কক্সবাজার-উত্তর মিয়ানমার উপকূল অতিক্রম করছে ঘূর্ণিঝড় মোখা। কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ২৫০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পশ্চিমে অবস্থান করছে ঘূর্ণিঝড়টি। আজ রোববার সকাল ৯টায় দেওয়া আবহাওয়া অধিদপ্তরের ১৯ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ শরিফুল নেওয়াজ কবিরাজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অগ্রভাগ অতিক্রমের সময় বাতাসের গতিবেগ কম আছে।’
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়টি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৩৫ কিলোমিটার ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ২৫০ কিলোমিটার দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৪৩৫ কিলোমিটার ও পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৫০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল। এটি কক্সবাজার-উত্তর মিয়ানমার অতিক্রম করছে। উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে আজ রোববার বিকাল বা সন্ধ্যা নাগাদ সিটুয়ের কাছ দিয়ে কক্সবাজার-উত্তর মিয়ানমার উপকূল অতিক্রম সম্পন্ন করতে পারে।
অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৭৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১৯৫ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ২১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই বিক্ষুব্ধ রয়েছে।
কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে ১০ নম্বর মহাবিপৎসংকেত সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। চট্টগ্রাম ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ৮ নম্বর মহাবিপদসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলা কক্সবাজার এবং অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরগুলো ১০ নম্বর মহাবিপদসংকেতের আওতায় থাকবে।
উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রাম, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা এবং কাছের দ্বীপ ও চরসমূহ ৮ নম্বর মহাবিপদসংকেতের আওতায় থাকবে। ঘূর্ণিঝড়ে কক্সবাজার, চট্টগ্রাম এবং অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহের নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ০৮-১২ ফুট অধিক উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে। ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা এবং অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহের নিম্নাঞ্চলে স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ০৫-০৭ ফুট অধিক উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে।
বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়টির প্রভাবে চট্টগ্রাম, সিলেট ও বরিশাল বিভাগে ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। অতি ভারী বর্ষণের প্রভাবে কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রামের পাহাড়ি অঞ্চলের কোথাও কোথাও ভূমিধস হতে পারে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন:
কক্সবাজার-উত্তর মিয়ানমার উপকূল অতিক্রম করছে ঘূর্ণিঝড় মোখা। কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ২৫০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পশ্চিমে অবস্থান করছে ঘূর্ণিঝড়টি। আজ রোববার সকাল ৯টায় দেওয়া আবহাওয়া অধিদপ্তরের ১৯ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ শরিফুল নেওয়াজ কবিরাজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অগ্রভাগ অতিক্রমের সময় বাতাসের গতিবেগ কম আছে।’
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়টি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৩৫ কিলোমিটার ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ২৫০ কিলোমিটার দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৪৩৫ কিলোমিটার ও পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৫০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল। এটি কক্সবাজার-উত্তর মিয়ানমার অতিক্রম করছে। উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে আজ রোববার বিকাল বা সন্ধ্যা নাগাদ সিটুয়ের কাছ দিয়ে কক্সবাজার-উত্তর মিয়ানমার উপকূল অতিক্রম সম্পন্ন করতে পারে।
অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৭৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১৯৫ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ২১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই বিক্ষুব্ধ রয়েছে।
কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে ১০ নম্বর মহাবিপৎসংকেত সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। চট্টগ্রাম ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ৮ নম্বর মহাবিপদসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলা কক্সবাজার এবং অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরগুলো ১০ নম্বর মহাবিপদসংকেতের আওতায় থাকবে।
উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রাম, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা এবং কাছের দ্বীপ ও চরসমূহ ৮ নম্বর মহাবিপদসংকেতের আওতায় থাকবে। ঘূর্ণিঝড়ে কক্সবাজার, চট্টগ্রাম এবং অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহের নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ০৮-১২ ফুট অধিক উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে। ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা এবং অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহের নিম্নাঞ্চলে স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ০৫-০৭ ফুট অধিক উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে।
বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়টির প্রভাবে চট্টগ্রাম, সিলেট ও বরিশাল বিভাগে ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। অতি ভারী বর্ষণের প্রভাবে কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রামের পাহাড়ি অঞ্চলের কোথাও কোথাও ভূমিধস হতে পারে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন:
শিক্ষা, দারিদ্র্য বিমোচন, জলবায়ু পরিবর্তনসহ বিভিন্ন সামাজিক প্রেক্ষাপটে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার লক্ষ্যে এ বছরও আয়োজন হতে যাচ্ছে ‘এলজি অ্যাম্বাসেডর চ্যালেঞ্জ-২০২৫’। এই প্রকল্পের আওতায় সৃজনশীল বিভিন্ন প্রকল্পকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
২৬ মিনিট আগেভোলার মনপুরার লোকালয় থেকে খাদ্যের সন্ধানে আসা একটি মায়াবী হরিণ উদ্ধার করে সংরক্ষিত বনাঞ্চলে অবমুক্ত করে বন বিভাগ। গতকাল শনিবার বিকেলে উদ্ধার হওয়া হরিণটি উপজেলার পচাকোড়ালিয়া বিটের অধীনে চর পাতালিয়া সংরক্ষিত বনে অবমুক্ত করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেআজ রোববার ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বা বৃষ্টি এবং বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া, রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, খুলনা ও বরিশাল বিভাগেরও দু–এক জায়গায় দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো অথবা বৃষ্টিপাত কিংবা বজ্রসহ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেস্বস্তি মিলছে না ঢাকার বাতাসে। আজও রাজধানী শহরের বাতাসের অবস্থা অস্বাস্থ্যকর। আজ রোববার, বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স–একিউআইয়ের সকাল ৯টা ৫০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, বায়ুমান ১৮৬ নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে ঢাকা, যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
১১ ঘণ্টা আগে