মো. শাকিল রানা
দ্য জুলিয়ার্ড স্কুল
তালিকার ওপরে আছে এই প্রতিষ্ঠান। পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ গানের স্কুল হিসেবে বিবেচনা করা হয় জুলিয়ার্ড স্কুলকে। ১৯০৫ সালে যাত্রা শুরু করা এই স্কুলের বিশ্বখ্যাত শিক্ষার্থীদের মধ্যে আছেন মাইলস ডেভিস, জন উইলিয়াম, নিনা সিনোম, ইয়ো ইয়ো মা’র মতো শিল্পী ও সুরকার। প্রতিষ্ঠানটি থেকে মিউজিক থিওরি অ্যানালাইসিস, ইয়ার ট্রেনিং, কি-বোর্ড স্টাডিজ এবং সংগীতের ইতিহাসের ওপর পড়াশোনার পাশাপাশি ব্যাচেলর অব মিউজিক, মাস্টার্স অব মিউজিক, ডক্টরেট অব মিউজিক আর্টস ডিগ্রি নেওয়া যায়। ধ্রুপদী ও ঐতিহ্যবাহী সংগীত শেখা ও গবেষণার জন্য শিক্ষার্থীদের সেরা পছন্দ দ্য জুলিয়ার্ড স্কুল।
বার্কলি কলেজ অব মিউজিক
সংগীত শেখার জন্য বিখ্যাত এই স্কুল আমেরিকার বোস্টন শহরে। পৃথিবী বিখ্যাত অনেক সংগীতজ্ঞ উঠে এসেছেন এখান থেকে। গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডসসহ অনেক বড় বড় প্রতিযোগিতায় সেরা স্থান অর্জন করেন এখানকার শিক্ষার্থীরা। সমসাময়িক সংগীতধারার ওপর প্রাধান্য দেওয়া এ প্রতিষ্ঠান সংগীতকে ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে চাওয়া মানুষদের জন্য আদর্শ। মিউজিক বিজনেস, মিউজিক প্রোডাকশন অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ফিল্ম স্কোরিং, গান লেখা ও মিউজিক থেরাপির ওপর ডিগ্রি নেওয়া যায় এখানে। অনলাইন সার্টিফিকেট প্রোগ্রামে নিজের দেশ থেকেও পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে বার্কলি কলেজ অব মিউজিকে।
ইয়েল স্কুল অব মিউজিক
১৮৯৪ সালে যাত্রা শুরু হয় ইয়েল স্কুল অব মিউজিকের। পৃথিবীর অনেক সংগীতশিক্ষার্থীর কাছে আরাধ্যের এক প্রতিষ্ঠান এটি। সাজানো-গোছানো মিউজিক কারিকুলাম, সেরা সুবিধা এবং বিখ্যাত শিক্ষকদের জন্য সুনাম রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির। এ ছাড়া চমৎকার কম্পোজিশন, শিক্ষার্থীদের পারফরম্যান্স ও বৃত্তি সুবিধার জন্যও বিখ্যাত এটি। গানের বেশ কয়েকটি কোর্স থেকে পছন্দমতো কোর্স বেছে নিয়ে পড়াশোনা করা যায় এখানে।
নিউ ইংল্যান্ড কনজারভেটরি অব মিউজিক
আমেরিকার সেরা গান শেখার প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের শিক্ষার্থীরা এখানে পড়তে আসেন। আন্ডারগ্র্যাজুয়েট, মাস্টার্স, ডক্টরাল ডিগ্রিসহ বেশ কয়েকটি বিষয়ের ওপর ডিগ্রি নেওয়া যায় প্রতিষ্ঠানটি থেকে। ধ্রুপদী সংগীত, জ্যাজসহ সমসাময়িক সংগীতের জন্যও সেরা বিবেচনা করা হয় নিউ ইংল্যান্ড কনজারভেটরি অব মিউজিক স্কুলকে।
কর্টিস ইনস্টিটিউট অব মিউজিক
এটিও আমেরিকার সেরা মিউজিক স্কুলগুলোর একটি। সেরা সব কম্পোজিশনের জন্য শিক্ষার্থীরা প্রতিষ্ঠানটি বেছে নেন। ইনস্ট্রুমেন্টাল মিউজিকের ওপর ব্যাচেলর ডিগ্রি নেওয়া যাবে প্রতিষ্ঠানটি থেকে। এর পাশাপাশি অপেরার ওপর প্রফেশনাল স্টাডিজ সার্টিফিকেট নেওয়ার সুযোগ রয়েছে এখানে। লিওনার্ড বার্নস্টেইন, গিয়ান কার্লো মিনেত্তি, নেদ রোরেম, নিনো রোটার মতো সংগীতজ্ঞ আছেন প্রতিষ্ঠানটির প্রাক্তন শিক্ষার্থীর তালিকায়।
দ্য রয়্যাল একাডেমি অব মিউজিক
১৮২২ সালে যাত্রা শুরু হওয়া এই প্রতিষ্ঠান অনেক সফল সংগীতজ্ঞ জন্ম দিয়েছে। তাঁদের মধ্যে অন্যতম অ্যানি লিনোক্স, জন লেনন, স্যার সিমোন র্যাটল প্রমুখ। লন্ডনের এই একাডেমি থেকে মিউজিক্যাল থিয়েটার, ভোকাল স্টাডিজ, হিস্টোরিক্যাল পারফরম্যান্সসহ বেশ কয়েকটি বিষয়ে পড়াশোনা করা যায়। পিয়ানো, গিটারসহ নানান যন্ত্রের ওপর ইনস্ট্রুমেন্টাল ডিগ্রি নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। ব্যাচেলর অব মিউজিক কোর্স করা যাবে এখান থেকে।
রয়্যাল কলেজ অব মিউজিক
যেকোনো বিষয়ের শিক্ষার্থীরা এখান থেকে পড়াশোনা করতে পারবেন। প্রতিষ্ঠানটি সংগীতশিক্ষার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের উন্নত ক্যারিয়ার গড়তেও বিভিন্নভাবে সহায়তা করে। প্রতিষ্ঠানটির বিশেষায়িত কোর্স শিক্ষার্থীদের একাডেমিক ও বাস্তব দক্ষতা বৃদ্ধিতে দারুণ সাহায্য করে। কনসার্ট হল, পারফরম্যান্স ভেন্যু, থিয়েটার, রেকর্ডিং স্পেস, একক ও দলগত গানের মঞ্চ সাজানোর ওপরও বিশেষভাবে প্রস্তুত করা হয় শিক্ষার্থীদের।
থরটন স্কুল অব মিউজিক
আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়া ক্যাম্পাসে অবস্থিত এই স্কুল গানের ওপর বেশ কিছু ডিগ্রি দিয়ে থাকে। ডিজিটাল মিউজিক প্রোডাকশন, কম্পোজিশন, পারফর্মিং, লাইভ রেকর্ডিং প্রোগ্রামের জন্য বিশেষ খ্যাতি রয়েছে স্কুলটির। আর্ট অ্যান্ড টেকনোলজি প্রোগ্রামে লেখাপড়া করার সুযোগ আছে এখানে। জ্যাজ, ক্ল্যাসিক্যাল ও সংগীতের সুপ্রাচীন ধারাগুলোর ওপর বেশি প্রাধান্য দেয় প্রতিষ্ঠানটি। লস অ্যাঞ্জেলেসে এর ক্যাম্পাস হওয়ার কারণে এখানকার বিখ্যাত স্টুডিও, সংগীতবিষয়ক প্রতিষ্ঠান ও বিনোদন সেন্টারগুলো থেকে বাস্তব অভিজ্ঞতা নেওয়া সহজ হয় শিক্ষার্থীদের।
জ্যাকবস স্কুল অব মিউজিক
ইন্ডিয়ানা ইউনিভার্সিটিতে অবস্থিত এই স্কুল বেশ জনপ্রিয়। প্রতিবছর হাজারের বেশি পারফর্ম করেন এখানকার শিক্ষার্থীরা। এখানে তিন ডজনের বেশি অর্কেস্ট্রার সঙ্গে পারফর্ম করার সুযোগ পাওয়া যায়। বিনোদন ইন্ডাস্ট্রিতে টেকনিক্যাল ও সৃজনশীল ক্যারিয়ার গড়তে শিক্ষার্থীদের অডিও ইঞ্জিনিয়ারিং, সাউন্ড প্রডাকশন প্রোগ্রামের মতো বিষয়ে শিক্ষা দেয় তারা। ওয়ার্ল্ড ক্লাস স্টুডিও, পারফরম্যান্স ভেন্যু, মাল্টিট্র্যাক রেকর্ডিং স্টুডিও, পোস্টপ্রোডাকশন স্টুডিও, ইলেকট্রনিক ল্যাব, অডিও কন্ট্রোল রুমের সুবিধা রয়েছে জ্যাকবস স্কুল অব মিউজিকের শিক্ষার্থীদের জন্য।
