প্রতিনিধি
শৈলকুপা (ঝিনাইদহ): ঝিনাইদহের শৈলকুপার ভাটই বাজারে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে ও মানহীন উপাদান দিয়ে তৈরি হচ্ছে রুচি আইসক্রিম। কোন সাইনবোর্ড ছাড়াই প্রায় এক যুগ ধরে চলে আসছে বিএসটিআইয়ের অনুমোদনবিহীন এ আইসক্রিম ফ্যাক্টরি।
সরেজমিনে দেখা যায়, শৈলকুপার ভাটই বাজারের হাইস্কুল রোডে একটি টিনের ছাপড়া ঘরের মধ্যে চলছে এ আইসক্রিম ফ্যাক্টরি। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও মানহীন কাঁচামাল দিয়ে তৈরি হচ্ছে আইসক্রিম। আইসক্রিম তৈরিতে ব্যবহৃত কাঠিতে ছত্রাক বাসা বেঁধেছে। আইসক্রিম বানাতে ব্যবহৃত হচ্ছে লেবেলবিহীন মানহীন পাউডার। কারখানার মধ্যে মশা মাছি ভনভনে করছে।
সারি সারি ডিপ ফ্রিজে রাখা হয় কারখানার উৎপাদিত আইসক্রিম। আবার বিভিন্ন জায়গা থেকে ফেরত আসা আইসক্রিম ফ্রিজজাত করে রাখা হয়। নতুন আইসক্রিমের সঙ্গে এগুলোও বাজারজাত করার অভিযোগও আছে। ইচ্ছামতো লেবেল ব্যবহার করে নিজেরাই বসিয়ে দিচ্ছে উৎপাদন ও বিপণনের তারিখ। কোন অনুমোদন ছাড়াই এভাবে রমরমা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।
এই ফ্যাক্টরিতে উৎপাদিত রুচি আইসক্রিম বাজারজাত করা হচ্ছে শৈলকুপা উপজেলা ছাড়াও ঝিনাইদহ জেলার বিভিন্ন উপজেলার দোকানিদের কাছে। বিশেষ করে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে ও নিম্নমানের উপাদান দিয়ে তৈরি রুচি আইসক্রিম খেয়ে শিশুরা বিভিন্ন রোগে ভুগছে বলেও অভিযোগ আছে।
এ বিষয়ে আইসক্রিম ফ্যাক্টরিটির মালিক উপজেলার ফুলহরি গ্রামের মাহবুব বলেন, 'আমি কোন অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ দেখছি না। আমি জেনে বুঝেই ব্যবসা করছি।'
শৈলকুপা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর ওয়াহিদুজ্জামান মিয়া বলেন, 'আমি সব সময় চেষ্টা করেছি এই প্রতিষ্ঠানগুলোর মান উন্নয়নের। সময় পেলেই তদারকি করে থাকি। এর আগেও এই রুচি ফ্যাক্টরিকে জরিমানা করা হয়েছিল। এর পরেও কোন অনিয়ম করলে তা মানা যাবে না, অবশ্যই এই ফ্যাক্টরির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শৈলকুপা (ঝিনাইদহ): ঝিনাইদহের শৈলকুপার ভাটই বাজারে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে ও মানহীন উপাদান দিয়ে তৈরি হচ্ছে রুচি আইসক্রিম। কোন সাইনবোর্ড ছাড়াই প্রায় এক যুগ ধরে চলে আসছে বিএসটিআইয়ের অনুমোদনবিহীন এ আইসক্রিম ফ্যাক্টরি।
সরেজমিনে দেখা যায়, শৈলকুপার ভাটই বাজারের হাইস্কুল রোডে একটি টিনের ছাপড়া ঘরের মধ্যে চলছে এ আইসক্রিম ফ্যাক্টরি। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও মানহীন কাঁচামাল দিয়ে তৈরি হচ্ছে আইসক্রিম। আইসক্রিম তৈরিতে ব্যবহৃত কাঠিতে ছত্রাক বাসা বেঁধেছে। আইসক্রিম বানাতে ব্যবহৃত হচ্ছে লেবেলবিহীন মানহীন পাউডার। কারখানার মধ্যে মশা মাছি ভনভনে করছে।
সারি সারি ডিপ ফ্রিজে রাখা হয় কারখানার উৎপাদিত আইসক্রিম। আবার বিভিন্ন জায়গা থেকে ফেরত আসা আইসক্রিম ফ্রিজজাত করে রাখা হয়। নতুন আইসক্রিমের সঙ্গে এগুলোও বাজারজাত করার অভিযোগও আছে। ইচ্ছামতো লেবেল ব্যবহার করে নিজেরাই বসিয়ে দিচ্ছে উৎপাদন ও বিপণনের তারিখ। কোন অনুমোদন ছাড়াই এভাবে রমরমা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।
এই ফ্যাক্টরিতে উৎপাদিত রুচি আইসক্রিম বাজারজাত করা হচ্ছে শৈলকুপা উপজেলা ছাড়াও ঝিনাইদহ জেলার বিভিন্ন উপজেলার দোকানিদের কাছে। বিশেষ করে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে ও নিম্নমানের উপাদান দিয়ে তৈরি রুচি আইসক্রিম খেয়ে শিশুরা বিভিন্ন রোগে ভুগছে বলেও অভিযোগ আছে।
এ বিষয়ে আইসক্রিম ফ্যাক্টরিটির মালিক উপজেলার ফুলহরি গ্রামের মাহবুব বলেন, 'আমি কোন অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ দেখছি না। আমি জেনে বুঝেই ব্যবসা করছি।'
শৈলকুপা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর ওয়াহিদুজ্জামান মিয়া বলেন, 'আমি সব সময় চেষ্টা করেছি এই প্রতিষ্ঠানগুলোর মান উন্নয়নের। সময় পেলেই তদারকি করে থাকি। এর আগেও এই রুচি ফ্যাক্টরিকে জরিমানা করা হয়েছিল। এর পরেও কোন অনিয়ম করলে তা মানা যাবে না, অবশ্যই এই ফ্যাক্টরির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
১ দিন আগেক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
২ দিন আগেটিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৬ মার্চ ২০২৫ধর্ষণের শিকার নারীর ছবি বা পরিচয় সংবাদ মাধ্যম কিংবা ফেসবুকসহ সামাজিক মাধ্যমে কেউ প্রকাশ করলেই পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাকে আটক করতে পারবে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১৪ ধারায় বর্ণিত এই অপরাধ আমলযোগ্য হওয়ায় জড়িত অভিযোগে কোনো ব্যক্তিকে সঙ্গে সঙ্গে আটক করা যাবে।
০৯ মার্চ ২০২৫