নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষক-গবেষকদের সঙ্গে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ব্যক্তিদের সমানতালে এগিয়ে আসার আহ্বান জানানো হয়েছে। পাশাপাশি ডিজিটাল বাংলাদেশের পূর্ণাঙ্গ সুবিধা পেতে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার বিকল্প নেই বলে মত দিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা।
আজ শনিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ আয়োজিত ‘সাসটেইনেবল টেকনোলজিস ফর ইন্ডাস্ট্রি ৪.০’ শীর্ষক তৃতীয় আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বক্তারা এসব কথা বলেন।
বক্তারা বলেন, শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ অর্জনে বিশ্ববিদ্যালয় ও এর শিক্ষক-গবেষকদের যেমন এগিয়ে আসতে হবে, তেমনি ইন্ডাস্ট্রিয়াল ব্যক্তিদেরও সমানতালে কাজ করতে হবে।
পারস্পরিক সহযোগিতা বজায় রেখে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করলেই নতুন এই বিপ্লবের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়া সম্ভব হবে।
সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর বলেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষিত ও তরুণ প্রজন্মকে কাজে লাগাতে হবে। তাদের প্রযুক্তিগত জ্ঞানদানের পাশাপাশি বৈশ্বিক মানদণ্ডে গড়ে তুললেই এই বিপ্লবের সফল বাস্তবায়ন সম্ভব হবে।
এ সময় অধ্যাপক আলমগীর তরুণদের দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত করতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান।
সম্মেলনের জেনারেল চেয়ার ও গ্রিন ইউনিভার্সিটির উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক জানান, স্বাধীনতার ৫০ বছরে বাংলাদেশের অর্জন আকাশচুম্বী। তারপরও চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের অনেক সম্ভাবনাময় অর্জন বাকি। টেকসই উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রা নিশ্চিত করতে সেই সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে।
এ সময় চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সুযোগ কাজে লাগাতে আইসিটি ব্যবহারের ওপর গুরুত্বারোপ করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. গোলাম সামদানী ফকির।
সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে ইন্সিটিউট অফ ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারস (আইইইই) ফেলো ও যুক্তরাষ্ট্রের মিজৌরি ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির অধ্যাপক সজল কে দাস ও সম্মেলনের অর্গানাইজিং চেয়ার অধ্যাপক ড. মো. সাইফুল আজাদ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্বাচল আমেরিকান সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী এই সম্মেলনে বাংলাদেশ, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, চীন, জাপান ও ফ্রান্সসহ বিশ্বের ৩১টি দেশের শতাধিক গবেষক ও অধ্যাপক অংশ নেন।
দেশে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষক-গবেষকদের সঙ্গে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ব্যক্তিদের সমানতালে এগিয়ে আসার আহ্বান জানানো হয়েছে। পাশাপাশি ডিজিটাল বাংলাদেশের পূর্ণাঙ্গ সুবিধা পেতে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার বিকল্প নেই বলে মত দিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা।
আজ শনিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ আয়োজিত ‘সাসটেইনেবল টেকনোলজিস ফর ইন্ডাস্ট্রি ৪.০’ শীর্ষক তৃতীয় আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বক্তারা এসব কথা বলেন।
বক্তারা বলেন, শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ অর্জনে বিশ্ববিদ্যালয় ও এর শিক্ষক-গবেষকদের যেমন এগিয়ে আসতে হবে, তেমনি ইন্ডাস্ট্রিয়াল ব্যক্তিদেরও সমানতালে কাজ করতে হবে।
পারস্পরিক সহযোগিতা বজায় রেখে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করলেই নতুন এই বিপ্লবের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়া সম্ভব হবে।
সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর বলেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষিত ও তরুণ প্রজন্মকে কাজে লাগাতে হবে। তাদের প্রযুক্তিগত জ্ঞানদানের পাশাপাশি বৈশ্বিক মানদণ্ডে গড়ে তুললেই এই বিপ্লবের সফল বাস্তবায়ন সম্ভব হবে।
এ সময় অধ্যাপক আলমগীর তরুণদের দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত করতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান।
সম্মেলনের জেনারেল চেয়ার ও গ্রিন ইউনিভার্সিটির উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক জানান, স্বাধীনতার ৫০ বছরে বাংলাদেশের অর্জন আকাশচুম্বী। তারপরও চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের অনেক সম্ভাবনাময় অর্জন বাকি। টেকসই উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রা নিশ্চিত করতে সেই সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে।
এ সময় চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সুযোগ কাজে লাগাতে আইসিটি ব্যবহারের ওপর গুরুত্বারোপ করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. গোলাম সামদানী ফকির।
সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে ইন্সিটিউট অফ ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারস (আইইইই) ফেলো ও যুক্তরাষ্ট্রের মিজৌরি ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির অধ্যাপক সজল কে দাস ও সম্মেলনের অর্গানাইজিং চেয়ার অধ্যাপক ড. মো. সাইফুল আজাদ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্বাচল আমেরিকান সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী এই সম্মেলনে বাংলাদেশ, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, চীন, জাপান ও ফ্রান্সসহ বিশ্বের ৩১টি দেশের শতাধিক গবেষক ও অধ্যাপক অংশ নেন।
যুক্তরাজ্যে অ্যাংলিয়া রাস্কিন ইউনিভার্সিটি মেরিট স্কলারশিপ ২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। অর্থায়িত এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। আগ্রহী শিক্ষার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে এ বৃত্তির
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অভিজাত গুলশান ক্লাবে গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত হলো ক্লাব জিলা স্কুল বিডি লিমিটেডের প্রথম মিলনমেলা ও ঈদ পুনর্মিলনী ২০২৫।
১৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) আই ক্যাম্প–২০২৫ এর উদ্বোধন করা হয়েছে। শিক্ষক–শিক্ষার্থীদের চক্ষু স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিতে এ ক্যাম্পের উদ্বোধন করা হয়েছে বলে বিশ্ববিদ্যালয়টির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগেচীনের জিয়াংসু বিশ্ববিদ্যালয় বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য প্রেসিডেনশিয়াল স্কলারশিপ দিচ্ছে। ২০২৫–২৬ শিক্ষাবর্ষের প্রেসিডেনশিয়াল স্কলারশিপের জন্য আবেদনপ্রক্রিয়া এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। এ বৃত্তির আওতায় আগ্রহী শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগে