প্রতিনিধি
জাককানইবি: ময়মনসিংহের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থগিত যাওয়া পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। দুই জুন এই সিদ্ধান্তের পর হল খুলে দেওয়া ও করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় সেমিস্টার ফি মওকুফের দাবি তুলেছেন শিক্ষার্থীরা।
স্থানীয় সরকার ও নগর উন্নয়ন বিভাগের শিক্ষার্থী রিপন মিয়া বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ছাত্র-ছাত্রী নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান। আমরা অনেকেই টিউশনি করে নিজেদের খরচ নিজেরা চালানোর চেষ্টা করি। সেই সঙ্গে অল্প অল্প করে টাকা জমিয়ে সেমিস্টার ফি দিই। গত এক বছরের বেশি সময় ধরে সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ আছে। টিউশন গুলোও বন্ধ হওয়ায় অনেকে বাড়িতে অবস্থান করছি। এ ছাড়াও আমাদের হলের সুযোগ-সুবিধা না থাকায় আমাদের বাইরে মেসে থাকতে হয়। তাই নতুন করে সেমিস্টার ফি বহন করা আমাদের জন্য অনেক চাপ হয়ে যাবে। তাই সকল কিছু বিবেচনা করে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের উচিত আমাদের এবারের সেমিস্টার ফি মওকুফ অথবা কমানো।
হল খোলার বিষয়ে পপুলেশন সায়েন্স বিভাগের শিক্ষার্থী মহসিনা সরকার বলেন, প্রশাসনের কাছে প্রশ্ন-এত দূর থেকে শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দিতে যাবে নাকি মেস খুঁজতে? বেডিং-সামগ্রী, বইখাতা টানাটানি অনেক ভোগান্তির। দোলনচাঁপা হলে ২১৪ জন থাকি আমরা, প্রত্যেকের সিংগেল বেড।
শিক্ষকদের ডরমিটরিতে যদি করোনা না থাকে তাহলে শিক্ষার্থীদের হলে কেন করোনার অজুহাত? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হল খুলছে না তার অন্যতম কারণ হলো তাদের অনেক শিক্ষার্থী গণ রুমে থাকে, কিন্তু আমাদের তো গণ রুম নেই তাহলে ভয় কিসের? শিক্ষার্থীদের ভোগান্তির কথা বিবেচনা করে হল খুলে দেওয়া হোক।
সেমিস্টার ফি মওকুফের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ এইচ এম মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, একাডেমিক কাউন্সিলে আমরা এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নিইনি। এখন এ বিষয়ে আমি তো একা কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারব না। তবে আলোচনা করে আমরা সিদ্ধান্ত নেব কি করা যায়। এ বিষয় নিয়ে আমরা ভাববো।
হল খোলার বিষয়ে (ভারপ্রাপ্ত) রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. হুমায়ূন কবির বলেন, আমাদের কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় খোলা হয়নি। শুধু ধাপে ধাপে পরীক্ষাগুলো নেওয়া হবে। আর হল খোলার বিষয়ে সরকারিভাবে নিষেধাজ্ঞা আছে। সকলের টিকা নিশ্চিত হওয়ার পর সরকারি ভাবে ঘোষণা আসলেই হল খুলে দেওয়া হবে, এরে আগে সম্ভব না।
জাককানইবি: ময়মনসিংহের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থগিত যাওয়া পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। দুই জুন এই সিদ্ধান্তের পর হল খুলে দেওয়া ও করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় সেমিস্টার ফি মওকুফের দাবি তুলেছেন শিক্ষার্থীরা।
