ইন্টার্নশিপ বা শিক্ষানবিশি হলো হাতে-কলমে চাকরি কিংবা ব্যবসা শেখার প্রস্তুতি। আমাদের দেশে সাধারণত বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষ পর্যায়ে ইন্টার্নশিপ করতে হয়। তবে অনেকেই বোঝেন না, এই সময়টায় কী করা উচিত। ইন্টার্নশিপ নিয়ে সাতটি পরামর্শ দিয়েছেন শপআপের চিফ অব স্টাফ ও জেসিআই বাংলাদেশের সভাপতিমো. জিয়াউল হক ভূঁইয়া
ইন্টার্নশিপের তিন-ছয় মাসের যাত্রায় আপনি কী শিখতে চান, সেটা নির্ধারণ করে সেই উদ্দেশ্যে কাজ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সে জন্য আগে থেকেই টার্গেট নির্ধারণ করবেন। যা শিখবেন চেষ্টা করবেন খুব ভালোভাবে শিখতে।
প্রশ্ন করবেন
মনের মধ্যে প্রশ্ন লুকিয়ে রাখতে নেই। জানার আগ্রহকে বিকশিত করেন। আর অবশ্যই সঠিক সময়ে সঠিক প্রশ্ন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনেক সময় সিনিয়রদের প্রশ্ন করতে আমরা বিব্রতবোধ করি। কিন্তু পরবর্তী সময়ে আমাদের কাছে যখন উত্তর জানতে চান তখন বিব্রতকর অবস্থায় পড়ার চেয়ে প্রশ্ন করে জেনে নেওয়া ভালো। যাকে প্রশ্ন করবেন তিনি অনেক সিনিয়র হলে আপনার অন্য সহকর্মী থেকেও জেনে নিতে পারেন।
উদ্যোগী হন
উদ্যম, উদ্যোগী হওয়া তারুণ্যের শক্তি। আপনার টিমের বিভিন্ন কাজ নেওয়ার ক্ষেত্রে নিজে থেকে উদ্যোগী হওয়াটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এতে কাজের ব্যাপারে কতখানি মনোযোগী এবং উৎসাহী তা প্রকাশ পায়। ফলে মেন্টরের একটা বাড়তি নজরে পড়বে।
ফিডব্যাক নিয়ে শিখেন
ইন্টার্নশিপ চলাকালে প্রতি সপ্তাহে অন্তত একবার নিজের কাজের ফিডব্যাক নিন। কীভাবে আরও ভালো করা যায়, সেটার সাজেশন নেওয়াটাও খুব গুরুত্বপূর্ণ। এটি ব্যক্তিগত এবং পেশাগত জীবন —উভয় ক্ষেত্রেই বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। কাজে ভুল হলে সেখান থেকে শিক্ষা নিন।
সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করেন
তিন-ছয় মাসের ইন্টার্নশিপের সময়টায় আপনার মানুষের সঙ্গে কেমন সম্পর্ক হয়েছে, তা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। যদি সবার সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রেখে ভালো কাজ করা যায় তাহলে তা ভবিষ্যতে চাকরি পেতে কিংবা ব্যবসার সম্পর্ক গড়তে সাহায্য করবে। আর হ্যাঁ কথাবার্তায় মার্জিত, প্রফেশনাল হওয়াটাও দরকার।
সময়নিষ্ঠ হওয়া
যেহেতু আপনি নতুন কিংবা সবার চেয়ে ছোট, বাকি সবার কাজই তুলনামূলক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তাই কোনো কাজে দেরি করে কাউকে বসিয়ে রাখা কোনোভাবেই উচিত হবে না। যেকোনো কাজে কিংবা মিটিংয়ে সময়মতো উপস্থিত হয়ে যাবে।
গুছিয়ে কাজ করার চেষ্টা করেন
সব কাজ গুছিয়ে করার চেষ্টা করতে হবে। কাজের লিস্ট করা, ডেডলাইনগুলো মেনে চলা—এগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একটা ডায়েরি মেনটেইন করা যথাযথ বলে মনে করি।
অনেকেই ইন্টার্নশিপ করে স্থায়ী কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করার জন্য। তাই উপরিউক্ত বিষয়গুলো মাথায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদি ইন্টার্নশিপের সময়ে ভালো ইম্প্রেশন দেওয়া যায়, তাহলে তা অবশ্যই স্থায়ী কাজের অফার পেতে সাহায্য করবে।
অনুলিখন: জুবায়ের আহম্মেদ
ইন্টার্নশিপ বা শিক্ষানবিশি হলো হাতে-কলমে চাকরি কিংবা ব্যবসা শেখার প্রস্তুতি। আমাদের দেশে সাধারণত বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষ পর্যায়ে ইন্টার্নশিপ করতে হয়। তবে অনেকেই বোঝেন না, এই সময়টায় কী করা উচিত। ইন্টার্নশিপ নিয়ে সাতটি পরামর্শ দিয়েছেন শপআপের চিফ অব স্টাফ ও জেসিআই বাংলাদেশের সভাপতিমো. জিয়াউল হক ভূঁইয়া
ইন্টার্নশিপের তিন-ছয় মাসের যাত্রায় আপনি কী শিখতে চান, সেটা নির্ধারণ করে সেই উদ্দেশ্যে কাজ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সে জন্য আগে থেকেই টার্গেট নির্ধারণ করবেন। যা শিখবেন চেষ্টা করবেন খুব ভালোভাবে শিখতে।
প্রশ্ন করবেন
মনের মধ্যে প্রশ্ন লুকিয়ে রাখতে নেই। জানার আগ্রহকে বিকশিত করেন। আর অবশ্যই সঠিক সময়ে সঠিক প্রশ্ন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনেক সময় সিনিয়রদের প্রশ্ন করতে আমরা বিব্রতবোধ করি। কিন্তু পরবর্তী সময়ে আমাদের কাছে যখন উত্তর জানতে চান তখন বিব্রতকর অবস্থায় পড়ার চেয়ে প্রশ্ন করে জেনে নেওয়া ভালো। যাকে প্রশ্ন করবেন তিনি অনেক সিনিয়র হলে আপনার অন্য সহকর্মী থেকেও জেনে নিতে পারেন।
উদ্যোগী হন
উদ্যম, উদ্যোগী হওয়া তারুণ্যের শক্তি। আপনার টিমের বিভিন্ন কাজ নেওয়ার ক্ষেত্রে নিজে থেকে উদ্যোগী হওয়াটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এতে কাজের ব্যাপারে কতখানি মনোযোগী এবং উৎসাহী তা প্রকাশ পায়। ফলে মেন্টরের একটা বাড়তি নজরে পড়বে।
ফিডব্যাক নিয়ে শিখেন
ইন্টার্নশিপ চলাকালে প্রতি সপ্তাহে অন্তত একবার নিজের কাজের ফিডব্যাক নিন। কীভাবে আরও ভালো করা যায়, সেটার সাজেশন নেওয়াটাও খুব গুরুত্বপূর্ণ। এটি ব্যক্তিগত এবং পেশাগত জীবন —উভয় ক্ষেত্রেই বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। কাজে ভুল হলে সেখান থেকে শিক্ষা নিন।
সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করেন
তিন-ছয় মাসের ইন্টার্নশিপের সময়টায় আপনার মানুষের সঙ্গে কেমন সম্পর্ক হয়েছে, তা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। যদি সবার সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রেখে ভালো কাজ করা যায় তাহলে তা ভবিষ্যতে চাকরি পেতে কিংবা ব্যবসার সম্পর্ক গড়তে সাহায্য করবে। আর হ্যাঁ কথাবার্তায় মার্জিত, প্রফেশনাল হওয়াটাও দরকার।
সময়নিষ্ঠ হওয়া
যেহেতু আপনি নতুন কিংবা সবার চেয়ে ছোট, বাকি সবার কাজই তুলনামূলক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তাই কোনো কাজে দেরি করে কাউকে বসিয়ে রাখা কোনোভাবেই উচিত হবে না। যেকোনো কাজে কিংবা মিটিংয়ে সময়মতো উপস্থিত হয়ে যাবে।
গুছিয়ে কাজ করার চেষ্টা করেন
সব কাজ গুছিয়ে করার চেষ্টা করতে হবে। কাজের লিস্ট করা, ডেডলাইনগুলো মেনে চলা—এগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একটা ডায়েরি মেনটেইন করা যথাযথ বলে মনে করি।
অনেকেই ইন্টার্নশিপ করে স্থায়ী কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করার জন্য। তাই উপরিউক্ত বিষয়গুলো মাথায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদি ইন্টার্নশিপের সময়ে ভালো ইম্প্রেশন দেওয়া যায়, তাহলে তা অবশ্যই স্থায়ী কাজের অফার পেতে সাহায্য করবে।
অনুলিখন: জুবায়ের আহম্মেদ
রাজধানীর কবি নজরুল সরকারি কলেজ সাংবাদিক সমিতির নতুন কমিটি গঠিত হয়েছে। এতে সভাপতি পদে বাংলা ট্রিবিউনের আতিক হাসান শুভ ও সাধারণ সম্পাদক পদে এখন টেলিভিশনের মো. বাইজীদ হোসেন সা’দ নির্বাচিত হয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগেএকজন নিবন্ধিত ও সনদপ্রাপ্ত লাইভস্টক ডিগ্রিধারীর প্রধান কাজ হচ্ছে, প্রাণীর কষ্ট লাঘব ও ব্যথা উপশমে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া। তাঁদের কাজ টিকাদান, কৃত্রিম প্রজনন, বার্ডিজ দ্বারা খোজাকরণ, ওয়ার্ড ড্রেসিং ইত্যাদি। এ ছাড়া ভেটেরিনারি কাউন্সিল কর্তৃক নির্ধারিত বিভিন্ন সেবাও তাঁরা প্রদান করেন, যা প্রাণিসম্পদ
২০ ঘণ্টা আগেস্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশে সামার ২০২৫ সেশনে ভর্তি শুরু হয়েছে। এই ইউনিভার্সিটি ৫টি অনুষদের অধীনে ১৪টি বিভাগে ২৯টি স্নাতক ও স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে শিক্ষার্থী ভর্তি নিচ্ছে।
১ দিন আগেবিজ্ঞানের প্রতি শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বাড়ানোর লক্ষ্য নিয়ে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে দিনব্যাপী ‘নেক্সট জেন বাংলাদেশ: ইঞ্জিনিয়ারিং টুমরো’ শীর্ষক উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগ এবং অ্যাডমিশন অফিসের যৌথ উদ্যোগে এই আয়োজন অনুষ্ঠ
১ দিন আগে