নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গভীর নিম্নচাপের কারণে আজ বৃহস্পতিবার সারা দিন অঝোরে বৃষ্টি ঝরেছে। উপকূলীয় জেলা ও চরাঞ্চলে চার ফুটের বেশি উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস হতে পারে। বৃষ্টি কয়েক দিন চলতে পারে, এতে ঢাকার কিছু কিছু জায়গায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হতে পারে। তা ছাড়া পাহাড়ধসের শঙ্কার কথাও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আবহাওয়াবিদ শাহনাজ সুলতানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভারী বৃষ্টির কারণে চট্টগ্রাম বিভাগের রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান, কক্সবাজারে পাহাড়ধসের শঙ্কা রয়েছে। আগামীকালও বৃষ্টিপাত থাকবে। আগামী শনিবার কিছুটা কমে আসতে পারে।
এর আগে আবহাওয়াবিদ খো. হাফিজুর রহমান জানান, উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে সাগরদ্বীপ ও খেপুপাড়ার কাছ দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ-বাংলাদেশ উপকূল অতিক্রম শুরু করেছে। এটি আরও উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে সন্ধ্যা নাগাদ উপকূল অতিক্রম সম্পন্ন করতে পারে এবং ক্রমান্বয়ে দুর্বল হতে পারে।
আবহাওয়ার বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্রবন্দরসমূহের ওপর দিয়ে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। বর্তমানে গভীর নিম্নচাপের কারণে কেন্দ্রের ৪৮ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়া আকারে ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছে। গভীর নিম্নচাপের কারণে কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তাল রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, অমাবস্যা ও গভীর নিম্নচাপের কারণে উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, চাঁদপুর, ভোলা, হাতিয়া, সন্দ্বীপ, বরগুনা, পটুয়াখালী, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা এবং তাদের কাছের দ্বীপ ও চর দুই থেকে চার ফুট বেশি উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে। তখন ঝোড়ো হাওয়াও থাকতে পারে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
গভীর নিম্নচাপের কারণে আজ বৃহস্পতিবার সারা দিন অঝোরে বৃষ্টি ঝরেছে। উপকূলীয় জেলা ও চরাঞ্চলে চার ফুটের বেশি উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস হতে পারে। বৃষ্টি কয়েক দিন চলতে পারে, এতে ঢাকার কিছু কিছু জায়গায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হতে পারে। তা ছাড়া পাহাড়ধসের শঙ্কার কথাও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আবহাওয়াবিদ শাহনাজ সুলতানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভারী বৃষ্টির কারণে চট্টগ্রাম বিভাগের রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান, কক্সবাজারে পাহাড়ধসের শঙ্কা রয়েছে। আগামীকালও বৃষ্টিপাত থাকবে। আগামী শনিবার কিছুটা কমে আসতে পারে।
এর আগে আবহাওয়াবিদ খো. হাফিজুর রহমান জানান, উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে সাগরদ্বীপ ও খেপুপাড়ার কাছ দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ-বাংলাদেশ উপকূল অতিক্রম শুরু করেছে। এটি আরও উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে সন্ধ্যা নাগাদ উপকূল অতিক্রম সম্পন্ন করতে পারে এবং ক্রমান্বয়ে দুর্বল হতে পারে।
আবহাওয়ার বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্রবন্দরসমূহের ওপর দিয়ে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। বর্তমানে গভীর নিম্নচাপের কারণে কেন্দ্রের ৪৮ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়া আকারে ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছে। গভীর নিম্নচাপের কারণে কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তাল রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, অমাবস্যা ও গভীর নিম্নচাপের কারণে উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, চাঁদপুর, ভোলা, হাতিয়া, সন্দ্বীপ, বরগুনা, পটুয়াখালী, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা এবং তাদের কাছের দ্বীপ ও চর দুই থেকে চার ফুট বেশি উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে। তখন ঝোড়ো হাওয়াও থাকতে পারে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
কয়েক দিন ধরে দেশের বেশিরভাগ অঞ্চলে বেশ বৃষ্টিপাত হচ্ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, এই প্রবণতা আরও কয়েকদিন অব্যাহত থাকবে। গত ২৪ ঘণ্টায় (আজ শুক্রবার সকাল ৬টা পর্যন্ত) ঢাকা ও দেশের দক্ষিণাঞ্চলে টানা বৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে নোয়াখালীতে। দক্ষিণাঞ্চলে এরই মধ্যে
২ ঘণ্টা আগেগতকাল সারা দিন-রাত বৃষ্টি দেখল দেশবাসী। আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিন বলছে, গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীতে ১৯৬ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে যা ২৪ ঘণ্টায় অতি ভারী বৃষ্টির যে নির্ধারিত মাত্রা, তার চেয়েও অনেক বেশি। দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভারী বৃষ্টিপাত দেখা গেছে নোয়াখালীর মাইজদী কোর্টে, ২৮৫ মিলিমিটার।
৩ ঘণ্টা আগেআজ শুক্রবার বায়ুদূষণ ও বাতাসের গুণমান সূচক নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ২৮। গতকাল বৃহস্পতিবারও বিশুদ্ধ ছিল বাতাস। গতকাল সকাল ৮টা ৪০ মিনিটের রেকর্ড অনুসারে ঢাকার বায়ুমান ছিল ৪৪।
৬ ঘণ্টা আগেআজও সকাল থেকেই বৃষ্টি হচ্ছে ঢাকা ও আশপাশের এলাকায়। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে সারাদিনই বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। তবে, দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিতই থাকব।
৬ ঘণ্টা আগে