আয়ারল্যান্ডের গ্রিফিথ কলেজে নেটওয়ার্ক অ্যান্ড ইনফরমেশন সিকিউরিটির ওপর মাস্টার্স করছেন সাদিয়া ইসলাম ইরা। আয়ারল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন নাদিম মজিদ।
নাদিম মজিদ
উচ্চশিক্ষা নেওয়ার জন্য আয়ারল্যান্ড দেশ হিসেবে কেমন?
আয়ারল্যান্ড উচ্চশিক্ষার জন্য একটি চমৎকার গন্তব্য; যেখানে আধুনিক সুবিধা ও বিশ্বমানের শিক্ষা পাওয়া যায়। রাজধানী ডাবলিন এবং অফিশিয়াল ভাষা ইংরেজি হওয়ায় আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য এটি বেশ সুবিধাজনক। গুগল, ফেসবুক, অ্যাপলসহ অনেক বহুজাতিক কোম্পানির সদর দপ্তর এখানে অবস্থিত, যা শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে। এখানকার নিরাপদ পরিবেশ, বন্ধুত্বপূর্ণ মানুষ ও সমৃদ্ধ সংস্কৃতি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি অনুপ্রেরণামূলক অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে।
মাস্টার্স ও পিএইচডি প্রোগ্রামের জন্য ভর্তির কার্যক্রম কখন শুরু হয়?
আয়ারল্যান্ডে মাস্টার্স ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তির কার্যক্রম সাধারণত সেপ্টেম্বর সেশনের জন্য আগের বছরের নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারির মধ্যে শুরু হয়। পিএইচডির ক্ষেত্রে আবেদন করতে হয় সুপারভাইজারের অনুমতি নিয়ে। প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট সময়সীমা ও ভর্তিপ্রক্রিয়া তাদের ওয়েবসাইট থেকে যাচাই করা উচিত।
ভর্তি কার্যক্রমের ধাপগুলো কী?
আয়ারল্যান্ডে মাস্টার্স ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে প্রথমে আগ্রহের প্রোগ্রাম ও বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন করতে হবে। এরপর ইংরেজিতে দক্ষতা প্রমাণ করার জন্য আইইএলটিএস বা টোয়েফল পরীক্ষা দিতে হবে। শিক্ষাগত ট্রান্সক্রিপ্ট, স্টেটমেন্ট অব পারপাস (SOP), রেফারেন্স লেটারসহ প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট প্রস্তুত করতে হবে। পিএইচডি প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে সুপারভাইজারের সম্মতি নেওয়া জরুরি। এরপর অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করে ডকুমেন্ট আপলোড করতে হবে এবং আবেদন ফি পরিশোধ করতে হবে, যা সাধারণত ৬০ ইউরো থেকে ১০০ ইউরো পর্যন্ত হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে ইন্টারভিউও হতে পারে। আবেদন সফল হলে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অফার লেটার পাওয়া যাবে, যা পাওয়ার পর স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
আয়ারল্যান্ডের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স করার জন্য একজন শিক্ষার্থীর কী ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন?
আয়ারল্যান্ডের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স করার জন্য প্রথমে আপনাকে প্রোগ্রাম এবং বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন করতে হবে। এরপর ইংরেজি দক্ষতার প্রমাণস্বরূপ আইইএলটিএস বা টোয়েফল পরীক্ষায় সঠিক স্কোর অর্জন করতে হবে। শিক্ষাগত ট্রান্সক্রিপ্ট, স্টেটমেন্ট অব পারপাস (SOP), রেফারেন্স লেটারসহ অন্যান্য ডকুমেন্ট প্রস্তুত করতে হবে। কিছু প্রোগ্রামের জন্য পোর্টফোলিও বা গবেষণার কাজ জমা দিতে হতে পারে। সফল হলে অফার লেটার পাবেন। এরপর স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
আয়ারল্যান্ডে ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনার ক্ষেত্রে আইইএলটিএস স্কোর কত লাগে?
আয়ারল্যান্ডে ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনার জন্য সাধারণত আইইএলটিএস স্কোর ৬.৫ থেকে ৭.০ দরকার হয়, তবে এটি নির্ভর করে বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রোগ্রামের ওপর। কিছু বিশেষ প্রোগ্রামে, যেমন মেডিসিন বা আইন, উচ্চ স্কোর (৭.০ বা তার বেশি) প্রয়োজন হতে পারে। তবে স্কোরের প্রয়োজনীয়তা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশের শর্ত অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে পারে। সে কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে সংশ্লিষ্ট তথ্য চেক করা গুরুত্বপূর্ণ।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলো পার্টটাইম জবের ক্ষেত্রে অনুমতি দেয়? আর তাতে পার্টটাইম জবের বেতনে কি জীবনযাত্রার ব্যয় মেটানো সম্ভব?
আয়ারল্যান্ডে পার্টটাইম জবের অনুমতি রয়েছে, সেমিস্টারের সময় সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা এবং ছুটির সময় ৪০ ঘণ্টা কাজ করা যায়। পার্টটাইম কাজের বেতন ঘণ্টাপ্রতি ১৩.৫ ইউরো এবং এই বেতনে জীবনযাত্রার খরচ মেটানো সম্ভব।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কত শতাংশ পর্যন্ত বৃত্তির অফার দেয়?
আয়ারল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সাধারণত ১০ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বৃত্তি দেয়, কিছু কিছু ক্ষেত্রে পূর্ণ স্কলারশিপ থাকতে পারে। স্কলারশিপের পরিমাণ বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রোগ্রামের ওপর
নির্ভর করে।
আয়ারল্যান্ডের উল্লেখযোগ্য বৃত্তিগুলোর নাম কী?
আয়ারল্যান্ডে কিছু উল্লেখযোগ্য বৃত্তি প্রোগ্রামের মধ্যে রয়েছে Government of Ireland Scholarships, Irish Research Council Scholarships এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব স্কলারশিপ; যেমন University College Dublin (UCD), Trinity College Dublin (TCD), Griffith College ইত্যাদি।
আয়ারল্যান্ডে পড়াশোনা করে স্থায়ী হতে চাইলে কী ধরনের শর্ত পূরণ করতে হয়?
আয়ারল্যান্ডে পড়াশোনা শেষে স্থায়ী হতে চাইলে, প্রথমে আপনাকে স্টুডেন্ট ভিসা থেকে কাজের ভিসায় রূপান্তর করতে হবে। কাজের ভিসা পেলে, আপনি আয়ারল্যান্ডে আরও কিছু বছর থাকতে পারবেন এবং ৫ বছর পর নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই প্রক্রিয়ায় আপনাকে আর্থিক সক্ষমতা এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় প্রমাণ দেখাতে হবে।
আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষত্ব কী?
গ্রিফিথ কলেজ একটি প্রখ্যাত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, যা ব্যবসা, আইন, সৃজনশীল শিল্প, প্রযুক্তি ও গণমাধ্যমে উচ্চমানের প্রোগ্রাম অফার করে।
এর বিশেষত্ব হলো উদ্ভাবনী শিক্ষার পদ্ধতি, কর্মমুখী শিক্ষার সুযোগ এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ। গ্রিফিথ কলেজ শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থানে সহায়তা প্রদানকারী একটি শক্তিশালী ক্যারিয়ার পরিষেবা ও আধুনিক সুবিধা নিশ্চিত করে।
উচ্চশিক্ষা নেওয়ার জন্য আয়ারল্যান্ড দেশ হিসেবে কেমন?
আয়ারল্যান্ড উচ্চশিক্ষার জন্য একটি চমৎকার গন্তব্য; যেখানে আধুনিক সুবিধা ও বিশ্বমানের শিক্ষা পাওয়া যায়। রাজধানী ডাবলিন এবং অফিশিয়াল ভাষা ইংরেজি হওয়ায় আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য এটি বেশ সুবিধাজনক। গুগল, ফেসবুক, অ্যাপলসহ অনেক বহুজাতিক কোম্পানির সদর দপ্তর এখানে অবস্থিত, যা শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে। এখানকার নিরাপদ পরিবেশ, বন্ধুত্বপূর্ণ মানুষ ও সমৃদ্ধ সংস্কৃতি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি অনুপ্রেরণামূলক অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে।
মাস্টার্স ও পিএইচডি প্রোগ্রামের জন্য ভর্তির কার্যক্রম কখন শুরু হয়?
