প্রথমবার সৌদি আরবের রিয়াদে গান শোনাবেন জেমস। এমন খবর শোনার পর থেকেই দেশটিতে থাকা প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে শুরু হয় উন্মাদনা। ২২ নভেম্বর রিয়াদ সিজনের বাংলাদেশ উইকে আল–সুওয়াইদি পার্কে জেমসের গান শোনার জন্য দুপুর থেকেই লাইন ধরেন প্রবাসীরা। শুধু রিয়াদ নয়, দেশটির বিভিন্ন শহরে থাকা বাংলাদেশিরা ভিড় করছিলেন কনসার্ট উপভোগ করার জন্য।
বিকেলের মধ্যেই কনসার্টস্থলে জমায়েত হন লাখো মানুষ। সময় বাড়ার সঙ্গে বাড়তে থাকে দর্শকসংখ্যা। ভিড় ঠেকাতে হিমশিম অবস্থা আয়োজকদের। অনুষ্ঠানের শেষদিকে নগর বাউলের পারফর্ম করার কথা থাকলেও, ভিড় সামাল দিতে অনেকটা বাধ্য হয়েই নির্ধারিত সময়ের আগে জেমসকে মঞ্চে আনা হয়।
স্থানীয় সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় মঞ্চে ওঠেন জেমস। পরনে কালো টি-শার্ট, ব্লু জিনস, মাথায় গামছা। একে একে গেয়ে শোনান ‘মা’, ‘আসবার কালে আসলাম একা’, ‘দুষ্টু ছেলের দল’, ‘বিজলী’, ‘বেদের মেয়ে জোসনা’, ‘সুন্দরীতমা আমার’, ‘মিরাবাঈ’, ‘পাগলা হাওয়া’ ও ‘ভিগি ভিগি’ গানগুলো। এ সময় পুরো আল-সুওয়াইদি পার্ক যেন হয়ে পরিণত হয়েছিল ছোট বাংলাদেশে। সবাই জেমসের সঙ্গে সুর মিলিয়ে গাইছিলেন। গানের মাঝে হাত নেড়ে জেমসও দর্শকদের ভালোবাসার জবাব দিচ্ছিলেন।
জেমস যখন পারফর্ম করছিলেন, তখনও পার্কের বাইরে অপেক্ষা করছিল হাজার হাজার দর্শক। ভেতরে প্রবেশ করা দর্শকের অনেকেই জানাচ্ছিলেন, তাঁরা প্রায় ৪-৫ ঘন্টা লাইন ধরে অপেক্ষা করেছেন। তাতেও কোনো আক্ষেপ নেই তাঁদের। প্রিয় শিল্পীর গান শোনার সুযোগ পেয়েছেন, এতেই খুশি তাঁরা।
কনসার্ট শেষে গণমাধ্যমের মুখোমুখি হন জেমস। দর্শকের ভালোবাসার বদলে জানালেন ভালোবাসা। জানালেন, রিয়াদের দর্শকে মুগ্ধ তিনি। বারবার আসতে চান রিয়াদে। জেমস বলেন, ‘সৌদি আরবের মাটিতে এই প্রথম পা দিলাম। আমি আশা করিনি, এত দর্শক এখানে আছে। রিয়াদে এসে আমি মুগ্ধ। আমার অনুভূতি ঠিক ভাষায় প্রকাশ করতে পারছি না। বারবার আসব রিয়াদে ফিরে।’
প্রবাসি বাঙালিদের উদ্দেশে জেমস বলেন, ‘কর্মমুখর এই জীবনে একটু আনন্দ নিতে তারা এখানে এসেছে। সংগীতের মাধ্যমে এই যে মেলবন্ধন হলো, আনন্দ করল। সামনে তারা দেশের জন্য আরও অনেক কাজ করবে।’ যাঁরা বাইরে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করেও কনসার্ট দেখতে পারেননি, তাদের উদ্দেশেও বার্তা দিয়েছেন জেমস। তিনি বলেন, ‘নেক্সট টাইম। পরবর্তীতে যখন আসব অবশ্যই তাদেরকে গান শোনাব।’ এমন একটি উৎসব আয়োজনের জন্য সৌদি সরকারকে ধন্যবাদ জানান জেমস।
