হিরোশিমা-নাগাসাকি ধ্বংসকারী পারমাণবিক বোমার জনকের বায়োপিক দেখছে জাপান। গত শুক্রবার অবশেষে দেশটিতে মুক্তি পেয়েছে ক্রিস্টোফার নোলানের সিনেমা ‘ওপেনহাইমার’। ভ্যারাইটি জানিয়েছে, তিন দিনে জাপান থেকে সিনেমাটি আয় করেছে ২৫ লাখ ডলার।
গত ২৯ মার্চ জাপানের ৩৪৩টি প্রেক্ষাগৃহে সিনেমাটি মুক্তি পায়। ওপেনহাইমারের সঙ্গে একই সময়ে জাপানের প্রেক্ষাগৃহে চলছে জাপানিজ হরর সিনেমা ‘স্ট্রেঞ্জ হাউস’ ও অ্যানিমেটেড সিনেমা ‘হাইকুই’। বক্স অফিসে ওপেনহাইমারের অবস্থান এ দুটির পরেই।
ওপেনহাইমার সিনেমার বিষয়বস্তু জাপানিদের জন্য খুব স্বস্তির নয়। এটি তৈরি হয়েছে পারমাণবিক বোমার জনক রবার্ট জে ওপেনহাইমারের জীবনী অবলম্বনে। সিনেমার একটি বড় অংশজুড়ে রয়েছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় আমেরিকার বিখ্যাত ম্যানহাটন প্রকল্পের গল্প। লস আলামোস ল্যাবরেটরির পরিচালক ছিলেন ওপেনহাইমার, যেখানে তৈরি পারমাণবিক বোমা ফেলে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছিল জাপানের হিরোসিমা ও নাগাসাকি শহর। সুতরাং তাঁর ওপর ভিত্তি করে তৈরি সিনেমাটি বিশ্বজুড়ে মুক্তি পেলেও জাপানে নিষিদ্ধ ছিল।
প্রাথমিকভাবে ইউনিভার্সাল পিকচারস ওপেনহাইমারের বৈশ্বিক মুক্তির পরিকল্পনায় জাপানকে অন্তর্ভুক্ত করতে পারেনি দেশটির আপত্তির কারণে। তবে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানটি খুব চেষ্টা করছিল যাতে সেখানে মুক্তি দেওয়া যায়। কারণ হলিউডের অন্যতম বড় বাজার জাপান। অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে জাপানি পরিবেশক প্রতিষ্ঠান বিটারস এন্ড অবশেষে দেশটিতে ২৯ মার্চ ওপেনহাইমার মুক্তি দেয়। সিনেমাটিতে কী দেখানো হয়েছে, সেটা নিয়ে অনেক জাপানির প্রবল আগ্রহ ছিল। ফলে হলগুলোতে দর্শক সমাগম হচ্ছে ভালোই।
জাপান বর্তমানে আমেরিকার মিত্র শক্তি। তবে অতীতের সেই দগদগে ক্ষত এখনো স্পষ্ট প্রতিটি জাপানি নাগরিকের মনে। ভ্যারাইটিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে হিরোশিমার ৩৭ বছর বয়সী বাসিন্দা কাওয়াই বলেন, ‘অবশ্যই এটি একটি অসাধারণ সিনেমা। কিন্তু সিনেমায় পারমাণবিক বোমাকে এমনভাবে তুলে ধরা হয়েছে, যা দেখে মনে হয় সেটি প্রশংসার যোগ্য। কিন্তু হিরোশিমার একজন বাসিন্দা হিসেবে আমি সিনেমাটি দেখতে অস্বস্তি বোধ করেছি।’
উল্লেখ্য, গত জুলাই মাসে মুক্তি পাওয়ার পর থেকে ওপেনহাইমার বিশ্বব্যাপী ব্যাপক সাফল্য লাভ করে। বক্স অফিসের পর সিনেমাটি সাফল্যের ধারা বজায় রেখেছে পুরস্কারের মঞ্চগুলোতেও। ৯৬তম অস্কারে সেরা সিনেমা, নির্মাতা, অভিনেতাসহ ৭টি বিভাগে পুরস্কার পেয়েছে ওপেনহাইমার।
হিরোশিমা-নাগাসাকি ধ্বংসকারী পারমাণবিক বোমার জনকের বায়োপিক দেখছে জাপান। গত শুক্রবার অবশেষে দেশটিতে মুক্তি পেয়েছে ক্রিস্টোফার নোলানের সিনেমা ‘ওপেনহাইমার’। ভ্যারাইটি জানিয়েছে, তিন দিনে জাপান থেকে সিনেমাটি আয় করেছে ২৫ লাখ ডলার।
গত ২৯ মার্চ জাপানের ৩৪৩টি প্রেক্ষাগৃহে সিনেমাটি মুক্তি পায়। ওপেনহাইমারের সঙ্গে একই সময়ে জাপানের প্রেক্ষাগৃহে চলছে জাপানিজ হরর সিনেমা ‘স্ট্রেঞ্জ হাউস’ ও অ্যানিমেটেড সিনেমা ‘হাইকুই’। বক্স অফিসে ওপেনহাইমারের অবস্থান এ দুটির পরেই।
