই তা-ই হয়। এখানে প্রতিযোগীরা সবাই একসঙ্গে পাশাপাশি দাঁড়িয়ে নির্বাচনী প্রচারণা চালান।
এই সংগঠনে এর আগে যতবার নির্বাচন করেছেন, জয়ী হয়েছেন। এবার জয়ের ব্যাপারে কতটা আশাবাদী?
এবারও আমি শতভাগ আশাবাদী।
কী কী কারণে আশাবাদী?
আমি ভাগ্যবান, আমার প্রতি শিল্পীদের আস্থার জায়গা তৈরি করতে পেরেছি। আমি মনে করি, ভালো যা করেছি, সেটা সবাই মিলে করেছি, সুযোগ পেলে আরও কাজ করব। সে বিবেচনায় শিল্পীরা আমাকে সভাপতি পদে জয়ী করবেন বলে বিশ্বাস আছে।
সভাপতি নির্বাচিত হলে নতুন কী উদ্যোগ নেওয়ার পরিকল্পনা আছে?
নির্দিষ্ট কিছু জায়গায় উন্নতি তো করতেই হবে। যেমন শিল্পীদের অর্থনৈতিক নিরাপত্তার জন্য দরকার ছিল কল্যাণ ট্রাস্টের অন্তর্ভুক্ত হওয়া। সেটা আমরা পেরেছি। দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা করছি শুটিংয়ের কর্মপরিবেশ সুন্দর করার। যেমন শুটিংয়ের সময়সূচি, শিল্পীর পারিশ্রমিক নিশ্চিত করা, কেউ যেন শুটিংয়ে কোনো রকম ঝামেলার শিকার না হন। বিশেষ করে নারীশিল্পীদের নিরাপত্তার ব্যাপারে কাজ করছি। এসব নিয়ে আরও কাজ করার আছে। সিনিয়র জুনিয়রদের দূরত্বও দূর করতে হবে।
সেটা কেমন?
সিনিয়র ও জুনিয়রদের মধ্যে মেলবন্ধনটা জরুরি। আমাদের আগের প্রজন্মের শিল্পীরা অভিনয়কে পেশা হিসেবে নেওয়ার পথ তৈরি করে দিয়েছেন। কিন্তু সিনিয়রদের ভূমিকা জুনিয়ররা পুরোপুরি জানেন না, আবার জুনিয়রদের ব্যাপারেও সিনিয়ররা পুরোপুরি অবগত নন। চেষ্টা করব সেমিনার, প্রশিক্ষণ, গেট টুগেদার, মতবিনিময় আয়োজন করে জেনারেশন গ্যাপ দূর করতে।
টেলিভিশন একটা বড় জায়গা। ইন্ডাস্ট্রি হিসেবে স্বীকৃতি পেতে কোনো উদ্যোগ নেবেন কি না?
অবশ্যই এটা আমরা চাই। এটা সমন্বিত শিল্প। অভিনয় করতে গেলে আনুষঙ্গিক আরও ১৪টি পেশার মানুষের সাহায্য দরকার। তাই আন্তসাংগঠনিক কর্মতৎপরতা আগে থেকেই শুরু করেছি। এটাকে আরও জোরদার করতে হবে। অভিনয়কে পেশা হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি আদায়ের চেষ্টা চলছে।
আজ নির্বাচন। ভোটকেন্দ্রের পরিবেশ কেমন থাকবে?
প্রতিবার আমাদের নির্বাচনে শিল্পীদের সঙ্গে আরও মানুষজন এসে জায়গাটা উৎসবমুখর করত। করোনার কারণে এবার তেমনটা হচ্ছে না। এবার শুধু ভোটার, প্রার্থী, অনুমোদিত পর্যবেক্ষক ও মিডিয়াকর্মী ছাড়া অন্য কারও প্রবেশ বন্ধ থাকবে।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