ম্যানস স্কুল অব মিউজিক
নিউইয়র্কের এই স্কুল ধ্রুপদী সংগীত, কণ্ঠ, কম্পোজিশন ও জ্যাজ মিউজিকের ওপর আন্ডারগ্র্যাজুয়েট এবং গ্র্যাজুয়েট ডিগ্রি দিয়ে থাকে। বিখ্যাত অধ্যাপক ও সংগীতবিশারদেরা এখানে পড়িয়ে থাকেন। কঠোর নিয়মকানুন ও কোর্সের কারণেও প্রতিষ্ঠানটির পরিচিতি রয়েছে। পিয়ানিস্ট রিচার্ড গোডে, মারি পেরেবি, বিল ইভানস, বার্ট ব্যাচার্চ রয়েছেন ম্যানস স্কুল অব মিউজিকর প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের তালিকায়।
দ্য জুলিয়ার্ড স্কুল
তালিকার ওপরে আছে এই প্রতিষ্ঠান। পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ গানের স্কুল হিসেবে বিবেচনা করা হয় জুলিয়ার্ড স্কুলকে। ১৯০৫ সালে যাত্রা শুরু করা এই স্কুলের বিশ্বখ্যাত শিক্ষার্থীদের মধ্যে আছেন মাইলস ডেভিস, জন উইলিয়াম, নিনা সিনোম, ইয়ো ইয়ো মা’র মতো শিল্পী ও সুরকার। প্রতিষ্ঠানটি থেকে মিউজিক থিওরি অ্যানালাইসিস, ইয়ার ট্রেনিং, কি-বোর্ড স্টাডিজ এবং সংগীতের ইতিহাসের ওপর পড়াশোনার পাশাপাশি ব্যাচেলর অব মিউজিক, মাস্টার্স অব মিউজিক, ডক্টরেট অব মিউজিক আর্টস ডিগ্রি নেওয়া যায়। ধ্রুপদী ও ঐতিহ্যবাহী সংগীত শেখা ও গবেষণার জন্য শিক্ষার্থীদের সেরা পছন্দ দ্য জুলিয়ার্ড স্কুল।
বার্কলি কলেজ অব মিউজিক
সংগীত শেখার জন্য বিখ্যাত এই স্কুল আমেরিকার বোস্টন শহরে। পৃথিবী বিখ্যাত অনেক সংগীতজ্ঞ উঠে এসেছেন এখান থেকে। গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডসসহ অনেক বড় বড় প্রতিযোগিতায় সেরা স্থান অর্জন করেন এখানকার শিক্ষার্থীরা। সমসাময়িক সংগীতধারার ওপর প্রাধান্য দেওয়া এ প্রতিষ্ঠান সংগীতকে ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে চাওয়া মানুষদের জন্য আদর্শ। মিউজিক বিজনেস, মিউজিক প্রোডাকশন অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ফিল্ম স্কোরিং, গান লেখা ও মিউজিক থেরাপির ওপর ডিগ্রি নেওয়া যায় এখানে। অনলাইন সার্টিফিকেট প্রোগ্রামে নিজের দেশ থেকেও পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে বার্কলি কলেজ অব মিউজিকে।
ইয়েল স্কুল অব মিউজিক
১৮৯৪ সালে যাত্রা শুরু হয় ইয়েল স্কুল অব মিউজিকের। পৃথিবীর অনেক সংগীতশিক্ষার্থীর কাছে আরাধ্যের এক প্রতিষ্ঠান এটি। সাজানো-গোছানো মিউজিক কারিকুলাম, সেরা সুবিধা এবং বিখ্যাত শিক্ষকদের জন্য সুনাম রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির। এ ছাড়া চমৎকার কম্পোজিশন, শিক্ষার্থীদের পারফরম্যান্স ও বৃত্তি সুবিধার জন্যও বিখ্যাত এটি। গানের বেশ কয়েকটি কোর্স থেকে পছন্দমতো কোর্স বেছে নিয়ে পড়াশোনা করা যায় এখানে।
