শাহিন আহমেদ সাজু, বাঞ্ছারামপুর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার আখাউড়া-আগরতলা-নারায়ণগঞ্জ মহাসড়কের ফতেপুর বেইলি সেতুতে যানজট এখন নিত্যসঙ্গী। এতে চরম ভোগান্তি হচ্ছে স্থানীয় জনসাধারণ, যানবাহনের চালক ও যাত্রীদের; বিশেষ করে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী নারী, শিশু ও বৃদ্ধ মানুষের জন্য অসহনীয় হয়ে পড়েছে এই যানজট।
সেতুর দুপাশের সড়কে যানবাহনের দীর্ঘ সারি। সেতুটি সরু হওয়ায় একটা গাড়ি এলে অন্য গাড়ি যেতে পারে না। এ কারণে এক পাশের যানবাহনের যাওয়া শেষ হলে অন্য পাশের গাড়ি উঠতে পারে। এভাবে সেতু পার হতে যানবাহনগুলোর দীর্ঘ সময় যানজটে পড়ে থাকতে হয়। কখনো কখনো দু-তিন ঘণ্টা যাত্রীদের গাড়িতে বসে থাকতে হয়। এ কারণে রোগী, শিশু এবং বৃদ্ধরা গাড়িতে বসে আরও অসুস্থ হয়ে পড়ছেন।
এখানকার মানুষের কাছে এখন ভোগান্তির আরেক নাম ফতেপুর বেইলি সেতু। তাই সেতুটির সম্প্রসারণের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী মানুষ।
সরেজমিনে জানা যায়, নারায়ণগঞ্জ-আড়াইহাজার, ভুলতা হয়ে ফেরিঘাট বাঞ্ছারামপুর-ফতেপুর মহাসড়কে ৪০ থেকে ৪৫ হাজার গাড়িতে প্রতিদিন অন্তত পাঁচ লাখ মানুষ চলাচল করে। প্রতিদিন তিন-চারবার যানজটের মুখোমুখি হতে হয় এখানকার মানুষদের। প্রায়ই দেখা যায় আছাদনগর বাজার থেকে ফতেপুর বাজার পর্যন্ত সড়কের দুই কিলোমিটারজুড়ে যানজটে পড়ে আছে বিভিন্ন ধরনের পরিবহন।
অন্যদিকে দীর্ঘদিনের পুরোনো এই সেতু ধারণক্ষমতার অধিক মালবোঝাই যানবাহনের কারণে আরও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, পাঁচ টনের ধারণক্ষমতাসম্পন্ন সেতুটিতে ১০ টনের বেশি পণ্যবাহী যানবাহন চলাচল করে। এতে করে সেতুটি দিনে দিনে আরও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। কয়েক দিন পরপরই মেরামত করতে হয়।
যানজটের বিষয়ে জানতে চাইলে ভুক্তভোগী আলাউদ্দীন বলেন, ‘যানজটে স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রী, নারী ও শিশুরা অনেক ভোগান্তির শিকার হয়। আমাদের সংসদ সদস্যের কাছে দাবি, তিনি যেন সেতুর কাজটা সম্পন্ন করে দেন। আমাদের চলার পথ যেন সুগম করে দেন।’
ট্রাকচালক কামাল মিয়া বলেন, ‘এই সেতু অতি দ্রুত করা উচিত। তিন ঘণ্টা ধরে জ্যামে বসে ছিলাম। পরে আমি এই রাস্তা পার হয়ে এসেছি।’
একজন স্কুলছাত্র জানায়, ‘এ যানজটের কারণে রোগীদের জীবন সংকটাপন্ন হয়ে ওঠে। প্রতিদিন ছাত্র-ছাত্রী ও শিশুদের অনেক কষ্ট হয়। এ যানজট আমাদের চলাচলের একটি বড় অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
স্থানীয় বাসিন্দা মো. হুমায়ুন কবির বলেন, ‘এখানে ঘণ্টার পর ঘণ্টা জ্যামে বসে থাকতে হয়। জ্যামে বসে থাকার কারণে আমাদের অনেক ক্ষতি হচ্ছে। এটি পরিবর্তন করে নতুন সেতু দেওয়া উচিত। তাহলে আমাদের কষ্টলাঘব হবে।’
