মুরাদ হোসেন, হাবিপ্রবি
শিক্ষার্থীদের রসায়নভীতি দূর করে বিষয়টি আনন্দদায়ক করার চেষ্টা প্রায় সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেরই আছে। হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ও এর বাইরে নয়। এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তিন শিক্ষার্থীর হাত ধরে ২০২০ সালের ১০ নভেম্বর যাত্রা শুরু করে নলাইননির্ভর শিক্ষাকেন্দ্র ক্যাম ক্লাসরুম। হাঁটি হাঁটি পা পা করে তিন বছর পূর্ণ হলো ক্যাম ক্লাসরুমের। এর মধ্যে বেশ কিছু সাফল্যও পেয়েছে সংগঠনটি।
রসায়নের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মোবাইল ফোনে ভিডিও তৈরি করে সেগুলো আপলোড করা হয় বেশ কিছু মাধ্যমে। শুরুতে ইউটিউবে সেসব ভিডিও প্রকাশ করা হলেও পরে সহজতর প্রাপ্যতার কথা চিন্তা করে ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রামসহ আরও কয়েকটি অনলাইন প্ল্যাটফর্মে নিজেদের কার্যক্রম ছড়িয়ে দিচ্ছে সংগঠনটি। শুধু রসায়নকেন্দ্রিক এ অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীরা যেন সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে ক্লাস করতে পারে, সে জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছে এ প্ল্যাটফর্ম। ক্যাম ক্লাসরুমে নবম-দশম শ্রেণি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি এবং স্নাতকের কোর্সভিত্তিক রসায়ন বইয়ের ওপর আলোচনা করা হয়। এ ছাড়া আছে রসায়ন নিয়ে নানান মজার কনটেন্ট।
এটির ভিডিও ধারণ, লেকচার, সম্পাদনা, প্রচারসহ যাবতীয় কাজ করছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির রসায়ন বিভাগের তিন শিক্ষার্থী রাহাতুল গণি, মুরাদ হোসেন ও মাহমুদ-ই-মুরশেদ। সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সিনিয়র ইনস্ট্রাক্টর মুরাদ হোসেন বলেন, ‘রসায়ন মজার বিষয়। শুধু বইয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে রসায়নকে সাধারণ মানুষের কাছে সহজ ও সাবলীলভাবে উপস্থাপন করা যায়। এখানে আমরা সে কাজটাই করি।
প্রাতিষ্ঠানিক বিষয়বস্তুর পাশাপাশি উন্মুক্ত জ্ঞানচর্চার জন্য “দৈনন্দিন জীবনে রসায়ন” নামক প্লে লিস্টে নিয়মিত মজার তথ্য প্রকাশ করছি আমরা।’ তিনি যোগ করেন, ‘এ ধরনের কনটেন্ট অনলাইনে খুঁজতে গিয়ে বেশ বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। এসব কনটেন্টের বেশির ভাগই থাকে বিদেশি ভাষায় বানানো। তাই বাংলায় আমাদের এই উদ্যোগ।’
ক্যাম ক্লাসরুমে একাডেমিক, দৈনন্দিন জীবনে রসায়নসহ মোট ১২টি প্লে লিস্টে রয়েছে দুই শতাধিক ভিডিও। ক্যাম ক্লাসরুমের প্রতিষ্ঠাতা রাহাতুল গণি বলেন, ‘অনার্সের বিষয়বস্তুগুলো বেশ কঠিন। আর অনলাইনে পাওয়া লেকচারগুলো হিন্দি অথবা ইংরেজি ভাষায়, যা সহজে আয়ত্ত করা সম্ভব হয় না। আমরা শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষের কাছ থেকে বেশ ভালো সাড়া পাচ্ছি। আমাদের লক্ষ্য, প্রান্তিক শিক্ষার্থীদের
মাঝে এ সেবা পৌঁছে দেওয়া।’
শিক্ষার্থীদের রসায়নভীতি দূর করে বিষয়টি আনন্দদায়ক করার চেষ্টা প্রায় সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেরই আছে। হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ও এর বাইরে নয়। এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তিন শিক্ষার্থীর হাত ধরে ২০২০ সালের ১০ নভেম্বর যাত্রা শুরু করে নলাইননির্ভর শিক্ষাকেন্দ্র ক্যাম ক্লাসরুম। হাঁটি হাঁটি পা পা করে তিন বছর পূর্ণ হলো ক্যাম ক্লাসরুমের। এর মধ্যে বেশ কিছু সাফল্যও পেয়েছে সংগঠনটি।
রসায়নের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মোবাইল ফোনে ভিডিও তৈরি করে সেগুলো আপলোড করা হয় বেশ কিছু মাধ্যমে। শুরুতে ইউটিউবে সেসব ভিডিও প্রকাশ করা হলেও পরে সহজতর প্রাপ্যতার কথা চিন্তা করে ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রামসহ আরও কয়েকটি অনলাইন প্ল্যাটফর্মে নিজেদের কার্যক্রম ছড়িয়ে দিচ্ছে সংগঠনটি। শুধু রসায়নকেন্দ্রিক এ অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীরা যেন সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে ক্লাস করতে পারে, সে জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছে এ প্ল্যাটফর্ম। ক্যাম ক্লাসরুমে নবম-দশম শ্রেণি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি এবং স্নাতকের কোর্সভিত্তিক রসায়ন বইয়ের ওপর আলোচনা করা হয়। এ ছাড়া আছে রসায়ন নিয়ে নানান মজার কনটেন্ট।
এটির ভিডিও ধারণ, লেকচার, সম্পাদনা, প্রচারসহ যাবতীয় কাজ করছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির রসায়ন বিভাগের তিন শিক্ষার্থী রাহাতুল গণি, মুরাদ হোসেন ও মাহমুদ-ই-মুরশেদ। সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সিনিয়র ইনস্ট্রাক্টর মুরাদ হোসেন বলেন, ‘রসায়ন মজার বিষয়। শুধু বইয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে রসায়নকে সাধারণ মানুষের কাছে সহজ ও সাবলীলভাবে উপস্থাপন করা যায়। এখানে আমরা সে কাজটাই করি।
প্রাতিষ্ঠানিক বিষয়বস্তুর পাশাপাশি উন্মুক্ত জ্ঞানচর্চার জন্য “দৈনন্দিন জীবনে রসায়ন” নামক প্লে লিস্টে নিয়মিত মজার তথ্য প্রকাশ করছি আমরা।’ তিনি যোগ করেন, ‘এ ধরনের কনটেন্ট অনলাইনে খুঁজতে গিয়ে বেশ বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। এসব কনটেন্টের বেশির ভাগই থাকে বিদেশি ভাষায় বানানো। তাই বাংলায় আমাদের এই উদ্যোগ।’
ক্যাম ক্লাসরুমে একাডেমিক, দৈনন্দিন জীবনে রসায়নসহ মোট ১২টি প্লে লিস্টে রয়েছে দুই শতাধিক ভিডিও। ক্যাম ক্লাসরুমের প্রতিষ্ঠাতা রাহাতুল গণি বলেন, ‘অনার্সের বিষয়বস্তুগুলো বেশ কঠিন। আর অনলাইনে পাওয়া লেকচারগুলো হিন্দি অথবা ইংরেজি ভাষায়, যা সহজে আয়ত্ত করা সম্ভব হয় না। আমরা শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষের কাছ থেকে বেশ ভালো সাড়া পাচ্ছি। আমাদের লক্ষ্য, প্রান্তিক শিক্ষার্থীদের
মাঝে এ সেবা পৌঁছে দেওয়া।’
সদ্যসমাপ্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের ফলাফল বিশ্লেষণ করে কিছু চমকপ্রদ তথ্য উঠে এসেছে। বিশেষ করে, সহসভাপতি (ভিপি) ও সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে প্রার্থীদের প্রাপ্ত ভোটের চিত্র অনেক ক্ষেত্রেই অপ্রত্যাশিত।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ১২টি সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে জয়লাভ করে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল। বাকি তিনটি পদে জয় পেয়েছেন স্বতন্ত্র প্যানেলের প্রার্থীরা। ডাকসুর ২৮টি পদের মধ্যে সদস্যপদ রয়েছে ১৩ টি। এই পদেও শিবিরের প্রার্থীরা একচেটিয়
৪ ঘণ্টা আগেডাকসু নির্বাচনে শিবির সমর্থিত প্যানেলের বিজয় নিয়ে দলটির কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেছেন, ‘আমি এই বিজয়কে শুধুমাত্র শিবিরের বিজয় বলে মনে করছি না, বরং এই বিজয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষার্থীর এবং দেশের আপামর মানুষের। যাঁরা কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তনের রাজনীতি চান, এটা তাঁদের বিজয় হিসেবে দেখব...
৫ ঘণ্টা আগেডাকসুতে জিএস হিসেবে জয় ব্যক্তিগত অর্জন বা ঢাবিতে ছাত্রশিবিরের জয় নয় বরং এটা ঢাবির সব শিক্ষার্থীদের জয় বলে মন্তব্য করেছেন ডাকসুর নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক বা জিএস এস এম ফরহাদ। আজ বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনের সামনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে