পল্লব আহমেদ সিয়াম(ইবি)
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস বন্ধের সময় সচল হয়ে ওঠে গুপ্ত চোর চক্র। ক্যাম্পাস বন্ধের সময় সবাই বাড়িতে থাকার সময়টাকে কাজে লাগায় চোর চক্র। ঈদের ছুটিতে আবাসিক এলাকা ও হলে ঘটেছে চুরি। এর আগে নিরাপত্তাকর্মীদের চোখ ফাঁকি দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ থেকে ফ্যান চুরির ঘটনাও ঘটেছে। বিভিন্ন সময়ে চোর ধরা পড়লেও বয়স কমসহ বিভিন্ন তদবিরের কারণে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। চোরদের অনেকেই কিশোর ও মাদকের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বলে অভিযোগ রয়েছে।
এদিকে ক্যাম্পাসে বারবার চুরির ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তাদের মধ্যে। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ তুলেছেন তাঁরা। তাঁদের দাবি, কয়েক দিন পরপর ক্যাম্পাসে চুরির খবর শুনতে হচ্ছে। অপরাধীরা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। সিসিটিভি ফুটেজ দেখেও তাদের শনাক্ত করতে পারছে না কর্তৃপক্ষ।
জানা গেছে, সর্বশেষ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের যমুনা আবাসিক ভবনে একটি চুরির ঘটনা প্রকাশ্যে আসে। গত ৬ জুলাই বিষয়টি জানাজানি হয়। ভবনের নিচতলার বারান্দার গ্রিল কেটে ভেন্টিলেটর ভেঙে চোর ঘরের ভেতরে প্রবেশ করে। এরপর ওই ঘর থেকে ২০-২৫ হাজার নগদ টাকা, তিন ভরি স্বর্ণালংকারসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র চুরি করে নিয়ে গেছে বলে জানা যায়।
গত ৩ জুলাই ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে চোর সন্দেহে দুই কিশোরকে আটক করা হয়। পরে তাদের ইবি থানায় সোপর্দ করা হয়। তাদের নামে মামলা হওয়ার আগে সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি উপস্থিত হয়। এ সময় তাদের উপস্থিতিতে আটক ওই দুজনের বয়স কমের অজুহাতে মামলা না দিয়ে মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়।
চলতি বছরের জুনে দুই দফায় দেশরত্ন শেখ হাসিনা হল ও কেন্দ্রীয় মসজিদের কাচ ভেঙে চারটি বড় স্ট্যান্ড ফ্যান এবং ঈদুল ফিতরের ছুটিতে বঙ্গবন্ধু হল থেকে প্রায় অর্ধলক্ষ টাকা মূল্যের সিঁড়ির ১০টি পাত চুরির ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া ক্রিকেট মাঠ থেকে শারীরিক শিক্ষা বিভাগের লাখ টাকা মূল্যের খেলার সামগ্রীসহ লাইটসেট চুরি হয়।
এর আগে করোনাকালীন ছুটিতে বিভিন্ন আবাসিক হল ও একাডেমিক ভবনে ১০টিরও বেশি চুরি-ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলসংলগ্ন এলাকায় এক ছাত্রীর মোবাইল ও ক্যাম্পাসে এক বৃদ্ধের ভ্যান ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছিল। এসব ঘটনার কোনোটিরই সুরাহা হয়নি।
শিক্ষার্থীরা বলেন, ক্যাম্পাসে নিরাপত্তাব্যবস্থা দুর্বল। নিরাপত্তার স্বার্থে পর্যাপ্ত সিসিটিভি ক্যামেরা নেই। অসংখ্য চুরির ঘটনা প্রকাশ্যে এলেও কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে।
এ বিষয়ে সহকারী প্রক্টর শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেছি। ক্যাম্পাসের সর্বত্র লাইটিং এবং সিসিটিভি ক্যামেরা নিশ্চিত করাসহ নিরাপত্তা জোরদার করতে প্রশাসনিকভাবে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।’
