গাজীপুরের বাংলাদেশ গার্মেন্ট অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল ওয়ার্কার্স অ্যাসোসিয়েশনের নেতা শহীদুল ইসলাম হত্যাকাণ্ডের স্বাধীন ও স্বচ্ছ তদন্ত দাবি করেছে মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)। আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে সংস্থাটি এই দাবি জানায়।
ওই বিবৃতিতে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বলেছে, শহীদুল বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল ওয়ার্কার্স ফেডারেশন গাজীপুর জেলা কমিটির সভাপতি ছিলেন। তিনি গত ২৫ জুন কারখানার শ্রমিকদের অবৈতনিক মজুরি নিশ্চিত করতে গাজীপুরে একটি কারখানা পরিদর্শনের পর তাঁকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের জ্যেষ্ঠ ইইউ অ্যাডভোকেট ক্লাউদিও ফ্রাঙ্কাভিলা বলেছেন, ‘শহিদুল হত্যার ন্যায়বিচার ও ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত করা বাংলাদেশের জন্য একটি বড় পরীক্ষা। শ্রমিক নেতাকে হত্যা শ্রমিকদের স্বাধীনতা এবং অধিকার আদায়ের পথে বড় বাধা।’
গত ২৫ জুন রাত ৯টার দিকে মহানগরীর সাতাইশ বাগানবাড়ী এলাকায় দুর্বৃত্তদের হামলায় মো. শহীদুল ইসলাম ওরফে শহীদ (৫০) নিহত হন। এ সময় আরও দুজন আহত হন।
গাজীপুরে পুলিশ ও শ্রমিকেরা জানান, ওই এলাকার প্রিন্স জেকার্স সোয়েটার লিমিটেড নামের একটি পোশাক তৈরির কারখানার শ্রমিকদের চলতি মাসসহ দুই মাসের বেতন বকেয়া ছিল। এ ছাড়া ঈদের বোনাসও দেওয়া হয়নি। এ নিয়ে বেশ কয়েক দিন ধরেই কারখানার শ্রমিকদের মধ্যে অসন্তোষ চলে আসছিল। শ্রমিকের পক্ষে থেকে শহীদুল ইসলাম মালিক পক্ষের সঙ্গে কথা বলছিলেন।
এরপর ২৫ জুন শ্রমিকদের বকেয়া এবং ঈদ বোনাস দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সারা দিন অপেক্ষা করিয়ে বেতন-বোনাস তারা দেয়নি। রাত ৯টার দিকে শহীদুল ইসলামসহ তিনজন কারখানা থেকে বের হয়ে প্রধান ফটকের সামনে দাঁড়ালে ১০-১২ জনের একটি সন্ত্রাসী গ্রুপ তাঁদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় তাঁরা তিনজন গুরুতর আহত হন।
পরে আশপাশের লোকজন তাঁদের উদ্ধার করে গাজীপুরের তারগাছ এলাকার তায়রুন্নেছা মেমোরিয়াল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শহীদুল ইসলামকে মৃত ঘোষণা করেন।
এইচডব্লিউআর আরও জানায়, শহীদুল হত্যার পরদিন বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ফারুক হাসান বাংলাদেশে ইইউ প্রতিনিধিদলের প্রধান চার্লস হোয়াইটলির সঙ্গে দেখা করেন। বৈঠকে পোশাকশিল্পে শ্রমিকদের অধিকার রক্ষায় বাংলাদেশে এগিয়েছে বলে দাবি করেন।
কারখানার ব্যবস্থাপনা পরিচালক হামলার সঙ্গে কোনো যোগসূত্র অস্বীকার করে সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘ঘটনাটি কারখানার আশপাশে ঘটেনি।’ এ অবস্থায় হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের সবাইকে জবাবদিহি নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছে।
গাজীপুরের বাংলাদেশ গার্মেন্ট অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল ওয়ার্কার্স অ্যাসোসিয়েশনের নেতা শহীদুল ইসলাম হত্যাকাণ্ডের স্বাধীন ও স্বচ্ছ তদন্ত দাবি করেছে মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)। আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে সংস্থাটি এই দাবি জানায়।
ওই বিবৃতিতে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বলেছে, শহীদুল বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল ওয়ার্কার্স ফেডারেশন গাজীপুর জেলা কমিটির সভাপতি ছিলেন। তিনি গত ২৫ জুন কারখানার শ্রমিকদের অবৈতনিক মজুরি নিশ্চিত করতে গাজীপুরে একটি কারখানা পরিদর্শনের পর তাঁকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের জ্যেষ্ঠ ইইউ অ্যাডভোকেট ক্লাউদিও ফ্রাঙ্কাভিলা বলেছেন, ‘শহিদুল হত্যার ন্যায়বিচার ও ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত করা বাংলাদেশের জন্য একটি বড় পরীক্ষা। শ্রমিক নেতাকে হত্যা শ্রমিকদের স্বাধীনতা এবং অধিকার আদায়ের পথে বড় বাধা।’
গত ২৫ জুন রাত ৯টার দিকে মহানগরীর সাতাইশ বাগানবাড়ী এলাকায় দুর্বৃত্তদের হামলায় মো. শহীদুল ইসলাম ওরফে শহীদ (৫০) নিহত হন। এ সময় আরও দুজন আহত হন।
গাজীপুরে পুলিশ ও শ্রমিকেরা জানান, ওই এলাকার প্রিন্স জেকার্স সোয়েটার লিমিটেড নামের একটি পোশাক তৈরির কারখানার শ্রমিকদের চলতি মাসসহ দুই মাসের বেতন বকেয়া ছিল। এ ছাড়া ঈদের বোনাসও দেওয়া হয়নি। এ নিয়ে বেশ কয়েক দিন ধরেই কারখানার শ্রমিকদের মধ্যে অসন্তোষ চলে আসছিল। শ্রমিকের পক্ষে থেকে শহীদুল ইসলাম মালিক পক্ষের সঙ্গে কথা বলছিলেন।
এরপর ২৫ জুন শ্রমিকদের বকেয়া এবং ঈদ বোনাস দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সারা দিন অপেক্ষা করিয়ে বেতন-বোনাস তারা দেয়নি। রাত ৯টার দিকে শহীদুল ইসলামসহ তিনজন কারখানা থেকে বের হয়ে প্রধান ফটকের সামনে দাঁড়ালে ১০-১২ জনের একটি সন্ত্রাসী গ্রুপ তাঁদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় তাঁরা তিনজন গুরুতর আহত হন।
পরে আশপাশের লোকজন তাঁদের উদ্ধার করে গাজীপুরের তারগাছ এলাকার তায়রুন্নেছা মেমোরিয়াল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শহীদুল ইসলামকে মৃত ঘোষণা করেন।
এইচডব্লিউআর আরও জানায়, শহীদুল হত্যার পরদিন বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ফারুক হাসান বাংলাদেশে ইইউ প্রতিনিধিদলের প্রধান চার্লস হোয়াইটলির সঙ্গে দেখা করেন। বৈঠকে পোশাকশিল্পে শ্রমিকদের অধিকার রক্ষায় বাংলাদেশে এগিয়েছে বলে দাবি করেন।
কারখানার ব্যবস্থাপনা পরিচালক হামলার সঙ্গে কোনো যোগসূত্র অস্বীকার করে সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘ঘটনাটি কারখানার আশপাশে ঘটেনি।’ এ অবস্থায় হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের সবাইকে জবাবদিহি নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছে।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৪ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৬ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৭ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১০ দিন আগে