পুঠিয়া (রাজশাহী) প্রতিনিধি
রাজশাহীর পুঠিয়ায় স্বামী-স্ত্রীকে কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রলীগ নেতা দুই ভাইয়ের বিরুদ্ধে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে পুঠিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের গেটের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
অভিযুক্তরা হলেন পুঠিয়া পৌর ছাত্রলীগের সহসাধারণ সম্পাদক স্বরণ (২২) ও তাঁর ছোট ভাই সাংগঠনিক সম্পাদক সায়েক (২০)। এ ঘটনায় পুলিশ ছাত্রলীগ নেতা স্বরণ ও তাঁর বাবা সেলিম ইবনে টিপুকে গ্রেপ্তার করেছে।
হামলায় আহত ব্যক্তিরা হলেন জাহাঙ্গীর হোসেন (৪৫) ও তাঁর স্ত্রী আসমা বেগম (৪০)। তাঁরা উপজেলার কাঠালবাড়িয়া স্টেডিয়ামপাড়ার বাসিন্দা। অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতারা একই এলাকার বাসিন্দা।
প্রত্যক্ষদর্শী সোলাইমান বলেন, স্বরণ ও সায়েক দীর্ঘদিন ধরে বন্দুক দিয়ে বিভিন্ন এলাকায় পাখি শিকার করেন। বিষয়টি গ্রামবাসী জানতেন। সম্প্রতি এই বিষয়টি আসমা বেগম ও তাঁর স্বামী জাহাঙ্গীর হোসেন প্রচার করেছেন বলে ওই দুই ছাত্রলীগ নেতা সন্দেহ করেন। কিন্তু তাঁরা এই বিষয়টি প্রচার করেননি বলে স্বরণ ও সায়েকের বাবাকে বলতে আসেন। এ সময় স্বরণ ও সায়েক তাঁর বাবার সামনে ওই দুজনকে কুপিয়ে আহত করেন।
জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘আমরা গরিব পরিবার। শুধু সন্দেহের জেরে অমানবিকভাবে হামলা করা হয়েছে। এ ঘটনায় দুই ছাত্রলীগ নেতা ও তাঁর বাবাসহ তিনজনের নামে থানায় মামলা করা হয়েছে।’
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আল আমিন বলেন, ওই নারীর একটি হাতের চারটি আঙুল পুরোপুরি কেটে গেছে। তাঁর অবস্থা গুরুতর হওয়ায় রাতেই রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তাঁর স্বামীকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেই প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
পুঠিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফারুক হোসেন বলেন, ওই পরিবার থানায় মামলা দায়ের করেছেন। পুলিশ গত রাতেই অভিযুক্ত স্বরণ ও তাঁর বাবাকে গ্রেপ্তার করেছে। আজ রোববার দুপুরে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্ত সায়েক পলাতক রয়েছেন। তাঁকে ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
রাজশাহীর পুঠিয়ায় স্বামী-স্ত্রীকে কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রলীগ নেতা দুই ভাইয়ের বিরুদ্ধে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে পুঠিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের গেটের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
অভিযুক্তরা হলেন পুঠিয়া পৌর ছাত্রলীগের সহসাধারণ সম্পাদক স্বরণ (২২) ও তাঁর ছোট ভাই সাংগঠনিক সম্পাদক সায়েক (২০)। এ ঘটনায় পুলিশ ছাত্রলীগ নেতা স্বরণ ও তাঁর বাবা সেলিম ইবনে টিপুকে গ্রেপ্তার করেছে।
হামলায় আহত ব্যক্তিরা হলেন জাহাঙ্গীর হোসেন (৪৫) ও তাঁর স্ত্রী আসমা বেগম (৪০)। তাঁরা উপজেলার কাঠালবাড়িয়া স্টেডিয়ামপাড়ার বাসিন্দা। অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতারা একই এলাকার বাসিন্দা।
প্রত্যক্ষদর্শী সোলাইমান বলেন, স্বরণ ও সায়েক দীর্ঘদিন ধরে বন্দুক দিয়ে বিভিন্ন এলাকায় পাখি শিকার করেন। বিষয়টি গ্রামবাসী জানতেন। সম্প্রতি এই বিষয়টি আসমা বেগম ও তাঁর স্বামী জাহাঙ্গীর হোসেন প্রচার করেছেন বলে ওই দুই ছাত্রলীগ নেতা সন্দেহ করেন। কিন্তু তাঁরা এই বিষয়টি প্রচার করেননি বলে স্বরণ ও সায়েকের বাবাকে বলতে আসেন। এ সময় স্বরণ ও সায়েক তাঁর বাবার সামনে ওই দুজনকে কুপিয়ে আহত করেন।
জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘আমরা গরিব পরিবার। শুধু সন্দেহের জেরে অমানবিকভাবে হামলা করা হয়েছে। এ ঘটনায় দুই ছাত্রলীগ নেতা ও তাঁর বাবাসহ তিনজনের নামে থানায় মামলা করা হয়েছে।’
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আল আমিন বলেন, ওই নারীর একটি হাতের চারটি আঙুল পুরোপুরি কেটে গেছে। তাঁর অবস্থা গুরুতর হওয়ায় রাতেই রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তাঁর স্বামীকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেই প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
পুঠিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফারুক হোসেন বলেন, ওই পরিবার থানায় মামলা দায়ের করেছেন। পুলিশ গত রাতেই অভিযুক্ত স্বরণ ও তাঁর বাবাকে গ্রেপ্তার করেছে। আজ রোববার দুপুরে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্ত সায়েক পলাতক রয়েছেন। তাঁকে ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