Ajker Patrika

নিয়োগপ্রাপ্ত ১৩৭ জনের মধ্যে ছাত্রলীগ ৪৫, বাকিটা উপাচার্যের ধান্দা!

রিমন রহমান ও তৌসিফ কাইয়ুম
আপডেট : ০৮ মে ২০২১, ১৪: ১৭
নিয়োগপ্রাপ্ত ১৩৭ জনের মধ্যে ছাত্রলীগ ৪৫, বাকিটা উপাচার্যের ধান্দা!

রাজশাহী: ‘দুঃখিত! রাবিতে নিয়োগপ্রাপ্ত ছাত্রলীগের সংখ্যাটা ১২৫ নয়, ২০-২৫ জন! বাকিটা ধান্দা!’—এটি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ইমরান খান নাহিদের ফেসবুক স্ট্যাটাস। মেয়াদকালের শেষ সময়ে  বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম আবদুস সোবহানের নিয়োগ বাণিজ্য প্রসঙ্গে এভাবেই ক্ষোভ ঝেড়েছেন এই ছাত্রলীগ নেতা।

টানা দুই মেয়াদে উপাচার্যের দায়িত্ব পালন শেষে গত বৃহস্পতিবার পুলিশ পাহারায় ক্যাম্পাস ছেড়ে যান অধ্যাপক ড. আবদুস সোবহান। তবে যাওয়ার আগের দিনই (বুধবার) অস্থায়ী ভিত্তিতে ১৪১ জনকে নিয়োগ দেন। যার মধ্যে ১২৫ জন ছাত্রলীগের নেতাকর্মী রয়েছেন বলে গণমাধ্যমকে বলে যান তিনি। 

তবে তালিকা বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, নিয়োগ পাওয়াদের মধ্যে ছাত্রলীগের নেতাকর্মী এক-তৃতীয়াংশ। ছাত্রলীগের একাংশের দাবি, বিদায় বেলায় ছাত্রলীগের মাথায় কাঠাল ভেঙ্গে গেছেন চতুর এই উপাচার্য। ছাত্রলীগের নাম বললেও মূলত বড় অংকের লেনদেনের মাধ্যমে নিয়োগ বাণিজ্যই করে গেছেন তিনি।

নিয়োগ পেলেন যাঁরা: বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী রেজিস্ট্রার মামুন-অর-রশিদ এডহক ভিত্তিতে ১৪১ জনের নিয়োগের কথা জানিয়েছেন গণমাধ্যমে। তবে তালিকায় দেখা গেছে, নিয়োগ পাওয়া ব্যক্তির সংখ্যা ১৩৭ জন। এর মধ্যে শিক্ষক পদে নয়জন,  সেকশন অফিসার (কর্মকর্তা) পদে ১৯ জন,  উচ্চমান সহকারী (তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী) পদে ৮৫ জন এবং  নিম্নমান সহকারী (চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী) পদে ২৪ জনকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।

নিয়োগ তালিকা যাচাই করে দেখা গেছে, সেখানে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীর সংখ্যা ৪৫ জনের কম। চাকরি পাওয়া উল্লেখযোগ্য ছাত্রলীগ নেতাদের মধ্যে আছেন— রাবি ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মাহফুজ আল আমিন, মো. রাসেল, বোরহান উদ্দিন, সরওয়ার হোসেন সানোয়ার, তৌহিদ মেরাশেদ, সুরঞ্জিত প্রসাদ বৃত্ত, ফারুক হাসান, রাবি ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ইলিয়াস হোসেন, সাবেক ছাত্র বৃত্তি বিষয়ক সম্পাদক টগর মো. সালেহ ছাত্রলীগ নেতা আতিকুর রহমান সুমন, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা রায়হান মাসুদ, তাজকিন পারভেজ সাতিল, ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির রাবি শাখার সাবেক সভাপতি মতিউর রহমান, শিবিরের হামলায় পা হারানো ছাত্রলীগ নেতা আব্দুল্লাহ আল মাসুদ, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা শামীম প্রমুখ।

অ্যাডহকে নিয়োগ পাওয়াদের তালিকায় চারজন সাংবাদিকও আছেন। আছেন একজন সাংবাদিকের বোনও। নিয়োগ পাওয়া চার সাংবাদিক হলেন— দৈনিক ইত্তেফাকের রাজশাহীর স্টাফ রিপোর্টার মো. আনিসুজ্জামান, মোহনা টিভির ব্যুরো প্রধান মেহেদী হাসান, দৈনিক আমাদের সময়ের ব্যুরো প্রধান আমজাদ হোসেন শিমুল ও স্থানীয় দৈনিক পত্রিকা উত্তরা প্রতিদিনের সাংবাদিক এনায়েত করিম। এদের মধ্যে আনিসুজ্জামান রাজশাহী প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি। বর্তমানে তিনি রাজশাহী সাংবাদিক ইউনিয়নের (আরইউজে) নির্বাহী সদস্য। মেহেদী হাসান শ্যামল রাজশাহী টেলিভিশন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের (আরটিজেএ) সভাপতি। এনায়েত করিম রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (রাবিসাস) সভাপতি ছিলেন। আমজাদ হোসেন শিমুলও বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতা করতেন। বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সাবেক সদস্য আনিসুজ্জামানকে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের সহকারী রেজিস্ট্রার করা হয়েছে। আর সাংবাদিক নেতা মেহেদী হাসান শ্যামলকে ঐতিহ্যবাহী বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘরের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। এছাড়া দৈনিক সমকাল ও বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল ডিবিসির রাজশাহী ব্যুরো প্রধান সৌরভ হাবিবের ছোট বোন সোনিয়া তাসমিনও চাকরি পেয়েছেন সহকারী প্রকৌশলী হিসেবে।

তালিকা পর্যালোচনায় দেখা যায়, সংগীত বিভাগে প্রভাষক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ঋত্বিক মাহমুদ। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের খন্দকার ফরহাদ হোসেনের (অনিক মাহমুদ) ছেলে। ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে নিয়োগ পাওয়া ইন্দ্রানিল মিশ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের শিক্ষক এবং শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক  অধ্যাপক ড. চিত্তরঞ্জন মিশ্র’র ছেলে। ক্রপ সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক খাইরুল ইসলামের স্ত্রী ড. সাবিহা ইয়াসমিনকেও নিয়োগ দেয়া হয়েছে সেন্টার অব এক্সেলেন্স ইন টিচিং অ্যান্ড লার্নিংয়ের সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে।

তাপসী রাবেয়া হলের আবাসিক শিক্ষিকা হিসেবে নিয়োগ পাওয়া ফারহানা একরাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজ পরিদর্শক ও অধ্যাপক আব্দুল গণির স্ত্রী। একই হলের সহকারী  আবাসিক শিক্ষিকা হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন রিয়াজির স্ত্রী বুরুজ-ই জোবাইরা। অন্য যাঁরা নিয়োগ পেয়েছেন তাঁদের বিশেষ কোনো পরিচয় পাওয়া যাচ্ছে না। এদের টাকার বিনিময়ে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

নিম্নপদেও ছাত্রলীগ: নিম্ন পদেও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের অনেককে চাকরি দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে ক্ষুব্ধ সাবেক ও বর্তমান নেতা–কর্মীরা। ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন নিয়োগ পাওয়া নেতারাও। নিয়োগ পেয়েও কেউ কেউ নিম্নমানের এই পদে যোগ দেননি। সেকশন অফিসার পদে নিয়োগ পাওয়া ১৯ জনের মধ্যে ছাত্রলীগের মাত্র একজন রয়েছেন। নয়জন প্রভাষকের মধ্যে আছেন একজন। এ ছাড়া বাকি সবারই তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণিতে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

