অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্র সফরে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়েছেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল সৈয়দ আসিম মুনির। পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) দলের সমর্থকেরা এই বিক্ষোভের আয়োজন করেন, যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে দেশটির বর্তমান ক্ষমতাসীন কর্তৃত্ববাদী ব্যবস্থার বিরোধিতা করে আসছেন।
এনডিটিভি জানিয়েছে, ওয়াশিংটনে মুনিরের অবস্থান করা হোটেলের সামনে পাকিস্তানি ও প্রবাসী পাকিস্তানিদের একটি বড় দল জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেন। তাঁরা পাকিস্তানে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার দাবি তোলেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, বিক্ষোভকারীরা স্লোগান দিচ্ছেন, ‘আসিম মুনির তুই কাপুরুষ, তোর লজ্জা থাকা উচিত, তুই গণহত্যাকারী।’ আবার কেউ কেউ তাঁকে ‘পাকিস্তানিওঁ কি কাতিল’ বা ‘পাকিস্তানিদের খুনি’ বলে স্লোগান দিচ্ছিলেন।
আরও একটি ভিডিওতে দেখা যায়, একটি মোবাইল ইলেকট্রনিক বিলবোর্ড হোটেলের কাছেই দাঁড়িয়ে আছে যেখানে লেখা, ‘আসিম মুনির, গণহত্যাকারী’ এবং ‘গণতন্ত্র মরে যায় যখন বন্দুক কথা বলে।’
এই বিক্ষোভের ডাক আগেই দিয়েছিল সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল পিটিআই। এমনকি সেনাপ্রধানের সফর আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণার আগেই ওয়াশিংটনে পাকিস্তান দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভের আহ্বান জানানো হয়।
পাকিস্তানি দৈনিক ডনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত রোববার যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছান সেনাপ্রধান মুনির। পাঁচ দিনের এই সফরের মূল উদ্দেশ্য যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সামরিক ও কৌশলগত সম্পর্ক আরও মজবুত করা।
তবে মুনিরের সফরের সময়কাল যুক্তরাষ্ট্র সেনাবাহিনীর ২৫০তম বার্ষিকী উদ্যাপনের কাছাকাছি হলেও ডন উল্লেখ করেছে, এই সফর আনুষ্ঠানিকভাবে ওই আয়োজনের অংশ নয়।
এর আগে বিভিন্ন মাধ্যমে গুঞ্জন উঠেছিল, ওয়াশিংটন মিলিটারি প্যারেডে অংশ নিতে আসিম মুনিরকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। কিন্তু হোয়াইট হাউস সেই দাবি সরাসরি নাকচ করে দিয়েছে। ডন জানিয়েছে, তিনি ওই দিন ওয়াশিংটনে থাকলেও ওই সামরিক কুচকাওয়াজে অংশ নেননি।
সফরটি ‘দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদার’-এর উদ্দেশ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র সফরে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়েছেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল সৈয়দ আসিম মুনির। পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) দলের সমর্থকেরা এই বিক্ষোভের আয়োজন করেন, যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে দেশটির বর্তমান ক্ষমতাসীন কর্তৃত্ববাদী ব্যবস্থার বিরোধিতা করে আসছেন।
এনডিটিভি জানিয়েছে, ওয়াশিংটনে মুনিরের অবস্থান করা হোটেলের সামনে পাকিস্তানি ও প্রবাসী পাকিস্তানিদের একটি বড় দল জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেন। তাঁরা পাকিস্তানে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার দাবি তোলেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, বিক্ষোভকারীরা স্লোগান দিচ্ছেন, ‘আসিম মুনির তুই কাপুরুষ, তোর লজ্জা থাকা উচিত, তুই গণহত্যাকারী।’ আবার কেউ কেউ তাঁকে ‘পাকিস্তানিওঁ কি কাতিল’ বা ‘পাকিস্তানিদের খুনি’ বলে স্লোগান দিচ্ছিলেন।
আরও একটি ভিডিওতে দেখা যায়, একটি মোবাইল ইলেকট্রনিক বিলবোর্ড হোটেলের কাছেই দাঁড়িয়ে আছে যেখানে লেখা, ‘আসিম মুনির, গণহত্যাকারী’ এবং ‘গণতন্ত্র মরে যায় যখন বন্দুক কথা বলে।’
এই বিক্ষোভের ডাক আগেই দিয়েছিল সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল পিটিআই। এমনকি সেনাপ্রধানের সফর আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণার আগেই ওয়াশিংটনে পাকিস্তান দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভের আহ্বান জানানো হয়।
পাকিস্তানি দৈনিক ডনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত রোববার যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছান সেনাপ্রধান মুনির। পাঁচ দিনের এই সফরের মূল উদ্দেশ্য যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সামরিক ও কৌশলগত সম্পর্ক আরও মজবুত করা।
তবে মুনিরের সফরের সময়কাল যুক্তরাষ্ট্র সেনাবাহিনীর ২৫০তম বার্ষিকী উদ্যাপনের কাছাকাছি হলেও ডন উল্লেখ করেছে, এই সফর আনুষ্ঠানিকভাবে ওই আয়োজনের অংশ নয়।
এর আগে বিভিন্ন মাধ্যমে গুঞ্জন উঠেছিল, ওয়াশিংটন মিলিটারি প্যারেডে অংশ নিতে আসিম মুনিরকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। কিন্তু হোয়াইট হাউস সেই দাবি সরাসরি নাকচ করে দিয়েছে। ডন জানিয়েছে, তিনি ওই দিন ওয়াশিংটনে থাকলেও ওই সামরিক কুচকাওয়াজে অংশ নেননি।
সফরটি ‘দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদার’-এর উদ্দেশ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
জাপানি মাঙ্গা শিল্পী রিও তাতসুকি ‘নতুন বাবা ভাঙ্গা’ নামে পরিচিত। এবার তাঁর একটি ভবিষ্যদ্বাণীকে ঘিরে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে জাপানে। ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী, একটি ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ আসন্ন—যা আগামী ৫ জুলাই জাপানে আঘাত হানতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
২৯ মিনিট আগেইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ধ্বংসযজ্ঞ আর প্রাণহানি বেড়ে চলেছে। মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতি নিয়ে বিশ্বব্যাপী উদ্বেগ বাড়ছে। কিন্তু সংঘাত থামানোর কোনো উদ্যোগ এখনো দৃশ্যমান নয়। আন্তর্জাতিক মহলের প্রকাশ্য তৎপরতা নিন্দা আর উদ্বেগ জানানোর মধ্যেই সীমাবদ্ধ রয়েছে। বরং ইরানের ওপর ইসরায়েলের হামলা আরও জোরদার হবে...
৩৫ মিনিট আগেইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী (আইআরজিসি) দাবি করেছে, তারা ইসরায়েলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সামরিক গোয়েন্দা ঘাঁটি ‘আমান’-এর সরবরাহ ও লজিস্টিকস সদরদপ্তর ধ্বংস করেছে। ‘অপারেশন ট্রু প্রমিস-৩’-এর নবম ধাপে রাজধানী তেল আবিবের কাছে গ্লিলট এলাকায় অবস্থিত এই স্থাপনাটিতে ভোররাতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়।
৩৭ মিনিট আগেইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যেও থেমে নেই গাজায় হত্যাযজ্ঞ। গতকাল মঙ্গলবারও গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খান ইউনিসে ত্রাণপ্রার্থী বহু ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। কিন্তু পুরো বিশ্বের মনোযোগ ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের দিকে থাকায় চাপা পড়ে যাচ্ছে গাজায় চলমান নৃশংসতা।
৪৪ মিনিট আগে