ভরা কনসার্টে এক নারী ভক্তকে চুমু খেয়ে কিছুদিন আগে বিতর্কের মুখে পড়েছিলেন উদিত নারায়ণ। সেই রেশ না কাটতেই এবার তিনি পড়লেন আইনি জটিলতায়। প্রথম স্ত্রী রঞ্জনা ঝা তাঁর বিরুদ্ধে ভরণপোষণের মামলা করেছেন। রঞ্জনার অভিযোগ, প্রাপ্য অধিকার থেকে তাঁকে বঞ্চিত করেছেন উদিত এবং তাঁর সম্পত্তি দখল করেছেন। ২১ ফেব্রুয়ারি বিহারের সুপৌলি পারিবারিক আদালতে শুনানিতে অংশ নিয়েছিলেন উদিত। তবে কোনো সমঝোতা করতে পারেননি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম নবভারত টাইমস জানিয়েছে, আদালতে উদিত নারায়ণও পাল্টা অভিযোগ করেছেন, রঞ্জনা তাঁর কাছ থেকে অনৈতিকভাবে অর্থ আদায়ের চেষ্টা করছেন। এর আগে বিষয়টি নিয়ে বিহারের মহিলা কমিশনে মামলা হয়েছিল। তবে ওই সময় সমঝোতা হয়।
২০০৬ সালে উদিত নারায়ণের প্রথম স্ত্রী হিসেবে নিজেকে দাবি করেন রঞ্জনা। তবে প্রথম দিকে উদিত বিষয়টি অস্বীকার করেছিলেন। পরে রঞ্জনার দাবি মেনে নিয়ে তাঁকে ভরণপোষণ দিতে রাজি হন। নবভারত টাইমস জানিয়েছে, প্রথম দিকে রঞ্জনাকে মাসে ১৫ হাজার রুপি দিতেন উদিত। ২০২১ সালে সেটা বাড়িয়ে ২৫ হাজার করেন। এ ছাড়া রঞ্জনাকে ১ কোটি রুপি মূল্যের কৃষিজমি ও বাড়ি দিয়েছেন। বিহার মহিলা কমিশন আরও জানতে পেরেছে, উদিত তাঁকে ২৫ লাখ রুপি মূল্যের গয়না ও জমি দিয়েছিলেন, যা পরে তিনি বিক্রি করেন।
রঞ্জনা দাবি করছেন, বয়স বাড়ায় স্বাস্থ্যের অবনতি হয়েছে। এখন তাঁর একমাত্র ইচ্ছা, জীবনের বাকি সময়টা উদিত নারায়ণের সঙ্গে থাকবেন। তবে এ দাবি মানতে নারাজ উদিত। ২১ ফেব্রুয়ারির শুনানির পর রঞ্জনা সংবাদমাধ্যমের কাছে অভিযোগ করেছেন, উদিত তাঁকে অবহেলা করছেন। জমি বিক্রির অর্থ থেকে ১৮ লাখ রুপি উদিত রেখে দিয়েছেন। যখন তিনি মুম্বাই যান, তখন উদিতের লোকজন তাঁকে হুমকি দেন, নানা ভয় দেখান।
১৯৮৪ সালে রঞ্জনা ঝাকে বিয়ে করেন উদিত নারায়ণ এবং জনপ্রিয় হওয়ার পর রঞ্জনার কাছ থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে নেন। তাঁর সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্ক থাকা অবস্থায় দ্বিতীয় বিয়ে করেন। ২০০৬ সালে রঞ্জনা মহিলা কমিশনে অভিযোগ করলে উদিত বাধ্য হয়ে তাঁকে স্ত্রী হিসেবে স্বীকার করে নেন এবং বাড়ি ও আর্থিক সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দেন। তবে রঞ্জনার অভিযোগ, সেই প্রতিশ্রুতি কখনো পুরোপুরি পূরণ করেননি উদিত।
ভরা কনসার্টে এক নারী ভক্তকে চুমু খেয়ে কিছুদিন আগে বিতর্কের মুখে পড়েছিলেন উদিত নারায়ণ। সেই রেশ না কাটতেই এবার তিনি পড়লেন আইনি জটিলতায়। প্রথম স্ত্রী রঞ্জনা ঝা তাঁর বিরুদ্ধে ভরণপোষণের মামলা করেছেন। রঞ্জনার অভিযোগ, প্রাপ্য অধিকার থেকে তাঁকে বঞ্চিত করেছেন উদিত এবং তাঁর সম্পত্তি দখল করেছেন। ২১ ফেব্রুয়ারি বিহারের সুপৌলি পারিবারিক আদালতে শুনানিতে অংশ নিয়েছিলেন উদিত। তবে কোনো সমঝোতা করতে পারেননি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম নবভারত টাইমস জানিয়েছে, আদালতে উদিত নারায়ণও পাল্টা অভিযোগ করেছেন, রঞ্জনা তাঁর কাছ থেকে অনৈতিকভাবে অর্থ আদায়ের চেষ্টা করছেন। এর আগে বিষয়টি নিয়ে বিহারের মহিলা কমিশনে মামলা হয়েছিল। তবে ওই সময় সমঝোতা হয়।
২০০৬ সালে উদিত নারায়ণের প্রথম স্ত্রী হিসেবে নিজেকে দাবি করেন রঞ্জনা। তবে প্রথম দিকে উদিত বিষয়টি অস্বীকার করেছিলেন। পরে রঞ্জনার দাবি মেনে নিয়ে তাঁকে ভরণপোষণ দিতে রাজি হন। নবভারত টাইমস জানিয়েছে, প্রথম দিকে রঞ্জনাকে মাসে ১৫ হাজার রুপি দিতেন উদিত। ২০২১ সালে সেটা বাড়িয়ে ২৫ হাজার করেন। এ ছাড়া রঞ্জনাকে ১ কোটি রুপি মূল্যের কৃষিজমি ও বাড়ি দিয়েছেন। বিহার মহিলা কমিশন আরও জানতে পেরেছে, উদিত তাঁকে ২৫ লাখ রুপি মূল্যের গয়না ও জমি দিয়েছিলেন, যা পরে তিনি বিক্রি করেন।
রঞ্জনা দাবি করছেন, বয়স বাড়ায় স্বাস্থ্যের অবনতি হয়েছে। এখন তাঁর একমাত্র ইচ্ছা, জীবনের বাকি সময়টা উদিত নারায়ণের সঙ্গে থাকবেন। তবে এ দাবি মানতে নারাজ উদিত। ২১ ফেব্রুয়ারির শুনানির পর রঞ্জনা সংবাদমাধ্যমের কাছে অভিযোগ করেছেন, উদিত তাঁকে অবহেলা করছেন। জমি বিক্রির অর্থ থেকে ১৮ লাখ রুপি উদিত রেখে দিয়েছেন। যখন তিনি মুম্বাই যান, তখন উদিতের লোকজন তাঁকে হুমকি দেন, নানা ভয় দেখান।
১৯৮৪ সালে রঞ্জনা ঝাকে বিয়ে করেন উদিত নারায়ণ এবং জনপ্রিয় হওয়ার পর রঞ্জনার কাছ থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে নেন। তাঁর সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্ক থাকা অবস্থায় দ্বিতীয় বিয়ে করেন। ২০০৬ সালে রঞ্জনা মহিলা কমিশনে অভিযোগ করলে উদিত বাধ্য হয়ে তাঁকে স্ত্রী হিসেবে স্বীকার করে নেন এবং বাড়ি ও আর্থিক সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দেন। তবে রঞ্জনার অভিযোগ, সেই প্রতিশ্রুতি কখনো পুরোপুরি পূরণ করেননি উদিত।
২০০৯ সালের আগস্ট মাসে প্রচারিত ইত্যাদির একটি পর্ব ধারণ করা হয়েছিল ঐতিহ্যবাহী আহসান মঞ্জিলের সামনের উন্মুক্ত স্থানে; বিশাল মঞ্চ তৈরি করে। ১৬ বছর পর আবারও প্রচারে আসছে সেই পর্ব।
৯ ঘণ্টা আগেপাঁচ বন্ধু মিলে ব্যাচেলর পার্টির আয়োজন করে একটি রিসোর্টে। গভীর রাত পর্যন্ত চলে সেই পার্টি। পরদিন সকালে যখন তাদের ঘুম ভাঙে, চারদিকের অবস্থা দেখে আঁতকে ওঠে সবাই।
১০ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের মে মাসে প্রকাশিত হয়েছিল কলি সরকারের গাওয়া ‘রূপনগরের রানী’ গানটি। এবার তৈরি হলো গানের ভিডিও। মডেল হয়েছেন মডেল ও অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা জামান। গানের নামভূমিকায় দেখা যাবে তাঁকে।
১০ ঘণ্টা আগেববিতার বিয়ের দিন সে এক কাণ্ড ঘটেছিল! বিয়ের দিন সকালে কাউকে না জানিয়ে চলে গিয়েছিলেন রাজ্জাকের বাসায়। সেই গল্প শোনা যাক ববিতার মুখেই, ‘তখন আমার বাবা মৃত্যুশয্যায়। তিনি বলেছিলেন, মা, আমি বেঁচে থাকতে তোমার বিয়েটা দেখে যেতে চাই...
১০ ঘণ্টা আগে