স্থানীয় সরকার ও নগর উন্নয়ন বিভাগের শিক্ষার্থী রিপন মিয়া বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ছাত্র-ছাত্রী নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান। আমরা অনেকেই টিউশনি করে নিজেদের খরচ নিজেরা চালানোর চেষ্টা করি। সেই সঙ্গে অল্প অল্প করে টাকা জমিয়ে সেমিস্টার ফি দিই। গত এক বছরের বেশি সময় ধরে সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ আছে। টিউশন গুলোও বন্ধ হওয়ায় অনেকে বাড়িতে অবস্থান করছি। এ ছাড়াও আমাদের হলের সুযোগ-সুবিধা না থাকায় আমাদের বাইরে মেসে থাকতে হয়। তাই নতুন করে সেমিস্টার ফি বহন করা আমাদের জন্য অনেক চাপ হয়ে যাবে। তাই সকল কিছু বিবেচনা করে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের উচিত আমাদের এবারের সেমিস্টার ফি মওকুফ অথবা কমানো।
হল খোলার বিষয়ে পপুলেশন সায়েন্স বিভাগের শিক্ষার্থী মহসিনা সরকার বলেন, প্রশাসনের কাছে প্রশ্ন-এত দূর থেকে শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দিতে যাবে নাকি মেস খুঁজতে? বেডিং-সামগ্রী, বইখাতা টানাটানি অনেক ভোগান্তির। দোলনচাঁপা হলে ২১৪ জন থাকি আমরা, প্রত্যেকের সিংগেল বেড।
শিক্ষকদের ডরমিটরিতে যদি করোনা না থাকে তাহলে শিক্ষার্থীদের হলে কেন করোনার অজুহাত? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হল খুলছে না তার অন্যতম কারণ হলো তাদের অনেক শিক্ষার্থী গণ রুমে থাকে, কিন্তু আমাদের তো গণ রুম নেই তাহলে ভয় কিসের? শিক্ষার্থীদের ভোগান্তির কথা বিবেচনা করে হল খুলে দেওয়া হোক।
সেমিস্টার ফি মওকুফের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ এইচ এম মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, একাডেমিক কাউন্সিলে আমরা এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নিইনি। এখন এ বিষয়ে আমি তো একা কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারব না। তবে আলোচনা করে আমরা সিদ্ধান্ত নেব কি করা যায়। এ বিষয় নিয়ে আমরা ভাববো।
হল খোলার বিষয়ে (ভারপ্রাপ্ত) রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. হুমায়ূন কবির বলেন, আমাদের কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় খোলা হয়নি। শুধু ধাপে ধাপে পরীক্ষাগুলো নেওয়া হবে। আর হল খোলার বিষয়ে সরকারিভাবে নিষেধাজ্ঞা আছে। সকলের টিকা নিশ্চিত হওয়ার পর সরকারি ভাবে ঘোষণা আসলেই হল খুলে দেওয়া হবে, এরে আগে সম্ভব না।
জাকসু নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে সেনাবাহিনী সতর্ক ও সজাগ রয়েছে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশেই ক্যান্টনমেন্ট রয়েছে। যেকোনো মুহূর্তে প্রয়োজন হলে সেনাবাহিনী ক্যাম্পাসে প্রবেশ করবে।
১ ঘণ্টা আগেসদ্যসমাপ্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের ফলাফল বিশ্লেষণ করে কিছু চমকপ্রদ তথ্য উঠে এসেছে। বিশেষ করে, সহসভাপতি (ভিপি) ও সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে প্রার্থীদের প্রাপ্ত ভোটের চিত্র অনেক ক্ষেত্রেই অপ্রত্যাশিত।
৫ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ১২টি সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে জয়লাভ করে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল। বাকি তিনটি পদে জয় পেয়েছেন স্বতন্ত্র প্যানেলের প্রার্থীরা। ডাকসুর ২৮টি পদের মধ্যে সদস্যপদ রয়েছে ১৩ টি। এই পদেও শিবিরের প্রার্থীরা একচেটিয়
৮ ঘণ্টা আগেডাকসু নির্বাচনে শিবির সমর্থিত প্যানেলের বিজয় নিয়ে দলটির কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেছেন, ‘আমি এই বিজয়কে শুধুমাত্র শিবিরের বিজয় বলে মনে করছি না, বরং এই বিজয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষার্থীর এবং দেশের আপামর মানুষের। যাঁরা কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তনের রাজনীতি চান, এটা তাঁদের বিজয় হিসেবে দেখব...
৯ ঘণ্টা আগে