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস বন্ধের সময় সচল হয়ে ওঠে গুপ্ত চোর চক্র। ক্যাম্পাস বন্ধের সময় সবাই বাড়িতে থাকার সময়টাকে কাজে লাগায় চোর চক্র। ঈদের ছুটিতে আবাসিক এলাকা ও হলে ঘটেছে চুরি। এর আগে নিরাপত্তাকর্মীদের চোখ ফাঁকি দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ থেকে ফ্যান চুরির ঘটনাও ঘটেছে। বিভিন্ন সময়ে চোর ধরা পড়লেও বয়স কমসহ বিভিন্ন তদবিরের কারণে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। চোরদের অনেকেই কিশোর ও মাদকের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বলে অভিযোগ রয়েছে।
এদিকে ক্যাম্পাসে বারবার চুরির ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তাদের মধ্যে। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ তুলেছেন তাঁরা। তাঁদের দাবি, কয়েক দিন পরপর ক্যাম্পাসে চুরির খবর শুনতে হচ্ছে। অপরাধীরা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। সিসিটিভি ফুটেজ দেখেও তাদের শনাক্ত করতে পারছে না কর্তৃপক্ষ।
জানা গেছে, সর্বশেষ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের যমুনা আবাসিক ভবনে একটি চুরির ঘটনা প্রকাশ্যে আসে। গত ৬ জুলাই বিষয়টি জানাজানি হয়। ভবনের নিচতলার বারান্দার গ্রিল কেটে ভেন্টিলেটর ভেঙে চোর ঘরের ভেতরে প্রবেশ করে। এরপর ওই ঘর থেকে ২০-২৫ হাজার নগদ টাকা, তিন ভরি স্বর্ণালংকারসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র চুরি করে নিয়ে গেছে বলে জানা যায়।
গত ৩ জুলাই ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে চোর সন্দেহে দুই কিশোরকে আটক করা হয়। পরে তাদের ইবি থানায় সোপর্দ করা হয়। তাদের নামে মামলা হওয়ার আগে সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি উপস্থিত হয়। এ সময় তাদের উপস্থিতিতে আটক ওই দুজনের বয়স কমের অজুহাতে মামলা না দিয়ে মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়।
চলতি বছরের জুনে দুই দফায় দেশরত্ন শেখ হাসিনা হল ও কেন্দ্রীয় মসজিদের কাচ ভেঙে চারটি বড় স্ট্যান্ড ফ্যান এবং ঈদুল ফিতরের ছুটিতে বঙ্গবন্ধু হল থেকে প্রায় অর্ধলক্ষ টাকা মূল্যের সিঁড়ির ১০টি পাত চুরির ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া ক্রিকেট মাঠ থেকে শারীরিক শিক্ষা বিভাগের লাখ টাকা মূল্যের খেলার সামগ্রীসহ লাইটসেট চুরি হয়।
এর আগে করোনাকালীন ছুটিতে বিভিন্ন আবাসিক হল ও একাডেমিক ভবনে ১০টিরও বেশি চুরি-ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলসংলগ্ন এলাকায় এক ছাত্রীর মোবাইল ও ক্যাম্পাসে এক বৃদ্ধের ভ্যান ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছিল। এসব ঘটনার কোনোটিরই সুরাহা হয়নি।
শিক্ষার্থীরা বলেন, ক্যাম্পাসে নিরাপত্তাব্যবস্থা দুর্বল। নিরাপত্তার স্বার্থে পর্যাপ্ত সিসিটিভি ক্যামেরা নেই। অসংখ্য চুরির ঘটনা প্রকাশ্যে এলেও কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে।
এ বিষয়ে সহকারী প্রক্টর শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেছি। ক্যাম্পাসের সর্বত্র লাইটিং এবং সিসিটিভি ক্যামেরা নিশ্চিত করাসহ নিরাপত্তা জোরদার করতে প্রশাসনিকভাবে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।’
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে