বিনোদন প্রতিবেদক
মঞ্চায়িত হতে যাচ্ছে সপ্তদশ শতকের ইউরোপের ধর্মযুদ্ধ নিয়ে নাটক ‘মাদার কারেজ অ্যান্ড হার চিলড্রেন’। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের ৪৮ তম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা নাটকটি পরিবেশন করবেন।
আগামীকাল শুক্রবার (৩ মার্চ) ও শনিবার (৪ মার্চ) সন্ধ্যায় ৭টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে নাটকটি মঞ্চায়িত তাঁরা।
বার্টল্ট ব্রেখটের এই নাটকের নির্দেশনা দিয়েছেন বিভাগটির সহযোগী অধ্যাপক রেজা আরিফ।
‘মাদার কারেজ অ্যান্ড হার চিলড্রেন’ এর প্রেক্ষাপট সপ্তদশ শতকের ইউরোপের ধর্মযুদ্ধ। ক্যাথলিক এবং প্রোটেস্ট্যান্ট—এই দুই ধর্মাচারে বিভক্ত হয়ে ইউরোপের মানুষ পরস্পরের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে। প্রায় ত্রিশ বছর ধরে চলতে থাকা সেই যুদ্ধে জার্মানির জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক নিঃশেষ হয়ে গিয়েছিল। আর বেঁচে যাওয়া মানুষেরা মুখোমুখি হয়েছিল মহামারি প্লেগ, দুর্ভিক্ষের মতো নানাবিধ বিভীষিকার।
এই যুদ্ধের ভেতর এনা ফিয়ালিং নামের এক নারী একটি ভ্রাম্যমাণ ক্যানটিন নিয়ে বিভিন্ন রণক্ষেত্রে ঘুরে বেড়ান। যুদ্ধের সঙ্গে ব্যবসা করতে গিয়ে তিনি একে একে তাঁর সব সন্তানদের হারান, কিন্তু সাহসটা হারাননি।
নাটকের নির্দেশক সহযোগী অধ্যাপক রেজা আরিফ বলেন, ‘ব্রেখটের অপরাপর নাটকের ‘তুলনায় মাদার কারেজ’ নাটকের প্রেক্ষাপট অধিকতর বিস্তৃত। নাটকের প্রায় কুড়ি বছরের ঘটনাক্রমে এরিস্টটলের ‘ত্রি–ঐক্যের’ স্থানালাভের সুযোগ নেই। ‘মাদার কারেজ’ শুধু ব্রেখটীয় ‘এপিক থিয়েটার’–এর অন্যতম সেরা কীর্তিই নয়, আপন শৈলীতেও এপিক।’
এদিকে নাটকটি দেখার জন্য এরই মধ্যে বিক্রি হচ্ছে অগ্রিম টিকিট। টিকিট সংগ্রহের জন্য ক্লিক করুন এই লিংকে।
উল্লেখ্য, গত ১৫ জানুয়ারি জাবির সেলিম আল দীন মুক্তমঞ্চে নাটকটি পরিবেশন করা হয়। এতে দর্শকের ব্যাপক সাড়া পায় নাটকটি।
মঞ্চায়িত হতে যাচ্ছে সপ্তদশ শতকের ইউরোপের ধর্মযুদ্ধ নিয়ে নাটক ‘মাদার কারেজ অ্যান্ড হার চিলড্রেন’। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের ৪৮ তম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা নাটকটি পরিবেশন করবেন।
আগামীকাল শুক্রবার (৩ মার্চ) ও শনিবার (৪ মার্চ) সন্ধ্যায় ৭টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে নাটকটি মঞ্চায়িত তাঁরা।
বার্টল্ট ব্রেখটের এই নাটকের নির্দেশনা দিয়েছেন বিভাগটির সহযোগী অধ্যাপক রেজা আরিফ।
