সম্প্রতি ব্রিটেনের সঙ্গে ‘মৈত্রী চুক্তি’র ১০০ বছর পূর্তিতে নেপালের প্রতিনিধি হয়ে ব্রিটেন গিয়েছিলেন বলিউড অভিনেত্রী মনীষা কৈরালা। ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে আমন্ত্রিত ছিলেন অভিনেত্রী। আর এই অনুষ্ঠানে গিয়ে রীতিমতো উচ্ছ্বসিত হয়েছেন মনীষা। কারণ প্রধানমন্ত্রীর বাড়িতে যে সকল অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন তাঁদের মধ্যে বেশির ভাগ অতিথিই তাঁর সর্বশেষ ওয়েব সিরিজ ‘হীরামান্ডি’ দেখেছেন। যাতে কিনা রীতিমতো আপ্লুত অভিনেত্রী।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকের সঙ্গে সাক্ষাতের ছবি নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ারও করেছেন মনীষা। কালো, সোনালি জরির শাড়িতে মনীষাকে দেখা গেছে। দীর্ঘক্ষণ ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর আলাপচারিতায় সারেন। দুই দেশের শিল্পকলার দিকটাই উঠে আসে তাঁদের কথায়।
সুনাকের সঙ্গে তাঁর ছবিগুলি শেয়ার করে মনীষা লিখেছেন, ‘যুক্তরাজ্য-নেপাল সম্পর্ক এবং আমাদের মৈত্রী চুক্তির ১০০ বছর উদ্যাপনের জন্য ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে আমন্ত্রণ পাওয়া একটি সম্মানের বিষয়। প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকের মুখে আমাদের নেপালের প্রশংসা শুনে খুব আনন্দিত হয়েছি। আমি প্রধানমন্ত্রী এবং তার পরিবারকে এভারেস্ট বেস ক্যাম্প ভ্রমণের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছি।’
সঞ্জয় লীলা বানসালির প্রথম ওয়েব সিরিজ ‘হীরামান্ডি’তে মনীষা কৈরালার অভিনয় প্রশংসিত হয়েছে। সিরিজের প্রধান চরিত্র মল্লিকাজানের ভূমিকায় তাঁর অভিনয় মুগ্ধ করেছে। হীরামান্ডি এখন নেটফ্লিক্সের সবচেয়ে জনপ্রিয় ভারতীয় সিরিজ। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকের বাড়িতে গিয়েও এর প্রশংসা শুনেছেন অভিনেত্রী। মনীষা কৈরালার কথায়, ‘এদিন অনুষ্ঠানের বেশির ভাগ অংশগ্রহণকারী ইতিমধ্যে ‘হীরামান্ডি’ দেখেছেন এবং তা পছন্দ করেছেন। তাতে আমি শিহরিত হয়েছি!!’
কাঠমান্ডুতে জন্মগ্রহণকারী মনীষা কৈরালা নেপালের রাজনীতিবিদ প্রকাশ কৈরালার কন্যা। তাঁর দাদা, বিশ্বেশ্বর প্রসাদ কৈরালা, ১৯৫৯ থেকে ১৯৬০ সাল পর্যন্ত নেপালের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন।
উল্লেখ্য, ‘হীরামান্ডি’র মাধ্যমে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে অভিষেক হয়েছে জনপ্রিয় ভারতীয় পরিচালক সঞ্জয় লীলা বানসালির। গত ১ মে ওটিটি জায়ান্ট নেটফ্লিক্সে মুক্তি পেয়েছে সিরিজটি। সিরিজটিতে রাজকীয় বেশে ধরা দিয়েছেন মায়ানগরীর ছয় রূপসী। ছয় অভিনেত্রী: মনীষা কৈরালা, সোনাক্ষী সিনহা, অদিতি রাও হায়দারি, রিচা চাড্ডা, সানজিদা শেখ, শারমিন শেহগলকে দেখা গেছে সিরিজটিতে।
আটটি অ্যাপিসোডে বিভক্ত এই সিরিজ। সঞ্জয় লীলা বানসালি জানিয়েছেন, প্রায় ১৪ বছর ধরে বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করে চিত্রনাট্য লিখেছেন তিনি। সিরিজটিতে আরও অভিনয় করেছেন—ফারদিন খান ও অধ্যয়ন সুমন। এখনো পর্যন্ত দর্শক মহলে মিশ্র প্রতিক্রিয়া রয়েছে সিরিজটি নিয়ে।
সম্প্রতি ব্রিটেনের সঙ্গে ‘মৈত্রী চুক্তি’র ১০০ বছর পূর্তিতে নেপালের প্রতিনিধি হয়ে ব্রিটেন গিয়েছিলেন বলিউড অভিনেত্রী মনীষা কৈরালা। ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে আমন্ত্রিত ছিলেন অভিনেত্রী। আর এই অনুষ্ঠানে গিয়ে রীতিমতো উচ্ছ্বসিত হয়েছেন মনীষা। কারণ প্রধানমন্ত্রীর বাড়িতে যে সকল অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন তাঁদের মধ্যে বেশির ভাগ অতিথিই তাঁর সর্বশেষ ওয়েব সিরিজ ‘হীরামান্ডি’ দেখেছেন। যাতে কিনা রীতিমতো আপ্লুত অভিনেত্রী।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকের সঙ্গে সাক্ষাতের ছবি নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ারও করেছেন মনীষা। কালো, সোনালি জরির শাড়িতে মনীষাকে দেখা গেছে। দীর্ঘক্ষণ ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর আলাপচারিতায় সারেন। দুই দেশের শিল্পকলার দিকটাই উঠে আসে তাঁদের কথায়।
সুনাকের সঙ্গে তাঁর ছবিগুলি শেয়ার করে মনীষা লিখেছেন, ‘যুক্তরাজ্য-নেপাল সম্পর্ক এবং আমাদের মৈত্রী চুক্তির ১০০ বছর উদ্যাপনের জন্য ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে আমন্ত্রণ পাওয়া একটি সম্মানের বিষয়। প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকের মুখে আমাদের নেপালের প্রশংসা শুনে খুব আনন্দিত হয়েছি। আমি প্রধানমন্ত্রী এবং তার পরিবারকে এভারেস্ট বেস ক্যাম্প ভ্রমণের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছি।’
সঞ্জয় লীলা বানসালির প্রথম ওয়েব সিরিজ ‘হীরামান্ডি’তে মনীষা কৈরালার অভিনয় প্রশংসিত হয়েছে। সিরিজের প্রধান চরিত্র মল্লিকাজানের ভূমিকায় তাঁর অভিনয় মুগ্ধ করেছে। হীরামান্ডি এখন নেটফ্লিক্সের সবচেয়ে জনপ্রিয় ভারতীয় সিরিজ। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকের বাড়িতে গিয়েও এর প্রশংসা শুনেছেন অভিনেত্রী। মনীষা কৈরালার কথায়, ‘এদিন অনুষ্ঠানের বেশির ভাগ অংশগ্রহণকারী ইতিমধ্যে ‘হীরামান্ডি’ দেখেছেন এবং তা পছন্দ করেছেন। তাতে আমি শিহরিত হয়েছি!!’
