আহসান হাবীব, নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়
নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে চলচ্চিত্র অধ্যয়ন, নাট্যকলা ও চারুকলার মতো বিভাগ থাকলেও নেই নৃত্যকলা বিভাগ। তাই বলে শিক্ষার্থীদের নাচ কিন্তু থেমে নেই। অন্যান্য বিভাগে পড়া শিক্ষার্থীদের নাচে মুখর থাকে বিশ্ববিদ্যালয়টি। কাজটি সুচারুভাবে করে চলেছে ‘নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় ড্যান্স ক্লাব’।
ক্লাবটির যাত্রা শুরু হয় ২০১৯ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি। এরপর করোনা মহামারির কবলে পড়ে থমকে যায় ক্লাবটির কার্যক্রম। তবে বর্তমানে আবার এগিয়ে চলছে তারা। এখন সভাপতি হিসেবে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিপ্লব কর্মকার এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নিবেদিতা দত্ত প্রমি। মাত্র ১২ জন সদস্য নিয়ে ক্লাবটির যাত্রা শুরু হলেও বর্তমানে এর সদস্য সংখ্যা ৪০।
ড্যান্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক নিবেদিতা দত্ত প্রমি বলেন, ‘আমাদের ক্যাম্পাসে নৃত্যকলা অনুষদ বা বিভাগ নেই। কিন্তু আমাদের অনেকের নাচের প্রতি ব্যাপক আগ্রহ ও ভালোবাসা আছে। তাই আমরা চেষ্টা করছি বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীদের মধ্যে যারা নাচতে ভালোবাসেন, তাদের এক করে নাচ শেখা ও নাচতে। আমাদের ক্লাবে ক্লাসিক্যাল, সেমি-ক্লাসিক্যাল, হিপহপ, কনটেম্পরারি ইত্যাদি প্রায় সব ধরনের নাচের চর্চা করা হয়ে থাকে। আমাদের ক্লাবের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, ক্যাম্পাসের সাংস্কৃতিক গণ্ডিকে আরও প্রসারিত করা, নিজেদের জাতীয়ভাবে তুলে ধরা।’
এরই মধ্যে ড্যান্স ফেস্টসহ বেশ কিছু সাড়া জাগানো আয়োজন করেছে ক্লাবটি। এ ছাড়া সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম দলীয় নৃত্যের ভিডিও আপলোড করে থাকেন ক্লাবের সদস্যরা। সম্প্রতি তাঁদের একটি নাচের ভিডিও প্রায় ৫০ হাজার দর্শক দেখেছেন! ক্লাবটির কার্যক্রম নিয়ে সভাপতি বিপ্লব বলেন, ‘আমরা মূলত বিষয়ভিত্তিক উপস্থাপনা করে থাকি। আমাদের পরিবেশনাগুলো মূলত দলীয়। আমাদের দেশীয় যে নাচের ধারাগুলো রয়েছে, সেগুলোর সঙ্গে পাশ্চাত্যের ধারাগুলোর ফিউশন করি।’ এ বছর ড্যান্স ফেস্ট আয়োজনের মাধ্যমে পুরো বিশ্ববিদ্যালয়কে এক করে ফেলেছিল ক্লাবটি। বিশ্ববিদ্যালয়ের জয়ধ্বনি মঞ্চে আয়োজিত সেই অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ড্যান্স ক্লাবের সদস্যরাও অংশ নিয়েছিলেন।
নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে চলচ্চিত্র অধ্যয়ন, নাট্যকলা ও চারুকলার মতো বিভাগ থাকলেও নেই নৃত্যকলা বিভাগ। তাই বলে শিক্ষার্থীদের নাচ কিন্তু থেমে নেই। অন্যান্য বিভাগে পড়া শিক্ষার্থীদের নাচে মুখর থাকে বিশ্ববিদ্যালয়টি। কাজটি সুচারুভাবে করে চলেছে ‘নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় ড্যান্স ক্লাব’।
ক্লাবটির যাত্রা শুরু হয় ২০১৯ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি। এরপর করোনা মহামারির কবলে পড়ে থমকে যায় ক্লাবটির কার্যক্রম। তবে বর্তমানে আবার এগিয়ে চলছে তারা। এখন সভাপতি হিসেবে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিপ্লব কর্মকার এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নিবেদিতা দত্ত প্রমি। মাত্র ১২ জন সদস্য নিয়ে ক্লাবটির যাত্রা শুরু হলেও বর্তমানে এর সদস্য সংখ্যা ৪০।
ড্যান্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক নিবেদিতা দত্ত প্রমি বলেন, ‘আমাদের ক্যাম্পাসে নৃত্যকলা অনুষদ বা বিভাগ নেই। কিন্তু আমাদের অনেকের নাচের প্রতি ব্যাপক আগ্রহ ও ভালোবাসা আছে। তাই আমরা চেষ্টা করছি বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীদের মধ্যে যারা নাচতে ভালোবাসেন, তাদের এক করে নাচ শেখা ও নাচতে। আমাদের ক্লাবে ক্লাসিক্যাল, সেমি-ক্লাসিক্যাল, হিপহপ, কনটেম্পরারি ইত্যাদি প্রায় সব ধরনের নাচের চর্চা করা হয়ে থাকে। আমাদের ক্লাবের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, ক্যাম্পাসের সাংস্কৃতিক গণ্ডিকে আরও প্রসারিত করা, নিজেদের জাতীয়ভাবে তুলে ধরা।’
এরই মধ্যে ড্যান্স ফেস্টসহ বেশ কিছু সাড়া জাগানো আয়োজন করেছে ক্লাবটি। এ ছাড়া সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম দলীয় নৃত্যের ভিডিও আপলোড করে থাকেন ক্লাবের সদস্যরা। সম্প্রতি তাঁদের একটি নাচের ভিডিও প্রায় ৫০ হাজার দর্শক দেখেছেন! ক্লাবটির কার্যক্রম নিয়ে সভাপতি বিপ্লব বলেন, ‘আমরা মূলত বিষয়ভিত্তিক উপস্থাপনা করে থাকি। আমাদের পরিবেশনাগুলো মূলত দলীয়। আমাদের দেশীয় যে নাচের ধারাগুলো রয়েছে, সেগুলোর সঙ্গে পাশ্চাত্যের ধারাগুলোর ফিউশন করি।’ এ বছর ড্যান্স ফেস্ট আয়োজনের মাধ্যমে পুরো বিশ্ববিদ্যালয়কে এক করে ফেলেছিল ক্লাবটি। বিশ্ববিদ্যালয়ের জয়ধ্বনি মঞ্চে আয়োজিত সেই অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ড্যান্স ক্লাবের সদস্যরাও অংশ নিয়েছিলেন।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ঈদুল আজহার নামাজের জামাত সকাল সাড়ে ৬টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলার মাঠে অনুষ্ঠিত হবে।
২ দিন আগেরাজধানীর সাতটি কলেজে শিক্ষার্থীদের সেবামূলক কাজ সহজীকরণের লক্ষ্যে ‘হেল্প ডেস্ক’ চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ উদ্যোগের ফলে শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে স্থাপন করা ডেস্কে গিয়ে একাডেমিক ও প্রশাসনিক যেকোনো সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধান পাবেন। ঈদুল আজহার ছুটির পর এ উদ্যোগ দৃশ্যমান হবে বলে জানিয়েছে কর্ত
২ দিন আগেএকটি গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়নের জন্য শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরারকে (সি আর আবরার) এক কোটি টাকা ঘুষের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। ওই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন তিনি। আজ বুধবার বিকেলে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
৩ দিন আগে২০২৭ সাল থেকে পরিমার্জিত কারিকুলাম পুরোপুরি চালু করতে কাজ শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার। নতুন এই কারিকুলামে দায়, দরদ ও ইনসাফ শব্দগুলো ব্যবহার করতে হলে জাতীয় ঐকমত্যের প্রয়োজন রয়েছে বলেও মনে করেন তিনি।
৩ দিন আগে