‘মাদার কারেজ অ্যান্ড হার চিলড্রেন’ এর প্রেক্ষাপট সপ্তদশ শতকের ইউরোপের ধর্মযুদ্ধ। ক্যাথলিক এবং প্রোটেস্ট্যান্ট—এই দুই ধর্মাচারে বিভক্ত হয়ে ইউরোপের মানুষ পরস্পরের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে। প্রায় ত্রিশ বছর ধরে চলতে থাকা সেই যুদ্ধে জার্মানির জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক নিঃশেষ হয়ে গিয়েছিল। আর বেঁচে যাওয়া মানুষেরা মুখোমুখি হয়েছিল মহামারি প্লেগ, দুর্ভিক্ষের মতো নানাবিধ বিভীষিকার।
এই যুদ্ধের ভেতর এনা ফিয়ালিং নামের এক নারী একটি ভ্রাম্যমাণ ক্যানটিন নিয়ে বিভিন্ন রণক্ষেত্রে ঘুরে বেড়ান। যুদ্ধের সঙ্গে ব্যবসা করতে গিয়ে তিনি একে একে তাঁর সব সন্তানদের হারান, কিন্তু সাহসটা হারাননি।
নাটকের নির্দেশক সহযোগী অধ্যাপক রেজা আরিফ বলেন, ‘ব্রেখটের অপরাপর নাটকের ‘তুলনায় মাদার কারেজ’ নাটকের প্রেক্ষাপট অধিকতর বিস্তৃত। নাটকের প্রায় কুড়ি বছরের ঘটনাক্রমে এরিস্টটলের ‘ত্রি–ঐক্যের’ স্থানালাভের সুযোগ নেই। ‘মাদার কারেজ’ শুধু ব্রেখটীয় ‘এপিক থিয়েটার’–এর অন্যতম সেরা কীর্তিই নয়, আপন শৈলীতেও এপিক।’
এদিকে নাটকটি দেখার জন্য এরই মধ্যে বিক্রি হচ্ছে অগ্রিম টিকিট। টিকিট সংগ্রহের জন্য ক্লিক করুন এই লিংকে।
উল্লেখ্য, গত ১৫ জানুয়ারি জাবির সেলিম আল দীন মুক্তমঞ্চে নাটকটি পরিবেশন করা হয়। এতে দর্শকের ব্যাপক সাড়া পায় নাটকটি।
ক্যারিয়ারে ত্রিভুজ প্রেমের অনেক গল্পে অভিনয় করেছেন বাপ্পারাজ। বেশির ভাগ সিনেমায় শেষ দৃশ্যে থাকতেন আত্মত্যাগের ভূমিকায়। পর্দায় নেই অনেক দিন, তবে এখনো সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরে বেড়ান বাপ্পারাজ। প্রায়ই দেখা যায় তাঁর সিনেমার দৃশ্য শেয়ার করে কেউ লিখছেন ব্যর্থ প্রেমিক কিংবা কেউ লিখছেন ব্যর্থ প্রেমের সফল নায়ক।
২ ঘণ্টা আগেজুলাই আন্দোলনে অনুপ্রাণিত হয়ে নতুন গান উপহার দিলেন কণ্ঠশিল্পী সায়েরা রেজা। গানের শিরোনাম ‘বেলা চাও, আলো দাও’। আদিব কবিরের সংগীত আয়োজনে গানটির কথা লিখেছেন কাজী জহিরুল ইসলাম। এরই মধ্যে গানটি ইউটিউব, স্পটিফাই, ফেসবুকসহ বিভিন্ন অনলাইন মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেচার বছরের বিবাহিত জীবন ছিল নাগা চৈতন্যের সঙ্গে সামান্থা রুথ প্রভুর। বিচ্ছেদের অধ্যায় ভুলে সোবিতা ধুলিপালার সঙ্গে নতুন করে জীবন শুরু করেছেন নাগা। গত ডিসেম্বরে বিয়ে হয়েছে তাঁর। সামান্থাও হাঁটছেন অন্য পথে। মনে হচ্ছে, এত দিনে বিশেষ কাউকে খুঁজে পেলেন তিনি। বিশেষ সে ব্যক্তিটি নির্মাতা রাজ নিদিমরু।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো কোনো পডকাস্টে আসছেন অভিনেতা, পরিচালক ও প্রযোজক আলমগীর। ‘আমি আলমগীর’ শীর্ষক এই অনুষ্ঠানে নিজের জীবন ও ক্যারিয়ার নিয়ে নানা কথা বলবেন তিনি। এই অনুষ্ঠানে তাঁর সিনেমার পরিচালকদের নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন আলমগীর। পরিচালকদের প্রসঙ্গে আলমগীর বলেন, ‘আমি আপনাদের আলমগীর হতে পেরেছি আমার সিনেমার
৩ ঘণ্টা আগে