প্রতিনিধি, ভাঙ্গুড়া (পাবনা)
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় বেতুয়ান কবরস্থানের আত্মসাৎকৃত ৭ লাখ ৭০ হাজার টাকা ফেরত পেতে আদালতে মামলা করেছেন গ্রামবাসী। বারবার টাকার হিসাব চেয়েও না পেয়ে কমিটির সাবেক সভাপতি আলহাজ মোসলেম উদ্দিন খানের বিরুদ্ধে আদালতে প্রতারণা ও জালিয়াতির মামলা করা হয়।
গ্রামবাসীর পক্ষে ১৯ জুলাই মামলাটি করেন কমিটির সেক্রেটারি আবুল হাশেম। পাবনার বিজ্ঞ আমলি আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে পাবনা পিবিআইকে (পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন) তদন্ত করতে নির্দেশ দিয়েছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বেতুয়ান কবরস্থানের সাবেক সেক্রেটারি আব্দুল কাদেরের মৃত্যুর পর তাঁর স্বাক্ষর জাল করেন মোসলেম উদ্দিন খান। এরপর তিনি অগ্রণী ব্যাংকের বড়ালব্রিজ শাখা (চেক নম্বর : ১২৬২৭৪৪) থেকে কবরস্থানের ব্যাংক অ্যাকাউন্টের ২ লাখ ৮ হাজার ৫০০ টাকা তুলে নেন। এ ছাড়া তিনি ওই কবরস্থান ফান্ডের আরও ৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন। এরপর গত মে মাসে কবরস্থানের নতুন কমিটির দায়িত্ব গ্রহণের পর বিষয়টি জানতে পারেন আবুল হাশেম।
সূত্রে আরও জানা যায়, ঘটনা জানাজানির পর মোসলেম উদ্দিন খানকে ওই টাকার হিসাব দেওয়ার জন্য বারবার তাগাদা দিতে থাকেন নতুন কমিটির সভাপতি নিজাম উদ্দিন ও সেক্রেটারি আবুল হাশেম। কিন্তু টাকার হিসাব দিতে অস্বীকার করেন তিনি। পরে গ্রামবাসীর সিদ্ধান্তে সেক্রেটারি আবুল হাশেম বাদী হয়ে পাবনার ৪ নম্বর আমলি আদালতে তাঁর বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎ ও জালিয়াতির মামলা করেন। (মামলা নম্বর : ৪৭ / ২০২১, তারিখ ১৯ / ০৭ / ২১)। বিজ্ঞ আদালত পাবনা পিবিআইকে তদন্ত করে ২৯ সেপ্টেম্বরের মধ্যে রিপোর্ট দাখিলের নির্দেশ দেন।
নতুন কমিটির সেক্রেটারি ও মামলার বাদী আবুল হাশেম বলেন, কবরস্থানের ৭ লাখ ৭০ হাজার টাকার কোনো হিসাব মোসলেম উদ্দিন খান দিতে পারেননি। তাই গ্রামবাসীর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আদালতে মামলা দায়ের করা হয়।
এ বিষয়ে মোসলেম উদ্দিন খান বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও অসত্য। সেক্রেটারি আবদুল কাদের জীবিত থাকতেই চেকে স্বাক্ষর করেছিলেন। সে টাকা তো তুলেছেন ক্যাশিয়ার। গ্রামের একটি নালা ভরাটের কাজে বিরোধিতা করার কারণে আমার বিরুদ্ধে এ মামলা দায়ের করা হয়েছে।’
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় বেতুয়ান কবরস্থানের আত্মসাৎকৃত ৭ লাখ ৭০ হাজার টাকা ফেরত পেতে আদালতে মামলা করেছেন গ্রামবাসী। বারবার টাকার হিসাব চেয়েও না পেয়ে কমিটির সাবেক সভাপতি আলহাজ মোসলেম উদ্দিন খানের বিরুদ্ধে আদালতে প্রতারণা ও জালিয়াতির মামলা করা হয়।
গ্রামবাসীর পক্ষে ১৯ জুলাই মামলাটি করেন কমিটির সেক্রেটারি আবুল হাশেম। পাবনার বিজ্ঞ আমলি আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে পাবনা পিবিআইকে (পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন) তদন্ত করতে নির্দেশ দিয়েছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বেতুয়ান কবরস্থানের সাবেক সেক্রেটারি আব্দুল কাদেরের মৃত্যুর পর তাঁর স্বাক্ষর জাল করেন মোসলেম উদ্দিন খান। এরপর তিনি অগ্রণী ব্যাংকের বড়ালব্রিজ শাখা (চেক নম্বর : ১২৬২৭৪৪) থেকে কবরস্থানের ব্যাংক অ্যাকাউন্টের ২ লাখ ৮ হাজার ৫০০ টাকা তুলে নেন। এ ছাড়া তিনি ওই কবরস্থান ফান্ডের আরও ৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন। এরপর গত মে মাসে কবরস্থানের নতুন কমিটির দায়িত্ব গ্রহণের পর বিষয়টি জানতে পারেন আবুল হাশেম।
সূত্রে আরও জানা যায়, ঘটনা জানাজানির পর মোসলেম উদ্দিন খানকে ওই টাকার হিসাব দেওয়ার জন্য বারবার তাগাদা দিতে থাকেন নতুন কমিটির সভাপতি নিজাম উদ্দিন ও সেক্রেটারি আবুল হাশেম। কিন্তু টাকার হিসাব দিতে অস্বীকার করেন তিনি। পরে গ্রামবাসীর সিদ্ধান্তে সেক্রেটারি আবুল হাশেম বাদী হয়ে পাবনার ৪ নম্বর আমলি আদালতে তাঁর বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎ ও জালিয়াতির মামলা করেন। (মামলা নম্বর : ৪৭ / ২০২১, তারিখ ১৯ / ০৭ / ২১)। বিজ্ঞ আদালত পাবনা পিবিআইকে তদন্ত করে ২৯ সেপ্টেম্বরের মধ্যে রিপোর্ট দাখিলের নির্দেশ দেন।
নতুন কমিটির সেক্রেটারি ও মামলার বাদী আবুল হাশেম বলেন, কবরস্থানের ৭ লাখ ৭০ হাজার টাকার কোনো হিসাব মোসলেম উদ্দিন খান দিতে পারেননি। তাই গ্রামবাসীর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আদালতে মামলা দায়ের করা হয়।
এ বিষয়ে মোসলেম উদ্দিন খান বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও অসত্য। সেক্রেটারি আবদুল কাদের জীবিত থাকতেই চেকে স্বাক্ষর করেছিলেন। সে টাকা তো তুলেছেন ক্যাশিয়ার। গ্রামের একটি নালা ভরাটের কাজে বিরোধিতা করার কারণে আমার বিরুদ্ধে এ মামলা দায়ের করা হয়েছে।’
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৬ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৮ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৯ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১২ দিন আগে