বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
নাট্যব্যক্তিত্ব আলী যাকেরের ৭৯তম জন্মদিন আজ। ১৯৪৪ সালের ৬ নভেম্বর তৎকালীন চট্টগ্রাম জেলার ব্রাহ্মণবাড়িয়া মহকুমার (বর্তমানে জেলা) রতনপুর ইউনিয়নে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। মাহমুদ তাহের ও রেজিয়া তাহেরের চার সন্তানের মধ্যে যাকের ছিলেন তৃতীয়। পিতার সরকারি চাকরির সুবাদে তিনি শৈশব অতিবাহিত করেন কুষ্টিয়া ও মাদারীপুরে।
আলি যাকের ১৯৬০ সালে সেন্ট গ্রেগরিজ উচ্চবিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিক পাস করেন। পরবর্তীতে ঢাকার নটর ডেম কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন এবং সেখান থেকে সমাজবিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। এ সময় তিনি ছাত্র ইউনিয়নের সঙ্গে যুক্ত হন।
১৯৬৭ সালে করাচি গিয়ে ডন ক্রফোর্ডস নামে এক ব্রিটিশ এজেন্সিতে ট্রেইনি এক্সিকিউটিভ হিসেবে কাজ শুরু করেন। সেখান থেকে ১৯৬৯ সালে ঢাকায় ফেরেন। দেশে ফিরে এশিয়াটিকে চাকরি শুরু করেন।
মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতে গিয়ে প্রশিক্ষণ নেন। এ সময় চলচ্চিত্র পরিচালক আলমগীর কবিরের সঙ্গে পরিচয় হয়। তাঁর কথামতো কলকাতায় স্বাধীনতার পক্ষে প্রচারণা চালান।
১৯৭২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি আরণ্যকের মুনীর চৌধুরী রচিত ‘কবর’ নাটকে অভিনয়ের মাধ্যমেই নাট্যচর্চায় যুক্ত হন। এরপর সে বছরেই আতাউর রহমান ও জিয়া হায়দারের আহ্বানে নাগরিক নাট্য সম্প্রদায়ে যোগ দেন। ওই দলে তিনি আতাউর রহমানের নির্দেশনায় ‘বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ’ নাটকে প্রথম অভিনয় করেন। বাংলাদেশে নাটক মঞ্চস্থ এবং টিকিট কেটে নাটক দেখার প্রচলন তাঁর হাত ধরেই হয়েছিল।
নূরলদীনের সারা জীবন, বাকি ইতিহাস, কোপেনিকের ক্যাপ্টেনসহ অনেক আলোচিত মঞ্চনাটকে অভিনয়ের পাশাপাশি তুখোড় নির্দেশনা দিয়ে গেছেন তিনি। মঞ্চনাটকের পাশাপাশি টেলিভিশন নাটকে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। একই সঙ্গে নদীর নাম মধুমতি, লালসালুসহ চারটি চলচ্চিত্রের গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছেন।
বিজ্ঞাপনী সংস্থা এশিয়াটিক থ্রিসিক্সটি গ্রুপের চেয়ারম্যান, নাগরিক নাট্য সম্প্রদায়ের সভাপতি ও মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের অন্যতম ট্রাস্টি ছিলেন। ছিলেন শৌখিন ফটোগ্রাফার। ফটোগ্রাফিতে দক্ষতার কারণে তিনি যুক্তরাজ্যের রয়্যাল ফটোগ্রাফি সোসাইটির স্থায়ী সদস্যপদ লাভ করেছিলেন।
শিল্পকলায় অবদানের জন্য ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশ সরকার তাঁকে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান একুশে পদকে ভূষিত করে। এ ছাড়া তিনি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি পুরস্কার, বঙ্গবন্ধু পুরস্কার, মুনীর চৌধুরী পদক লাভ করেছেন। ২০২০ সালের ২৭ নভেম্বর তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
নাট্যব্যক্তিত্ব আলী যাকেরের ৭৯তম জন্মদিন আজ। ১৯৪৪ সালের ৬ নভেম্বর তৎকালীন চট্টগ্রাম জেলার ব্রাহ্মণবাড়িয়া মহকুমার (বর্তমানে জেলা) রতনপুর ইউনিয়নে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। মাহমুদ তাহের ও রেজিয়া তাহেরের চার সন্তানের মধ্যে যাকের ছিলেন তৃতীয়। পিতার সরকারি চাকরির সুবাদে তিনি শৈশব অতিবাহিত করেন কুষ্টিয়া ও মাদারীপুরে।
