আজকের পত্রিকা ডেস্ক
মিসরের শারম আল-শেখে চলছে বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলন কপ-২৭। সেখানে উপস্থিত হওয়া বিশ্ব নেতারা প্যারিস চুক্তি অনুযায়ী বৈশ্বিক তাপমাত্রা দেড় ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে সীমিত রাখার ব্যাপারে আবারও দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন। তবে এই প্রত্যয়ের বিপরীত তথ্যই দিয়েছে পরিবেশবাদী সংগঠন ক্লাইমেট ট্রেস। প্রতিষ্ঠানটি এক প্রতিবেদনে বলেছে, বিশ্বে জৈব জ্বালানি পোড়ানোর কারণে যে পরিমাণ গ্রিন হাউস গ্যাস নিঃসরণ করছে বলে দাবি করা হয় প্রকৃতপক্ষে তার চেয়ে ৩ গুণ বেশি নিঃসরিত হয়।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্লাইমেট ট্রেসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—বিশ্বের গ্রিন হাউস নিঃসরণের বড় উৎসগুলোর মধ্যে ৫০ শতাংশই তেল ও গ্যাসক্ষেত্র। এসব খাতকে জবাবদিহির আওতায় আনার উপায় কম থাকার সুযোগে অনেক দেশই নিঃসরণের পরিমাণ কম দেখাচ্ছে।
নিঃসরণের বিষয়ে কম তথ্য দেওয়ার বিষয়টিকে ‘দুঃখজনক’ আখ্যা দিয়ে একে জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বড় সমস্যা উল্লেখ করে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ক্লাইমেট ট্রেসের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য আল গোর বলেন, ‘আমরা কেবল তারই ব্যবস্থাপনা করতে পারি যা আমরা পরিমাপ করতে পারি।’
জাতিসংঘ ব্যবস্থার অধীনে দেশগুলো গ্রিনহাউজ গ্যাস নিঃসরণের বিষয়টি জানাতে দায়বদ্ধ। এই বিষয়টি উল্লেখ করে আল গোর বলেন, ‘স্বপ্রণোদিত হয়ে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কাঠামোয় কিছু অন্তর্নিহিত ভুল-ত্রুটি রয়ে গেছে। যার কারণে কোনো দেশ বা কোম্পানি চাইলে নিজেদের প্রকৃত তথ্য লুকাতে পারে।’ সৌদি আরবের উদাহরণ দিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘দেশটি তার গ্যাস ও তেল উৎপাদন নিঃসরণের মাত্রা জানিয়েছে। তবে আমরা তাদের জানানো নিঃসরণের সঙ্গে বাস্তব নিঃসরণের বিপুল ব্যবধান পেয়েছি।’
নিঃসরণের তথ্য কম দেখানোর ক্ষেত্রে তেল-গ্যাস কোম্পানিগুলোর অবস্থান সবচেয়ে নেতিবাচক উল্লেখ করে আল গোর বলেন, ‘এসব কোম্পানির সব প্রচেষ্টাই সময়ক্ষেপণে নিয়োজিত।’ জ্বালানি প্রতিষ্ঠান এক্সন মবিলের উদাহরণ টেনে তিনি আরও বলেন, ‘অসততার নজির স্থাপন করা হচ্ছে জেনেও তারা বিশ্বজুড়ে মিথ্যা বলতে ব্যস্ত। আমি মনে করি এর মাধ্যমে যুদ্ধাপরাধের সমতুল্য নৈতিক অপরাধ করছে তাঁরা।’
এদিকে, বৈশ্বিক উষ্ণতা যেভাবে বাড়ছে সেই বিষয়ে সতর্ক করে সম্মেলনের উদ্বোধনী বক্তব্যে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, ‘আমাদের মানবিকতাকে সাহায্য করতেই হবে, অথবা ধ্বংস হয়ে যেতে হবে।’ বক্তৃতায় গুতেরেস এই দুটো পথের মধ্যে যেকোনো একটি বেছে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন দেশগুলোকে।
মিসরের শারম আল-শেখে চলছে বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলন কপ-২৭। সেখানে উপস্থিত হওয়া বিশ্ব নেতারা প্যারিস চুক্তি অনুযায়ী বৈশ্বিক তাপমাত্রা দেড় ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে সীমিত রাখার ব্যাপারে আবারও দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন। তবে এই প্রত্যয়ের বিপরীত তথ্যই দিয়েছে পরিবেশবাদী সংগঠন ক্লাইমেট ট্রেস। প্রতিষ্ঠানটি এক প্রতিবেদনে বলেছে, বিশ্বে জৈব জ্বালানি পোড়ানোর কারণে যে পরিমাণ গ্রিন হাউস গ্যাস নিঃসরণ করছে বলে দাবি করা হয় প্রকৃতপক্ষে তার চেয়ে ৩ গুণ বেশি নিঃসরিত হয়।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্লাইমেট ট্রেসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—বিশ্বের গ্রিন হাউস নিঃসরণের বড় উৎসগুলোর মধ্যে ৫০ শতাংশই তেল ও গ্যাসক্ষেত্র। এসব খাতকে জবাবদিহির আওতায় আনার উপায় কম থাকার সুযোগে অনেক দেশই নিঃসরণের পরিমাণ কম দেখাচ্ছে।
