আওয়ামী সরকারের আমলে সরকারবিরোধী কথা বলার দায়ে বিপাকে পড়তে দেখা গেছে নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীকে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শুরু থেকেও নানা ধরনের মন্তব্য করে সরব ছিলেন তিনি। এবার তিনি ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে লিখলেন, ‘আমাকে উপদেষ্টা করা এখন সময়ের দাবি!’
কিন্তু এমন কথা লিখলেন মোস্তফা সরয়ার ফারুকী? সেটাও পরিষ্কার করেছেন নিজের লেখায়। তিনি লিখেছেন, ‘আওয়ামী প্রোপাগান্ডু লীগ যেভাবে আমার ব্যাপারে তাদের ক্ষোভ জানাচ্ছে, তাতে বোঝা যাচ্ছে ফ্যাসিবাদের পতনে আমার বিশাল ভূমিকা আছে। সুতরাং “ফ্যাসিবাদের পুচ্ছে আগুন” কোটায় আমাকে উপদেষ্টা করার জন্য প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
আসেলে একশ্রেণির মানুষের নানা ধরনের মন্তব্যের কারণেই এমন স্ট্যাটাস দিয়েছেন ফারুকী। এ বিষয়ে নিজের অবস্থানও পরিষ্কার করেছেন তিনি। ফারুকী লিখেছেন, ‘আমি কোনো রাজনৈতিক কর্মী না। আমি আওয়ামী লীগ-বিএনপি সবারই ভালো কিছুর প্রশংসা এবং খারাপ কাজের নিন্দা করতে পারি।’
আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে কাজ করে নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতা ও কৌতুকময় পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছেন বলেও জানিয়েছেন ফারুকী। তিনি লিখেছেন, ‘ফ্যাসিবাদের কালে যেহেতু এই দেশেই থাকতে হইছে, ফলে আমাদের বেঁচে থাকা ছিল বড় কৌতুকময়। সৌভাগ্য হোক, দুর্ভাগ্য হোক, রাডারের নিচে থাকার কারণে নানা কায়দাকানুন করে বেঁচে থাকতে হইত। সরকারের সমালোচনা করে একটা পোস্ট দিলে তিনটা দিতে হইত প্রশংসা করে। আবার সমালোচনারও কিছু প্যাটার্ন আছে। প্রধানমন্ত্রীকে বাইরে রেখে অন্যদের সমালোচনা করতে হইত। তারপর ধরেন, আপনার সিনেমা আটকে যাবে, যেটা আটকানোই অন্যায়। সেই সিনেমা ছাড়ানোর জন্য তদবির করবেন এবং ছাড়ানোর পর ধন্যবাদ দিবেন। নানাবিধ কৌতুকময় ছিল এই জীবন।’
এসব অভিজ্ঞতার কথা নিজের সিনেমায় তুলে ধারতে চান ফারুকী। তিনি বলেন, ‘সামনে আমার কাজে এইসবের ছাপ দেখবেন অল্প–বিস্তর।’
ফারুকী আরও লিখেছেন, ‘ওরাও জানে ওদের লুটপাট, টেন্ডার বাণিজ্য, চুরিচামারি, ব্যবসা কোনো কিছুর সাথেই আমাদের কোনো সম্পর্ক নাই। কিন্তু আমাদের উপর রাগ আছে। কেন আমরা ফ্যাসিস্ট পতনের আন্দোলনে নামলাম—এই ক্ষোভ বড় গভীর। এই ক্ষোভ ঢালার জন্য এখন ওদের কষ্ট করে আমার টাইমলাইনের উপর পিএইচডি করতে হচ্ছে। কিন্তু ওদের নিজেদের জন্য ভালো হবে এইসবে সময় ব্যয় না করে, আত্মশুদ্ধির পথে হাঁটা। আর বাংলাদেশের করণীয় হচ্ছে মানবতাবিরোধী অপরাধ আর সীমাহীন লুটপাটের বিচার করা।’
আওয়ামী সরকারের আমলে সরকারবিরোধী কথা বলার দায়ে বিপাকে পড়তে দেখা গেছে নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীকে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শুরু থেকেও নানা ধরনের মন্তব্য করে সরব ছিলেন তিনি। এবার তিনি ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে লিখলেন, ‘আমাকে উপদেষ্টা করা এখন সময়ের দাবি!’
কিন্তু এমন কথা লিখলেন মোস্তফা সরয়ার ফারুকী? সেটাও পরিষ্কার করেছেন নিজের লেখায়। তিনি লিখেছেন, ‘আওয়ামী প্রোপাগান্ডু লীগ যেভাবে আমার ব্যাপারে তাদের ক্ষোভ জানাচ্ছে, তাতে বোঝা যাচ্ছে ফ্যাসিবাদের পতনে আমার বিশাল ভূমিকা আছে। সুতরাং “ফ্যাসিবাদের পুচ্ছে আগুন” কোটায় আমাকে উপদেষ্টা করার জন্য প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
আসেলে একশ্রেণির মানুষের নানা ধরনের মন্তব্যের কারণেই এমন স্ট্যাটাস দিয়েছেন ফারুকী। এ বিষয়ে নিজের অবস্থানও পরিষ্কার করেছেন তিনি। ফারুকী লিখেছেন, ‘আমি কোনো রাজনৈতিক কর্মী না। আমি আওয়ামী লীগ-বিএনপি সবারই ভালো কিছুর প্রশংসা এবং খারাপ কাজের নিন্দা করতে পারি।’
আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে কাজ করে নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতা ও কৌতুকময় পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছেন বলেও জানিয়েছেন ফারুকী। তিনি লিখেছেন, ‘ফ্যাসিবাদের কালে যেহেতু এই দেশেই থাকতে হইছে, ফলে আমাদের বেঁচে থাকা ছিল বড় কৌতুকময়। সৌভাগ্য হোক, দুর্ভাগ্য হোক, রাডারের নিচে থাকার কারণে নানা কায়দাকানুন করে বেঁচে থাকতে হইত। সরকারের সমালোচনা করে একটা পোস্ট দিলে তিনটা দিতে হইত প্রশংসা করে। আবার সমালোচনারও কিছু প্যাটার্ন আছে। প্রধানমন্ত্রীকে বাইরে রেখে অন্যদের সমালোচনা করতে হইত। তারপর ধরেন, আপনার সিনেমা আটকে যাবে, যেটা আটকানোই অন্যায়। সেই সিনেমা ছাড়ানোর জন্য তদবির করবেন এবং ছাড়ানোর পর ধন্যবাদ দিবেন। নানাবিধ কৌতুকময় ছিল এই জীবন।’
এসব অভিজ্ঞতার কথা নিজের সিনেমায় তুলে ধারতে চান ফারুকী। তিনি বলেন, ‘সামনে আমার কাজে এইসবের ছাপ দেখবেন অল্প–বিস্তর।’
ফারুকী আরও লিখেছেন, ‘ওরাও জানে ওদের লুটপাট, টেন্ডার বাণিজ্য, চুরিচামারি, ব্যবসা কোনো কিছুর সাথেই আমাদের কোনো সম্পর্ক নাই। কিন্তু আমাদের উপর রাগ আছে। কেন আমরা ফ্যাসিস্ট পতনের আন্দোলনে নামলাম—এই ক্ষোভ বড় গভীর। এই ক্ষোভ ঢালার জন্য এখন ওদের কষ্ট করে আমার টাইমলাইনের উপর পিএইচডি করতে হচ্ছে। কিন্তু ওদের নিজেদের জন্য ভালো হবে এইসবে সময় ব্যয় না করে, আত্মশুদ্ধির পথে হাঁটা। আর বাংলাদেশের করণীয় হচ্ছে মানবতাবিরোধী অপরাধ আর সীমাহীন লুটপাটের বিচার করা।’
ভারতের পাকিস্তানে সামরিক অভিযান ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামটির ট্রেডমার্ক পাওয়ার আবেদন করেছিল আম্বানির রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ। তবে পরে সেই আবেদন প্রত্যাহার করা হয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগে১১ মে মা দিবস। দিবসটিকে সামনে রেখে মাকে নিয়ে গান গাইলেন কণ্ঠশিল্পী সামিনা চৌধুরী। এবারই প্রথম মাকে নিয়ে গাইলেন তিনি। কামরুল নান্নুর লেখা ‘নাড়ির বন্ধন’ শিরোনামের গানটির সুর করেছেন মুরাদ নূর। সংগীত আয়োজন করেছেন মুশফিক লিটু। মিউজিক ভিডিও নির্মাণ করেছেন সামিনা চৌধুরী। ১১ মে গানটি প্রকাশ করা হবে সামিনা
১ দিন আগেশামীম হাসান সরকার ও অহনা রহমানের প্রেমের সম্পর্ক নিয়ে পানি কম ঘোলা হয়নি একসময়। সোশ্যাল মিডিয়ায় একাধিকবার ভাইরালও হয়েছে তাঁদের সম্পর্কের খবর। তবে প্রেমের কথা কখনো স্বীকার করেননি তাঁরা। জানিয়েছেন, তাঁরা ভালো বন্ধু। গত মঙ্গলবার শামীম হাসান গণমাধ্যমকে জানালেন, একসময় তাঁদের মধ্যে প্রেম ছিল।
১ দিন আগেভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের টানাপোড়েন বেশ পুরোনো। গত মাসে ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে হামলার পর দুই দেশের উত্তেজনা গড়িয়েছে যুদ্ধে। গত মঙ্গলবার পাকিস্তানে হামলা চালায় ভারত, যার নাম দেওয়া হয়েছে ‘অপারেশন সিঁদুর’। পাকিস্তানও দিচ্ছে জবাব। পাকিস্তানে হামলার সমর্থন জানিয়েছেন ভারতের বেশির ভাগ শোবিজ
১ দিন আগে