রাবি ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি সাদিকুল ইসলাম স্বপন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনফরমেশন অ্যান্ড লাইব্রেরি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পাশ করেন। তাকে নিম্নমান সহকারী পদে এডহকে নিয়োগ দেওয়ায় তিনি যোগদান করেননি। তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ছাত্রলীগ নেতা–কর্মীদের সেকশন অফিসার হওয়ার যোগ্যতা থাকা স্বত্বেও উপাচার্য তাদের তৃতীয় শ্রেণির চাকরিতে নিয়োগ দিয়েছেন। এর মাধ্যমে তিনি ছাত্রলীগকে অপমান করেছেন। উপাচার্য তার স্বার্থ হাসিলের জন্য ছাত্রলীগকে ব্যবহার করেছেন বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

নিয়োগ পাওয়া রাবি ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ইলিয়াস হোসেন বলেন, ‘ছাত্রলীগের নাম ভাঙানো হয়েছে। এখানে সাধারণ লোকজনকে বেশি নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আমাদের অনেক ত্যাগী নেতাকর্মীর নিয়োগ হয়নি।’ রাবি ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক খালিদ হাসান বিপ্লব বলেন, ‘উপাচার্য শতাধিক ছাত্রলীগ নেতাকে চাকরি দেওয়ার যে দাবি করেছেন তা অসত্য। আমরা খোঁজ নিয়েছি সাবেক ও বর্তমান মিলিয়ে চল্লিশের কম নেতা–কর্মীর চাকরি হয়েছে।’ ছাত্রলীগের কথা বলে নন পলিটিক্যাল লোকজনকে চাকরি দেওয়া হয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি।

এই নিয়োগ যেন না হয় তার জন্য ভিসির শেষ কর্মদিবসে ক্যাম্পাসে গিয়েছিলেন রাজশাহী মহানগর ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা। তখন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা তাঁদের ওপর চড়াও হয়েছিলেন। পুলিশের লাঠিচার্জ আর রাবি ছাত্রলীগের হামলায় মহানগর ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ক্যাম্পাস থেকে পালিয়ে যেতেও বাধ্য হয়। নগর ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা বলছেন, ভিসি যে ছাত্রলীগের নাম ভাঙিয়ে বড় ব্যবসা করতে যাচ্ছেন, এটি তাঁরা আগেই আঁচ করতে পেরেছিলেন। তাই নিয়োগ ভণ্ডুল করতে তাঁরা ক্যাম্পাসে যান। কিন্তু তাঁদের ওপর হামলা হয়।

শিক্ষক নিয়োগের বিষয়ে জানে না বিভাগ: অ্যাডহক তালিকা পর্যালোচনা করে দেখা যায়, আটটি বিভাগ ও একটি ইনস্টিটিউটে সর্বমোট নয়জন শিক্ষক নিয়োগ হয়েছে। এদের মধ্যে পাঁচটি বিভাগের সভাপতির সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার। তাঁরা জানান, বিভাগের অ্যাডহকে শিক্ষক নিয়োগের বিষয়ে তাঁরা অবহিত নন। ইতিহাস বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক মাহমুদা খাতুন বলেন, ‘গণমাধ্যমকর্মীদের কাছে শুনেছি আমাদের বিভাগে শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তবে বিভাগের পক্ষ থেকে শিক্ষক চাওয়া হয়নি। এখন ক্যাম্পাস বন্ধ।  আমাদের শিক্ষকও লাগছে না।’ একই সুরে কথা বললেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগীত বিভাগের সভাপতি দীনবন্ধু পাল।

