ভারতের এক সুগন্ধি ব্যবসায়ীর বাড়িতে মিলল নগদ দেড় শ কোটি রুপি। অবশ্য কর কর্তৃপক্ষ এখনো সব টাকা গুনে শেষ করতে পারেনি। সেন্ট্রাল বোর্ড অব ইনডাইরেক্ট ট্যাক্সেস অ্যান্ড কাস্টমসের (সিবিআইসি) চেয়ারম্যান বিবেক জোহরি বলছেন, সংস্থার ইতিহাসে সর্ববৃহৎ অবৈধ অর্থ উদ্ধারের ঘটনা এটি।
আজ শুক্রবার সংবাদ সংস্থা এএনআই বিবেক জোহরির বরাত দিয়ে জানিয়েছে, উত্তর প্রদেশ রাজ্যের কানপুরে সুগন্ধি ব্যবসায়ী পীযূষ জৈনের মালিকানাধীন ভবন থেকে ১৫০ কোটি রুপি উদ্ধার করা হয়েছে।
অভিযানের ছবি ও ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, দুটি বড় ওয়ারড্রোব নগদ টাকায় ঠাসা। বান্ডিলগুলো কাগজ দিয়ে মোড়ানো এবং হলুদ টেপ দিয়ে সুরক্ষিত। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, সিবিআইসি, আইটি বিভাগ ও গুডস অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্যাক্স (জিএসটি) ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের কর্মকর্তারা একটি কক্ষের মাঝখানে বিছানো চাদরে বসে আছেন, চারপাশে নগদ টাকা। নোট গণনার তিনটি মেশিনও দেখা যাচ্ছে।
গত বৃহস্পতিবার থেকে উত্তর প্রদেশ, গুজরাট ও মুম্বাইয়ের একাধিক ভবনে অভিযান শুরু হয়েছে। উত্তর প্রদেশের কানপুরে মেসার্স ত্রিমূর্তি ফ্র্যাগ্রেন্সের মালিকানাধীন একটি কারখানা থেকে এই অভিযানের শুরু। এই কারখানায় শিখর ব্র্যান্ডের পান-মসলা এবং অন্যান্য সুগন্ধি তামাকজাত পণ্য উৎপাদন করা হয়।
কানপুরেও একটি পরিবহন সংস্থার মালিকানাধীন অফিস ও গুদামে অভিযান চালানো হয়। এর পরেই অভিযান চালানো হয় পীযূষ জৈনের ভবনে।
জিএসটি বিভাগের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে মেসার্স ওডোকেম ইন্ডাস্ট্রিজের অংশীদারদের আবাসিক এলাকা...যারা সুগন্ধির কাঁচামাল সরবরাহ করত...সেসব স্থানে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।
জিএসটি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই টাকাগুলো একটি পণ্য পরিবহন সংস্থার জাল চালান এবং ই-ওয়ে বিল ছাড়া পণ্যের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। ভুয়া প্রতিষ্ঠানের নামে এসব জাল চালান তৈরি করা হয়েছিল। এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট চারটি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে।
ভারতের এক সুগন্ধি ব্যবসায়ীর বাড়িতে মিলল নগদ দেড় শ কোটি রুপি। অবশ্য কর কর্তৃপক্ষ এখনো সব টাকা গুনে শেষ করতে পারেনি। সেন্ট্রাল বোর্ড অব ইনডাইরেক্ট ট্যাক্সেস অ্যান্ড কাস্টমসের (সিবিআইসি) চেয়ারম্যান বিবেক জোহরি বলছেন, সংস্থার ইতিহাসে সর্ববৃহৎ অবৈধ অর্থ উদ্ধারের ঘটনা এটি।
আজ শুক্রবার সংবাদ সংস্থা এএনআই বিবেক জোহরির বরাত দিয়ে জানিয়েছে, উত্তর প্রদেশ রাজ্যের কানপুরে সুগন্ধি ব্যবসায়ী পীযূষ জৈনের মালিকানাধীন ভবন থেকে ১৫০ কোটি রুপি উদ্ধার করা হয়েছে।
অভিযানের ছবি ও ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, দুটি বড় ওয়ারড্রোব নগদ টাকায় ঠাসা। বান্ডিলগুলো কাগজ দিয়ে মোড়ানো এবং হলুদ টেপ দিয়ে সুরক্ষিত। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, সিবিআইসি, আইটি বিভাগ ও গুডস অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্যাক্স (জিএসটি) ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের কর্মকর্তারা একটি কক্ষের মাঝখানে বিছানো চাদরে বসে আছেন, চারপাশে নগদ টাকা। নোট গণনার তিনটি মেশিনও দেখা যাচ্ছে।
গত বৃহস্পতিবার থেকে উত্তর প্রদেশ, গুজরাট ও মুম্বাইয়ের একাধিক ভবনে অভিযান শুরু হয়েছে। উত্তর প্রদেশের কানপুরে মেসার্স ত্রিমূর্তি ফ্র্যাগ্রেন্সের মালিকানাধীন একটি কারখানা থেকে এই অভিযানের শুরু। এই কারখানায় শিখর ব্র্যান্ডের পান-মসলা এবং অন্যান্য সুগন্ধি তামাকজাত পণ্য উৎপাদন করা হয়।
কানপুরেও একটি পরিবহন সংস্থার মালিকানাধীন অফিস ও গুদামে অভিযান চালানো হয়। এর পরেই অভিযান চালানো হয় পীযূষ জৈনের ভবনে।
জিএসটি বিভাগের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে মেসার্স ওডোকেম ইন্ডাস্ট্রিজের অংশীদারদের আবাসিক এলাকা...যারা সুগন্ধির কাঁচামাল সরবরাহ করত...সেসব স্থানে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।
জিএসটি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই টাকাগুলো একটি পণ্য পরিবহন সংস্থার জাল চালান এবং ই-ওয়ে বিল ছাড়া পণ্যের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। ভুয়া প্রতিষ্ঠানের নামে এসব জাল চালান তৈরি করা হয়েছিল। এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট চারটি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৫ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
৬ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৩ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৩ দিন আগে