অনলাইন ডেস্ক
হেভি মেটাল সংগীতের পথিকৃৎ ব্যান্ড ‘ব্ল্যাক সাবাথ-এর কিংবদন্তি প্রধান গায়ক ওজি অসবর্ন মারা গেছেন। গতকাল মঙ্গলবার ৭৬ বছর বয়সে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর শেষ কনসার্টের মাত্র কয়েক সপ্তাহ পরেই ভক্তদের জন্য এই শোকাবহ সংবাদ এল।
ইংল্যান্ডের বার্মিংহামে অবস্থিত পরিবারের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ‘কোনো শব্দে প্রকাশ করা যায় না এমন গভীর দুঃখ নিয়ে আমরা জানাচ্ছি যে, আমাদের প্রিয় ওজি অসবর্ন আজ সকালে মারা গেছেন। তিনি তাঁর পরিবারের সঙ্গে ছিলেন এবং ভালোবাসায় পরিবেষ্টিত ছিলেন। এই মুহূর্তে আমরা সবার কাছে আমাদের পারিবারিক গোপনীয়তা রক্ষার অনুরোধ জানাচ্ছি।’
২০২০ সালে, একটি দুর্ঘটনার পর পারকিনসন রোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন অসবর্ন।
কখনো কালো পোশাক, কখনো খালি গায়ে মঞ্চে হাজির হতে অসবর্ন। এই ধরনের প্রথা ভাঙা আচরণের কারণে প্রায়ই তাঁকে নিয়ে সমালোচনা হতো। একবার তিনি মঞ্চে একটি বাদুড়ের মাথা কামড়ে ছিঁড়ে ফেলেছিলেন। সেই ঘটনা ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল। পরবর্তীতে, রিয়েলিটি টিভি শো ‘দ্য অসবর্নস’-এ তাঁকে দেখা একজন সরল ও খুবই মজার একজন পিতা হিসেবে।
১৯৬৯ সালে ব্যান্ডের নামেই প্রথম অ্যালবাম প্রকাশ করে ব্ল্যাক সাবাথ। সেটিকে হেভি মেটালের ‘বিগ ব্যাং’ বলা হয়। ভিয়েতনাম যুদ্ধ তখন তুঙ্গে। ওই অ্যালবাম হিপ্পি সংস্কৃতিতে নতুন ধারার সূচনা করে। তাদের প্রকাশভঙ্গি ছিল হুমকি এবং অশুভ ইঙ্গিতপূর্ণ। অ্যালবামের কভারে একটি ভয়ংকর আকৃতির ছবি ছিল। একটি রুক্ষ পটভূমির বিপরীতে সেই বিকট দর্শন মূর্তি ছিল ভয় জাগানো। অসবর্নের সংগীত ছিল উচ্চগ্রামের। একটানা লিরিক বলে যেতেন, চেহারায় ফুটে উঠত প্রচণ্ড রাগ। তিনি রক এন রোল-এ একটি পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন অনেক আগেই।
ব্যান্ডের দ্বিতীয় অ্যালবাম, ‘প্যারানয়েড’-এ ‘ওয়ার পিগস’, ‘আয়রন ম্যান’ এবং ‘ফেয়ারিজ ওয়্যার বুটস’-এর মতো ক্ল্যাসিক মেটাল গান ছিল। ‘প্যারানয়েড’ গানটি বিলবোর্ড হট ১০০-এ মাত্র ৬১ নম্বরে পৌঁছালেও, এটি অনেক দিক থেকে ব্যান্ডের সিগনেচার গানে পরিণত হয়। রোলিং স্টোন ম্যাগাজিনের পাঠকদের পছন্দ অনুযায়ী উভয় অ্যালবামই সর্বকালের সেরা ১০টি হেভি মেটাল অ্যালবামের মধ্যে স্থান পেয়েছিল।
