বাঘা (রাজশাহী) প্রতিনিধি
রাজশাহীর বাঘায় ছুরিকাঘাতে ব্যবসায়ী মামুন হোসেন হত্যা মামলায় আবদুস সালাম (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার দুপুরে বাঘা থানার পুলিশ আড়ানী পৌর বাজার থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তার আবদুস সালাম মিজানুর রহমান খোকনের মাংসের দোকানের কর্মচারী। মিজানুর রহমান হত্যা মামলার প্রধান আসামি। নিহত মামুন ও মিজানুর মামাতো-ফুপাতো ভাই। তাঁরা দুজনই মাংস ব্যবসায়ী।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, শনিবার সকালে মামুন হোসেন আড়ানী বাজারে গরু জবাই করে মাংস বিক্রি করছিলেন। এ সময় মিজানুরও পাশে মাংস বিক্রি করছিলেন। দু’জনের মধ্যে মাংস বিক্রি নিয়ে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে মিজানুর ধারালো ছুরি দিয়ে কুপিয়ে জখম করেন মামুনকে। পরে স্থানীয়রা মামুনকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। ময়নাতদন্ত শেষে আজ রোববার জানাজার পর আড়ানী কেন্দ্রীয় কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
নিহত মামুনের বড় মামা বাদশা হোসেন বলেন, ‘আমার ছোট ভাগনে মানিক হোসেন বাদী হয়ে গতকাল রাতে মিজানুরকে প্রধান আসামিসহ পাঁচজনকে আসামি করে বাঘা থানায় হত্যা মামলা করেছে। এ মামলার আরেক আসামি আবদুস সালামকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
মামুন হোসেনের ছোট ভাই মানিক হোসেন বলেন, ‘আমার বড় ভাই মামুন ও ফুপাতো ভাই মিজানুর যৌথ মালিকানায় মাংসের ব্যবসা করতেন। দুই মাস আগে ব্যবসা আলাদা করেন তাঁরা। শনিবার দুজন পাশাপাশি মাংস বিক্রি করছিলেন। খোকন ৭০০ এবং মামুন ৬৫০ টাকা প্রতি কেজি হিসেবে মাংস বিক্রি করছিলেন। এ নিয়ে দুজনের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে প্রকাশ্যে ছুরি দিয়ে কুপিয়ে মামুনকে হত্যা করেন খোকন।’
বাঘা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম বলেন, হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় একটি মামলার হয়েছে। ঘটনার পর একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। প্রধান আসামি ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছে। তাঁকেও গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
রাজশাহীর বাঘায় ছুরিকাঘাতে ব্যবসায়ী মামুন হোসেন হত্যা মামলায় আবদুস সালাম (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার দুপুরে বাঘা থানার পুলিশ আড়ানী পৌর বাজার থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তার আবদুস সালাম মিজানুর রহমান খোকনের মাংসের দোকানের কর্মচারী। মিজানুর রহমান হত্যা মামলার প্রধান আসামি। নিহত মামুন ও মিজানুর মামাতো-ফুপাতো ভাই। তাঁরা দুজনই মাংস ব্যবসায়ী।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, শনিবার সকালে মামুন হোসেন আড়ানী বাজারে গরু জবাই করে মাংস বিক্রি করছিলেন। এ সময় মিজানুরও পাশে মাংস বিক্রি করছিলেন। দু’জনের মধ্যে মাংস বিক্রি নিয়ে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে মিজানুর ধারালো ছুরি দিয়ে কুপিয়ে জখম করেন মামুনকে। পরে স্থানীয়রা মামুনকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। ময়নাতদন্ত শেষে আজ রোববার জানাজার পর আড়ানী কেন্দ্রীয় কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
নিহত মামুনের বড় মামা বাদশা হোসেন বলেন, ‘আমার ছোট ভাগনে মানিক হোসেন বাদী হয়ে গতকাল রাতে মিজানুরকে প্রধান আসামিসহ পাঁচজনকে আসামি করে বাঘা থানায় হত্যা মামলা করেছে। এ মামলার আরেক আসামি আবদুস সালামকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
মামুন হোসেনের ছোট ভাই মানিক হোসেন বলেন, ‘আমার বড় ভাই মামুন ও ফুপাতো ভাই মিজানুর যৌথ মালিকানায় মাংসের ব্যবসা করতেন। দুই মাস আগে ব্যবসা আলাদা করেন তাঁরা। শনিবার দুজন পাশাপাশি মাংস বিক্রি করছিলেন। খোকন ৭০০ এবং মামুন ৬৫০ টাকা প্রতি কেজি হিসেবে মাংস বিক্রি করছিলেন। এ নিয়ে দুজনের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে প্রকাশ্যে ছুরি দিয়ে কুপিয়ে মামুনকে হত্যা করেন খোকন।’
বাঘা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম বলেন, হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় একটি মামলার হয়েছে। ঘটনার পর একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। প্রধান আসামি ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছে। তাঁকেও গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৩ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৩ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