আয়ারল্যান্ডে মাস্টার্স ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তির কার্যক্রম সাধারণত সেপ্টেম্বর সেশনের জন্য আগের বছরের নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারির মধ্যে শুরু হয়। পিএইচডির ক্ষেত্রে আবেদন করতে হয় সুপারভাইজারের অনুমতি নিয়ে। প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট সময়সীমা ও ভর্তিপ্রক্রিয়া তাদের ওয়েবসাইট থেকে যাচাই করা উচিত।
ভর্তি কার্যক্রমের ধাপগুলো কী?
আয়ারল্যান্ডে মাস্টার্স ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে প্রথমে আগ্রহের প্রোগ্রাম ও বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন করতে হবে। এরপর ইংরেজিতে দক্ষতা প্রমাণ করার জন্য আইইএলটিএস বা টোয়েফল পরীক্ষা দিতে হবে। শিক্ষাগত ট্রান্সক্রিপ্ট, স্টেটমেন্ট অব পারপাস (SOP), রেফারেন্স লেটারসহ প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট প্রস্তুত করতে হবে। পিএইচডি প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে সুপারভাইজারের সম্মতি নেওয়া জরুরি। এরপর অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করে ডকুমেন্ট আপলোড করতে হবে এবং আবেদন ফি পরিশোধ করতে হবে, যা সাধারণত ৬০ ইউরো থেকে ১০০ ইউরো পর্যন্ত হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে ইন্টারভিউও হতে পারে। আবেদন সফল হলে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অফার লেটার পাওয়া যাবে, যা পাওয়ার পর স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
আয়ারল্যান্ডের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স করার জন্য একজন শিক্ষার্থীর কী ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন?
আয়ারল্যান্ডের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স করার জন্য প্রথমে আপনাকে প্রোগ্রাম এবং বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন করতে হবে। এরপর ইংরেজি দক্ষতার প্রমাণস্বরূপ আইইএলটিএস বা টোয়েফল পরীক্ষায় সঠিক স্কোর অর্জন করতে হবে। শিক্ষাগত ট্রান্সক্রিপ্ট, স্টেটমেন্ট অব পারপাস (SOP), রেফারেন্স লেটারসহ অন্যান্য ডকুমেন্ট প্রস্তুত করতে হবে। কিছু প্রোগ্রামের জন্য পোর্টফোলিও বা গবেষণার কাজ জমা দিতে হতে পারে। সফল হলে অফার লেটার পাবেন। এরপর স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
আয়ারল্যান্ডে ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনার ক্ষেত্রে আইইএলটিএস স্কোর কত লাগে?
আয়ারল্যান্ডে ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনার জন্য সাধারণত আইইএলটিএস স্কোর ৬.৫ থেকে ৭.০ দরকার হয়, তবে এটি নির্ভর করে বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রোগ্রামের ওপর। কিছু বিশেষ প্রোগ্রামে, যেমন মেডিসিন বা আইন, উচ্চ স্কোর (৭.০ বা তার বেশি) প্রয়োজন হতে পারে। তবে স্কোরের প্রয়োজনীয়তা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশের শর্ত অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে পারে। সে কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে সংশ্লিষ্ট তথ্য চেক করা গুরুত্বপূর্ণ।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলো পার্টটাইম জবের ক্ষেত্রে অনুমতি দেয়? আর তাতে পার্টটাইম জবের বেতনে কি জীবনযাত্রার ব্যয় মেটানো সম্ভব?
আয়ারল্যান্ডে পার্টটাইম জবের অনুমতি রয়েছে, সেমিস্টারের সময় সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা এবং ছুটির সময় ৪০ ঘণ্টা কাজ করা যায়। পার্টটাইম কাজের বেতন ঘণ্টাপ্রতি ১৩.৫ ইউরো এবং এই বেতনে জীবনযাত্রার খরচ মেটানো সম্ভব।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কত শতাংশ পর্যন্ত বৃত্তির অফার দেয়?
আয়ারল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সাধারণত ১০ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বৃত্তি দেয়, কিছু কিছু ক্ষেত্রে পূর্ণ স্কলারশিপ থাকতে পারে। স্কলারশিপের পরিমাণ বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রোগ্রামের ওপর
নির্ভর করে।
আয়ারল্যান্ডের উল্লেখযোগ্য বৃত্তিগুলোর নাম কী?
আয়ারল্যান্ডে কিছু উল্লেখযোগ্য বৃত্তি প্রোগ্রামের মধ্যে রয়েছে Government of Ireland Scholarships, Irish Research Council Scholarships এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব স্কলারশিপ; যেমন University College Dublin (UCD), Trinity College Dublin (TCD), Griffith College ইত্যাদি।
আয়ারল্যান্ডে পড়াশোনা করে স্থায়ী হতে চাইলে কী ধরনের শর্ত পূরণ করতে হয়?
আয়ারল্যান্ডে পড়াশোনা শেষে স্থায়ী হতে চাইলে, প্রথমে আপনাকে স্টুডেন্ট ভিসা থেকে কাজের ভিসায় রূপান্তর করতে হবে। কাজের ভিসা পেলে, আপনি আয়ারল্যান্ডে আরও কিছু বছর থাকতে পারবেন এবং ৫ বছর পর নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই প্রক্রিয়ায় আপনাকে আর্থিক সক্ষমতা এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় প্রমাণ দেখাতে হবে।
আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষত্ব কী?
গ্রিফিথ কলেজ একটি প্রখ্যাত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, যা ব্যবসা, আইন, সৃজনশীল শিল্প, প্রযুক্তি ও গণমাধ্যমে উচ্চমানের প্রোগ্রাম অফার করে।
এর বিশেষত্ব হলো উদ্ভাবনী শিক্ষার পদ্ধতি, কর্মমুখী শিক্ষার সুযোগ এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ। গ্রিফিথ কলেজ শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থানে সহায়তা প্রদানকারী একটি শক্তিশালী ক্যারিয়ার পরিষেবা ও আধুনিক সুবিধা নিশ্চিত করে।
মূল ভাবার্থ ঠিক রেখে কোনো বাক্য (বা তার কিছু অংশ) অন্যভাবে বলাকে ইংরেজিতে প্যারাফ্রেজ বলে। রিডিং, রাইটিংয়ের মতো লিসনিংয়ের ক্ষেত্রেও প্যারাফ্রেজ করার দক্ষতা খুব জরুরি। কারণ লিসনিং এর প্রায় প্রতিটি প্রশ্নের জবাব রেকর্ডিং-এ প্যারাফ্রেজ করে বলে। প্যারাফ্রেজ করার কিছু নিয়ম নিম্নে আলোচনা করা...
২ ঘণ্টা আগেবিদেশে উচ্চশিক্ষা নিতে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের কাছে জনপ্রিয় গন্তব্য কানাডা। দেশটিতে কম টিউশন ফি, আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষাব্যবস্থা এবং পড়াশোনা শেষে নাগরিকত্ব ও চাকরির সুযোগ কানাডাকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে।
২ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তির দুনিয়া আজকাল দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে, আর এই পরিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশও তার প্রযুক্তিগত অগ্রগতি বিশ্বদরবারে তুলে ধরা শুরু করেছে। ২৬তম আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশের রোবোটিকস দল তাদের অসাধারণ দক্ষতা দেখিয়ে অর্জন করেছে ১০টি পদক...
৩ ঘণ্টা আগেগ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে স্প্রিং সেমিস্টার ২০২৫-এর নবীনবরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) পূর্বাচল আমেরিকান সিটির ক্যাম্পাসে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে এই আয়োজন সম্পন্ন হয়।
৩ ঘণ্টা আগে