জেন’স অ্যাডিকশন ব্যান্ডের ডেভ নাভারো ২০১০ সালে রোলিং স্টোন-এ একটি শ্রদ্ধার্ঘ্য লিখেছিলেন। সেখানে তিনি বলেছিলেন, ‘ব্ল্যাক সাবাথ হলো হেভি মেটালের বিটলস। যে কেউ মেটাল সম্পর্কে সিরিয়াস, তারা আপনাকে বলবে যে এটি সবই সাবাথের অনুসরণে তৈরি করা।’ তিনি আরও বলেন, ‘আজকের মেটাল থেকে, আশির দশকের আইরন মেইডেনের মতো ব্যান্ডগুলো দেখলে, সাবাথের ছায়া স্পষ্ট বোঝা যায়।’
অতিরিক্ত উচ্ছৃঙ্খলতার কারণে ১৯৭৯ সালে সাবাথ অসবর্নকে বের করে দেয়। রিহার্সালে দেরিতে আসা এবং গিগ বাদ দেওয়া-এগুলো ছিল নিয়মিত। বেসিস্ট টেরি গিজার বাটলার তাঁর স্মৃতিকথা, ‘ইনটু দ্য ভয়েড’-এ লিখেছেন, ‘আমরা জানতাম তাকে বের করে দেওয়া ছাড়া আমাদের আর কোনো উপায় ছিল না। কারণ সে এতটাই নিয়ন্ত্রণের বাইরে ছিল। কিন্তু আমরা সবাই পরিস্থিতি নিয়ে খুব হতাশ ছিলাম।’
পরের বছর অসবর্ন একক শিল্পী হিসেবে ‘ব্লিজার্ড অব ওজ’ এবং তার পরের বছর ‘ডায়েরি অব এ ম্যাডম্যান’ নিয়ে আত্মপ্রকাশ করেন। উভয়ই হার্ড রক ক্ল্যাসিক। ‘ক্রেজি ট্রেন’, ‘গুডবাই টু রোম্যান্স’, ‘ফ্লাইং হাই অ্যাগেইন’ এবং ‘ইউ ক্যান’ট কিল রক অ্যান্ড রোল’-এর মতো কালোত্তীর্ণ গান এগুলো। অসবর্ন দুইবার রক অ্যান্ড রোল হল অব ফেমে অন্তর্ভুক্ত হন। তাঁর স্মরণে অসবর্ন ১৯৮৭ সালে লাইভ অ্যালবাম ‘ট্রিবিউট’ প্রকাশ করেন।
এরপর অসবর্ন জেক ই. লি-কে চুক্তিবদ্ধ করেন। লি’র ‘বার্ক অ্যাট দ্য মুন’ এবং ‘দ্য আল্টিমেট সিন’ প্ল্যাটিনাম অ্যালবামগুলো তাঁর প্রতিভার স্বাক্ষর রাখেন। পরে অসবর্নের ব্যান্ডে যোগ দেন জ্যাক ওয়াইল্ড। ‘নো রেস্ট ফর দ্য উইকেড’ এবং মাল্টিপ্ল্যাটিনাম ‘নো মোর টিয়ার্স’-এর মতো গান করেন তিনি।
১৯৯৫ সালে অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে (এপি) অসবর্ন তাঁর সহকর্মীদের সম্পর্কে বলেছিলেন, ‘তারা আসে, তারা ডানা গজায়, তারা প্রস্ফুটিত হয় এবং তারা উড়ে যায়! কিন্তু আমাকে এগিয়ে যেতে হবে। এখন এবং আবার একজন নতুন খেলোয়াড় পাওয়া আমাকে উৎসাহিত করে।’
অসবর্ন যাদের সঙ্গেই বাজিয়েছেন, তাদের সঙ্গেই বিতর্কে জড়িয়েছেন। ১৯৮৬ সালে টিভি ধর্মপ্রচারক রেভ. জিমি সোয়াগার্ট যখন বিভিন্ন রক গ্রুপ এবং রক ম্যাগাজিনকে ‘নতুন পর্নোগ্রাফি’ বলে আক্রমণ শুরু করেন, তখন কিছু খুচরা বিক্রেতা অসবর্নের অ্যালবাম সরিয়ে নেয়। কিন্তু অসবর্ন শেষ হাসি হেসেছিলেন!
১৯৮৮ সালে সোয়াগার্ট যৌনকর্মীর সঙ্গে যখন ধরা পড়েন, তখন অসবর্ন তাঁর এই শত্রুকে নিয়ে ‘মিরাকল ম্যান’ শিরোনামের গান প্রকাশ করেন। তিনি গান, ‘মিরাকল ম্যান ধরা পড়েছে/মিরাকল ম্যান ধরা পড়েছে! আজ আমি টিভিতে একজন মিরাকল ম্যানকে কাঁদতে দেখলাম/এমন একজন ভণ্ড মানুষ, আবার জন্ম নেওয়া, মারা যাচ্ছে!’
হেভি মেটাল সংগীতের পথিকৃৎ ব্যান্ড ‘ব্ল্যাক সাবাথ-এর কিংবদন্তি প্রধান গায়ক ওজি অসবর্ন মারা গেছেন। গতকাল মঙ্গলবার ৭৬ বছর বয়সে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর শেষ কনসার্টের মাত্র কয়েক সপ্তাহ পরেই ভক্তদের জন্য এই শোকাবহ সংবাদ এল।
ইংল্যান্ডের বার্মিংহামে অবস্থিত পরিবারের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ‘কোনো শব্দে প্রকাশ করা যায় না এমন গভীর দুঃখ নিয়ে আমরা জানাচ্ছি যে, আমাদের প্রিয় ওজি অসবর্ন আজ সকালে মারা গেছেন। তিনি তাঁর পরিবারের সঙ্গে ছিলেন এবং ভালোবাসায় পরিবেষ্টিত ছিলেন। এই মুহূর্তে আমরা সবার কাছে আমাদের পারিবারিক গোপনীয়তা রক্ষার অনুরোধ জানাচ্ছি।’
২০২০ সালে, একটি দুর্ঘটনার পর পারকিনসন রোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন অসবর্ন।
কখনো কালো পোশাক, কখনো খালি গায়ে মঞ্চে হাজির হতে অসবর্ন। এই ধরনের প্রথা ভাঙা আচরণের কারণে প্রায়ই তাঁকে নিয়ে সমালোচনা হতো। একবার তিনি মঞ্চে একটি বাদুড়ের মাথা কামড়ে ছিঁড়ে ফেলেছিলেন। সেই ঘটনা ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল। পরবর্তীতে, রিয়েলিটি টিভি শো ‘দ্য অসবর্নস’-এ তাঁকে দেখা একজন সরল ও খুবই মজার একজন পিতা হিসেবে।
১৯৬৯ সালে ব্যান্ডের নামেই প্রথম অ্যালবাম প্রকাশ করে ব্ল্যাক সাবাথ। সেটিকে হেভি মেটালের ‘বিগ ব্যাং’ বলা হয়। ভিয়েতনাম যুদ্ধ তখন তুঙ্গে। ওই অ্যালবাম হিপ্পি সংস্কৃতিতে নতুন ধারার সূচনা করে। তাদের প্রকাশভঙ্গি ছিল হুমকি এবং অশুভ ইঙ্গিতপূর্ণ। অ্যালবামের কভারে একটি ভয়ংকর আকৃতির ছবি ছিল। একটি রুক্ষ পটভূমির বিপরীতে সেই বিকট দর্শন মূর্তি ছিল ভয় জাগানো। অসবর্নের সংগীত ছিল উচ্চগ্রামের। একটানা লিরিক বলে যেতেন, চেহারায় ফুটে উঠত প্রচণ্ড রাগ। তিনি রক এন রোল-এ একটি পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন অনেক আগেই।
ব্যান্ডের দ্বিতীয় অ্যালবাম, ‘প্যারানয়েড’-এ ‘ওয়ার পিগস’, ‘আয়রন ম্যান’ এবং ‘ফেয়ারিজ ওয়্যার বুটস’-এর মতো ক্ল্যাসিক মেটাল গান ছিল। ‘প্যারানয়েড’ গানটি বিলবোর্ড হট ১০০-এ মাত্র ৬১ নম্বরে পৌঁছালেও, এটি অনেক দিক থেকে ব্যান্ডের সিগনেচার গানে পরিণত হয়। রোলিং স্টোন ম্যাগাজিনের পাঠকদের পছন্দ অনুযায়ী উভয় অ্যালবামই সর্বকালের সেরা ১০টি হেভি মেটাল অ্যালবামের মধ্যে স্থান পেয়েছিল।