নিউ ইংল্যান্ড কনজারভেটরি অব মিউজিক
আমেরিকার সেরা গান শেখার প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের শিক্ষার্থীরা এখানে পড়তে আসেন। আন্ডারগ্র্যাজুয়েট, মাস্টার্স, ডক্টরাল ডিগ্রিসহ বেশ কয়েকটি বিষয়ের ওপর ডিগ্রি নেওয়া যায় প্রতিষ্ঠানটি থেকে। ধ্রুপদী সংগীত, জ্যাজসহ সমসাময়িক সংগীতের জন্যও সেরা বিবেচনা করা হয় নিউ ইংল্যান্ড কনজারভেটরি অব মিউজিক স্কুলকে।
কর্টিস ইনস্টিটিউট অব মিউজিক
এটিও আমেরিকার সেরা মিউজিক স্কুলগুলোর একটি। সেরা সব কম্পোজিশনের জন্য শিক্ষার্থীরা প্রতিষ্ঠানটি বেছে নেন। ইনস্ট্রুমেন্টাল মিউজিকের ওপর ব্যাচেলর ডিগ্রি নেওয়া যাবে প্রতিষ্ঠানটি থেকে। এর পাশাপাশি অপেরার ওপর প্রফেশনাল স্টাডিজ সার্টিফিকেট নেওয়ার সুযোগ রয়েছে এখানে। লিওনার্ড বার্নস্টেইন, গিয়ান কার্লো মিনেত্তি, নেদ রোরেম, নিনো রোটার মতো সংগীতজ্ঞ আছেন প্রতিষ্ঠানটির প্রাক্তন শিক্ষার্থীর তালিকায়।
দ্য রয়্যাল একাডেমি অব মিউজিক
১৮২২ সালে যাত্রা শুরু হওয়া এই প্রতিষ্ঠান অনেক সফল সংগীতজ্ঞ জন্ম দিয়েছে। তাঁদের মধ্যে অন্যতম অ্যানি লিনোক্স, জন লেনন, স্যার সিমোন র্যাটল প্রমুখ। লন্ডনের এই একাডেমি থেকে মিউজিক্যাল থিয়েটার, ভোকাল স্টাডিজ, হিস্টোরিক্যাল পারফরম্যান্সসহ বেশ কয়েকটি বিষয়ে পড়াশোনা করা যায়। পিয়ানো, গিটারসহ নানান যন্ত্রের ওপর ইনস্ট্রুমেন্টাল ডিগ্রি নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। ব্যাচেলর অব মিউজিক কোর্স করা যাবে এখান থেকে।
রয়্যাল কলেজ অব মিউজিক
যেকোনো বিষয়ের শিক্ষার্থীরা এখান থেকে পড়াশোনা করতে পারবেন। প্রতিষ্ঠানটি সংগীতশিক্ষার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের উন্নত ক্যারিয়ার গড়তেও বিভিন্নভাবে সহায়তা করে। প্রতিষ্ঠানটির বিশেষায়িত কোর্স শিক্ষার্থীদের একাডেমিক ও বাস্তব দক্ষতা বৃদ্ধিতে দারুণ সাহায্য করে। কনসার্ট হল, পারফরম্যান্স ভেন্যু, থিয়েটার, রেকর্ডিং স্পেস, একক ও দলগত গানের মঞ্চ সাজানোর ওপরও বিশেষভাবে প্রস্তুত করা হয় শিক্ষার্থীদের।
থরটন স্কুল অব মিউজিক
আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়া ক্যাম্পাসে অবস্থিত এই স্কুল গানের ওপর বেশ কিছু ডিগ্রি দিয়ে থাকে। ডিজিটাল মিউজিক প্রোডাকশন, কম্পোজিশন, পারফর্মিং, লাইভ রেকর্ডিং প্রোগ্রামের জন্য বিশেষ খ্যাতি রয়েছে স্কুলটির। আর্ট অ্যান্ড টেকনোলজি প্রোগ্রামে লেখাপড়া করার সুযোগ আছে এখানে। জ্যাজ, ক্ল্যাসিক্যাল ও সংগীতের সুপ্রাচীন ধারাগুলোর ওপর বেশি প্রাধান্য দেয় প্রতিষ্ঠানটি। লস অ্যাঞ্জেলেসে এর ক্যাম্পাস হওয়ার কারণে এখানকার বিখ্যাত স্টুডিও, সংগীতবিষয়ক প্রতিষ্ঠান ও বিনোদন সেন্টারগুলো থেকে বাস্তব অভিজ্ঞতা নেওয়া সহজ হয় শিক্ষার্থীদের।
জ্যাকবস স্কুল অব মিউজিক
ইন্ডিয়ানা ইউনিভার্সিটিতে অবস্থিত এই স্কুল বেশ জনপ্রিয়। প্রতিবছর হাজারের বেশি পারফর্ম করেন এখানকার শিক্ষার্থীরা। এখানে তিন ডজনের বেশি অর্কেস্ট্রার সঙ্গে পারফর্ম করার সুযোগ পাওয়া যায়। বিনোদন ইন্ডাস্ট্রিতে টেকনিক্যাল ও সৃজনশীল ক্যারিয়ার গড়তে শিক্ষার্থীদের অডিও ইঞ্জিনিয়ারিং, সাউন্ড প্রডাকশন প্রোগ্রামের মতো বিষয়ে শিক্ষা দেয় তারা। ওয়ার্ল্ড ক্লাস স্টুডিও, পারফরম্যান্স ভেন্যু, মাল্টিট্র্যাক রেকর্ডিং স্টুডিও, পোস্টপ্রোডাকশন স্টুডিও, ইলেকট্রনিক ল্যাব, অডিও কন্ট্রোল রুমের সুবিধা রয়েছে জ্যাকবস স্কুল অব মিউজিকের শিক্ষার্থীদের জন্য।
ম্যানস স্কুল অব মিউজিক
নিউইয়র্কের এই স্কুল ধ্রুপদী সংগীত, কণ্ঠ, কম্পোজিশন ও জ্যাজ মিউজিকের ওপর আন্ডারগ্র্যাজুয়েট এবং গ্র্যাজুয়েট ডিগ্রি দিয়ে থাকে। বিখ্যাত অধ্যাপক ও সংগীতবিশারদেরা এখানে পড়িয়ে থাকেন। কঠোর নিয়মকানুন ও কোর্সের কারণেও প্রতিষ্ঠানটির পরিচিতি রয়েছে। পিয়ানিস্ট রিচার্ড গোডে, মারি পেরেবি, বিল ইভানস, বার্ট ব্যাচার্চ রয়েছেন ম্যানস স্কুল অব মিউজিকর প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের তালিকায়।
বিশ্ববিদ্যালয়জীবন শুধু পড়াশোনা নয়, এটি স্বপ্ন গড়ে তোলার, লক্ষ্য নির্ধারণের এবং ক্যারিয়ার তৈরির এক গুরুত্বপূর্ণ সময়। প্রত্যেক শিক্ষার্থী নিজেকে প্রস্তুত করেন ভবিষ্যতের জন্য। তাঁদের মনে এমন পরিকল্পনা থাকতে পারে—আমি কী হব, আমি কী করব, আমি কী করতে চাই এবং...
১৭ ঘণ্টা আগেমনিপুর উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী আরিয়েত্তি। বয়স সবে ৯ বছর। এ ছোট্ট বয়সেই রোবট বানিয়ে তাঁর অর্জনের ঝুলিতে পুরেছে গোল্ড মেডেল। শুধু কি তা-ই? সে লিখেছে গল্পের বই, শিখেছে প্রোগ্রামিং!
১৮ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) ১৮ জন শিক্ষার্থী অর্জন করেছেন মর্যাদাপূর্ণ মিলেনিয়াম ফেলোশিপ ২০২৫। জাতিসংঘের ইউনাইটেড নেশনস একাডেমিক ইমপ্যাক্ট (ইউএনএআই) এবং মিলেনিয়াম ক্যাম্পাস নেটওয়ার্কের...
১৯ ঘণ্টা আগেশিক্ষাজীবন শুধু পরীক্ষার খাতা ভরাট করার জন্য নয়। এটি আসলে ভবিষ্যৎ-জীবনের প্রস্তুতির সময়। একজন শিক্ষার্থীর বড় কাজ শুধু বই মুখস্থ করা নয়; বরং এমন শেখার কৌশল আয়ত্ত করা, যা দ্রুত, গভীর ও দীর্ঘস্থায়ীভাবে জ্ঞান অর্জনে সাহায্য করে।
১৯ ঘণ্টা আগে