কাঠমান্ডুতে জন্মগ্রহণকারী মনীষা কৈরালা নেপালের রাজনীতিবিদ প্রকাশ কৈরালার কন্যা। তাঁর দাদা, বিশ্বেশ্বর প্রসাদ কৈরালা, ১৯৫৯ থেকে ১৯৬০ সাল পর্যন্ত নেপালের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন।
উল্লেখ্য, ‘হীরামান্ডি’র মাধ্যমে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে অভিষেক হয়েছে জনপ্রিয় ভারতীয় পরিচালক সঞ্জয় লীলা বানসালির। গত ১ মে ওটিটি জায়ান্ট নেটফ্লিক্সে মুক্তি পেয়েছে সিরিজটি। সিরিজটিতে রাজকীয় বেশে ধরা দিয়েছেন মায়ানগরীর ছয় রূপসী। ছয় অভিনেত্রী: মনীষা কৈরালা, সোনাক্ষী সিনহা, অদিতি রাও হায়দারি, রিচা চাড্ডা, সানজিদা শেখ, শারমিন শেহগলকে দেখা গেছে সিরিজটিতে।
আটটি অ্যাপিসোডে বিভক্ত এই সিরিজ। সঞ্জয় লীলা বানসালি জানিয়েছেন, প্রায় ১৪ বছর ধরে বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করে চিত্রনাট্য লিখেছেন তিনি। সিরিজটিতে আরও অভিনয় করেছেন—ফারদিন খান ও অধ্যয়ন সুমন। এখনো পর্যন্ত দর্শক মহলে মিশ্র প্রতিক্রিয়া রয়েছে সিরিজটি নিয়ে।
শাশ্বত চট্টোপাধ্যায় এখন শুধু বাংলার নন, বলিউডেও তাঁর ব্যস্ততা বেড়েছে। তবু বাংলাদেশের সিরিজে অভিনয়ের প্রস্তাব পেতেই উচ্ছ্বসিত হয়ে উঠেছিলেন। বাংলাদেশে আসতে পারবেন, এটাই ছিল তাঁর প্রধান আগ্রহের বিষয়। সৈয়দ আহমেদ শাওকীর পরিচালনায় ‘গুলমোহর’ সিরিজের শুটিং করতে গত বছর ঢাকায় এসেছিলেন শাশ্বত।
৬ ঘণ্টা আগেবিশ্বের অন্যতম ধনী সংগীতশিল্পী সেলেনা গোমেজ। গত বছর বিলিয়নিয়ার হওয়ার গৌরব অর্জন করেন তিনি। সেই সেলেনাই নাকি হিমশিম খাচ্ছেন কর্মীদের বেতন দিতে। প্রতিষ্ঠান চালাতে তাঁর মা ব্যাংক থেকে বড় অঙ্কের ঋণ নিয়েছেন। ফোর্বসে এমন খবর প্রকাশের পর সমালোচনার মুখে পড়েছেন সেলেনা।
৬ ঘণ্টা আগেকিংবদন্তি নির্মাতা মৃণাল সেনের বায়োপিক বানিয়েছিলেন সৃজিত মুখার্জি। ‘পদাতিক’ নামের সিনেমাটিতে মৃণাল সেনের ভূমিকায় অভিনয় করেন বাংলাদেশের চঞ্চল চৌধুরী। বিভিন্ন চলচ্চিত্র উৎসব ঘুরে, প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির পর সিনেমাটি এবার আসছে টিভির পর্দায়।
৭ ঘণ্টা আগে১৯৯৯ সালে যাত্রা শুরু নেমেসিস ব্যান্ডের। প্রতিষ্ঠার ছয় বছর পর ২০০৫ সালে প্রকাশ পেয়েছিল ব্যান্ডের প্রথম স্টুডিও অ্যালবাম ‘অন্বেষণ’। এরপর ২০১১ ও ২০১৭ সালে আসে ‘তৃতীয় যাত্রা’ ও ‘গণজোয়ার’ নামের আরও দুটি স্টুডিও অ্যালবাম। প্রতিটি অ্যালবামে ছিল ৬ বছরের গ্যাপ। তবে চতুর্থ অ্যালবাম প্রকাশ করতে আরও বেশি সময়
১ দিন আগে