পুঠিয়া (রাজশাহী) প্রতিনিধি
রাজশাহীর পুঠিয়ায় অধ্যক্ষ ফয়েজ উদ্দীনকে তাঁর অফিসরুমে ঢুকে মারধরের ঘটনায় আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাতে তাঁদের নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর আগে বৃহস্পতিবার একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। ঘটনার সঙ্গে জড়িত প্রধান দুই অভিযুক্ত এখনো পলাতক রয়েছেন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন আনোয়ার হোসেন, জুলফিকার রহমান ও রনি।
জানা গেছে, সাধনপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের ১০ শ্রেণির ছাত্র প্রথিক মাহমুদ ওরফে প্রার্থ প্রতিনিয়ত ভাঙচুর ও ছাত্রীদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করে। বিষয়টি তার পরিবারকে অবহিত করেন অধ্যক্ষ ফয়েজ উদ্দীন। গত বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই ছাত্রের বাবা মাসুদ রানা, মামা জাফর আলীসহ কয়েকজন অধ্যক্ষের কক্ষে ঢুকে দরজা বন্ধ করে তাঁকে মারধর করেন। এ ঘটনায় অধ্যক্ষ তিনজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও কয়েকজনকে আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করা হয়।
ভুক্তভোগী অধ্যক্ষ বলেন, ‘ঘটনার সঙ্গে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হলেও মূল দুজন এখন পলাতক রয়েছেন। অন্যদিকে, একটি পক্ষ বিষয়টি ধামাচাপা দিতে উঠে পড়ে লেগেছে। আমার সঙ্গে যে ঘটনা ঘটেছে, তার সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানাচ্ছি। অন্যথায় এ রকম পরিস্থিতির পুনরাবৃত্তি ঘটবে।’
উপজেলা শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও সেনভাগ উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক খ ম নাসির উদ্দিন উইলিয়াম বলেন, ‘অধ্যক্ষ এক ছাত্রের অন্যায়ের অভিযোগ তার অভিভাবকের কাছে দিয়েছিলেন। এতে ওই অভিভাবকেরা উল্টো শিক্ষককে মারধর করবেন। এটা মেনে নেওয়া যায় না। তাই শিক্ষক সমাজের দাবি, সংশ্লিষ্ট থানার পুলিশ সব অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে যথাযথ বিচারের আওতায় আনতে হবে।’
এ বিষয়ে পুঠিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহরাওয়ার্দী হোসেন বলেন, শিক্ষককে মারধরের ঘটনায় এখন পর্যন্ত তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকি অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
রাজশাহীর পুঠিয়ায় অধ্যক্ষ ফয়েজ উদ্দীনকে তাঁর অফিসরুমে ঢুকে মারধরের ঘটনায় আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাতে তাঁদের নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর আগে বৃহস্পতিবার একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। ঘটনার সঙ্গে জড়িত প্রধান দুই অভিযুক্ত এখনো পলাতক রয়েছেন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন আনোয়ার হোসেন, জুলফিকার রহমান ও রনি।
জানা গেছে, সাধনপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের ১০ শ্রেণির ছাত্র প্রথিক মাহমুদ ওরফে প্রার্থ প্রতিনিয়ত ভাঙচুর ও ছাত্রীদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করে। বিষয়টি তার পরিবারকে অবহিত করেন অধ্যক্ষ ফয়েজ উদ্দীন। গত বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই ছাত্রের বাবা মাসুদ রানা, মামা জাফর আলীসহ কয়েকজন অধ্যক্ষের কক্ষে ঢুকে দরজা বন্ধ করে তাঁকে মারধর করেন। এ ঘটনায় অধ্যক্ষ তিনজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও কয়েকজনকে আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করা হয়।
ভুক্তভোগী অধ্যক্ষ বলেন, ‘ঘটনার সঙ্গে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হলেও মূল দুজন এখন পলাতক রয়েছেন। অন্যদিকে, একটি পক্ষ বিষয়টি ধামাচাপা দিতে উঠে পড়ে লেগেছে। আমার সঙ্গে যে ঘটনা ঘটেছে, তার সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানাচ্ছি। অন্যথায় এ রকম পরিস্থিতির পুনরাবৃত্তি ঘটবে।’
উপজেলা শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও সেনভাগ উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক খ ম নাসির উদ্দিন উইলিয়াম বলেন, ‘অধ্যক্ষ এক ছাত্রের অন্যায়ের অভিযোগ তার অভিভাবকের কাছে দিয়েছিলেন। এতে ওই অভিভাবকেরা উল্টো শিক্ষককে মারধর করবেন। এটা মেনে নেওয়া যায় না। তাই শিক্ষক সমাজের দাবি, সংশ্লিষ্ট থানার পুলিশ সব অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে যথাযথ বিচারের আওতায় আনতে হবে।’
এ বিষয়ে পুঠিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহরাওয়ার্দী হোসেন বলেন, শিক্ষককে মারধরের ঘটনায় এখন পর্যন্ত তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকি অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৬ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