বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে ট্রফি হাতছাড়া হয়েছে ভারতের। ২০৯ রানে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ফাইনালে পরাজিত হয় ভারত। এরপরই শুরু হয় সমালোচনার ঝড়। তবে ভারতের এই হারে সমালোচনা ও ট্রলের মুখে পড়েছেন বলিউড অভিনেত্রী ও বিরাট-পত্নী আনুশকা শর্মা। বিরাট কোহলির ব্যর্থতার জন্য তাঁর স্ত্রীকেই দায়ী করছেন নিন্দুকেরা। ম্যাচটির দ্বিতীয় ইনিংসে ৪৯ রান করে প্যাভিলিয়নে ফিরতে হয়েছিল বিরাটকে। এর পর খেলার নিয়ন্ত্রণ ভারতের হাতছাড়া হয়ে যায়।
মাঠে নেমে ক্রিকেট না খেলেও কেবল দর্শক হিসেবে মাঠে ছিলেন বলেই ব্যর্থতার দায়ভার এসে পড়েছে আনুশকার ওপরেও। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তীব্র কটাক্ষ ও ট্রল করা হচ্ছে তাঁকে।
স্বামী বিরাট কোহলির খেলা দেখতে, তাঁকে উৎসাহ দিতেই যুক্তরাজ্যে উড়ে গিয়েছিলেন আনুশকা। কিন্তু ভারত হারায় তাঁকে ‘অপয়া’ অপবাদও শুনতে হচ্ছে। তিনি মাঠে এলেই নাকি ভারত হারে—এমন কথাও বলেছেন নেটিজেনরা।
আনুশকাকে কটাক্ষ করে একজন মন্তব্য করেছেন, ‘আনুশকা যখন স্টেডিয়ামে থাকেন, ভারতের জেতার সম্ভাবনা তখন তো শূন্য!’ আর একজন মন্তব্য করেছেন, ‘ভারতীয় ক্রিকেটের জন্য সবচেয়ে খারাপ ব্যাপার হলো আনুশকা শর্মা।’ এক টুইটার ব্যবহারকারীর উপদেশ, ‘আনুশকার বাড়িতে থাকাই উচিত।’ আবার কেউ বলছেন, ‘যখন থেকে এই নারী ক্রিকেট দেখা শুরু করেছেন, ভারত আর আইসিসি টুর্নামেন্ট জেতেনি।’
অবশ্য এমন ঘটনা প্রথমবার নয়। এর আগেও বহুবার কোনো কারণ ছাড়াই ভারতীয় ক্রিকেট দলের ব্যর্থতার জন্য আনুশকাকে আক্রমণ করেছেন নেটিজেনরা।
বিরাট অবশ্য বরাবর পাশে থেকেছেন তাঁর স্ত্রীর। তাঁর দাবি, ‘পরিবারই আমার পৃথিবী। আনুশকা গ্যালারিতে থাকলে আমার আত্মবিশ্বাস বেড়ে যায়। ভালো লাগে আমার।’
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে বিয়ে করেন আনুশকা-বিরাট। যদিও তাঁদের সম্পর্কের কথা দীর্ঘ দিন প্রকাশ্যে আনেননি তাঁরা। প্রথমে বন্ধুত্ব তৈরি হয় দু’জনের, সেখান থেকে প্রেম।
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে ট্রফি হাতছাড়া হয়েছে ভারতের। ২০৯ রানে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ফাইনালে পরাজিত হয় ভারত। এরপরই শুরু হয় সমালোচনার ঝড়। তবে ভারতের এই হারে সমালোচনা ও ট্রলের মুখে পড়েছেন বলিউড অভিনেত্রী ও বিরাট-পত্নী আনুশকা শর্মা। বিরাট কোহলির ব্যর্থতার জন্য তাঁর স্ত্রীকেই দায়ী করছেন নিন্দুকেরা। ম্যাচটির দ্বিতীয় ইনিংসে ৪৯ রান করে প্যাভিলিয়নে ফিরতে হয়েছিল বিরাটকে। এর পর খেলার নিয়ন্ত্রণ ভারতের হাতছাড়া হয়ে যায়।
মাঠে নেমে ক্রিকেট না খেলেও কেবল দর্শক হিসেবে মাঠে ছিলেন বলেই ব্যর্থতার দায়ভার এসে পড়েছে আনুশকার ওপরেও। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তীব্র কটাক্ষ ও ট্রল করা হচ্ছে তাঁকে।