আলি যাকের ১৯৬০ সালে সেন্ট গ্রেগরিজ উচ্চবিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিক পাস করেন। পরবর্তীতে ঢাকার নটর ডেম কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন এবং সেখান থেকে সমাজবিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। এ সময় তিনি ছাত্র ইউনিয়নের সঙ্গে যুক্ত হন।
১৯৬৭ সালে করাচি গিয়ে ডন ক্রফোর্ডস নামে এক ব্রিটিশ এজেন্সিতে ট্রেইনি এক্সিকিউটিভ হিসেবে কাজ শুরু করেন। সেখান থেকে ১৯৬৯ সালে ঢাকায় ফেরেন। দেশে ফিরে এশিয়াটিকে চাকরি শুরু করেন।
মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতে গিয়ে প্রশিক্ষণ নেন। এ সময় চলচ্চিত্র পরিচালক আলমগীর কবিরের সঙ্গে পরিচয় হয়। তাঁর কথামতো কলকাতায় স্বাধীনতার পক্ষে প্রচারণা চালান।
১৯৭২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি আরণ্যকের মুনীর চৌধুরী রচিত ‘কবর’ নাটকে অভিনয়ের মাধ্যমেই নাট্যচর্চায় যুক্ত হন। এরপর সে বছরেই আতাউর রহমান ও জিয়া হায়দারের আহ্বানে নাগরিক নাট্য সম্প্রদায়ে যোগ দেন। ওই দলে তিনি আতাউর রহমানের নির্দেশনায় ‘বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ’ নাটকে প্রথম অভিনয় করেন। বাংলাদেশে নাটক মঞ্চস্থ এবং টিকিট কেটে নাটক দেখার প্রচলন তাঁর হাত ধরেই হয়েছিল।
নূরলদীনের সারা জীবন, বাকি ইতিহাস, কোপেনিকের ক্যাপ্টেনসহ অনেক আলোচিত মঞ্চনাটকে অভিনয়ের পাশাপাশি তুখোড় নির্দেশনা দিয়ে গেছেন তিনি। মঞ্চনাটকের পাশাপাশি টেলিভিশন নাটকে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। একই সঙ্গে নদীর নাম মধুমতি, লালসালুসহ চারটি চলচ্চিত্রের গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছেন।
বিজ্ঞাপনী সংস্থা এশিয়াটিক থ্রিসিক্সটি গ্রুপের চেয়ারম্যান, নাগরিক নাট্য সম্প্রদায়ের সভাপতি ও মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের অন্যতম ট্রাস্টি ছিলেন। ছিলেন শৌখিন ফটোগ্রাফার। ফটোগ্রাফিতে দক্ষতার কারণে তিনি যুক্তরাজ্যের রয়্যাল ফটোগ্রাফি সোসাইটির স্থায়ী সদস্যপদ লাভ করেছিলেন।
শিল্পকলায় অবদানের জন্য ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশ সরকার তাঁকে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান একুশে পদকে ভূষিত করে। এ ছাড়া তিনি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি পুরস্কার, বঙ্গবন্ধু পুরস্কার, মুনীর চৌধুরী পদক লাভ করেছেন। ২০২০ সালের ২৭ নভেম্বর তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
সৌদি আরবের প্রথম দিকের কয়েকজন নারী র্যাপারের একজন জারা। সংগীতশিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সৌদির সীমানা পেরিয়ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে থাকছেন। আরবি, ইংরেজির পাশাপাশি সুইডিশ ভাষাতেও সাবলীল এই তরুণী। জানান, আরও একটি ভাষা শেখার ইচ্ছা আছে তাঁর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গান...
১১ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
১৭ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
১৭ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
১৭ ঘণ্টা আগে