ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ায় অন্তঃসত্ত্বা নারীকে পিটিয়ে হত্যার ২৭ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ননদ মোছা. শামসুন্নাহারকে (৫০) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১৪।
গ্রেপ্তার মোছা. শামসুন্নাহার জেলার ফুলবাড়িয়া উপজেলার হুরবাড়ি গ্রামের জোবেদ আলীর মেয়ে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে র্যাব-১৪-এর কার্যালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর পল্লবী থানা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
এ বিষয়ে র্যাব-১৪-এর এএসপি বেলায়েত হোসেন বলেন, ‘জেলার ফুলবাড়িয়া থানার হুরবাড়ী গ্রামের জোবেদ আলীর ছেলে মো. আব্দুল আউয়ালের সঙ্গে মনোয়ারা বেগমের বিয়ে হয়। বিয়ের কিছুদিন পর থেকে যৌতুকের জন্য মনোয়ারা বেগমকে নির্যাতন শুরু করেন। ঘটনার দিন ১৯৯৪ সালের ১১ ডিসেম্বর রাত ৯টার দিকে ৮ মাসের অন্তঃসত্ত্বা মনোয়ারা বেগমকে স্বামী আব্দুল আউয়াল, তাঁর দুই বোন গ্রেপ্তার আসামি মোছা. সামছুন্নাহার ও হাফেজা খাতুন এবং তাঁদের ভাতিজা সাইফুল ইসলাম পরস্পর যোগসাজশে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেন। হত্যার পর ঘটনা ধামাচাপা দিতে মনোয়ারা বেগমের মুখে বিষ দিয়ে আত্মহত্যা বলে প্রচার চালান।’
‘মনোয়ারা বেগমের ভাই মো. শহিদুল্লাহর বিষয়টি সন্দেহ হলে তিনি হত্যা মামলা করেন। ওই মামলায় সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে আদালত আসামি সামছুন্নাহারসহ এজাহারনামীয় সব আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন।’
এএসপি বেলায়েত হোসেন আরও বলেন, ‘সম্প্রতি যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি শামসুন্নাহারের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করলে র্যাব-১৪ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে রাজধানীর পল্লবী থানা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। শামসুন্নাহার দীর্ঘ ২৭ বছর দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ছদ্মবেশে ছিলেন। তাঁকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।’
ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ায় অন্তঃসত্ত্বা নারীকে পিটিয়ে হত্যার ২৭ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ননদ মোছা. শামসুন্নাহারকে (৫০) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১৪।
গ্রেপ্তার মোছা. শামসুন্নাহার জেলার ফুলবাড়িয়া উপজেলার হুরবাড়ি গ্রামের জোবেদ আলীর মেয়ে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে র্যাব-১৪-এর কার্যালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর পল্লবী থানা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
এ বিষয়ে র্যাব-১৪-এর এএসপি বেলায়েত হোসেন বলেন, ‘জেলার ফুলবাড়িয়া থানার হুরবাড়ী গ্রামের জোবেদ আলীর ছেলে মো. আব্দুল আউয়ালের সঙ্গে মনোয়ারা বেগমের বিয়ে হয়। বিয়ের কিছুদিন পর থেকে যৌতুকের জন্য মনোয়ারা বেগমকে নির্যাতন শুরু করেন। ঘটনার দিন ১৯৯৪ সালের ১১ ডিসেম্বর রাত ৯টার দিকে ৮ মাসের অন্তঃসত্ত্বা মনোয়ারা বেগমকে স্বামী আব্দুল আউয়াল, তাঁর দুই বোন গ্রেপ্তার আসামি মোছা. সামছুন্নাহার ও হাফেজা খাতুন এবং তাঁদের ভাতিজা সাইফুল ইসলাম পরস্পর যোগসাজশে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেন। হত্যার পর ঘটনা ধামাচাপা দিতে মনোয়ারা বেগমের মুখে বিষ দিয়ে আত্মহত্যা বলে প্রচার চালান।’
‘মনোয়ারা বেগমের ভাই মো. শহিদুল্লাহর বিষয়টি সন্দেহ হলে তিনি হত্যা মামলা করেন। ওই মামলায় সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে আদালত আসামি সামছুন্নাহারসহ এজাহারনামীয় সব আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন।’
এএসপি বেলায়েত হোসেন আরও বলেন, ‘সম্প্রতি যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি শামসুন্নাহারের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করলে র্যাব-১৪ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে রাজধানীর পল্লবী থানা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। শামসুন্নাহার দীর্ঘ ২৭ বছর দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ছদ্মবেশে ছিলেন। তাঁকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৯ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২০ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