পুঠিয়া (রাজশাহী) প্রতিনিধি
রাজশাহীর পুঠিয়ায় সাধনপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজে ভাঙচুর ও ছাত্রীদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণের অভিযোগ ওঠে দশম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে। অভিযোগের বিষয়টি প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ ফয়েজ উদ্দীন ছাত্রের অভিভাবককে অবহিত করেন। আর এ কারণেই ওই শিক্ষার্থীর পিতাসহ তিনজন মিলে অফিসরুমে এসে দরজা বন্ধ করে ওই অধ্যক্ষকে মারধর করেছেন। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ওই অধ্যক্ষ তিনজনের নামে থানায় মামলা দায়ের করেছেন। পুলিশ রনি নামের এক অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করেছে।
গত বুধবার দুপুর ২টার দিকে প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষের কক্ষে এই মারধরের ঘটনা ঘটে। আর গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে অভিযুক্ত তিনজনের নামে থানায় মামলা দায়ের করা হয়।
অভিযুক্তরা হলেন—ছাত্র প্রথিক মাহমুদ ওরফে প্রার্থের বাবা মাসুদ রানা, মামা জাফর আলী ও তাঁদের অপর একজন সহযোগী গ্রেপ্তারকৃত রনি।
সাধনপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ফয়েজ উদ্দীন বলেন, ‘দশম শ্রেণির ছাত্র প্রথিক মাহমুদ একটু বখাটে প্রকৃতির। সে প্রতিনিয়ত নানা কারণে প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর করে। সেই সঙ্গে ছাত্রীদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক ব্যবহার করে। আর এসব ঘটনা গত সোমবার তাঁর বাবাকে জানানো হয়। গত বুধবার দুপুরে অভিযুক্ত তিনজন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আসেন। সে সময় তাঁরা কক্ষে থাকা শিক্ষকদের বাইরে যাওয়ার নির্দেশ দেন। শিক্ষকেরা বাইরে বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অভিযুক্তরা কক্ষের দরজা বন্ধ করে দেন। এরপর তাঁরা আমাকে মারধর শুরু করেন। পরে আমার চিৎকার শুনে পাশের কক্ষে থাকা শিক্ষক ও কর্মচারীরা এসে আমাকে উদ্ধার করেন। এ বিষয়ে স্কুলের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ও আমাদের সংশ্লিষষ্ট দপ্তরে পরামর্শ করে বৃহস্পতিবার রাতে অভিযুক্ত তিনজনের নামে থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।’
প্রতিষ্ঠানের সভাপতি ও শিলমাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাজ্জাদ হোসেন মুকুল বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানের পাশে একটি সংঘবদ্ধ চক্র রয়েছে। তারা বিভিন্ন সময়ে নানা অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটাচ্ছে। এটা তারই একটা অংশ। ছাত্রের অন্যায়ের অভিযোগ করায় অভিভাবকেরা শিক্ষককে মারধর করবেন—এটা মেনে নেওয়া যায় না। আমি বর্তমানে ঢাকায় অবস্থান করছি। তবে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলা হয়েছে।’
উপজেলা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা লায়লা আকতার জাহান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘একজন শিক্ষককে প্রকাশ্যে তাঁর কক্ষে মারধরের ঘটনা খুবই দুঃখজনক। আমরা বিষয়টি অবহিত হওয়ার পর অধ্যক্ষকে মামলা দায়ের করতে নির্দেশ দিয়েছি।’
এ ব্যাপারে থানার ওসি সোহরাওয়ার্দী হোসেন বলেন, শিক্ষককে মারধরের বিষয়ে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ওই শিক্ষক তিনজনের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দিয়েছেন, যা তাৎক্ষণিক মামলভুক্ত করা হয়েছে। ইতিমধ্যে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আর বাকি অভিযুক্তদের আটক করতে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
রাজশাহীর পুঠিয়ায় সাধনপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজে ভাঙচুর ও ছাত্রীদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণের অভিযোগ ওঠে দশম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে। অভিযোগের বিষয়টি প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ ফয়েজ উদ্দীন ছাত্রের অভিভাবককে অবহিত করেন। আর এ কারণেই ওই শিক্ষার্থীর পিতাসহ তিনজন মিলে অফিসরুমে এসে দরজা বন্ধ করে ওই অধ্যক্ষকে মারধর করেছেন। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ওই অধ্যক্ষ তিনজনের নামে থানায় মামলা দায়ের করেছেন। পুলিশ রনি নামের এক অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করেছে।
গত বুধবার দুপুর ২টার দিকে প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষের কক্ষে এই মারধরের ঘটনা ঘটে। আর গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে অভিযুক্ত তিনজনের নামে থানায় মামলা দায়ের করা হয়।
অভিযুক্তরা হলেন—ছাত্র প্রথিক মাহমুদ ওরফে প্রার্থের বাবা মাসুদ রানা, মামা জাফর আলী ও তাঁদের অপর একজন সহযোগী গ্রেপ্তারকৃত রনি।
সাধনপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ফয়েজ উদ্দীন বলেন, ‘দশম শ্রেণির ছাত্র প্রথিক মাহমুদ একটু বখাটে প্রকৃতির। সে প্রতিনিয়ত নানা কারণে প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর করে। সেই সঙ্গে ছাত্রীদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক ব্যবহার করে। আর এসব ঘটনা গত সোমবার তাঁর বাবাকে জানানো হয়। গত বুধবার দুপুরে অভিযুক্ত তিনজন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আসেন। সে সময় তাঁরা কক্ষে থাকা শিক্ষকদের বাইরে যাওয়ার নির্দেশ দেন। শিক্ষকেরা বাইরে বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অভিযুক্তরা কক্ষের দরজা বন্ধ করে দেন। এরপর তাঁরা আমাকে মারধর শুরু করেন। পরে আমার চিৎকার শুনে পাশের কক্ষে থাকা শিক্ষক ও কর্মচারীরা এসে আমাকে উদ্ধার করেন। এ বিষয়ে স্কুলের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ও আমাদের সংশ্লিষষ্ট দপ্তরে পরামর্শ করে বৃহস্পতিবার রাতে অভিযুক্ত তিনজনের নামে থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।’
প্রতিষ্ঠানের সভাপতি ও শিলমাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাজ্জাদ হোসেন মুকুল বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানের পাশে একটি সংঘবদ্ধ চক্র রয়েছে। তারা বিভিন্ন সময়ে নানা অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটাচ্ছে। এটা তারই একটা অংশ। ছাত্রের অন্যায়ের অভিযোগ করায় অভিভাবকেরা শিক্ষককে মারধর করবেন—এটা মেনে নেওয়া যায় না। আমি বর্তমানে ঢাকায় অবস্থান করছি। তবে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলা হয়েছে।’
উপজেলা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা লায়লা আকতার জাহান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘একজন শিক্ষককে প্রকাশ্যে তাঁর কক্ষে মারধরের ঘটনা খুবই দুঃখজনক। আমরা বিষয়টি অবহিত হওয়ার পর অধ্যক্ষকে মামলা দায়ের করতে নির্দেশ দিয়েছি।’
এ ব্যাপারে থানার ওসি সোহরাওয়ার্দী হোসেন বলেন, শিক্ষককে মারধরের বিষয়ে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ওই শিক্ষক তিনজনের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দিয়েছেন, যা তাৎক্ষণিক মামলভুক্ত করা হয়েছে। ইতিমধ্যে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আর বাকি অভিযুক্তদের আটক করতে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