প্রতিনিধি, জৈন্তাপুর (সিলেট)
সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলা সীমান্তে স্থল পথের পাশাপাশি নদী পথে ভেসে আনা হচ্ছে ভারতীয় পণ্য। সংশ্লিষ্ট বাহিনীর তৎপরতার কারণে চোরাকারবারিরা নিত্য নতুন কৌশল অবলম্বন করছে।
সরেজমিনে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার সীমান্ত ঘুরে দেখা যায়, স্থল পথের পাশাপাশি চোরাকারবারি চক্রের সদস্যরা নদী পথ ব্যবহার করে ভারত হতে নিয়ে আসছে নানা রকমের পণ্য সামগ্রী। নিরাপদ রুট হিসাবে কৌশলে নদী পথ ব্যবহার করা হয়।
উপজেলার যে সকল নদীপথগুলো চোরাকারবারিরা ব্যবহার করা হয় সেগুলো হল, খাসি, খোয়াই, রাংপানি, ছাগল খাউরী, কলসি, নয়াগাং, কাটাগাং, বড়নয়াগাং ও সারী নদী। এ সকল নদীর উৎসমুখ ভারত সীমান্তে থাকায় বর্ষার মৌসুমে চোরাকারবারিরা দিন-রাত ভারত হতে নদী পথে অভিনব কায়দায় সবজি সহ গাড়ির টায়ার টিউব, মাদক সামগ্রী চালি বেঁধে নদীর পানিতে ভাসিয়ে আনা হয়।
চোরাকারবারি দলের একাধিক সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, আমরা পেটের দায়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে জল কিংবা স্থল পথে পণ্য বাংলাদেশে নিয়ে আসি। এসব পণ্য বাংলাদেশে প্রবেশের পর তেমন কোন সমস্যায় পড়তে হয় না ব্যবসায়ীদের।
চোরাকারবারি দলের সদস্যরা আরও বলেন, পণ্যের মালিকের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কিছু সংখ্যক মনোনীত সোর্সম্যান রয়েছে। তাঁদের সঙ্গে নির্দিষ্ট চুক্তির মাধ্যমে আমরা পণ্য দেশে প্রবেশ করাই। পণ্য খালাসে ভারত সীমান্ত অংশে প্রবেশের সময় আমাদের ঝুঁকি বেশি। যে কোন সময় বিএসএফ হানা দেয়। তখন জীবন বাজি রেখে পণ্য নিয়ে আসি। অনেক সময় পণ্য ফেলে এলোপাতাড়ি দৌড়ে ফিরতে হয়।
বর্তমান লকডাউন পরিস্থিতিতে বেশ কিছু দিন হতে আমাদের কয়েকটি গ্রুপ নদী পথে ভারত হতে সুপারি, সাতকরা, টমেটো, গাড়ির টায়ার, কসমেটিকস সামগ্রী, ওষুধ, মেডিকেল সামগ্রী, বিভিন্ন ব্যান্ডের সিগারেট ও নাছির বিড়ি নিয়ে আসি। বিভিন্ন সময়ে এসব পণ্য স্থল পথে আনা হয়। তবে স্থল পথের তুলনায় নদী (জল) পথ সবচেয়ে নিরাপদ।
১৯ বিজিবি’র এফএস রেজাউল করিম সঙ্গে ফোনালাপে তিনি বলেন, বিজিবি অভিযান অব্যাহত রয়েছে। জৈন্তাপুর ক্যাম্পের সদস্যরা রাতে অভিযান চালিয়ে ৮ ক্যারেট ভারতীয় টমেটো আটক করে। সীমান্তকে নিরাপদ রাখতে বিজিবি কাজ করে যাচ্ছে। স্থানীয়রা এগিয়ে না আসলে শতভাগ সফল হওয়া যাবে না। তবে নদী পথের বিষয়টি আমরা গুরুত্বের সঙ্গে খতিয়ে দেখব।
জৈন্তাপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম দস্তগীর আহমেদ বলেন, চোরাচালান রোধে থানা-পুলিশ নিয়মিত অভিযান অব্যাহত রেখেছে।
সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলা সীমান্তে স্থল পথের পাশাপাশি নদী পথে ভেসে আনা হচ্ছে ভারতীয় পণ্য। সংশ্লিষ্ট বাহিনীর তৎপরতার কারণে চোরাকারবারিরা নিত্য নতুন কৌশল অবলম্বন করছে।
সরেজমিনে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার সীমান্ত ঘুরে দেখা যায়, স্থল পথের পাশাপাশি চোরাকারবারি চক্রের সদস্যরা নদী পথ ব্যবহার করে ভারত হতে নিয়ে আসছে নানা রকমের পণ্য সামগ্রী। নিরাপদ রুট হিসাবে কৌশলে নদী পথ ব্যবহার করা হয়।
উপজেলার যে সকল নদীপথগুলো চোরাকারবারিরা ব্যবহার করা হয় সেগুলো হল, খাসি, খোয়াই, রাংপানি, ছাগল খাউরী, কলসি, নয়াগাং, কাটাগাং, বড়নয়াগাং ও সারী নদী। এ সকল নদীর উৎসমুখ ভারত সীমান্তে থাকায় বর্ষার মৌসুমে চোরাকারবারিরা দিন-রাত ভারত হতে নদী পথে অভিনব কায়দায় সবজি সহ গাড়ির টায়ার টিউব, মাদক সামগ্রী চালি বেঁধে নদীর পানিতে ভাসিয়ে আনা হয়।
চোরাকারবারি দলের একাধিক সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, আমরা পেটের দায়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে জল কিংবা স্থল পথে পণ্য বাংলাদেশে নিয়ে আসি। এসব পণ্য বাংলাদেশে প্রবেশের পর তেমন কোন সমস্যায় পড়তে হয় না ব্যবসায়ীদের।
চোরাকারবারি দলের সদস্যরা আরও বলেন, পণ্যের মালিকের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কিছু সংখ্যক মনোনীত সোর্সম্যান রয়েছে। তাঁদের সঙ্গে নির্দিষ্ট চুক্তির মাধ্যমে আমরা পণ্য দেশে প্রবেশ করাই। পণ্য খালাসে ভারত সীমান্ত অংশে প্রবেশের সময় আমাদের ঝুঁকি বেশি। যে কোন সময় বিএসএফ হানা দেয়। তখন জীবন বাজি রেখে পণ্য নিয়ে আসি। অনেক সময় পণ্য ফেলে এলোপাতাড়ি দৌড়ে ফিরতে হয়।
বর্তমান লকডাউন পরিস্থিতিতে বেশ কিছু দিন হতে আমাদের কয়েকটি গ্রুপ নদী পথে ভারত হতে সুপারি, সাতকরা, টমেটো, গাড়ির টায়ার, কসমেটিকস সামগ্রী, ওষুধ, মেডিকেল সামগ্রী, বিভিন্ন ব্যান্ডের সিগারেট ও নাছির বিড়ি নিয়ে আসি। বিভিন্ন সময়ে এসব পণ্য স্থল পথে আনা হয়। তবে স্থল পথের তুলনায় নদী (জল) পথ সবচেয়ে নিরাপদ।
১৯ বিজিবি’র এফএস রেজাউল করিম সঙ্গে ফোনালাপে তিনি বলেন, বিজিবি অভিযান অব্যাহত রয়েছে। জৈন্তাপুর ক্যাম্পের সদস্যরা রাতে অভিযান চালিয়ে ৮ ক্যারেট ভারতীয় টমেটো আটক করে। সীমান্তকে নিরাপদ রাখতে বিজিবি কাজ করে যাচ্ছে। স্থানীয়রা এগিয়ে না আসলে শতভাগ সফল হওয়া যাবে না। তবে নদী পথের বিষয়টি আমরা গুরুত্বের সঙ্গে খতিয়ে দেখব।
জৈন্তাপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম দস্তগীর আহমেদ বলেন, চোরাচালান রোধে থানা-পুলিশ নিয়মিত অভিযান অব্যাহত রেখেছে।
রাজধানীর মিরপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় ইমরান খান সাকিব ওরফে শাকিল (৩৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা-পুলিশ। ডিএমপি জানায়, শাকিল পেশাদার ছিনতাইকারী। গতকাল শুক্রবার সকাল ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে গাজীপুরের পুবাইল থানার কুদাব পশ্চিমপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়...
২ দিন আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
৫ দিন আগেক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
৬ দিন আগেটিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৬ মার্চ ২০২৫