স্বামী বিরাট কোহলির খেলা দেখতে, তাঁকে উৎসাহ দিতেই যুক্তরাজ্যে উড়ে গিয়েছিলেন আনুশকা। কিন্তু ভারত হারায় তাঁকে ‘অপয়া’ অপবাদও শুনতে হচ্ছে। তিনি মাঠে এলেই নাকি ভারত হারে—এমন কথাও বলেছেন নেটিজেনরা।
আনুশকাকে কটাক্ষ করে একজন মন্তব্য করেছেন, ‘আনুশকা যখন স্টেডিয়ামে থাকেন, ভারতের জেতার সম্ভাবনা তখন তো শূন্য!’ আর একজন মন্তব্য করেছেন, ‘ভারতীয় ক্রিকেটের জন্য সবচেয়ে খারাপ ব্যাপার হলো আনুশকা শর্মা।’ এক টুইটার ব্যবহারকারীর উপদেশ, ‘আনুশকার বাড়িতে থাকাই উচিত।’ আবার কেউ বলছেন, ‘যখন থেকে এই নারী ক্রিকেট দেখা শুরু করেছেন, ভারত আর আইসিসি টুর্নামেন্ট জেতেনি।’
অবশ্য এমন ঘটনা প্রথমবার নয়। এর আগেও বহুবার কোনো কারণ ছাড়াই ভারতীয় ক্রিকেট দলের ব্যর্থতার জন্য আনুশকাকে আক্রমণ করেছেন নেটিজেনরা।
বিরাট অবশ্য বরাবর পাশে থেকেছেন তাঁর স্ত্রীর। তাঁর দাবি, ‘পরিবারই আমার পৃথিবী। আনুশকা গ্যালারিতে থাকলে আমার আত্মবিশ্বাস বেড়ে যায়। ভালো লাগে আমার।’
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে বিয়ে করেন আনুশকা-বিরাট। যদিও তাঁদের সম্পর্কের কথা দীর্ঘ দিন প্রকাশ্যে আনেননি তাঁরা। প্রথমে বন্ধুত্ব তৈরি হয় দু’জনের, সেখান থেকে প্রেম।
দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ অভিনেত্রী রওশন আরা বেগম ওরফে মৌ শিখা সম্প্রতি এক আবেগঘন ফেসবুক পোস্টে নিজের কাজ কমে যাওয়া এবং এর ফলে সৃষ্ট মানসিক ও অর্থনৈতিক সংকটের কথা তুলে ধরেছেন। তাঁর এই আর্তি মিডিয়াপাড়ায় অনেককেই নাড়া দিয়েছে। তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, যেখানে একসময় মাসে ১৫ থেকে ২০ দিন কাজ করতেন, সেখানে গত আড়াই...
৫ ঘণ্টা আগেপরিচালক মোহিত সুরির নতুন চলচ্চিত্র ‘সায়ারা’ দ্বিতীয় সপ্তাহের মতো বক্স অফিস কাঁপাচ্ছে। দেশের বক্স অফিসে ২০০ কোটি রুপি আয়ের মাইলফলক অতিক্রম করার পথে রয়েছে ছবিটি। অভিনেতা আহান পাণ্ডের অভিষেক চলচ্চিত্র ‘সায়ারা’। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করলেন তিনি। প্রেক্ষাগৃহে দারুণ ব্যবসা করছে।
৮ ঘণ্টা আগেগত বছর জুনে পথচলার চার দশক পূর্ণ করেছে দেশের ব্যান্ড ওয়ারফেজ। সে সময় দলটির প্রধান শেখ মনিরুল আলম টিপু জানিয়েছিলেন, চার দশক পূর্তি উপলক্ষে বছরব্যাপী দেশের বিভিন্ন স্থানে কনসার্টের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া, ভারতসহ আরও কয়েকটি দেশে কনসার্ট করার পরিকল্পনা আছে তাদের।
১১ ঘণ্টা আগেবাদল সরকারের পেশাগত নাম সুধীন্দ্রনাথ সরকার। নাটক লিখেছেন প্রায় ৬০টি। তিনি মনে করতেন, নাটক সমাজের দর্পণ হওয়া উচিত। বাংলা থিয়েটারে ষাটের দশকের শেষ দিকে ‘থার্ড থিয়েটার’ নামক একটি নতুন নাট্যধারার প্রবর্তন করেন বাদল সরকার। ‘থার্ড থিয়েটার’ সমকালে অভিনব ও ব্যতিক্রমধর্মী নাট্যরীতি হিসেবে সমাদৃত হয়।
১১ ঘণ্টা আগে