নিয়োগ দিতে পদে পদে অনিয়ম
বিদায় বেলায় ভিসির দেয়া এই নিয়োগের পদে পদে অনিয়ম করা হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রাখলেও ভিসি সোবহান নিজের গায়ের জোরেই নিয়োগ দিয়ে গিয়েছেন।  এই নিয়োগের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভাও হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারও নিয়োগপত্রে স্বাক্ষর করেননি। সূত্র জানায়, ভিসি সোবহান নিয়োগপত্রে স্বাক্ষর দেয়ার জন্য রেজিস্ট্রার আবদুস সালামকে চাপ দেন। কিন্তু আবদুস সালাম তা এড়িয়ে যান। পরে একজন ডেপুটি রেজিস্ট্রারকে দিয়ে নিয়োগপত্রে স্বাক্ষর করিয়ে নেন ভিসি। পরদিনই তিনি ক্যাম্পাস ছাড়েন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক ড. মো. হাবীবুর রহমান বলেন, ‘এই নিয়োগের জন্য সিন্ডিকেটের অনুমোদন দরকার। কিন্তু সিন্ডিকেট সভা তো হয়নি। এই নিয়োগের বৈধতা পাওয়ার কথা না।’ আর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-রেজিস্ট্রার মখলেসুর রহমান বলেন, ‘এডহকে নিয়োগ হয় ছয়মাসের জন্য। যাঁরা চাকরি পেয়েছেন তাঁরা ছয়মাস পর আবার আবেদন করবেন। বিশ্ববিদ্যালয় যদি মনে করে তাঁদের দরকার, তাহলে রাখবে। আর তা না হলে ওই ছয়মাস পরই চাকরির মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে।’

ভিসির এই নিয়োগ অনিয়ম করেই দেওয়া হয়েছে জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রণালয় বলেছে, গত ১০ ডিসেম্বর মন্ত্রণালয়ে এক চিঠিতে প্রশাসনিক কারণ উল্লেখ করে রাবিতে সকল ধরনের নিয়োগ বন্ধে উপাচার্যকে অনুরোধ করা হয়। কিন্তু রাবি উপাচার্য তাঁর শেষ কর্মদিবসে মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা উপেক্ষা করে বিভিন্ন পদে অবৈধ ও বিধিবহির্ভূতভাবে জনবল নিয়োগ দিয়েছেন। বিদায়ী উপাচার্য কর্তৃক জনবল নিয়োগের বৈধতা পাওয়ার সুযোগ নেই বলে তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে সুপারিশসহ আগামী সাত কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব শামীমা বেগম এক চিঠিতে জানিয়েছেন, পরবর্তী উপাচার্য নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত উপাচার্যের রুটিন দায়িত্ব পালন করবেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা।

সার্বিক বিষয় নিয়ে কথা বলতে গতকাল দুপুরে সদ্য বিদায়ী ভিসি আবদুস সোবহানের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে দীর্ঘক্ষণ ব্যস্ত পাওয়া যায়। এক পর্যায়ে কল ঢুকলে সেটি কেটে দেয়া হয়। আবদুস সোবহান বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসা ছেড়ে রাবি সংলগ্ন চৌদ্দপাই এলাকায় শিক্ষকদের বিশ্ববিদ্যালয় হাউজিং সোসাইটির (বিহাস) বাসায় উঠেছেন। বৃহস্পতিবার বিকাল থেকেই বিহাসে প্রবেশের মূল ফটকে পুলিশের পাহারা বসানো হয়েছে। অপরিচিত কাউকে সেখানে ঢুকতে দেয়া হচ্ছে না। শুক্রবার দুপুরেও সেখানে পুলিশের পাহারা ছিল।

এ বিষয়ে নিয়ে জানতে চাইলে নগরীর মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এএসএম সিদ্দিকুর রহমান বলেন, ‘ওনার (ভিসি) একটু সমস্যা হতে পারে। তাই পুলিশ পাহারা দেওয়া হয়েছে। এটা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত থাকবে।’ ওসি জানান, বৃহস্পতিবার বিহাসের ফটকে অন্তত ১৫ জন পুলিশ রাখা হয়। শুক্রবার থেকে একজন উপ-পরিদর্শকের (এসআই) নেতৃত্বে চারজন কনস্টেবল থাকছেন।

