নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: 'আমি জীবনে একটা সিগারেট খাইনি, টানও দেইনি। ধূমপান নিয়ে ক্যাম্পেইনের কারণে আনুপাতিক হারে ধূমপায়ী অনেক কমে গেছে, তবে জনসংখ্যা বৃদ্ধির জন্য হয়তো সংখ্যায় কমেনি। দেশে এক সময় ৭০ শতাংশ লোক ধূমপান করতেন, এখন তা ৩৫ শতাংশে নেমে এসেছে। ধূমপান নিরুৎসাহিত করতে সরকার অনেক আইন করেছে, এখন প্রকাশ্যে ধূমপান অনেকেই করেন না। তবে ২০৪০ সালের মধ্যে দেশকে ধূমপান মুক্ত করতে সবাইকে আরও সোচ্চার হতে হবে।' আজ বুধবার ঢাকা রিপোর্টার ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনের 'তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা' শীর্ষক ল রিপোর্টার ইউনিটির কর্মশালায় তিনি এ কথা বলেন।
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ আরও বলেন, 'দেশে ধূমপায়ী কমেছে, তবে মাদক ও ফেসবুক আসক্তি বেড়েছে। ধূমপান তো কমাতে হবে, সেই সঙ্গে মাদক ও ফেসবুক আসক্তিও কমাতে হবে। ধূমপায়ী নিজেকে তিলে তিলে ধ্বংস করে, তবে মাদক আসক্তি পুরো পরিবার ও সমাজকে ধ্বংস করে। আর ফেসবুক আসক্তি পুরো সমাজকে অসুস্থ করে তোলে।'
কর্মশালায় আরও বক্তব্য রাখেন সাংবাদিক নেতা মনজুরুল আহসান বুলবুল, ঢাকা রিপোর্টার ইউনিটির সভাপতি মুরসালিন নোমানী, ল রিপোর্টার ইউনিটির সভাপতি মাশহুদুল হক প্রমুখ।
উল্লেখ্য, ল রিপোর্টার ইউনিটির তথ্য বলছে, ২০১৩ সালে তামাক নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন পরিবর্তন করে সরকার। সেই সংশোধনীর আলাকে ২০১৫ সালে 'তামাক নিয়ন্ত্রণ বিধিমালা ২০১৫' পাশ করা হয়। সরকারের তত্ত্বাবধানে ২০০৯ সালের তুলনায় ২০১৭ সালে তামাক সেবনের হার কমে আসে। ২০১৬ সালে জাতীয় সংসদের সাহায্য নিয়ে 'ক্যাম্পেইন ফর টোব্যাকো ফ্রি কিডস' নামে একটি সংগঠন দক্ষিণ এশীয় স্পীকার্স সম্মেলনের আয়াজন করে। এই সম্মেলনের উদ্দেশ্য ছিল টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রায় বাংলাদেশের অর্জন ও তামাক সেবনের কুফল সম্পর্কে সবাইকে সচেতন করা। সম্মেলনের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০৪০ সালের ভেতরে তামাক মুক্ত দেশ প্রতিষ্ঠিত করার ঘোষণা দেন।
ঢাকা: 'আমি জীবনে একটা সিগারেট খাইনি, টানও দেইনি। ধূমপান নিয়ে ক্যাম্পেইনের কারণে আনুপাতিক হারে ধূমপায়ী অনেক কমে গেছে, তবে জনসংখ্যা বৃদ্ধির জন্য হয়তো সংখ্যায় কমেনি। দেশে এক সময় ৭০ শতাংশ লোক ধূমপান করতেন, এখন তা ৩৫ শতাংশে নেমে এসেছে। ধূমপান নিরুৎসাহিত করতে সরকার অনেক আইন করেছে, এখন প্রকাশ্যে ধূমপান অনেকেই করেন না। তবে ২০৪০ সালের মধ্যে দেশকে ধূমপান মুক্ত করতে সবাইকে আরও সোচ্চার হতে হবে।' আজ বুধবার ঢাকা রিপোর্টার ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনের 'তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা' শীর্ষক ল রিপোর্টার ইউনিটির কর্মশালায় তিনি এ কথা বলেন।
