বিনোদন প্রতিবেদক
জনপ্রিয় গানের দল চিরকুটে আবারও ভাঙনের গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। পিন্টু ঘোষের পর এবার দলের অন্যতম সদস্য ইমন চৌধুরী চিরকুট ছেড়েছেন বলে খবর ছড়িয়েছে। গত ৪ ফেব্রুয়ারির পর চিরকুটের কোনো কনসার্টে পারফর্ম করতে দেখা যায়নি ইমন চৌধুরীকে। শোনা যাচ্ছে, তিনি আর চিরকুটের সঙ্গে বাজাচ্ছেন না। ‘ইমন চৌধুরী অ্যান্ড টিম’ নামে নতুন ব্যান্ড তৈরি করেছেন।
এ বছর সাফল্যের দুই দশক উদ্যাপন করেছে চিরকুট। যেখানে চিরকুটের জন্ম, সেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসেই ২০ বছর পূর্তির উৎসব আয়োজন করেছিল ব্যান্ডটি। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জিমনেসিয়াম মাঠে আয়োজন করা হয়েছিল ‘টিএসসি টু ম্যাডিসন স্কয়ার গার্ডেন’ শিরোনামের বিশেষ কনসার্ট। কিন্তু ব্যান্ডের গুরুত্বপূর্ণ সেই কনসার্টে দেখা যায়নি ইমন চৌধুরীকে। তিনি সেদিন নিজের নতুন ব্যান্ড নিয়ে বেসিস সফটএক্সপো–২০২৩-এর মঞ্চে পারফর্ম করেছেন।
শুধু এই কনসার্ট নয়, গত ২৫ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে ‘উইমেন অব দ্য ওয়ার্ল্ড’ ফেস্টিভ্যালে চিরকুটের সঙ্গে ছিলেন না ইমন। এর আগে ১২ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর রাজারবাগ পুলিশ লাইনসের কনসার্টেও বাজাননি। ইমন চৌধুরীকে সর্বশেষ চিরকুটের সঙ্গে বাজাতে দেখা গেছে ৪ ফেব্রুয়ারি রাজশাহীতে। এ ছাড়া গত সোমবার সিরাজগঞ্জ জেলার বেলকুচি থানার তামাই গ্রামের তামাই উৎসবেও ইমনকে ছাড়াই বাজিয়েছে চিরকুট। সর্বশেষ প্রকাশিত জয় বাংলা কনসার্টের পোস্টারেও ব্যান্ডের ছবিতে নেই ইমন। গত ৫ জানুয়ারি প্রকাশ পায় চিরকুটের নতুন গান ‘লালে লাল’। কিন্তু মুক্তি পাওয়া গানটির মিউজিক ভিডিওতে ব্যান্ডের অন্য সদস্যরা থাকলেও দেখা যায়নি ইমনকে। এ গান প্রকাশের পর থেকে ইমনের চিরকুট ছাড়ার গুঞ্জন আরও তীব্র হয়েছে।
কয়েক দিন আগে চিরকুট ব্যান্ডের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে সামিও নামের এক ভক্ত প্রশ্ন করেন, ‘ইমন ভাইকে দেখি নাই যে আগের কিছু শোতে? কারণটা কী?’ এর উত্তরে চিরকুটের পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘উনি ইমন অ্যান্ড টিম নামে নিয়মিত শো করছেন। দারুণ টিম! ব্যস্ত থাকেন। তাই আমরা বিরক্ত করছি না।’ ইমন চৌধুরী দলে আছেন কি না, সে বিষয়ে কৌশলী উত্তর দিয়ে চিরকুট জানায়, ‘উনি যেখানে যা-ই করুক, চিরকুট উনার ব্যান্ডই থাকবে। চিরকুট চিরকুটের মতো এগিয়ে যাবে।’
অন্যদিকে, ‘ইমন চৌধুরী অ্যান্ড টিম’ নামে নতুন লাইনআপে ইমন চৌধুরী কনসার্ট করছেন দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। ব্র্যাকের হোপ ফেস্টিভ্যাল থেকে বেসিস সফটএক্সপো। সর্বশেষ তাঁকে দেখা গেছে চাঁদপুর সরকারি কলেজের ৭৫ বছর পূর্তি উদ্যাপন অনুষ্ঠানে। ইমন চৌধুরী অ্যান্ড টিমে দেখা গেছে বাউল মাতা আলেয়া বেগম, বাউল মুকুল সরকার, মাখন মিয়া, আরফান মৃধা শিবলু, মিথুন চক্র, নিলা পাগলি, মাটি রহমান ও মাশা ইসলামকে।
চিরকুটে তিনি আছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে আজকের পত্রিকাকে ইমন চৌধুরী বলেন, ‘এ বিষয়ে সুমি আপু ভালো বলতে পারবেন। উনি আমার বড় বোন এবং ব্যান্ডের প্রধান, তাই আশা করি বিষয়টি উনিই স্পষ্ট করবেন।’
সুমি বলেন, ‘ইমন মেধাবী মিউজিশিয়ান, তাই ওর অনেক ব্যস্ততা। আমরা তাকে তাই বিরক্ত করছি না।’
ইমন চৌধুরীকে কি আর বাজাতে দেখা যাবে না চিরকুটে? জানতে চাইলে সুমি বলেন, ‘ইমন চিরকুটে আছেন, কিন্তু আমরা তাকে স্পেস দিচ্ছি ওর কাজের জন্য।’
এর আগে ২০১৬ সালের নভেম্বরে চিরকুট থেকে বিদায় নিয়েছিলেন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য পিন্টু ঘোষ। সে বছরের ১৬ নভেম্বর চিরকুট ব্যান্ডের ফেসবুক পেজে একটি স্ট্যাটাসের মাধ্যমে পিন্টুর বিদায়ের খবর নিশ্চিত করা হয়েছিল। স্ট্যাটাসে চিরকুট জানিয়েছিল, সলো ক্যারিয়ার গড়তে চাওয়ায় পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে পিন্টু ঘোষকে শ্রদ্ধার সঙ্গে আলাদা ক্যারিয়ার গড়ার সম্মতি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু পিন্টু ঘোষ জানিয়েছিলেন একক ক্যারিয়ার নয়, বেশ কিছু কারণে তিনি দল থেকে বের হয়ে এসেছেন। এমনকি, ব্যান্ডে যা হচ্ছিল, তা আর তাঁর ভালো লাগছিল না।
২০০২ সালে চিরকুট ব্যান্ডের পথচলা শুরু হয়। প্রতিষ্ঠার আট বছর পর ২০১০ সালে প্রথম অ্যালবাম ‘চিরকুটনামা’ প্রকাশিত হয়। ফোক থেকে রক, ক্ল্যাসিক্যাল থেকে দেশের গান কিংবা চলচ্চিত্র—চিরকুট যেখানেই তাদের শব্দ-সুর পৌঁছে দিয়েছে, পেয়েছে শ্রোতাদের ভালোবাসা। আর তাই তো মানুষের নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে উঠেছে ব্যান্ডটির ‘আহারে জীবন’, ‘কানামাছি’, ‘জাদুর শহর’, ‘দুনিয়া’, ‘এই শহরের কাকটাও জেনে গেছে’ কিংবা ‘খাজনা’র মতো জনপ্রিয় সব গান। গত বছর বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর উদ্যাপনে নিউইয়র্কের ম্যাডিসন স্কয়ারে গান করে চিরকুট। সেখানে ‘গোল্ডেন জুবিলি বাংলাদেশ’ কনসার্টে বিশ্ববিখ্যাত ব্যান্ড ‘স্করপিয়ন্স’-এর সঙ্গে একই মঞ্চে পারফর্ম করার বিরল গৌরব অর্জন করে চিরকুট।
জনপ্রিয় গানের দল চিরকুটে আবারও ভাঙনের গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। পিন্টু ঘোষের পর এবার দলের অন্যতম সদস্য ইমন চৌধুরী চিরকুট ছেড়েছেন বলে খবর ছড়িয়েছে। গত ৪ ফেব্রুয়ারির পর চিরকুটের কোনো কনসার্টে পারফর্ম করতে দেখা যায়নি ইমন চৌধুরীকে। শোনা যাচ্ছে, তিনি আর চিরকুটের সঙ্গে বাজাচ্ছেন না। ‘ইমন চৌধুরী অ্যান্ড টিম’ নামে নতুন ব্যান্ড তৈরি করেছেন।
এ বছর সাফল্যের দুই দশক উদ্যাপন করেছে চিরকুট। যেখানে চিরকুটের জন্ম, সেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসেই ২০ বছর পূর্তির উৎসব আয়োজন করেছিল ব্যান্ডটি। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জিমনেসিয়াম মাঠে আয়োজন করা হয়েছিল ‘টিএসসি টু ম্যাডিসন স্কয়ার গার্ডেন’ শিরোনামের বিশেষ কনসার্ট। কিন্তু ব্যান্ডের গুরুত্বপূর্ণ সেই কনসার্টে দেখা যায়নি ইমন চৌধুরীকে। তিনি সেদিন নিজের নতুন ব্যান্ড নিয়ে বেসিস সফটএক্সপো–২০২৩-এর মঞ্চে পারফর্ম করেছেন।
শুধু এই কনসার্ট নয়, গত ২৫ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে ‘উইমেন অব দ্য ওয়ার্ল্ড’ ফেস্টিভ্যালে চিরকুটের সঙ্গে ছিলেন না ইমন। এর আগে ১২ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর রাজারবাগ পুলিশ লাইনসের কনসার্টেও বাজাননি। ইমন চৌধুরীকে সর্বশেষ চিরকুটের সঙ্গে বাজাতে দেখা গেছে ৪ ফেব্রুয়ারি রাজশাহীতে। এ ছাড়া গত সোমবার সিরাজগঞ্জ জেলার বেলকুচি থানার তামাই গ্রামের তামাই উৎসবেও ইমনকে ছাড়াই বাজিয়েছে চিরকুট। সর্বশেষ প্রকাশিত জয় বাংলা কনসার্টের পোস্টারেও ব্যান্ডের ছবিতে নেই ইমন। গত ৫ জানুয়ারি প্রকাশ পায় চিরকুটের নতুন গান ‘লালে লাল’। কিন্তু মুক্তি পাওয়া গানটির মিউজিক ভিডিওতে ব্যান্ডের অন্য সদস্যরা থাকলেও দেখা যায়নি ইমনকে। এ গান প্রকাশের পর থেকে ইমনের চিরকুট ছাড়ার গুঞ্জন আরও তীব্র হয়েছে।
কয়েক দিন আগে চিরকুট ব্যান্ডের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে সামিও নামের এক ভক্ত প্রশ্ন করেন, ‘ইমন ভাইকে দেখি নাই যে আগের কিছু শোতে? কারণটা কী?’ এর উত্তরে চিরকুটের পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘উনি ইমন অ্যান্ড টিম নামে নিয়মিত শো করছেন। দারুণ টিম! ব্যস্ত থাকেন। তাই আমরা বিরক্ত করছি না।’ ইমন চৌধুরী দলে আছেন কি না, সে বিষয়ে কৌশলী উত্তর দিয়ে চিরকুট জানায়, ‘উনি যেখানে যা-ই করুক, চিরকুট উনার ব্যান্ডই থাকবে। চিরকুট চিরকুটের মতো এগিয়ে যাবে।’
অন্যদিকে, ‘ইমন চৌধুরী অ্যান্ড টিম’ নামে নতুন লাইনআপে ইমন চৌধুরী কনসার্ট করছেন দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। ব্র্যাকের হোপ ফেস্টিভ্যাল থেকে বেসিস সফটএক্সপো। সর্বশেষ তাঁকে দেখা গেছে চাঁদপুর সরকারি কলেজের ৭৫ বছর পূর্তি উদ্যাপন অনুষ্ঠানে। ইমন চৌধুরী অ্যান্ড টিমে দেখা গেছে বাউল মাতা আলেয়া বেগম, বাউল মুকুল সরকার, মাখন মিয়া, আরফান মৃধা শিবলু, মিথুন চক্র, নিলা পাগলি, মাটি রহমান ও মাশা ইসলামকে।
চিরকুটে তিনি আছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে আজকের পত্রিকাকে ইমন চৌধুরী বলেন, ‘এ বিষয়ে সুমি আপু ভালো বলতে পারবেন। উনি আমার বড় বোন এবং ব্যান্ডের প্রধান, তাই আশা করি বিষয়টি উনিই স্পষ্ট করবেন।’
সুমি বলেন, ‘ইমন মেধাবী মিউজিশিয়ান, তাই ওর অনেক ব্যস্ততা। আমরা তাকে তাই বিরক্ত করছি না।’
ইমন চৌধুরীকে কি আর বাজাতে দেখা যাবে না চিরকুটে? জানতে চাইলে সুমি বলেন, ‘ইমন চিরকুটে আছেন, কিন্তু আমরা তাকে স্পেস দিচ্ছি ওর কাজের জন্য।’
এর আগে ২০১৬ সালের নভেম্বরে চিরকুট থেকে বিদায় নিয়েছিলেন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য পিন্টু ঘোষ। সে বছরের ১৬ নভেম্বর চিরকুট ব্যান্ডের ফেসবুক পেজে একটি স্ট্যাটাসের মাধ্যমে পিন্টুর বিদায়ের খবর নিশ্চিত করা হয়েছিল। স্ট্যাটাসে চিরকুট জানিয়েছিল, সলো ক্যারিয়ার গড়তে চাওয়ায় পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে পিন্টু ঘোষকে শ্রদ্ধার সঙ্গে আলাদা ক্যারিয়ার গড়ার সম্মতি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু পিন্টু ঘোষ জানিয়েছিলেন একক ক্যারিয়ার নয়, বেশ কিছু কারণে তিনি দল থেকে বের হয়ে এসেছেন। এমনকি, ব্যান্ডে যা হচ্ছিল, তা আর তাঁর ভালো লাগছিল না।
২০০২ সালে চিরকুট ব্যান্ডের পথচলা শুরু হয়। প্রতিষ্ঠার আট বছর পর ২০১০ সালে প্রথম অ্যালবাম ‘চিরকুটনামা’ প্রকাশিত হয়। ফোক থেকে রক, ক্ল্যাসিক্যাল থেকে দেশের গান কিংবা চলচ্চিত্র—চিরকুট যেখানেই তাদের শব্দ-সুর পৌঁছে দিয়েছে, পেয়েছে শ্রোতাদের ভালোবাসা। আর তাই তো মানুষের নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে উঠেছে ব্যান্ডটির ‘আহারে জীবন’, ‘কানামাছি’, ‘জাদুর শহর’, ‘দুনিয়া’, ‘এই শহরের কাকটাও জেনে গেছে’ কিংবা ‘খাজনা’র মতো জনপ্রিয় সব গান। গত বছর বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর উদ্যাপনে নিউইয়র্কের ম্যাডিসন স্কয়ারে গান করে চিরকুট। সেখানে ‘গোল্ডেন জুবিলি বাংলাদেশ’ কনসার্টে বিশ্ববিখ্যাত ব্যান্ড ‘স্করপিয়ন্স’-এর সঙ্গে একই মঞ্চে পারফর্ম করার বিরল গৌরব অর্জন করে চিরকুট।
সৌদি আরবের প্রথম দিকের কয়েকজন নারী র্যাপারের একজন জারা। সংগীতশিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সৌদির সীমানা পেরিয়ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে থাকছেন। আরবি, ইংরেজির পাশাপাশি সুইডিশ ভাষাতেও সাবলীল এই তরুণী। জানান, আরও একটি ভাষা শেখার ইচ্ছা আছে তাঁর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গান...
৫ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
১২ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
১২ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
১২ ঘণ্টা আগে