২০১৯ সাল থেকে সৌদি সরকার নিয়মিত আয়োজন করে আসছে ‘রিয়াদ সিজন’। বিনোদন, সংস্কৃতি, খেলাসহ নানা আয়োজনে অংশ নিতে প্রতিবছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে বিনোদনপ্রেমীরা জড়ো হন রিয়াদে। গতকাল শেষ হয়েছে বাংলাদেশ উইক। শেষদিন পড়শী তাঁর ব্যান্ড বর্ণমালাকে নিয়ে গান শুনিয়েছেন। এর আগে, ২১ নভেম্বর এ আয়োজনে গান শোনান হাবিব ওয়াহিদ।
প্রথমবার সৌদি আরবের রিয়াদে গান শোনাবেন জেমস। এমন খবর শোনার পর থেকেই দেশটিতে থাকা প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে শুরু হয় উন্মাদনা। ২২ নভেম্বর রিয়াদ সিজনের বাংলাদেশ উইকে আল–সুওয়াইদি পার্কে জেমসের গান শোনার জন্য দুপুর থেকেই লাইন ধরেন প্রবাসীরা। শুধু রিয়াদ নয়, দেশটির বিভিন্ন শহরে থাকা বাংলাদেশিরা ভিড় করছিলেন কনসার্ট উপভোগ করার জন্য।
বিকেলের মধ্যেই কনসার্টস্থলে জমায়েত হন লাখো মানুষ। সময় বাড়ার সঙ্গে বাড়তে থাকে দর্শকসংখ্যা। ভিড় ঠেকাতে হিমশিম অবস্থা আয়োজকদের। অনুষ্ঠানের শেষদিকে নগর বাউলের পারফর্ম করার কথা থাকলেও, ভিড় সামাল দিতে অনেকটা বাধ্য হয়েই নির্ধারিত সময়ের আগে জেমসকে মঞ্চে আনা হয়।
স্থানীয় সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় মঞ্চে ওঠেন জেমস। পরনে কালো টি-শার্ট, ব্লু জিনস, মাথায় গামছা। একে একে গেয়ে শোনান ‘মা’, ‘আসবার কালে আসলাম একা’, ‘দুষ্টু ছেলের দল’, ‘বিজলী’, ‘বেদের মেয়ে জোসনা’, ‘সুন্দরীতমা আমার’, ‘মিরাবাঈ’, ‘পাগলা হাওয়া’ ও ‘ভিগি ভিগি’ গানগুলো। এ সময় পুরো আল-সুওয়াইদি পার্ক যেন হয়ে পরিণত হয়েছিল ছোট বাংলাদেশে। সবাই জেমসের সঙ্গে সুর মিলিয়ে গাইছিলেন। গানের মাঝে হাত নেড়ে জেমসও দর্শকদের ভালোবাসার জবাব দিচ্ছিলেন।
জেমস যখন পারফর্ম করছিলেন, তখনও পার্কের বাইরে অপেক্ষা করছিল হাজার হাজার দর্শক। ভেতরে প্রবেশ করা দর্শকের অনেকেই জানাচ্ছিলেন, তাঁরা প্রায় ৪-৫ ঘন্টা লাইন ধরে অপেক্ষা করেছেন। তাতেও কোনো আক্ষেপ নেই তাঁদের। প্রিয় শিল্পীর গান শোনার সুযোগ পেয়েছেন, এতেই খুশি তাঁরা।
কনসার্ট শেষে গণমাধ্যমের মুখোমুখি হন জেমস। দর্শকের ভালোবাসার বদলে জানালেন ভালোবাসা। জানালেন, রিয়াদের দর্শকে মুগ্ধ তিনি। বারবার আসতে চান রিয়াদে। জেমস বলেন, ‘সৌদি আরবের মাটিতে এই প্রথম পা দিলাম। আমি আশা করিনি, এত দর্শক এখানে আছে। রিয়াদে এসে আমি মুগ্ধ। আমার অনুভূতি ঠিক ভাষায় প্রকাশ করতে পারছি না। বারবার আসব রিয়াদে ফিরে।’
প্রবাসি বাঙালিদের উদ্দেশে জেমস বলেন, ‘কর্মমুখর এই জীবনে একটু আনন্দ নিতে তারা এখানে এসেছে। সংগীতের মাধ্যমে এই যে মেলবন্ধন হলো, আনন্দ করল। সামনে তারা দেশের জন্য আরও অনেক কাজ করবে।’ যাঁরা বাইরে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করেও কনসার্ট দেখতে পারেননি, তাদের উদ্দেশেও বার্তা দিয়েছেন জেমস। তিনি বলেন, ‘নেক্সট টাইম। পরবর্তীতে যখন আসব অবশ্যই তাদেরকে গান শোনাব।’ এমন একটি উৎসব আয়োজনের জন্য সৌদি সরকারকে ধন্যবাদ জানান জেমস।
২০১৯ সাল থেকে সৌদি সরকার নিয়মিত আয়োজন করে আসছে ‘রিয়াদ সিজন’। বিনোদন, সংস্কৃতি, খেলাসহ নানা আয়োজনে অংশ নিতে প্রতিবছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে বিনোদনপ্রেমীরা জড়ো হন রিয়াদে। গতকাল শেষ হয়েছে বাংলাদেশ উইক। শেষদিন পড়শী তাঁর ব্যান্ড বর্ণমালাকে নিয়ে গান শুনিয়েছেন। এর আগে, ২১ নভেম্বর এ আয়োজনে গান শোনান হাবিব ওয়াহিদ।
রবি কিষাণ বলেন, ‘সে আমার দুঃসময়ের সঙ্গী। যখন আমার কিছুই ছিল না, কোনো অর্থ সম্পদ ছিল না; তখনো সে আমার সঙ্গ ছাড়েনি। সকল উত্থান পতনে একমাত্র ভরসা হয়ে সে ছিল আমার পাশে। আজ আমার যত অর্জন, যত সাফল্য; সবই তার জন্য।’
৩ ঘণ্টা আগেজাই উলফের আসল নাম সজীব সাহা। বাংলাদেশে জন্ম নেওয়া এই মার্কিন শিল্পী অনেক নামীদামি ফেস্টিভ্যালে তাঁর পারফরম্যান্স দিয়ে মুগ্ধ করেছেন শ্রোতাদের। এবার প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে পারফর্ম করতে আসছেন জাই উলফ।
৫ ঘণ্টা আগেএক আফ্রিকান ব্রিটিশ যুবক লন্ডনের ইসকনের নিরামিষ রেস্তোরাঁয় প্রবেশ করেন। হঠাৎ ব্যাগ থেকে কেএফসির একটি বাক্স বের করেন। সেখানে দাঁড়িয়ে সবাইকে দেখিয়ে চিকেন ফ্রাই খেতে শুরু করেন।
৭ ঘণ্টা আগেবর্ষাকালে এমনিতেই কমে যায় কনসার্ট নিয়ে শিল্পিদের ব্যস্ততা। তবে গত কয়েক বছর এই সময়ে দেখা গেছে ইনডোর কনসার্টের আধিক্য। কিন্তু এ বছর প্রেক্ষাপট যেন ভিন্ন। কনসার্টের সংখ্যা কমেছে উল্লেখযোগ্যভাবে। দেশে ব্যস্ততা কমায় বিদেশে কনসার্টের দিকে মনোযোগী হচ্ছেন শিল্পীরা। নগর বাউল জেমস, মাইলস, আর্ক, অর্থহীন...
৯ ঘণ্টা আগে