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ আরও বলেন, 'দেশে ধূমপায়ী কমেছে, তবে মাদক ও ফেসবুক আসক্তি বেড়েছে। ধূমপান তো কমাতে হবে, সেই সঙ্গে মাদক ও ফেসবুক আসক্তিও কমাতে হবে। ধূমপায়ী নিজেকে তিলে তিলে ধ্বংস করে, তবে মাদক আসক্তি পুরো পরিবার ও সমাজকে ধ্বংস করে। আর ফেসবুক আসক্তি পুরো সমাজকে অসুস্থ করে তোলে।'
কর্মশালায় আরও বক্তব্য রাখেন সাংবাদিক নেতা মনজুরুল আহসান বুলবুল, ঢাকা রিপোর্টার ইউনিটির সভাপতি মুরসালিন নোমানী, ল রিপোর্টার ইউনিটির সভাপতি মাশহুদুল হক প্রমুখ।
উল্লেখ্য, ল রিপোর্টার ইউনিটির তথ্য বলছে, ২০১৩ সালে তামাক নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন পরিবর্তন করে সরকার। সেই সংশোধনীর আলাকে ২০১৫ সালে 'তামাক নিয়ন্ত্রণ বিধিমালা ২০১৫' পাশ করা হয়। সরকারের তত্ত্বাবধানে ২০০৯ সালের তুলনায় ২০১৭ সালে তামাক সেবনের হার কমে আসে। ২০১৬ সালে জাতীয় সংসদের সাহায্য নিয়ে 'ক্যাম্পেইন ফর টোব্যাকো ফ্রি কিডস' নামে একটি সংগঠন দক্ষিণ এশীয় স্পীকার্স সম্মেলনের আয়াজন করে। এই সম্মেলনের উদ্দেশ্য ছিল টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রায় বাংলাদেশের অর্জন ও তামাক সেবনের কুফল সম্পর্কে সবাইকে সচেতন করা। সম্মেলনের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০৪০ সালের ভেতরে তামাক মুক্ত দেশ প্রতিষ্ঠিত করার ঘোষণা দেন।
বাংলাদেশের বন থেকে ৩১ প্রজাতির বন্য প্রাণী বিলুপ্ত হয়ে গেছে। বিলুপ্তির পথে রয়েছে আরও ৩৯০ প্রজাতির প্রাণী। বিলুপ্তির পথে থাকা প্রাণী রক্ষা এবং বিলুপ্ত হওয়া প্রাণী বনে ফেরানোর উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার। ময়ূর দিয়ে বিলুপ্ত প্রাণী বনে ফেরাতে চায় সরকার
৮ ঘণ্টা আগেশব্দদূষণ রোধ ও সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে শ্রবণক্ষমতা হারানোর ঝুঁকি কমানো সম্ভব। এ জন্য আমাদের মানসিকতার পরিবর্তন আনতে হবে এবং অপ্রয়োজনীয় শব্দ সৃষ্টি থেকে বিরত থাকতে হবে...
১৫ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস বর্তমানে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায়ে রয়েছে। বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ১২৫টি দেশের মধ্যে শীর্ষে অবস্থান করছে বাংলাদেশের রাজধানী শহরটি। গতকাল তালিকায় সপ্তম স্থানে থাকলেও আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৮টার রেকর্ড অনুযায়ী, ২৫৮ বায়ুমান নিয়ে ঢাকা প্রথম স্থানে রয়েছে। গতকাল এই সময়ে ঢাকার বায়ুমান
২১ ঘণ্টা আগেপ্রাচীন রোম ও চীনে মূত্রকে প্রাকৃতিক সার হিসেবে ব্যবহার করা হতো। সম্প্রতি চীনা বিজ্ঞানীরাও মূত্র ব্যবহার করে সার উৎপাদনের চেষ্টা করছেন। তবে যুক্তরাষ্ট্রের ভারমন্ট অঙ্গরাজ্যের কৃষকেরা ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি টেকসই কৃষির লক্ষ্যে প্রাচীন চীনা ও রোমক পদ্ধতি আবারও গ্রহণ করছেন।
২ দিন আগে