সার্বিক বিষয়ে বাঞ্ছারামপুরের উপজেলা প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমরা বিষয়টা দেখেছি। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে এর সমাধান করা হবে।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার আখাউড়া-আগরতলা-নারায়ণগঞ্জ মহাসড়কের ফতেপুর বেইলি সেতুতে যানজট এখন নিত্যসঙ্গী। এতে চরম ভোগান্তি হচ্ছে স্থানীয় জনসাধারণ, যানবাহনের চালক ও যাত্রীদের; বিশেষ করে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী নারী, শিশু ও বৃদ্ধ মানুষের জন্য অসহনীয় হয়ে পড়েছে এই যানজট।
সেতুর দুপাশের সড়কে যানবাহনের দীর্ঘ সারি। সেতুটি সরু হওয়ায় একটা গাড়ি এলে অন্য গাড়ি যেতে পারে না। এ কারণে এক পাশের যানবাহনের যাওয়া শেষ হলে অন্য পাশের গাড়ি উঠতে পারে। এভাবে সেতু পার হতে যানবাহনগুলোর দীর্ঘ সময় যানজটে পড়ে থাকতে হয়। কখনো কখনো দু-তিন ঘণ্টা যাত্রীদের গাড়িতে বসে থাকতে হয়। এ কারণে রোগী, শিশু এবং বৃদ্ধরা গাড়িতে বসে আরও অসুস্থ হয়ে পড়ছেন।
এখানকার মানুষের কাছে এখন ভোগান্তির আরেক নাম ফতেপুর বেইলি সেতু। তাই সেতুটির সম্প্রসারণের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী মানুষ।
সরেজমিনে জানা যায়, নারায়ণগঞ্জ-আড়াইহাজার, ভুলতা হয়ে ফেরিঘাট বাঞ্ছারামপুর-ফতেপুর মহাসড়কে ৪০ থেকে ৪৫ হাজার গাড়িতে প্রতিদিন অন্তত পাঁচ লাখ মানুষ চলাচল করে। প্রতিদিন তিন-চারবার যানজটের মুখোমুখি হতে হয় এখানকার মানুষদের। প্রায়ই দেখা যায় আছাদনগর বাজার থেকে ফতেপুর বাজার পর্যন্ত সড়কের দুই কিলোমিটারজুড়ে যানজটে পড়ে আছে বিভিন্ন ধরনের পরিবহন।
অন্যদিকে দীর্ঘদিনের পুরোনো এই সেতু ধারণক্ষমতার অধিক মালবোঝাই যানবাহনের কারণে আরও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, পাঁচ টনের ধারণক্ষমতাসম্পন্ন সেতুটিতে ১০ টনের বেশি পণ্যবাহী যানবাহন চলাচল করে। এতে করে সেতুটি দিনে দিনে আরও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। কয়েক দিন পরপরই মেরামত করতে হয়।
যানজটের বিষয়ে জানতে চাইলে ভুক্তভোগী আলাউদ্দীন বলেন, ‘যানজটে স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রী, নারী ও শিশুরা অনেক ভোগান্তির শিকার হয়। আমাদের সংসদ সদস্যের কাছে দাবি, তিনি যেন সেতুর কাজটা সম্পন্ন করে দেন। আমাদের চলার পথ যেন সুগম করে দেন।’
ট্রাকচালক কামাল মিয়া বলেন, ‘এই সেতু অতি দ্রুত করা উচিত। তিন ঘণ্টা ধরে জ্যামে বসে ছিলাম। পরে আমি এই রাস্তা পার হয়ে এসেছি।’
একজন স্কুলছাত্র জানায়, ‘এ যানজটের কারণে রোগীদের জীবন সংকটাপন্ন হয়ে ওঠে। প্রতিদিন ছাত্র-ছাত্রী ও শিশুদের অনেক কষ্ট হয়। এ যানজট আমাদের চলাচলের একটি বড় অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
স্থানীয় বাসিন্দা মো. হুমায়ুন কবির বলেন, ‘এখানে ঘণ্টার পর ঘণ্টা জ্যামে বসে থাকতে হয়। জ্যামে বসে থাকার কারণে আমাদের অনেক ক্ষতি হচ্ছে। এটি পরিবর্তন করে নতুন সেতু দেওয়া উচিত। তাহলে আমাদের কষ্টলাঘব হবে।’
সার্বিক বিষয়ে বাঞ্ছারামপুরের উপজেলা প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমরা বিষয়টা দেখেছি। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে এর সমাধান করা হবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