সুদীপ চাকমা, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
ক্রিকেট খেলার প্রতি মানুষের উন্মাদনা বরাবরই একটু বেশি। পাড়া, মহল্লা, স্কুল কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়—সব জায়গায় লেগে থাকে ক্রিকেটের আসর। সেই উন্মাদনা রয়েছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের চত্বরেও। প্রতিদিন ক্রিকেট খেলতে ব্যাট-বল হাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক শিক্ষার্থীরা দল বেঁধে বেরিয়ে পড়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন জায়গায়।
যখন শিক্ষার্থীদের আনাগোনা কমে যায়, স্তব্ধ হয়ে পড়ে পুরো ক্যাম্পাস, তখন বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইটের আলোতে বসে ক্রিকেটের এই আসর।
ফলে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক শিক্ষার্থীরা একে অপরের সঙ্গে আড্ডায় আর হইহুল্লোড়ে রাতের ক্যাম্পাস মাতিয়ে রাখে। এ ছাড়া খেলোয়াড়দের পাশাপাশি দর্শকেরাও খুব দারুণভাবে উপভোগ করে এ উন্মাদনা। বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটক, গোলচত্বর, মুক্তমঞ্চ, নজরুল হলের প্রবেশপথ ও বঙ্গবন্ধু হলের পুরোনো প্রবেশপথে পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা থাকায় এ জায়গাগুলো ক্রিকেট খেলার জন্য উপযুক্ত।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের আবাসিক শিক্ষার্থী মাহফুজ উদ্দিন মৃধা বলেন, ‘যেহেতু আমরা বিভিন্ন বিভাগের তাই দুপুরে খেলাধুলার জন্য তেমন সময় হয়ে ওঠে না। তাই আমরা সারা দিনের ব্যস্ততা কাটিয়ে রাত হলেই বেরিয়ে পড়ি ক্রিকেট খেলতে। তা ছাড়া এ সময়ের পরিবেশ থাকে অনেক ঠান্ডা। ক্লাস, পরীক্ষা, টিউশনি ও লেখাপড়া শেষ করে বিভিন্ন হলের শিক্ষার্থীরা একত্র হয়ে বেরিয়ে পড়ি ব্যাট-বল নিয়ে।’
একই হলের আরেক শিক্ষার্থী মুশফিকুর রহিম নাজিব বলেন, ‘সারা দিন সবাই কমবেশি ব্যস্ত থাকি, ফলে দিনের বেলায় খেলার সুযোগ হয় না। তাই রাতের বেলায় ক্রিকেট খেলার আয়োজন করে থাকি। খেলাধুলার ফলে মন-মানসিকতা ভালো হওয়ার পাশাপাশি বড়-ছোটদের মধ্যে সুসম্পর্ক তৈরি হয় এবং খারাপ কাজকর্ম থেকে শিক্ষার্থীরা নিজেকে দূরে রাখে। তাই নিজের সুস্থতা এবং বড়-ছোটদের সম্পর্ক প্রণয়নের জন্যই রাতের বেলায় এমন ক্রিকেট খেলার আয়োজন।’
ক্রিকেট খেলার প্রতি মানুষের উন্মাদনা বরাবরই একটু বেশি। পাড়া, মহল্লা, স্কুল কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়—সব জায়গায় লেগে থাকে ক্রিকেটের আসর। সেই উন্মাদনা রয়েছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের চত্বরেও। প্রতিদিন ক্রিকেট খেলতে ব্যাট-বল হাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক শিক্ষার্থীরা দল বেঁধে বেরিয়ে পড়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন জায়গায়।
যখন শিক্ষার্থীদের আনাগোনা কমে যায়, স্তব্ধ হয়ে পড়ে পুরো ক্যাম্পাস, তখন বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইটের আলোতে বসে ক্রিকেটের এই আসর।
ফলে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক শিক্ষার্থীরা একে অপরের সঙ্গে আড্ডায় আর হইহুল্লোড়ে রাতের ক্যাম্পাস মাতিয়ে রাখে। এ ছাড়া খেলোয়াড়দের পাশাপাশি দর্শকেরাও খুব দারুণভাবে উপভোগ করে এ উন্মাদনা। বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটক, গোলচত্বর, মুক্তমঞ্চ, নজরুল হলের প্রবেশপথ ও বঙ্গবন্ধু হলের পুরোনো প্রবেশপথে পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা থাকায় এ জায়গাগুলো ক্রিকেট খেলার জন্য উপযুক্ত।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের আবাসিক শিক্ষার্থী মাহফুজ উদ্দিন মৃধা বলেন, ‘যেহেতু আমরা বিভিন্ন বিভাগের তাই দুপুরে খেলাধুলার জন্য তেমন সময় হয়ে ওঠে না। তাই আমরা সারা দিনের ব্যস্ততা কাটিয়ে রাত হলেই বেরিয়ে পড়ি ক্রিকেট খেলতে। তা ছাড়া এ সময়ের পরিবেশ থাকে অনেক ঠান্ডা। ক্লাস, পরীক্ষা, টিউশনি ও লেখাপড়া শেষ করে বিভিন্ন হলের শিক্ষার্থীরা একত্র হয়ে বেরিয়ে পড়ি ব্যাট-বল নিয়ে।’
একই হলের আরেক শিক্ষার্থী মুশফিকুর রহিম নাজিব বলেন, ‘সারা দিন সবাই কমবেশি ব্যস্ত থাকি, ফলে দিনের বেলায় খেলার সুযোগ হয় না। তাই রাতের বেলায় ক্রিকেট খেলার আয়োজন করে থাকি। খেলাধুলার ফলে মন-মানসিকতা ভালো হওয়ার পাশাপাশি বড়-ছোটদের মধ্যে সুসম্পর্ক তৈরি হয় এবং খারাপ কাজকর্ম থেকে শিক্ষার্থীরা নিজেকে দূরে রাখে। তাই নিজের সুস্থতা এবং বড়-ছোটদের সম্পর্ক প্রণয়নের জন্যই রাতের বেলায় এমন ক্রিকেট খেলার আয়োজন।’
ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ক্যাম্পাসে ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যূত্থানের এক বছর পূর্তি উদযাপন করা হয়েছে। ২৯ জুলাই, মঙ্গলবার ঢাকায় ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ক্যাম্পাসে এ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগেস্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে আয়োজিত হয়েছে ‘ফোরাম অ্যান্ড ক্লাব এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড-২০২৪’। বিশ্ববিদ্যালয়টির স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার-এর আয়োজনে গতকাল মঙ্গলবার বিকেল ৩টায় সেন্ট্রাল অডিটোরিয়ামে এই অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
৮ ঘণ্টা আগেকর্মক্ষেত্র গুছিয়ে রাখার কৌশলের জন্য জাপানিরা আবিষ্কার করেছেন ফাইভ এস পদ্ধতি। এ পদ্ধতি নিয়ে লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন। ধরুন, সকালে অফিসে ঢুকেই দেখলেন ডেস্কটা জগাখিচুড়ি। কলম খুঁজে পাচ্ছেন না, দরকারি নোট কোথায় রেখেছেন মনে নেই, চারপাশে কাগজের পাহাড়। এমন অবস্থায় কাজ শুরু করা কি সহজ? মোটেই নয়।
১৩ ঘণ্টা আগেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের ৩৪ হাজার শূন্যপদ পূরণে উদ্যোগ নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। এরই মধ্যে সরাসরি নিয়োগযোগ্য ২ হাজার ৩৮২টি পদে নিয়োগের চাহিদার তথ্য জানিয়ে সরকারি কর্ম কমিশনে (পিএসসি) চিঠি দেওয়া হয়েছে। আর বাকি পদগুলো মামলা শেষে পদোন্নতির মাধ্যমে পূরণের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
১ দিন আগে