অধ্যাপক  এম আবদুস সোবহান ফলিত রাবির পদার্থবিজ্ঞান ও ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষক ছিলেন। তিনি ২০০৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০১৩ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ভিসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে তিনি ২০১৭ সালে আবারও ভিসি হিসেবে দায়িত্ব পান। দ্বিতীয় মেয়াদে ভিসি হিসেবে দায়িত্ব পালনকালেই শিক্ষকতা থেকে অবসর নেন। নানা অনিয়মের কারণে বরাবরই আলোচিত তিনি। তবে গত বৃহস্পতিবার শেষ কর্মদিবসের আগের দিন তাঁর গণহারে চাকরি দিয়ে যাওয়ার বিষয়টি সবকিছুকে ছাপিয়ে গেছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এত শক্তি প্রদর্শন আপনাদের মানায় না—অন্তর্বর্তী সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি সালাহউদ্দিনের

মরিচের গুঁড়া ছিটিয়ে ডাকাতির চেষ্টা ব্যর্থ, দোকানদার থেকে ২৫ সেকেন্ডে খেলেন ২০টি চড়

ফরিদপুরে বিএনপির সংঘর্ষের সময় আগ্নেয়াস্ত্র হাতে যুবক, ভিডিও ভাইরাল

মাথায় হেলমেট নেই চালকের, এক লাখের স্কুটারে জরিমানা ২১ লাখ

জাকসু আর জকসু হলে বাকসু কেন দুই প্রতিষ্ঠানের?

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ক্যাসিনো-কাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান ৩ দিনের রিমান্ডে

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
সেলিম প্রধান। ছবি: সংগৃহীত
সেলিম প্রধান। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর গুলশান থানায় করা সন্ত্রাসবিরোধী আইনের একটি মামলায় ক্যাসিনো-কাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধানকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

আজ সোমবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমান এ নির্দেশ দেন বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. হারুনুর রশিদ।

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের ওই মামলায় সেলিম প্রধানকে আজ কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা গুলশান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোজাম্মেল হক মামুন ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। শুনানি শেষে ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

গত ৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর বারিধারার একটি রেস্তোরাঁ থেকে সেলিম প্রধানসহ ৯ জনকে আটক করে পুলিশ। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে ৬ দশমিক ৭ কেজি ওজনের সিসা জব্দ করা হয়। এ ছাড়া সাতটি সিসা স্ট্যান্ড ও অন্যান্য সরঞ্জাম জব্দ করা হয়। এ ঘটনায় মাদক আইনে মামলা করা হয়। পরে সেলিম প্রধানকে সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আরেক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এত শক্তি প্রদর্শন আপনাদের মানায় না—অন্তর্বর্তী সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি সালাহউদ্দিনের

মরিচের গুঁড়া ছিটিয়ে ডাকাতির চেষ্টা ব্যর্থ, দোকানদার থেকে ২৫ সেকেন্ডে খেলেন ২০টি চড়

ফরিদপুরে বিএনপির সংঘর্ষের সময় আগ্নেয়াস্ত্র হাতে যুবক, ভিডিও ভাইরাল

মাথায় হেলমেট নেই চালকের, এক লাখের স্কুটারে জরিমানা ২১ লাখ

জাকসু আর জকসু হলে বাকসু কেন দুই প্রতিষ্ঠানের?

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

জেনেভা ক্যাম্পে জাহিদ হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

গত বুধবার ভোররাতে দুই গ্রুপ মাদক কারবারির সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ (২০)। পরিবারের দাবি, দুপক্ষের সংঘর্ষ চলাকালে জাহিদের পায়ের কাছে ককটেল বিস্ফোরণ হয়। এ সময় স্প্লিন্টার তাঁর ঘাড় ও পিঠে বিদ্ধ হয়। আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ ঘটনায় মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। সংঘর্ষের পর ঘটনাস্থলে অভিযান পরিচালনা করে র‍্যাব, পুলিশ ও সেনাবাহিনী। অভিযানে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন ও তিনটি তাজা গুলিসহ বিপুল পরিমাণ দেশি অস্ত্র ও পেট্রলবোমা উদ্ধার করা হয়।

জাহিদের ভগ্নিপতি মো. উজ্জ্বল জানান, রাজধানীর কল্যাণপুরে মিজান টাওয়ারে একটি মোবাইল ফোন সার্ভিসিংয়ের দোকানে কাজ করতেন জাহিদ। বুধবার রাতে বন্ধুদের সঙ্গে রেস্তোরাঁয় খেতে যাওয়ার সময় তাঁরা সংঘর্ষের মধ্যে পড়েন। পরে হাসপাতালে জাহিদের মৃত্যু হয়।

তবে পুলিশ বলছে, ককটেল তৈরির সময় বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এত শক্তি প্রদর্শন আপনাদের মানায় না—অন্তর্বর্তী সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি সালাহউদ্দিনের

মরিচের গুঁড়া ছিটিয়ে ডাকাতির চেষ্টা ব্যর্থ, দোকানদার থেকে ২৫ সেকেন্ডে খেলেন ২০টি চড়

ফরিদপুরে বিএনপির সংঘর্ষের সময় আগ্নেয়াস্ত্র হাতে যুবক, ভিডিও ভাইরাল

মাথায় হেলমেট নেই চালকের, এক লাখের স্কুটারে জরিমানা ২১ লাখ

জাকসু আর জকসু হলে বাকসু কেন দুই প্রতিষ্ঠানের?

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

বিদেশ থেকে আসা পার্সেলের নামে প্রতারণা, ব্যবসায়ীর ১১ লাখ টাকা হাতিয়ে নিল তরুণ

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
বিদেশ থেকে আসা পার্সেলের নামে প্রতারণা, ব্যবসায়ীর ১১ লাখ টাকা হাতিয়ে নিল তরুণ

বিদেশ থেকে পার্সেল এসেছে—এমন দাবি করে কাস্টমস থেকে তা ছাড়িয়ে দেওয়ার কথা বলে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে এক তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলের কুনিপাড়া এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার ওই তরুণের নাম মো. নূরে আলম ওরফে তুহিন (২৪)।

এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।

পরে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অজুহাতে ভুক্তভোগীর কাছ থেকে বিকাশ ও ব্যাংকের মাধ্যমে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা আদায় করেন নূরে আলম। টাকা পাওয়ার পর নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেন তিনি।

ভুক্তভোগী আদালতের শরণাপন্ন হলে রামপুরা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়। মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পায় সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টার। পরে নূরে আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়।

সিআইডি জানায়, প্রতারক চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এত শক্তি প্রদর্শন আপনাদের মানায় না—অন্তর্বর্তী সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি সালাহউদ্দিনের

মরিচের গুঁড়া ছিটিয়ে ডাকাতির চেষ্টা ব্যর্থ, দোকানদার থেকে ২৫ সেকেন্ডে খেলেন ২০টি চড়

ফরিদপুরে বিএনপির সংঘর্ষের সময় আগ্নেয়াস্ত্র হাতে যুবক, ভিডিও ভাইরাল

মাথায় হেলমেট নেই চালকের, এক লাখের স্কুটারে জরিমানা ২১ লাখ

জাকসু আর জকসু হলে বাকসু কেন দুই প্রতিষ্ঠানের?

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

জুয়া, প্রতারণায় জড়িত ৫০ হাজার মোবাইল ব্যাংকিং হিসাব স্থগিত

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
জুয়া, প্রতারণায় জড়িত ৫০ হাজার মোবাইল ব্যাংকিং হিসাব স্থগিত

জুয়া ও প্রতারণায় জড়িত থাকায় ৫০ হাজারের বেশি এমএফএস (মোবাইলভিত্তিক আর্থিক লেনদেন সেবা) অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ (স্থগিত) করেছে বিএফআইইউ (বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট)। ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে চলতি মাস পর্যন্ত এই নম্বরগুলো স্থগিত করা হয়।

আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি ভবনে ‘অনলাইন জুয়া প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক এক সভায় বিএফআইইউর প্রতিনিধি এ তথ্য জানান।