ওপেনহাইমার সিনেমার বিষয়বস্তু জাপানিদের জন্য খুব স্বস্তির নয়। এটি তৈরি হয়েছে পারমাণবিক বোমার জনক রবার্ট জে ওপেনহাইমারের জীবনী অবলম্বনে। সিনেমার একটি বড় অংশজুড়ে রয়েছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় আমেরিকার বিখ্যাত ম্যানহাটন প্রকল্পের গল্প। লস আলামোস ল্যাবরেটরির পরিচালক ছিলেন ওপেনহাইমার, যেখানে তৈরি পারমাণবিক বোমা ফেলে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছিল জাপানের হিরোসিমা ও নাগাসাকি শহর। সুতরাং তাঁর ওপর ভিত্তি করে তৈরি সিনেমাটি বিশ্বজুড়ে মুক্তি পেলেও জাপানে নিষিদ্ধ ছিল।
প্রাথমিকভাবে ইউনিভার্সাল পিকচারস ওপেনহাইমারের বৈশ্বিক মুক্তির পরিকল্পনায় জাপানকে অন্তর্ভুক্ত করতে পারেনি দেশটির আপত্তির কারণে। তবে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানটি খুব চেষ্টা করছিল যাতে সেখানে মুক্তি দেওয়া যায়। কারণ হলিউডের অন্যতম বড় বাজার জাপান। অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে জাপানি পরিবেশক প্রতিষ্ঠান বিটারস এন্ড অবশেষে দেশটিতে ২৯ মার্চ ওপেনহাইমার মুক্তি দেয়। সিনেমাটিতে কী দেখানো হয়েছে, সেটা নিয়ে অনেক জাপানির প্রবল আগ্রহ ছিল। ফলে হলগুলোতে দর্শক সমাগম হচ্ছে ভালোই।
জাপান বর্তমানে আমেরিকার মিত্র শক্তি। তবে অতীতের সেই দগদগে ক্ষত এখনো স্পষ্ট প্রতিটি জাপানি নাগরিকের মনে। ভ্যারাইটিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে হিরোশিমার ৩৭ বছর বয়সী বাসিন্দা কাওয়াই বলেন, ‘অবশ্যই এটি একটি অসাধারণ সিনেমা। কিন্তু সিনেমায় পারমাণবিক বোমাকে এমনভাবে তুলে ধরা হয়েছে, যা দেখে মনে হয় সেটি প্রশংসার যোগ্য। কিন্তু হিরোশিমার একজন বাসিন্দা হিসেবে আমি সিনেমাটি দেখতে অস্বস্তি বোধ করেছি।’
উল্লেখ্য, গত জুলাই মাসে মুক্তি পাওয়ার পর থেকে ওপেনহাইমার বিশ্বব্যাপী ব্যাপক সাফল্য লাভ করে। বক্স অফিসের পর সিনেমাটি সাফল্যের ধারা বজায় রেখেছে পুরস্কারের মঞ্চগুলোতেও। ৯৬তম অস্কারে সেরা সিনেমা, নির্মাতা, অভিনেতাসহ ৭টি বিভাগে পুরস্কার পেয়েছে ওপেনহাইমার।
নতুন গান প্রকাশ করল ব্যান্ড মেঘদল। শিরোনাম ‘গোলাপের নাম’। এটি মেঘদলের নতুন অ্যালবাম ‘অ্যালুমিনিয়ামের ডানা’র ৭ম গান। গানটি লিখেছেন ও সুর করেছেন শিবু কুমার শীল। ভিডিও নির্মাণ করেছেন সৌরভ সরকার।
১২ ঘণ্টা আগেএত দিনে ২০২৩ সালের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ীদের ঘরে থাকার কথা ছিল। তবে বাস্তবতা হলো, রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের কারণে সময়মতো আসেনি জাতীয় পুরস্কারের ঘোষণা, আয়োজন করা যায়নি অনুষ্ঠানের। শোনা যাচ্ছে, আগামী মাসেই ২০২৩ সালের বিজয়ীদের হাতে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে। গত আগস্টের আগেও সবার...
১২ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতি খাতে জাতীয় বাজেটে ন্যূনতম ১ শতাংশ বরাদ্দের দাবি করেছেন সংস্কৃতিকর্মীরা। তাঁরা বলছেন, বিগত এক যুগে জাতীয় বাজেটের আকার বাড়লেও উল্লেখযোগ্য হারে বাড়েনি সংস্কৃতি খাতের বরাদ্দ। গত এক দশকে বাজেটে সংস্কৃতি খাতে বরাদ্দ শূন্য দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ থেকে শূন্য দশমিক ১৬ শতাংশের ওপরে ওঠেনি...
১২ ঘণ্টা আগেবিশ্বের কাছে নতুন বিস্ময় এআই বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রযুক্তি। এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে নানা কণ্ঠের মিথস্ক্রিয়ায় নতুন গান তৈরি হচ্ছে দেদার। সেলিব্রিটিদের কণ্ঠ নকল করে ইউটিউব ও টিকটকে এসব মিউজিক ছাড়া হচ্ছে। তবে অনেক সংগীতশিল্পী এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারে বিরক্ত। রীতিমতো অস্তিত্ব সংকটে...
১২ ঘণ্টা আগে