নিঃসরণের বিষয়ে কম তথ্য দেওয়ার বিষয়টিকে ‘দুঃখজনক’ আখ্যা দিয়ে একে জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বড় সমস্যা উল্লেখ করে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ক্লাইমেট ট্রেসের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য আল গোর বলেন, ‘আমরা কেবল তারই ব্যবস্থাপনা করতে পারি যা আমরা পরিমাপ করতে পারি।’
জাতিসংঘ ব্যবস্থার অধীনে দেশগুলো গ্রিনহাউজ গ্যাস নিঃসরণের বিষয়টি জানাতে দায়বদ্ধ। এই বিষয়টি উল্লেখ করে আল গোর বলেন, ‘স্বপ্রণোদিত হয়ে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কাঠামোয় কিছু অন্তর্নিহিত ভুল-ত্রুটি রয়ে গেছে। যার কারণে কোনো দেশ বা কোম্পানি চাইলে নিজেদের প্রকৃত তথ্য লুকাতে পারে।’ সৌদি আরবের উদাহরণ দিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘দেশটি তার গ্যাস ও তেল উৎপাদন নিঃসরণের মাত্রা জানিয়েছে। তবে আমরা তাদের জানানো নিঃসরণের সঙ্গে বাস্তব নিঃসরণের বিপুল ব্যবধান পেয়েছি।’
নিঃসরণের তথ্য কম দেখানোর ক্ষেত্রে তেল-গ্যাস কোম্পানিগুলোর অবস্থান সবচেয়ে নেতিবাচক উল্লেখ করে আল গোর বলেন, ‘এসব কোম্পানির সব প্রচেষ্টাই সময়ক্ষেপণে নিয়োজিত।’ জ্বালানি প্রতিষ্ঠান এক্সন মবিলের উদাহরণ টেনে তিনি আরও বলেন, ‘অসততার নজির স্থাপন করা হচ্ছে জেনেও তারা বিশ্বজুড়ে মিথ্যা বলতে ব্যস্ত। আমি মনে করি এর মাধ্যমে যুদ্ধাপরাধের সমতুল্য নৈতিক অপরাধ করছে তাঁরা।’
এদিকে, বৈশ্বিক উষ্ণতা যেভাবে বাড়ছে সেই বিষয়ে সতর্ক করে সম্মেলনের উদ্বোধনী বক্তব্যে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, ‘আমাদের মানবিকতাকে সাহায্য করতেই হবে, অথবা ধ্বংস হয়ে যেতে হবে।’ বক্তৃতায় গুতেরেস এই দুটো পথের মধ্যে যেকোনো একটি বেছে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন দেশগুলোকে।
পাসিজা, ইন্দোনেশিয়ার সেন্ট্রাল জাভা প্রদেশের ৫৫ বছর বয়সী এক নারী। প্রতিদিন সকালে তাঁর ঘুম ভাঙে সমুদ্রের শব্দে। বিষয়টি শুনতে রোমান্টিক মনে হলেও, পরিস্থিতি ঠিক উল্টো। সমুদ্র উপকূলে রেজোসারী সেনিক নামের এই ছোট গ্রামে তাঁর বাড়িটিই এখন একমাত্র টিকে থাকা ঘর। জাভার উত্তর উপকূলে একসময় গ্রামটি শুষ্ক ভূমিতে..
১০ ঘণ্টা আগেঈদুল ফিতরের লম্বা ছুটিতে ঢাকার বায়ুমানে কিছুটা উন্নতি হয়েছিল। কিন্তু ছুটি শেষে ব্যস্ত শহুরে জীবন শুরু হওয়ার পর থেকে বায়ুদূষণ ক্রমেই বাড়ছে। তারই ধারাবাহিকতায় বিগত কয়েক দিন ধরে ঢাকা আবারও বিশ্বজুড়ে বায়ুদূষণের ক্ষেত্রে শীর্ষ অবস্থানেই থাকছে। আজ শনিবারও ঢাকা আছে তালিকার শীর্ষে।
১২ ঘণ্টা আগেসবচেয়ে বিস্তৃতভাবে পাওয়া গেছে ক্যাডমিয়াম ধাতু, যা মানবস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। দক্ষিণ ও পূর্ব এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য এবং আফ্রিকার কিছু অংশে এই ধাতুর উপস্থিতি আশঙ্কাজনক ভাবে বেশি।
১ দিন আগেসাধারণত বৃষ্টি হলে কমে আসে দূষণ। তবে, গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীতে তুমুল বৃষ্টির পরও বায়ুমানে তেমন উন্নতি নেই। আজ শুক্রবার, বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স-একিউআইয়ের সকাল ৯টা ৫০ এর রেকর্ড অনুযায়ী, বায়ুমান ১৬১ নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে আছে ঢাকা। যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক...
১ দিন আগে