সভায় ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, ডিজিএফআই (ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স), এনএসআই (ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স), এনটিএমসি (ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার), সিআইডি (ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট), বিএফআইইউ, এমএফএস ও মোবাইল অপারেটরদের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত) করা হয়েছে, সেগুলো থেকে কোথায় কোথায় টাকা লেনদেন করা হয়েছে, তা বিশ্লেষণ করে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে প্রতিবেদন দেওয়া হবে।

ডিজিএফআই প্রতিনিধি জানান, অনলাইন জুয়ার মতো আর্থিক নানা প্রতারণায় বেনামি সিম ব্যবহার করা হচ্ছে। সংঘবদ্ধ চক্র ভুয়া সিম বিক্রি করছে। মানুষের আঙুলের ছাপ ব্যবহার করা হচ্ছে। বিকাশের অ্যাপ নকল করা হয়েছে। নাগরিকদের ডেটাবেইস ডার্ক ওয়েবে পাওয়া যাচ্ছে। এটা নিয়ে নানা অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে।

সভায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, সরকার সতর্ক করার পরও অনেক গণমাধ্যমের অনলাইন পোর্টালে এখনো জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে। এ ধরনের বিজ্ঞাপন প্রচার করলে যেকোনো মুহূর্তে বিনা নোটিশে সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যমের পোর্টাল বন্ধ করে দেওয়া হবে। প্রায় সব কটি মিডিয়ার পোর্টালে এখনো অনিরাপদ কনটেন্ট আসে। জুয়ার বিজ্ঞাপন আসে। এখান থেকে তারা টাকা পায়।

১৯ অক্টোবর পর্যন্ত জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধে সময় দেওয়া হয়েছিল। তবে গণমাধ্যমগুলো তা মানছে না বলে অভিযোগ করেন বিশেষ সহকারী। তিনি বলেন, বেশ কিছু অনলাইন পোর্টাল জুয়ার বিজ্ঞাপন ও অনিরাপদ কনটেন্ট বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘আমরা যেকোনো মুহূর্তে বন্ধ করে দেব। যেহেতু একাধিক নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আমরা পাবলিকলি কোনো নোটিশ দেব না।’

অনলাইন জুয়া বন্ধে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ ও চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেন ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। তিনি জানান, সরকারের হিসাবে গত মে মাস থেকে এখন পর্যন্ত ৪ হাজার ৮২০টি এমএফএস নম্বর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া ১ হাজার ৩৩১টি ওয়েব পোর্টালের লিংক পাওয়া গেছে।

সরকারের চ্যালেঞ্জ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, যখনই একটা নম্বর ব্লক করা হয়, তখন এর চেয়ে বেশিসংখ্যক বা সমসংখ্যক নম্বর ব্যবহার করে সিগন্যাল-হোয়াটসঅ্যাপের মতো গ্রুপগুলোয় ছড়িয়ে দেওয়া হয়। আইপি পরিবর্তন করে ওয়েবসাইটের নাম একটু পরিবর্তন করা হয়। এভাবে নতুন ওয়েবসাইট বানিয়ে আবার শুরু করা হয়। এমএফএস, ওয়েব লিংক বন্ধ করার পর এ চক্রগুলো আবার অ্যাপ তৈরি ফেলে। অ্যাপগুলো অনেক ক্ষেত্রেই পাবলিশড নয়, এপিকে হিসেবে ব্যবহার করে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এত শক্তি প্রদর্শন আপনাদের মানায় না—অন্তর্বর্তী সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি সালাহউদ্দিনের

মরিচের গুঁড়া ছিটিয়ে ডাকাতির চেষ্টা ব্যর্থ, দোকানদার থেকে ২৫ সেকেন্ডে খেলেন ২০টি চড়

ফরিদপুরে বিএনপির সংঘর্ষের সময় আগ্নেয়াস্ত্র হাতে যুবক, ভিডিও ভাইরাল

মাথায় হেলমেট নেই চালকের, এক লাখের স্কুটারে জরিমানা ২১ লাখ

জাকসু আর জকসু হলে বাকসু কেন দুই প্রতিষ্ঠানের?

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত