মুসাররাত আবির
গত বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘ঘ’ ইউনিটের পরীক্ষা হয়েছিল অক্টোবরে। ২০২০-২১ ভর্তি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে দ্বিতীয় হয়েছিলেন সুমিত কুমার কুণ্ডু। ভর্তি পরীক্ষায় তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৮০.৫। তাঁর মোট প্রাপ্ত নম্বর ১০০.৫। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও তিনি জাহাঙ্গীরনগরের আইবিএ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিইউপিতেও পড়ার সুযোগ পান। বর্তমানে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগে পড়াশোনা করছেন।
পরীক্ষায় দ্বিতীয় হওয়ার অনুভূতি
রেজাল্ট-পরবর্তী অনুভূতি খুব সুন্দর ছিল। শিক্ষাজীবনে সাধারণ ছাত্র হিসেবে পরিচিতি ছিল। যেহেতু এতটা ভালো আগে কখনো করিনি, তাই আমার জন্য সময়টা আরও ভালো ছিল। পরীক্ষা দিয়ে এসে এমসিকিউর উত্তর মেলানোর পরই আত্মবিশ্বাসী ছিলাম যে হয়তো ১ থেকে ১০০-এর মধ্যে থাকতে পারব, সে হিসাবে দ্বিতীয় হওয়াটা ছিল প্রত্যাশার চেয়েও বেশি।
যেভাবে প্রস্তুতি নেওয়া শুরু
এইচএসসি পরীক্ষা হবে না—এই ঘোষণা আসার দু-এক মাস পর থেকেই আমি ঢাবির জন্য প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করি ৷ তবে করোনাকালীন তীব্র অনিশ্চয়তা, মহামারির ঝুঁকি এবং এ-সংক্রান্ত মানসিক অবসাদের কারণে প্রথম দিকে বেশ সমস্যা হচ্ছিল; বিশেষ করে বারবার পরীক্ষার তারিখ পেছানোয় মনোযোগ ধরে রাখাটা বেশ কঠিন ছিল। তবে অন্যান্য ব্যাচের তুলনায় সময় বেশি পাওয়ায় তা অনেকটাই পুষিয়ে নিতে পেরেছিলাম বলে মনে হয়।
বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি
আমি বাংলার জন্য ব্যাকরণ অংশের ওপর জোর দিয়েছিলাম। ক্লাস নাইন-টেনের বোর্ড প্রদত্ত বাংলা বইয়ের পাশাপাশি উচ্চতর আরেকটি বই পড়েছিলাম। লিখিত অংশের জন্য আলাদা করে ফ্রি হ্যান্ড লেখার অভ্যাস করেছিলাম। বাংলা ১ম পত্র থেকে যেহেতু কম প্রশ্ন আসে, তাই পরীক্ষার কিছুদিন আগে একবার পুরোটা পড়ে নিয়েছিলাম।
ইংরেজি বিষয়ে বই বা নোটভিত্তিক
পড়ার চেয়ে বেশি বেশি প্রশ্ন সমাধান করা, বিভিন্ন মডেল টেস্ট দিয়ে ভুলগুলো শুধরে নেওয়া—এ ব্যাপারগুলোতে বেশি সময় দিয়েছিলাম। এ ক্ষেত্রে অবশ্য আমার আগে থেকেই ভোকাবুলারি ও গ্রামারে দক্ষতা থাকায় সেটা বেশ কাজে দিয়েছিল।
সাধারণ জ্ঞানের কোনো নির্দিষ্ট
সিলেবাস নেই। তাই আমি একটু ভিন্নভাবে পড়ার চেষ্টা করেছিলাম। এ ক্ষেত্রে আমি সাম্প্রতিক অংশে বেশি সময় দিয়েছি। সব সময় নিজেকে আপডেট রাখার চেষ্টা করতাম আর পড়ার পাশাপাশি খবর ও কিছু ইউটিউব চ্যানেল অনুসরণ করাটা বেশ কাজে দিয়েছে। বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক অংশের জন্য বেশি বেশি প্রশ্ন সমাধান করেছি।
লিখিত অংশে সাধারণত সাম্প্রতিক
ঘটে যাওয়া ও আলোচিত বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কিত প্রশ্ন আসে, যেখানে সাধারণত পরীক্ষার্থীর মতামত বা মূল্যায়ন জানতে চাওয়া হয়। এ ক্ষেত্রে অনেক গৎবাঁধা অনুচ্ছেদ মুখস্থ করে কোনো লাভ নেই। ইংরেজির লিখিত অংশের জন্য ভোকাবুলারি আর গ্রামারের নিয়মে পারদর্শী হলে এগিয়ে থাকা যায়। অনুবাদ অংশে ভালো করার জন্য নিয়মিত অনুশীলন করতে হবে।
শেষ সাত দিনের প্রস্তুতি
শেষ সাত দিন নতুন কিছু পড়ার চেয়ে ঠিকমতো রিভিশন দেওয়াটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি বেশি করে বিগত বছরগুলোর প্রশ্ন আর মডেল প্রশ্ন সমাধান করা উচিত। এরপর চাইলে নতুন কিছু বিষয় দেখা যেতে পারে। কে কোন বিষয়ে বেশি পারদর্শী আর কোনটাতে দুর্বল, সেদিকে খেয়াল রেখে শেষ কয়েক দিনের প্রস্তুতি গোছাতে হবে।
পরীক্ষার আগের রাতে করণীয়
পরীক্ষার আগের রাতে যতটা সম্ভব দুশ্চিন্তামুক্ত থাকতে হবে এবং আত্মবিশ্বাস ধরে রাখার চেষ্টা করতে হবে। প্রায় সব টপিকেই একবার চোখ বুলিয়ে যাওয়া উচিত। তারপর সময় হলে অপেক্ষাকৃত কঠিন টপিকগুলো আবার রিভিশন দেওয়া যেতে পারে। পরীক্ষার আগের রাতে ভালোভাবে ঘুমাতে হবে, যাতে পরীক্ষার ওপর ঘুম কম হওয়ার কোনো প্রভাব না পড়ে।
এবারের ভর্তি পরীক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে পরামর্শ
ভর্তি পরীক্ষায় ভালো ফল করার জন্য নির্দিষ্ট কোনো পদ্ধতি নেই। একজন পরীক্ষার্থী কীভাবে পড়লে সহজে বুঝতে পারে, বেশি দিন মনে রাখতে পারে, তার দক্ষতা আর দুর্বলতার জায়গা কোনগুলো—এসব নিজে বা কোনো মেন্টরের সাহায্য নিয়ে বুঝে উঠতে পারলে সেই অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া যায়। যেটা অন্যদের থেকে নিজেকে অনেকাংশে এগিয়ে রাখে।
একই বিষয়ের একই ধরনের একাধিক নোট বই বা গাইড পড়ার চেয়ে যেকোনো একটি বই বা গাইড ভালো করে পুরোটা বারবার পড়া উচিত। ঘ ইউনিটের পরীক্ষার ধরন অনুযায়ী, নির্দিষ্ট কিছু টপিকে বেশি দক্ষতা অর্জন করে অন্য কিছু টপিক বাদ দেওয়ার চেয়ে প্রায় সব টপিকে গড়পড়তা দক্ষতা থাকা বেশি উপযোগী। তবে সময় পেলে অবশ্যই প্রতিটি টপিকেই সম্যকভাবে দক্ষতা অর্জনের চেষ্টা করা উচিত। ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে বেশি দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হওয়া যাবে না, এতে বরং লাভের থেকে ক্ষতিই বেশি হবে। মনে রাখতে হবে, ভর্তি পরীক্ষা শিক্ষাজীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হলেও এর ফলাফলই শেষ কথা নয়।
সুমিত কুমার কুণ্ডু, মেধাতালিকায় দ্বিতীয়, বিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা (২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষ)।
অনুলিখন: মুসাররাত আবির
গত বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘ঘ’ ইউনিটের পরীক্ষা হয়েছিল অক্টোবরে। ২০২০-২১ ভর্তি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে দ্বিতীয় হয়েছিলেন সুমিত কুমার কুণ্ডু। ভর্তি পরীক্ষায় তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৮০.৫। তাঁর মোট প্রাপ্ত নম্বর ১০০.৫। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও তিনি জাহাঙ্গীরনগরের আইবিএ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিইউপিতেও পড়ার সুযোগ পান। বর্তমানে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগে পড়াশোনা করছেন।
পরীক্ষায় দ্বিতীয় হওয়ার অনুভূতি
রেজাল্ট-পরবর্তী অনুভূতি খুব সুন্দর ছিল। শিক্ষাজীবনে সাধারণ ছাত্র হিসেবে পরিচিতি ছিল। যেহেতু এতটা ভালো আগে কখনো করিনি, তাই আমার জন্য সময়টা আরও ভালো ছিল। পরীক্ষা দিয়ে এসে এমসিকিউর উত্তর মেলানোর পরই আত্মবিশ্বাসী ছিলাম যে হয়তো ১ থেকে ১০০-এর মধ্যে থাকতে পারব, সে হিসাবে দ্বিতীয় হওয়াটা ছিল প্রত্যাশার চেয়েও বেশি।
যেভাবে প্রস্তুতি নেওয়া শুরু
এইচএসসি পরীক্ষা হবে না—এই ঘোষণা আসার দু-এক মাস পর থেকেই আমি ঢাবির জন্য প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করি ৷ তবে করোনাকালীন তীব্র অনিশ্চয়তা, মহামারির ঝুঁকি এবং এ-সংক্রান্ত মানসিক অবসাদের কারণে প্রথম দিকে বেশ সমস্যা হচ্ছিল; বিশেষ করে বারবার পরীক্ষার তারিখ পেছানোয় মনোযোগ ধরে রাখাটা বেশ কঠিন ছিল। তবে অন্যান্য ব্যাচের তুলনায় সময় বেশি পাওয়ায় তা অনেকটাই পুষিয়ে নিতে পেরেছিলাম বলে মনে হয়।
বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি
আমি বাংলার জন্য ব্যাকরণ অংশের ওপর জোর দিয়েছিলাম। ক্লাস নাইন-টেনের বোর্ড প্রদত্ত বাংলা বইয়ের পাশাপাশি উচ্চতর আরেকটি বই পড়েছিলাম। লিখিত অংশের জন্য আলাদা করে ফ্রি হ্যান্ড লেখার অভ্যাস করেছিলাম। বাংলা ১ম পত্র থেকে যেহেতু কম প্রশ্ন আসে, তাই পরীক্ষার কিছুদিন আগে একবার পুরোটা পড়ে নিয়েছিলাম।
ইংরেজি বিষয়ে বই বা নোটভিত্তিক
পড়ার চেয়ে বেশি বেশি প্রশ্ন সমাধান করা, বিভিন্ন মডেল টেস্ট দিয়ে ভুলগুলো শুধরে নেওয়া—এ ব্যাপারগুলোতে বেশি সময় দিয়েছিলাম। এ ক্ষেত্রে অবশ্য আমার আগে থেকেই ভোকাবুলারি ও গ্রামারে দক্ষতা থাকায় সেটা বেশ কাজে দিয়েছিল।
সাধারণ জ্ঞানের কোনো নির্দিষ্ট
সিলেবাস নেই। তাই আমি একটু ভিন্নভাবে পড়ার চেষ্টা করেছিলাম। এ ক্ষেত্রে আমি সাম্প্রতিক অংশে বেশি সময় দিয়েছি। সব সময় নিজেকে আপডেট রাখার চেষ্টা করতাম আর পড়ার পাশাপাশি খবর ও কিছু ইউটিউব চ্যানেল অনুসরণ করাটা বেশ কাজে দিয়েছে। বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক অংশের জন্য বেশি বেশি প্রশ্ন সমাধান করেছি।
লিখিত অংশে সাধারণত সাম্প্রতিক
ঘটে যাওয়া ও আলোচিত বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কিত প্রশ্ন আসে, যেখানে সাধারণত পরীক্ষার্থীর মতামত বা মূল্যায়ন জানতে চাওয়া হয়। এ ক্ষেত্রে অনেক গৎবাঁধা অনুচ্ছেদ মুখস্থ করে কোনো লাভ নেই। ইংরেজির লিখিত অংশের জন্য ভোকাবুলারি আর গ্রামারের নিয়মে পারদর্শী হলে এগিয়ে থাকা যায়। অনুবাদ অংশে ভালো করার জন্য নিয়মিত অনুশীলন করতে হবে।
শেষ সাত দিনের প্রস্তুতি
শেষ সাত দিন নতুন কিছু পড়ার চেয়ে ঠিকমতো রিভিশন দেওয়াটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি বেশি করে বিগত বছরগুলোর প্রশ্ন আর মডেল প্রশ্ন সমাধান করা উচিত। এরপর চাইলে নতুন কিছু বিষয় দেখা যেতে পারে। কে কোন বিষয়ে বেশি পারদর্শী আর কোনটাতে দুর্বল, সেদিকে খেয়াল রেখে শেষ কয়েক দিনের প্রস্তুতি গোছাতে হবে।
পরীক্ষার আগের রাতে করণীয়
পরীক্ষার আগের রাতে যতটা সম্ভব দুশ্চিন্তামুক্ত থাকতে হবে এবং আত্মবিশ্বাস ধরে রাখার চেষ্টা করতে হবে। প্রায় সব টপিকেই একবার চোখ বুলিয়ে যাওয়া উচিত। তারপর সময় হলে অপেক্ষাকৃত কঠিন টপিকগুলো আবার রিভিশন দেওয়া যেতে পারে। পরীক্ষার আগের রাতে ভালোভাবে ঘুমাতে হবে, যাতে পরীক্ষার ওপর ঘুম কম হওয়ার কোনো প্রভাব না পড়ে।
এবারের ভর্তি পরীক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে পরামর্শ
ভর্তি পরীক্ষায় ভালো ফল করার জন্য নির্দিষ্ট কোনো পদ্ধতি নেই। একজন পরীক্ষার্থী কীভাবে পড়লে সহজে বুঝতে পারে, বেশি দিন মনে রাখতে পারে, তার দক্ষতা আর দুর্বলতার জায়গা কোনগুলো—এসব নিজে বা কোনো মেন্টরের সাহায্য নিয়ে বুঝে উঠতে পারলে সেই অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া যায়। যেটা অন্যদের থেকে নিজেকে অনেকাংশে এগিয়ে রাখে।
একই বিষয়ের একই ধরনের একাধিক নোট বই বা গাইড পড়ার চেয়ে যেকোনো একটি বই বা গাইড ভালো করে পুরোটা বারবার পড়া উচিত। ঘ ইউনিটের পরীক্ষার ধরন অনুযায়ী, নির্দিষ্ট কিছু টপিকে বেশি দক্ষতা অর্জন করে অন্য কিছু টপিক বাদ দেওয়ার চেয়ে প্রায় সব টপিকে গড়পড়তা দক্ষতা থাকা বেশি উপযোগী। তবে সময় পেলে অবশ্যই প্রতিটি টপিকেই সম্যকভাবে দক্ষতা অর্জনের চেষ্টা করা উচিত। ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে বেশি দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হওয়া যাবে না, এতে বরং লাভের থেকে ক্ষতিই বেশি হবে। মনে রাখতে হবে, ভর্তি পরীক্ষা শিক্ষাজীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হলেও এর ফলাফলই শেষ কথা নয়।
সুমিত কুমার কুণ্ডু, মেধাতালিকায় দ্বিতীয়, বিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা (২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষ)।
অনুলিখন: মুসাররাত আবির
ঢাকার সরকারি সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ চারটি স্কুলে বিভক্ত হয়ে পরিচালিত হবে। এর মধ্যে স্কুল অব সায়েন্সের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ ও বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ ক্যাম্পাস; স্কুল অব আর্টস অ্যান্ড হিউমিনিটিসের জন্য সরকারি বাংলা কলেজ এবং স্কুল অব
১৬ ঘণ্টা আগেবিশ্বমঞ্চে উজ্জ্বল স্বাক্ষর রেখে চলেছে বাংলাদেশের মেধাবী কিশোরেরা। এর অনন্য এক উদাহরণ হিসেবে ফিলিপাইনের ম্যানিলায় অনুষ্ঠিত ৩৬তম আন্তর্জাতিক জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াডে (আইবিও) অংশ নিয়ে তিনটি ব্রোঞ্জ পদক জিতেছে বাংলাদেশ দল। ব্রোঞ্জজয়ী তিন শিক্ষার্থী হলো—সাউথ পয়েন্ট স্কুল অ্যান্ড কলেজের আরিজ আনাস, মাস্টারম
২ দিন আগেবিশ্বের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক রোবোটিকস প্রতিযোগিতা আনাতোলিয়ান রোভার চ্যালেঞ্জ (এআরসি) ২০২৫ সালে বড় সাফল্য পেয়েছে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ‘ইউআইইউ মার্স রোভার টিম’। গত ২৩-২৭ জুলাই তুরস্কের আনাতোলিয়ায় এ প্রতিযোগিতার ফাইনাল রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়।
২ দিন আগেপথের দুই ধারে দাঁড়িয়ে থাকা প্রাচীন দালানগুলো যেন সেদিন হঠাৎ প্রাণ ফিরে পেয়েছিল। ধুলো মাখা জানালা, খসে পড়া দেয়াল, পোড়া ইটের গায়ে তুলির আঁচড় পড়ে ছিল। অতীতের গল্প যেন ফিরে এসেছে রঙে, রেখায়, অনুভবে। বলছি ঐতিহাসিক পানাম নগরের কথা।
২ দিন আগে