জেন’স অ্যাডিকশন ব্যান্ডের ডেভ নাভারো ২০১০ সালে রোলিং স্টোন-এ একটি শ্রদ্ধার্ঘ্য লিখেছিলেন। সেখানে তিনি বলেছিলেন, ‘ব্ল্যাক সাবাথ হলো হেভি মেটালের বিটলস। যে কেউ মেটাল সম্পর্কে সিরিয়াস, তারা আপনাকে বলবে যে এটি সবই সাবাথের অনুসরণে তৈরি করা।’ তিনি আরও বলেন, ‘আজকের মেটাল থেকে, আশির দশকের আইরন মেইডেনের মতো ব্যান্ডগুলো দেখলে, সাবাথের ছায়া স্পষ্ট বোঝা যায়।’
অতিরিক্ত উচ্ছৃঙ্খলতার কারণে ১৯৭৯ সালে সাবাথ অসবর্নকে বের করে দেয়। রিহার্সালে দেরিতে আসা এবং গিগ বাদ দেওয়া-এগুলো ছিল নিয়মিত। বেসিস্ট টেরি গিজার বাটলার তাঁর স্মৃতিকথা, ‘ইনটু দ্য ভয়েড’-এ লিখেছেন, ‘আমরা জানতাম তাকে বের করে দেওয়া ছাড়া আমাদের আর কোনো উপায় ছিল না। কারণ সে এতটাই নিয়ন্ত্রণের বাইরে ছিল। কিন্তু আমরা সবাই পরিস্থিতি নিয়ে খুব হতাশ ছিলাম।’
পরের বছর অসবর্ন একক শিল্পী হিসেবে ‘ব্লিজার্ড অব ওজ’ এবং তার পরের বছর ‘ডায়েরি অব এ ম্যাডম্যান’ নিয়ে আত্মপ্রকাশ করেন। উভয়ই হার্ড রক ক্ল্যাসিক। ‘ক্রেজি ট্রেন’, ‘গুডবাই টু রোম্যান্স’, ‘ফ্লাইং হাই অ্যাগেইন’ এবং ‘ইউ ক্যান’ট কিল রক অ্যান্ড রোল’-এর মতো কালোত্তীর্ণ গান এগুলো। অসবর্ন দুইবার রক অ্যান্ড রোল হল অব ফেমে অন্তর্ভুক্ত হন। তাঁর স্মরণে অসবর্ন ১৯৮৭ সালে লাইভ অ্যালবাম ‘ট্রিবিউট’ প্রকাশ করেন।
এরপর অসবর্ন জেক ই. লি-কে চুক্তিবদ্ধ করেন। লি’র ‘বার্ক অ্যাট দ্য মুন’ এবং ‘দ্য আল্টিমেট সিন’ প্ল্যাটিনাম অ্যালবামগুলো তাঁর প্রতিভার স্বাক্ষর রাখেন। পরে অসবর্নের ব্যান্ডে যোগ দেন জ্যাক ওয়াইল্ড। ‘নো রেস্ট ফর দ্য উইকেড’ এবং মাল্টিপ্ল্যাটিনাম ‘নো মোর টিয়ার্স’-এর মতো গান করেন তিনি।
১৯৯৫ সালে অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে (এপি) অসবর্ন তাঁর সহকর্মীদের সম্পর্কে বলেছিলেন, ‘তারা আসে, তারা ডানা গজায়, তারা প্রস্ফুটিত হয় এবং তারা উড়ে যায়! কিন্তু আমাকে এগিয়ে যেতে হবে। এখন এবং আবার একজন নতুন খেলোয়াড় পাওয়া আমাকে উৎসাহিত করে।’
অসবর্ন যাদের সঙ্গেই বাজিয়েছেন, তাদের সঙ্গেই বিতর্কে জড়িয়েছেন। ১৯৮৬ সালে টিভি ধর্মপ্রচারক রেভ. জিমি সোয়াগার্ট যখন বিভিন্ন রক গ্রুপ এবং রক ম্যাগাজিনকে ‘নতুন পর্নোগ্রাফি’ বলে আক্রমণ শুরু করেন, তখন কিছু খুচরা বিক্রেতা অসবর্নের অ্যালবাম সরিয়ে নেয়। কিন্তু অসবর্ন শেষ হাসি হেসেছিলেন!
১৯৮৮ সালে সোয়াগার্ট যৌনকর্মীর সঙ্গে যখন ধরা পড়েন, তখন অসবর্ন তাঁর এই শত্রুকে নিয়ে ‘মিরাকল ম্যান’ শিরোনামের গান প্রকাশ করেন। তিনি গান, ‘মিরাকল ম্যান ধরা পড়েছে/মিরাকল ম্যান ধরা পড়েছে! আজ আমি টিভিতে একজন মিরাকল ম্যানকে কাঁদতে দেখলাম/এমন একজন ভণ্ড মানুষ, আবার জন্ম নেওয়া, মারা যাচ্ছে!’
সীমা বিশ্বাসের চরিত্রের সাজপোশাক দেখে অনুমান করা যাচ্ছে, সিনেমায় তাঁকে শেখ হাসিনার চরিত্রে দেখা যাবে। তাঁর অভিব্যক্তি, পরনের ঢাকাই জামদানি শাড়ি ও মাথায় ঘোমটা দেওয়ার ধরনে তেমনটাই ধারনা করা হচ্ছে।
২৭ মিনিট আগেসঞ্জয় লীলা বনসালীর আগের ছবি ‘হাম দিল দে চুকে সনমের’ শুটিংয়ের সময় সালমান খান ও ঐশ্বরিয়া রায়ের মধ্যে শুরু হয় তুমুল প্রেম। বলিউডের সবচেয়ে আলোচিত সেই প্রেমকাহিনিতে ছিল উত্তেজনা, অধিকারবোধ আর দ্বন্দ্বের ছায়া। ‘দেবদাস’-এর শুটিং যখন শুরু হয়, তখন তাদের সম্পর্ক পৌঁছেছে ভাঙনের কিনারায়।
৪ ঘণ্টা আগেবলিউডে টক শোর রাজত্ব এত দিন ছিল করণ জোহরের হাতে। এবার সেই মঞ্চ কেঁপে উঠবে দুই সাহসী আর ঠোঁটকাটা অভিনেত্রীর দাপটে। প্রাইম ভিডিও আনছে নতুন টক শো। সেটির উপস্থাপনায় থাকবেন কাজল ও টুইঙ্কেল খান্না।
৫ ঘণ্টা আগেইরানের এই সময়ের সবচেয়ে আলোচিত নির্মাতা জাফর পানাহি। শেষ তিন দশকে সিনেমা বানানোর অধিকারের জন্য, শিল্পীর স্বাধীনতার জন্য তিনি অনেক লড়াই করেছেন ইরান সরকারের বিরুদ্ধে। ফলে তিনবার কারাবরণ করতে হয়েছে পানাহিকে। তাঁর সিনেমা নির্মাণের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল, ছিল সাক্ষাৎকার দেওয়া কিংবা বিদেশে...
৬ ঘণ্টা আগে