করোনা কেড়ে নিল দেশের আরেক গুণী শিল্পীকে। করোনায় আক্রান্ত হয়ে ফজল–এ–খোদা মারা গেলেন গতকাল। ‘সালাম সালাম হাজার সালাম’সহ অসংখ্য কালজয়ী গানের স্রষ্টা তিনি। দীর্ঘদিন কিডনি জটিলতার সঙ্গে ডায়াবেটিসেও ভুগছিলেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর। রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় রায়েরবাজার কবরস্থানে সমাহিত করা হয় এই খ্যাতিমান গীতিকারকে।
‘সালাম সালাম হাজার সালাম’ ফজল–এ–খোদার লেখা বিখ্যাত গান। মোহাম্মদ আবদুল জব্বারের সুর করা ও গাওয়া এই গান বিবিসির সর্বকালের সেরা ২০টি বাংলা গানের তালিকায় আছে ১২ নম্বরে। গানটি মুক্তিযুদ্ধের সময় সাত কোটি মানুষকে উদ্দীপ্ত করেছে।
‘সংগ্রাম, সংগ্রাম, সংগ্রাম চলবে’, ‘যে দেশেতে শাপলা শালুক’, ‘ভালোবাসার মূল্য কত’, ‘কলসি কাঁখে ঘাটে যায়’, ‘বাসন্তী রং শাড়ি পরে কোন রমণী চলে যায়’, ‘আমি প্রদীপের মতো রাত জেগে জেগে’, ‘প্রেমের এক নাম জীবন’, ‘ভাবনা আমার আহত পাখির মতো’, ‘পথের ধুলোয় লুটোবে’সহ অজস্র গানের রচয়িতা ফজল–এ–খোদা।
ফজল–এ–খোদার গানগুলো গেয়েছেন বশীর আহমেদ, আবদুল জব্বার, রথীন্দ্রনাথ রায়ের মতো কিংবদন্তি শিল্পীরা। সুর করেছেন আজাদ রহমান, আবদুল আহাদ, ধীর আলী, সুবল দাস, কমল দাশগুপ্ত, অজিত রায়, সত্য সাহার মতো সংগীতজ্ঞরা।
ষাটের দশক থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত ফজল–এ–খোদা অসংখ্য দেশাত্মবোধক, আধুনিক, লোকসংগীত, ইসলামি গান লিখেছেন। তবে তাঁর লেখালেখি শুরু হয়েছিল ছড়া দিয়ে। ফজল–এ–খোদার ছড়াগ্রন্থের সংখ্যা ১০টি আর কবিতার বই ৫টি। এ ছাড়া গান, নাটক, প্রবন্ধ, শিশুসাহিত্য–সব মিলিয়ে তাঁর বইয়ের সংখ্যা ৩৩। শিশু–কিশোরদের মাসিক পত্রিকা ‘শাপলা শালুক’ প্রকাশ হতো তাঁর সম্পাদনায়।
ফজল–এ–খোদার জন্ম ১৯৪১ সালের ৯ মার্চ, পাবনার বেড়া থানার বনগ্রামে। ১৯৬৩ সালে বাংলাদেশ বেতারের তালিকাভুক্ত গীতিকার হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু হয় তাঁর। এর পরের বছর হন বিটিভির তালিকাভুক্ত গীতিকার। বাংলাদেশ বেতারের পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন ফজল–এ–খোদা।
করোনা কেড়ে নিল দেশের আরেক গুণী শিল্পীকে। করোনায় আক্রান্ত হয়ে ফজল–এ–খোদা মারা গেলেন গতকাল। ‘সালাম সালাম হাজার সালাম’সহ অসংখ্য কালজয়ী গানের স্রষ্টা তিনি। দীর্ঘদিন কিডনি জটিলতার সঙ্গে ডায়াবেটিসেও ভুগছিলেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর। রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় রায়েরবাজার কবরস্থানে সমাহিত করা হয় এই খ্যাতিমান গীতিকারকে।
‘সালাম সালাম হাজার সালাম’ ফজল–এ–খোদার লেখা বিখ্যাত গান। মোহাম্মদ আবদুল জব্বারের সুর করা ও গাওয়া এই গান বিবিসির সর্বকালের সেরা ২০টি বাংলা গানের তালিকায় আছে ১২ নম্বরে। গানটি মুক্তিযুদ্ধের সময় সাত কোটি মানুষকে উদ্দীপ্ত করেছে।
‘সংগ্রাম, সংগ্রাম, সংগ্রাম চলবে’, ‘যে দেশেতে শাপলা শালুক’, ‘ভালোবাসার মূল্য কত’, ‘কলসি কাঁখে ঘাটে যায়’, ‘বাসন্তী রং শাড়ি পরে কোন রমণী চলে যায়’, ‘আমি প্রদীপের মতো রাত জেগে জেগে’, ‘প্রেমের এক নাম জীবন’, ‘ভাবনা আমার আহত পাখির মতো’, ‘পথের ধুলোয় লুটোবে’সহ অজস্র গানের রচয়িতা ফজল–এ–খোদা।
ফজল–এ–খোদার গানগুলো গেয়েছেন বশীর আহমেদ, আবদুল জব্বার, রথীন্দ্রনাথ রায়ের মতো কিংবদন্তি শিল্পীরা। সুর করেছেন আজাদ রহমান, আবদুল আহাদ, ধীর আলী, সুবল দাস, কমল দাশগুপ্ত, অজিত রায়, সত্য সাহার মতো সংগীতজ্ঞরা।
ষাটের দশক থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত ফজল–এ–খোদা অসংখ্য দেশাত্মবোধক, আধুনিক, লোকসংগীত, ইসলামি গান লিখেছেন। তবে তাঁর লেখালেখি শুরু হয়েছিল ছড়া দিয়ে। ফজল–এ–খোদার ছড়াগ্রন্থের সংখ্যা ১০টি আর কবিতার বই ৫টি। এ ছাড়া গান, নাটক, প্রবন্ধ, শিশুসাহিত্য–সব মিলিয়ে তাঁর বইয়ের সংখ্যা ৩৩। শিশু–কিশোরদের মাসিক পত্রিকা ‘শাপলা শালুক’ প্রকাশ হতো তাঁর সম্পাদনায়।
ফজল–এ–খোদার জন্ম ১৯৪১ সালের ৯ মার্চ, পাবনার বেড়া থানার বনগ্রামে। ১৯৬৩ সালে বাংলাদেশ বেতারের তালিকাভুক্ত গীতিকার হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু হয় তাঁর। এর পরের বছর হন বিটিভির তালিকাভুক্ত গীতিকার। বাংলাদেশ বেতারের পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন ফজল–এ–খোদা।
সঞ্জয় লীলা বনসালীর আগের ছবি ‘হাম দিল দে চুকে সনমের’ শুটিংয়ের সময় সালমান খান ও ঐশ্বরিয়া রায়ের মধ্যে শুরু হয় তুমুল প্রেম। বলিউডের সবচেয়ে আলোচিত সেই প্রেমকাহিনিতে ছিল উত্তেজনা, অধিকারবোধ আর দ্বন্দ্বের ছায়া। ‘দেবদাস’-এর শুটিং যখন শুরু হয়, তখন তাদের সম্পর্ক পৌঁছেছে ভাঙনের কিনারায়।
২ ঘণ্টা আগেবলিউডে টক শোর রাজত্ব এত দিন ছিল করণ জোহরের হাতে। এবার সেই মঞ্চ কেঁপে উঠবে দুই সাহসী আর ঠোঁটকাটা অভিনেত্রীর দাপটে। প্রাইম ভিডিও আনছে নতুন টক শো। সেটির উপস্থাপনায় থাকবেন কাজল ও টুইঙ্কেল খান্না।
২ ঘণ্টা আগেইরানের এই সময়ের সবচেয়ে আলোচিত নির্মাতা জাফর পানাহি। শেষ তিন দশকে সিনেমা বানানোর অধিকারের জন্য, শিল্পীর স্বাধীনতার জন্য তিনি অনেক লড়াই করেছেন ইরান সরকারের বিরুদ্ধে। ফলে তিনবার কারাবরণ করতে হয়েছে পানাহিকে। তাঁর সিনেমা নির্মাণের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল, ছিল সাক্ষাৎকার দেওয়া কিংবা বিদেশে...
৩ ঘণ্টা আগেহেভি মেটাল সংগীতের পথিকৃৎ ব্যান্ড ‘ব্ল্যাক সাবাথ-এর কিংবদন্তি প্রধান গায়ক ওজি অসবর্ন মারা গেছেন। গতকাল মঙ্গলবার ৭৬ বছর বয়সে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর শেষ কনসার্টের মাত্র কয়েক সপ্তাহ পরেই ভক্তদের জন্য এই শোকাবহ সংবাদ এল।
৪ ঘণ্টা আগে