বাগেরহাট প্রতিনিধি
আওয়ামী লীগের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ রুখতে এবং বিরোধী নেতা-কর্মীদের মধ্যে ভীতি সৃষ্টির উদ্দেশে ‘পরিকল্পিতভাবে’ স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক নেতা নুরে আলম তানু ভুইয়াকে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতারা।
আজ শনিবার দুপুরে তানু ভুইয়ার মরদেহ হস্তান্তরের সময় হাসপাতাল গেটে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবিতে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পক্ষ থেকে তিন দিনের বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
সমাবেশে জাতীয়তাবাদী দল- বিএনপির সহপ্রচার সম্পাদক কৃষিবিদ শামীমুর রহমান বলেন, ‘নুরে আলম তানু ভুইয়া একজন রাজনৈতিক সাহসী যোদ্ধা। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে শামিল হয়ে তিনি কয়েকবার কারাবরণ করেছেন। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে যারা সাহসী যোদ্ধা, তাদেরকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হচ্ছে।
‘সেই ধারাবাহিকতায় নুরে আলম তানু ভুইয়াকেও হত্যা করা হয়েছে। আওয়ামী দুঃশাসনের বিরুদ্ধে যাতে কথা না বলতে পারে এবং নেতা-কর্মীদের মাঝে ভীতি সৃষ্টির উদ্দেশে এই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে।’
ঘোষিত কর্মসূচির মধ্যে আগামী সোমবার (১৩ নভেম্বর) জেলার প্রতিটি ইউনিটে দোয়া ও আলোচনা সভা, মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) জেলা শহরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ এবং তৃতীয় ও শেষ দিন বুধবার (১৫ নভেম্বর) প্রতিটি উপজেলা শহরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করা হবে।
কর্মসূচির বিষয়ে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম শান্ত সমাবেশে বলেন, ‘আমাদের ভাইয়ের হত্যাকারীদের বিচারের দাবিতে আমরা তিন দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছি। বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা এসব কর্মসূচিতে অংশ নেবেন।’
বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আনিন্দ ইসলাম অমিত বলেন, ‘জাতীয়তাবাদী দল আজীবন নিহত তানু ভুইয়ার পরিবারের পাশে থাকবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানাব, নিরপেক্ষ থেকে তানু ভুইয়ার হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারপূর্বক কঠোর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করবেন।’
বাগেরহাট জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এমএ সালাম বলেন, ‘যারা হত্যা করেছে তাদের নাম প্রশাসনের কাছে রয়েছে। এর আগেও তানু ভুইয়াকে হত্যার জন্য গুলি করা হয়েছিল। এই হত্যার তীব্র নিন্দা জানাই; হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারপূর্বক কঠিন শাস্তির দাবি জানাই।’
এদিকে বাগেরহাট জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক তানু ভুইয়া হত্যার ২০ ঘণ্টা পার হলেও মামলা হয়নি, হত্যায় জড়িত সন্দেহে কাউকে গ্রেপ্তারও করতে পারেনি পুলিশ। শনিবার দুপুরে ময়নাতদন্ত ও জানাজার শেষে বিকাল সাড়ে ৩টায় শহরের পুরাতন বাজার মোড়ের কবরস্থানে তাঁর দাফন সম্পন্ন হয়।
নিহত নুরে আলম তানু ভুইয়ার বোন রুপা লাশ হস্তান্তরের সময় সাংবাদিকদের বলেন, ‘রাত ৯টার দিকে বাড়ি থেকে বের হয়ে বগা ক্লিনিকের দিকে যায় আমার ভাই। কিছুক্ষণ পরেই পরপর চারটা গুলির শব্দ পাই। পরে তাঁকে আহত অবস্থায় হাসপাতালে নিলে চিকিৎসকেরা আমার ভাইকে মৃত ঘোষণা করেন। আমাদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। আমার ভাইয়ের হত্যাকারীদের কঠিন শাস্তি চাই।’
তানু ভুইয়ার বড় ভাই ও শ্রমিক দলের নেতা আবুল কাশেম ভুইয়া সেলিম বলেন, ‘১৫ বছর ধরে আমার ভাই শান্তিতে একবেলা ভাতও খেতে পারেনি; একদিনও ঘুমাতে পারেনি। আর আমার সেই ভাইকে গুলি করে নির্মমভাবে হত্যা করল খুনিরা।
‘আমার ভাইয়ের অবুঝ সন্তান ও স্ত্রীর কী হবে, আমার মাকে কী জবাব দেব। আমরা কিছুই চাই না, শুধু হত্যাকারী ও হত্যার পরিকল্পনাকারীদের বিচার চাই।’
সমাবেশে খুলনা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক শফিকুল আলম মনা, বাগেরহাট স্বেচ্ছাসেবক দলের খুলনা বিভাগীয় সাবেক সহসাংগঠনিক সম্পাদক গালিব ইমতিয়াজ নাহিদ, বিএনপি নেতা শাহেদ আলী রবি ও খায়রুজ্জামান শিপনসহ নেতা-কর্মীরা সমাবেশে ছিলেন।
গতকাল শুক্রবার (১১ নভেম্বর) রাত সোয়া ৯টার দিকে বাগেরহাট শহরের বাসাবাটি পদ্মপুকুরের মোড় এলাকায় ফরিদ নামের এক ব্যক্তির গুলিতে নিহত হন নুরে আলম তানু ভুইয়া। নিহত নুরে আলম তানু ভুইয়া বাগেরহাট শহরের বাসাবাটি এলাকার মৃত আব্দুর রউফ ভুইয়ার ছেলে। তিনি বাগেরহাট জেলা ছাত্র দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবং স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
আন্দোলন-সংগ্রামে রাজপথে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা তানুকে ‘পরিকল্পিতভাবে’ হত্যা করা হয়েছে বলে বিএনপি অভিযোগ করলেও পুলিশ বলছে, আট মামলার আসামি তানু ভুঁইয়া ‘মাদকের কারবারি’ ছিলেন এবং তিনি ‘ফরিদ নামের এক ব্যক্তির গুলিতে নিহত’ হয়েছেন।
বাগেরহাট জেলা পুলিশের গণমাধ্যম শাখার সমন্বয়ক পরিদর্শক এস এম আশরাফুল আলম বলেন, বাসাবাটি এলাকার টুটুল শেখের ছেলে ফরিদকে ধরতে পুলিশের একাধিক দল কাজ করছে। তাঁর নামেও হত্যাসহ বিভিন্ন অপরাধে পাঁচটি মামলা রয়েছে।
আওয়ামী লীগের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ রুখতে এবং বিরোধী নেতা-কর্মীদের মধ্যে ভীতি সৃষ্টির উদ্দেশে ‘পরিকল্পিতভাবে’ স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক নেতা নুরে আলম তানু ভুইয়াকে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতারা।
আজ শনিবার দুপুরে তানু ভুইয়ার মরদেহ হস্তান্তরের সময় হাসপাতাল গেটে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবিতে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পক্ষ থেকে তিন দিনের বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
সমাবেশে জাতীয়তাবাদী দল- বিএনপির সহপ্রচার সম্পাদক কৃষিবিদ শামীমুর রহমান বলেন, ‘নুরে আলম তানু ভুইয়া একজন রাজনৈতিক সাহসী যোদ্ধা। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে শামিল হয়ে তিনি কয়েকবার কারাবরণ করেছেন। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে যারা সাহসী যোদ্ধা, তাদেরকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হচ্ছে।
‘সেই ধারাবাহিকতায় নুরে আলম তানু ভুইয়াকেও হত্যা করা হয়েছে। আওয়ামী দুঃশাসনের বিরুদ্ধে যাতে কথা না বলতে পারে এবং নেতা-কর্মীদের মাঝে ভীতি সৃষ্টির উদ্দেশে এই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে।’
ঘোষিত কর্মসূচির মধ্যে আগামী সোমবার (১৩ নভেম্বর) জেলার প্রতিটি ইউনিটে দোয়া ও আলোচনা সভা, মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) জেলা শহরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ এবং তৃতীয় ও শেষ দিন বুধবার (১৫ নভেম্বর) প্রতিটি উপজেলা শহরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করা হবে।
কর্মসূচির বিষয়ে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম শান্ত সমাবেশে বলেন, ‘আমাদের ভাইয়ের হত্যাকারীদের বিচারের দাবিতে আমরা তিন দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছি। বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা এসব কর্মসূচিতে অংশ নেবেন।’
বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আনিন্দ ইসলাম অমিত বলেন, ‘জাতীয়তাবাদী দল আজীবন নিহত তানু ভুইয়ার পরিবারের পাশে থাকবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানাব, নিরপেক্ষ থেকে তানু ভুইয়ার হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারপূর্বক কঠোর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করবেন।’
বাগেরহাট জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এমএ সালাম বলেন, ‘যারা হত্যা করেছে তাদের নাম প্রশাসনের কাছে রয়েছে। এর আগেও তানু ভুইয়াকে হত্যার জন্য গুলি করা হয়েছিল। এই হত্যার তীব্র নিন্দা জানাই; হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারপূর্বক কঠিন শাস্তির দাবি জানাই।’
এদিকে বাগেরহাট জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক তানু ভুইয়া হত্যার ২০ ঘণ্টা পার হলেও মামলা হয়নি, হত্যায় জড়িত সন্দেহে কাউকে গ্রেপ্তারও করতে পারেনি পুলিশ। শনিবার দুপুরে ময়নাতদন্ত ও জানাজার শেষে বিকাল সাড়ে ৩টায় শহরের পুরাতন বাজার মোড়ের কবরস্থানে তাঁর দাফন সম্পন্ন হয়।
নিহত নুরে আলম তানু ভুইয়ার বোন রুপা লাশ হস্তান্তরের সময় সাংবাদিকদের বলেন, ‘রাত ৯টার দিকে বাড়ি থেকে বের হয়ে বগা ক্লিনিকের দিকে যায় আমার ভাই। কিছুক্ষণ পরেই পরপর চারটা গুলির শব্দ পাই। পরে তাঁকে আহত অবস্থায় হাসপাতালে নিলে চিকিৎসকেরা আমার ভাইকে মৃত ঘোষণা করেন। আমাদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। আমার ভাইয়ের হত্যাকারীদের কঠিন শাস্তি চাই।’
তানু ভুইয়ার বড় ভাই ও শ্রমিক দলের নেতা আবুল কাশেম ভুইয়া সেলিম বলেন, ‘১৫ বছর ধরে আমার ভাই শান্তিতে একবেলা ভাতও খেতে পারেনি; একদিনও ঘুমাতে পারেনি। আর আমার সেই ভাইকে গুলি করে নির্মমভাবে হত্যা করল খুনিরা।
‘আমার ভাইয়ের অবুঝ সন্তান ও স্ত্রীর কী হবে, আমার মাকে কী জবাব দেব। আমরা কিছুই চাই না, শুধু হত্যাকারী ও হত্যার পরিকল্পনাকারীদের বিচার চাই।’
সমাবেশে খুলনা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক শফিকুল আলম মনা, বাগেরহাট স্বেচ্ছাসেবক দলের খুলনা বিভাগীয় সাবেক সহসাংগঠনিক সম্পাদক গালিব ইমতিয়াজ নাহিদ, বিএনপি নেতা শাহেদ আলী রবি ও খায়রুজ্জামান শিপনসহ নেতা-কর্মীরা সমাবেশে ছিলেন।
গতকাল শুক্রবার (১১ নভেম্বর) রাত সোয়া ৯টার দিকে বাগেরহাট শহরের বাসাবাটি পদ্মপুকুরের মোড় এলাকায় ফরিদ নামের এক ব্যক্তির গুলিতে নিহত হন নুরে আলম তানু ভুইয়া। নিহত নুরে আলম তানু ভুইয়া বাগেরহাট শহরের বাসাবাটি এলাকার মৃত আব্দুর রউফ ভুইয়ার ছেলে। তিনি বাগেরহাট জেলা ছাত্র দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবং স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
আন্দোলন-সংগ্রামে রাজপথে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা তানুকে ‘পরিকল্পিতভাবে’ হত্যা করা হয়েছে বলে বিএনপি অভিযোগ করলেও পুলিশ বলছে, আট মামলার আসামি তানু ভুঁইয়া ‘মাদকের কারবারি’ ছিলেন এবং তিনি ‘ফরিদ নামের এক ব্যক্তির গুলিতে নিহত’ হয়েছেন।
বাগেরহাট জেলা পুলিশের গণমাধ্যম শাখার সমন্বয়ক পরিদর্শক এস এম আশরাফুল আলম বলেন, বাসাবাটি এলাকার টুটুল শেখের ছেলে ফরিদকে ধরতে পুলিশের একাধিক দল কাজ করছে। তাঁর নামেও হত্যাসহ বিভিন্ন অপরাধে পাঁচটি মামলা রয়েছে।
পুলিশের চলমান বিশেষ অভিযানে রাজধানীসহ সারা দেশে আরও ১ হাজার ১৮০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে বিভিন্ন মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ৮৪৮ এবং অন্যান্য অপরাধে জড়িত ৩৩২ জন।
৭ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
১৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
১৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
১৮ দিন আগে